Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home ছাত্রলীগের তিন নেতার ভূমিকা ‘রহস্যময়’, নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ
রাজনীতি

ছাত্রলীগের তিন নেতার ভূমিকা ‘রহস্যময়’, নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ

Soumo SakibJuly 28, 2024Updated:July 28, 20247 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রলীগের শীর্ষ তিন নেতার ‘রহস্যময়’ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত শুরু থেকেই ওই আন্দোলনকারীদের প্রতি ‘সহানুভূতিশীল’ ছিলেন বলে সংগঠনটির অনেক নেতাকর্মী জানান।

আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে এই তিন নেতার বেশকিছু পদক্ষেপ পরিস্থিতিকে ‘উসকে’ দিয়েছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমকে পরামর্শও দিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।

দুজনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত আলোচনার ৫৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পাওয়া গেছে।

অন্যদিকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতাই ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনে সম্পৃক্ত ছিলেন। তাদের মধ্যে সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ডিবেটিং সোসাইটির নির্বাচন করার জন্য ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগও করেছিলেন।

ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতাদের অনেকেই বলছেন, স্বেচ্ছায় মাঠ ছেড়ে না দিলে প্রতিটি হল থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বের করে দেওয়া প্রায় অসম্ভব। এ ক্ষেত্রে সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের নিষ্ক্রিয়তা নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগ বিতাড়িত হওয়ার পরই সারা দেশে এর প্রভাব পড়ে। তখন অন্যান্য ক্যাম্পাস থেকেও সংগঠনের নেতাকর্মীরা বেরিয়ে যেতে বাধ্য হন। এ ক্ষেত্রে শীর্ষ নেতারা রহস্যজনক ভূমিকা পালন করেছেন।

জানা গেছে, ১৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের পর কোটা আন্দোলনকারীরা ওই রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানসহ মিছিল করেন।

পরদিন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কিছু নেতা যেসব বক্তব্য রেখেছে, তার জবাব দেওয়ার জন্য ছাত্রলীগই যথেষ্ট।’

সেদিন বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনা ঘটে। এর পরদিন (১৬ জুলাই) রাত থেকে আন্দোলনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা শুরু করেন। পরদিন দুপুরের মধ্যে ঢাবির জগন্নাথ হল ছাড়া সব হল থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বের করে দেওয়া হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের ওপর আন্দোলনকারীদের হামলা শুরু হয় অমর একুশে হল থেকে। এরপর হামলা হয় শহীদুল্লাহ হলে। পরে একে একে সব হলের নিয়ন্ত্রণ নেন আন্দোলনকারীরা। তবে কোনো হলেই ছাত্রলীগ প্রতিবাদ বা প্রতিরোধের চেষ্টা করেনি। আন্দোলনকারীরা একপ্রকার বিনা বাধায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইমরান জমাদ্দার বলেন, ‘আমাদের হলে যখন হামলা হয়, তখন আমি ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের কাছে গিয়েছিলাম। তারা আমাকে বলেছেন, তুমি নিরাপদ স্থানে চলে যাও।’

আরেক নেতা বলেন, ‘ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তাদের সম্পৃক্ততা নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।’

ছাত্রলীগের আরেক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘অমর একুশে হলে হামলার সময় আমি স্পটে ছিলাম। ঝামেলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখি সাদ্দাম ভাই নাই। এরপর শহীদুল্লাহ হলে ঝামেলা হয়। তখন আমরা মধুতে, ঝামেলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখি সাদ্দাম ভাই গাড়ি নিয়ে উধাও। তিনি কোনো ঝামেলায় ছিলেন না, ছাত্রলীগকে কোনো ধরনের নির্দেশনা দেননি। প্রতিরোধের কোনো ব্যবস্থা নেননি। পুরো ছাত্রলীগকে তারা অকার্যকর করে রেখেছেন।’

ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা অভিযোগ করেন, ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের মূল টার্গেট ডাকসুর ভিপি হওয়া। কোটাবিরোধী আন্দোলন ‘উসকে’ দিয়ে তিনি ডাকসু নির্বাচন আদায় করতে চেয়েছিলেন।

জানা গেছে, আন্দোলনকারীরা যখন হলে হলে হামলা করছিল, তখন নেতাকর্মীদের কোনো ধরনের নির্দেশনাই দেননি ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক। উল্টো যেসব নেতাকর্মী প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেন, তাদের হল ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেন। নিজেরাও রাতের মধ্যেই ক্যাম্পাস ছাড়েন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের সঙ্গে আগে থেকেই সখ্য ছিল সাদ্দাম হোসেনের। তাদের দুজনের বাড়িই পঞ্চগড় জেলায়। বিগত ডাকসু নির্বাচনের সময় সারজিসকে অমর একুশে হল সংসদে ছাত্রলীগের প্যানেলে সদস্য পদ দিয়েছিলেন সাদ্দাম। এ ছাড়া সারজিসকে পঞ্চগড় জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে বসাতেও ভূমিকা ছিল ছাত্রলীগ সভাপতির।

জানা গেছে, কোটা আন্দোলনের শুরু থেকেই সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেছেন অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। এমনকি তাকে নানা দিকনির্দেশনাও দিয়েছেন সাদ্দাম। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ৫৮ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে সাদ্দাম ও সারজিস দুজনেই হাত ধরে হাসিমুখে কথা বলেন।

সেখানে সাদ্দাম বলেন, ‘আন্দোলনে জনদুর্ভোগ কমাতে হবে। তোমরা কর্মসূচি করো, ক্যাম্পাসে কর্মসূচি করো…।’ সারজিসও তখন সাদ্দামের কথায় সায় দিচ্ছিলেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাদ্দামের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছাত্রলীগের একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘গত ১৭ জুলাই সাদ্দাম আমাকে শাহবাগে ডেকে নিয়ে বলেন, কোটা আন্দোলনে আমি ছাত্রলীগের কিছু ছেলেপেলেকে ঢুকিয়ে দিয়েছি। যাতে আন্দোলন আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাদ্দাম আমাকে আরও বলেন, কোটা আন্দোলন যৌক্তিক। আওয়ামী লীগ নেতাদের উল্টাপাল্টা বক্তব্যের কারণে পরিস্থিতি এমন হয়েছে।’

কেন্দ্রীয় আরেক নেতা বলেন, ‘সাদ্দাম আমাদের সঙ্গে বেইমানি করছে। আমাদের বিপদে ফেলেছে, আমরা মারাও যেতে পারতাম। ও কোটা আন্দোলনে ইন্ধন দেওয়ায় বিরোধী পক্ষ সুযোগ নিয়েছে।’

ওই নেতা আরও বলেন, ‘ওদের বেইমানির বিষয়টি জানতে পেরে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান রুমে ঢুকে কান্নাকাটি করেছেন।’

সূত্র বলছে, ১৪ জুলাই গভীর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা যখন রাজু ভাস্কর্যে জমায়েত হন, তখন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ছিলেন ছন্নছাড়া। হাতেগোনা কয়েকজন নেতাকর্মী মধুর ক্যান্টিনে অবস্থান করে মিছিল করলেও শীর্ষ নেতারা সেখানে ছিলেন না।

এ ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাদের মধ্যে শয়ন ঢাবি ছাত্রলীগের হাসান-প্রিন্স কমিটির সদস্য ছিলেন। কিন্তু ঢাবি ডিবেটিং সোসাইটির নির্বাচন করার জন্য তিনি ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন।

এ ছাড়া ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনের সমন্বয়কের দায়িত্ব দেওয়া হয় শয়নকে। তিনি সেই দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানান। শুধু তা-ই নয়, ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের সময় শয়ন তার ফেসবুকে ছাত্রলীগ সম্পর্কে আপত্তিকর পোস্ট দিয়ে কোটা আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নিয়ে সে সময় শয়ন নানা বিতর্কিত মন্তব্য করে ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়েছিলেন বলেও সংগঠনটির তৎকালীন নেতারা জানিয়েছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। সে সময় পুলিশের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা তার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সৈকতের এই ‘সাহসিকতার’ প্রশংসা করে তখন অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। তাতে বিব্রত হয় ছাত্রলীগ। এরপর সংগঠনের রাজনীতিতে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েন তানভীর হাসান সৈকত। করোনায় মানবিক কাজ এবং উন্মুক্ত লাইব্রেরির মাধ্যমে তিনি ফের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পুলিশের বুলেটের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সৈকতের এবারের আন্দোলনে ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

সূত্র বলছে, ১৬ জুলাই আন্দোলনকারীদের আক্রমণের মুখে কেন্দ্রীয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য তিন নেতা হল ছাড়লেও সৈকত শেষ রাত পর্যন্ত হলেই ছিলেন।

ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি এবং মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘শয়ন এবং সৈকত দুজনেই সাহসী ছেলে। তাদের ক্যাম্পাস থেকে পালিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক বিষয় নয়। তারা দুজনেই কিন্তু ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তা ছাড়া কোটা আন্দোলনের শুরু থেকেই ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতা নীরব ছিলেন।’

ছাত্রলীগের গার্লফ্রেন্ড কোটা ও ড্রাইভার কোটা: বাংলাদেশ ছাত্রলীগে পদায়নের ক্ষেত্রে এখন ‘গার্লফ্রেন্ড’, ‘ড্রাইভার’ নামে দুটি কোটা চালু আছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির একাধিক নেতা। রাজনীতিতে যারা সক্রিয়, তাদের পদ না দিয়ে শীর্ষ নেতাদের ‘বান্ধবী’ এবং ড্রাইভারদের সুপারিশে নিষ্ক্রিয়দের পদায়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে। কোটায় পদ পাওয়াদের কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায় না। তারা রাজনীতির চেয়ে নেতাদের বান্ধবী ও ড্রাইভারদের মন জুগিয়ে চলতেই বেশি ব্যস্ত থাকেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের ‘বান্ধবী’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের ‘বান্ধবী’ শামসুন নাহার হলের আবাসিক শিক্ষার্থী এবং ঢাবি ছাত্রলীগ সভাপতি মাজহারুল কবির শয়নের ‘বান্ধবী’ সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। প্রায় সব ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের এই শীর্ষ তিন নেতাকে বান্ধবীসহ উপস্থিত থাকতে দেখা যায়। এ নিয়ে নানা সময়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে হাস্যরসেরও জন্ম দেয়।

সার্বিক বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে একাধিকবার টেলিফোন করেও পাওয়া যায়নি। তার নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও জবাব পাওয়া যায়নি।

জানতে চাইলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে হল ছেড়েছি। প্রধানমন্ত্রী আমাদের ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তাই আমরা কোনো সংঘাতে জড়াইনি। আমরা হল ছাড়ার পর ফাঁকা হলে তারা হামলা চালিয়েছে, ভাঙচুর করেছে।’

অন্য তিন শীর্ষ নেতার ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে ইনান বলেন, ‘আমি এসব বিষয়ে কিছু জানি না। কেউ অপরাধ করলে তার শাস্তি সে পাবে।’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়নকে একাধিকবার ফোন ও এসএমএস করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, ‘আমরা কাদের প্রতিরোধ করব? আন্দোলনকারীরাও শিক্ষার্থী। আমরা ছাত্রলীগ কোনো সংঘাত চাই না। পালাইনি, আমরা ইউজিসির নির্দেশনা মেনে হল ছেড়েছি। আর ছাত্রলীগ তো সবসময় কোটা আন্দোলনকারীদের পক্ষেই ছিল। আমরা সমাবেশ করে তাদের পক্ষে থাকার ঘোষণা দিয়েছি এবং বলেছি, ছাত্রলীগ কোটার যৌক্তিক সংস্কার চায়। আমরা প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছি। এখানে লুকানোর কিছু নেই।’-কালবেলা

রাজধানীতে আজ ১১ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
ক্ষুব্ধ ছাত্রলীগের তিন নেতাকর্মীরা! নেতার ভূমিকা রহস্যময় রাজনীতি
Related Posts
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির ২ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

December 14, 2025
তারেক রহমান

ষড়যন্ত্র ‘চলছে’, নির্বাচন ‘অতো সহজ হবে না’: তারেক রহমান

December 14, 2025

রাজনৈতিক দলগুলোকে নিরাপত্তা প্রটোকল দেওয়ার ঘোষণা সরকারের

December 14, 2025
Latest News
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপির ২ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

তারেক রহমান

ষড়যন্ত্র ‘চলছে’, নির্বাচন ‘অতো সহজ হবে না’: তারেক রহমান

রাজনৈতিক দলগুলোকে নিরাপত্তা প্রটোকল দেওয়ার ঘোষণা সরকারের

নাহিদ ইসলাম

নির্বাচন বানচাল ও অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে: নাহিদ ইসলাম

বিএনপির শ্রদ্ধা

তারেক রহমানের পক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা

Jamayat

বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধান উপদেষ্টা

rashed

আওয়ামী লীগের টার্গেট ৫০ প্রার্থী, যার প্রথম শিকার হাদি : রাশেদ খান

সালাহউদ্দিন

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ও নিরাপত্তা নিয়ে যা জানালেন সালাহউদ্দিন

হাসনাত

শাহবাগে কড়া হুঁশিয়ারি হাসনাত আব্দুল্লাহর

ওসমান হাদির বাড়িতে চুরি

ওসমান হাদির বাড়িতে চুরি

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.