Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home জীবনে সফল হতে চাইলে মেনে চলুন পবিত্র কোরআনের ৪টি পরামর্শ
ইসলাম ধর্ম

জীবনে সফল হতে চাইলে মেনে চলুন পবিত্র কোরআনের ৪টি পরামর্শ

Saiful IslamJuly 19, 20205 Mins Read
Advertisement

ধর্ম ডেস্ক : সফল হতে পরিকল্পনামাফিক আমরা অনেক কাজই করে থাকি। সাফল্যের পেছনে ছুটোছুটি করি। সফল হতে গেলে মাত্র চারটি বিষয়ে মনোযোগী হতে হয়। এই চারটি বিষয় আয়ত্ত করতে পারলে যেকোনো মানুষই সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়ে উঠতে পারে – ইহকালে এবং পরকালেও।

সূরা আসরের দ্বিতীয় আর তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ তাআলা এই চারটি বিষয় আমাদের বলে দিয়েছেন। তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই চারটি বিষয়:

১. বিশ্বাস রাখুন: “ঈমান” শব্দের অর্থ হলো বিশ্বাস। মৃত্যু পরবর্তী জীবনে সফলতা চাইলে এক আল্লাহ তাআলা, তাঁর রাসূল (সা.) এবং রাসূল (সা.) এর উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস রাখতে হবে। আর এই জীবনে সাফল্য অর্জন করতে হলে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে – “আমি পারবই ইনশা’ আল্লাহ”। হাল ছেড়ে দিলে চলবে না।

উচ্চারণ: ওয়াল আসর ইন্নাল ইনসা-না লাফিই খুসর। ইল্লাল্লাযিনা আ-মানু… (সূরা আসর ১-২) অর্থ: সময়ের শপথ, নিশ্চয়ই মানুষ চরম ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত। তারা ছাড়া, যারা ঈমান এনেছে…

   

২. যা করা দরকার তা করে যান: অনেক সময় আমাদের এমন হয় যে – নামায পড়তে ইচ্ছা করে না, যিকর করতে মন চায় না, কোরআন মজিদ পড়ারও আগ্রহ পাওয়া যায় না – তবু যেহেতু আল্লাহ তাআলা ও তাঁর রাসূল (সা.) এই আমলগুলো আমাদের করতে বলেছেন – তাই এগুলো করে যেতে হবে।

একইভাবে, দুনিয়াতে সাফল্য লাভের জন্যও কিছু রুটিন ওয়ার্ক আছে, সেগুলি আমাদের করে যেতে হবে। যেদিন ভালো লাগবে সেদিনও একজন ছাত্রকে পড়তে বসতে হবে, যেদিন ভালো লাগবে না সেদিনও তাকে পড়তে বসতে হবে; একজন চাকুরিজীবীর যেদিন কাজে মন বসবে সেদিন অফিসের কাজ করতে হবে।

আবার কাজে মনোযোগ না বসলেও জোর করে অফিসের কাজ করে যেতে হবে। যা করা উচিত তা করতে থাকতে হবে, আজ বা আগামীকাল এর ফল চোখে না দেখা গেলেও, পরশু এর ফল ঠিকই পাওয়া যাবে।

وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ উচ্চারণ: ওয়া ‘আমিলুস স্বয়ালিহ্বা-তি… (সূরা ‘আসর ৩) অর্থ: যারা ভালো কাজ করে।

৩. নতুন কিছু শিখুন: আল্লাহ তাআলা কোরআন মাজিদের সূরা ফাতির-এর ২৮ নং আয়াতে বলেছেন- إِنَّمَا يَخْشَى اللَّهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاء إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ غَفُورٌ “আল্লাহ তাআলার বান্দাদের মধ্যে শুধু তারাই তাঁকে ভয় করে যাদের জ্ঞান আছে”। ইসলাম সম্পর্কে আপনি যত জানবেন ততই প্রাত্যহিক ইবাদতগুলো আপনার কাছে ধীরে ধীরে গভীর অর্থবহ হয়ে উঠবে। নামায-রোযাকে আপনার কাছে কেবল রুটিন ওয়ার্ক কোনো ব্যাপার বলে মনে হবে না, বরং তখন আপনি এই ইবাদতগুলোর মাঝে ঈমানের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করতে থাকবেন। পার্থিব জীবনেও সেই ব্যক্তি তত সফল, যে অন্য মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশী অবদান রাখতে পারে।

আর অন্যের উপকারে আসতে চাইলে, আগে নিজের উন্নয়ন করতে হবে। ভালো কথা অন্যকে বলতে হলে আগে নিজেকে ভালো কথা শিখতে হবে।

وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ উচ্চারণ: ওয়াতা ওয়া- সাওবিল হাক্কি… (সূরা আসর ৩) অর্থ: একে অপরকে সঠিক উপদেশ দেয়।

৪. মানুষের উপকারে আসো: নবী হওয়ারও আগে হযরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন মক্কার সবচেয়ে বিশ্বস্ত আর পরোপকারী মানুষ। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সমস্ত জীবন ব্যয় করেছেন অন্য মানুষদের ভাগ্য উন্নয়নে। যত অল্প টাকাই হোক না কেন আমরাও তা দিয়েই মানুষকে সাহায্য করব, যত অল্প শ্রমই হোক না কেন তা দিয়ে মানুষের উপকার করব।

যত অল্পই শিখি না কেন তা অন্যদের সাথে শেয়ার করব। পরিবার, বন্ধু, প্রতিবেশীসহ সব মানুষকে উপকারের চেষ্টা করব। কারো কাছ থেকে প্রতিদান চাইবো না, প্রতিদান চাইবো শুধুই আল্লাহর কাছে।

মানুষকে উপকার করার এই পথ মধুর না বন্ধুর। অনেক সমালোচনা-গালমন্দ শুনব, অনেক অকৃতজ্ঞ মানুষের দেখা পাবো, অনেক সময় আর্থিক বা সামাজিক সংকটে পর্যন্ত পড়ে যেতে পারি – তবু ধৈর্য্য ধরব। যত অল্পই হোক না কেন, নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী বিলিয়ে দেবো। হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, খেজুরের অর্ধেকটা দান করে হলেও নিজেকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও (বুখারী)।

وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ উচ্চারণ: ওয়াতা ওয়া- সাওবিস সবর। (সূরা আসর-৩) অর্থ: একে অপরকে ধৈর্য্যের উপদেশ দেয়।

দ্বিতীয়-তৃতীয় আয়াতে বর্ণিত এই চারটি কাজ যদি আমরা না করি তাহলে আমরা মারাত্মক ক্ষতির মধ্যে ডুবে যাবো। এই ক্ষতির ভয়াবহতা যে কতটা চরম তা বুঝাতে আল্লাহ তাআলা এই কাজগুলোর উপর চারভাবে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

এক. প্রথম আয়াতে আল্লাহ তাআলা সময়ের কসম নিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা কোন কিছু কসম নেয়ার অর্থ হচ্ছে তার পরের কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

দুই. আল্লাহ তাআলা “ইন্না” দিয়ে বাক্য শুরু করে গুরুত্ব আরোপ করেছেন। “ইন্না” শব্দের অর্থ হলো “নিশ্চয়ই”।

তিন. আল্লাহ তাআলা “ইন্নাল ইনসানা ফী খুসর” (নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে), না বলে “ফী” এর আগে “লা” যুক্ত করেছেন। এই “লা” এর অর্থ হলো “অবশ্যই”। সুতরাং আল্লাহ তাআলা যখন বললেন “ইন্নাল ইনসানা লাফী খুসর”, এর অর্থ দাঁড়ায় “নিশ্চয়ই অবশ্যই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে”।

চার. আল্লাহ তাআলা তৃতীয় বাক্য শুরু করলেন “ইল্লা” (“শুধু তারা বাদে” বা Except) দিয়ে। ইল্লা দিয়ে কোন বাক্য শুরু করা হলে সেটা পূর্ববর্তী বাক্যের গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। যেমন – কোন ক্লাসের ১০০ জন ছাত্রের মধ্যে যদি ৯৫ জন ফেইল করে তাহলে টিচার বলবেন –

“এই ক্লাসের ছাত্ররা ফেল করেছে, শুধু কয়েকজন বাদে”, অর্থাৎ ফেল করাটাই যেন স্বাভাবিক ঘটনা, পাশ করাটা হলো ব্যতিক্রম। একইভাবে, আল্লাহও তাআলা বলতে চাইছেন যে, অধিকাংশ মানুষই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে, শুধু গুটিকয় আছে যারা সঠিক পথে আছে।

আমাদের অফিসের কোন বিশ্বস্ত কলিগ যদি এক বা দুইবার নয়, চার চারবার ফোন করে বলে – “বন্ধু, মহাখালীর রাস্তায় এক্সিডেন্ট হয়েছে, বিরাট জ্যাম, ভুলেও ঐ পথে যেও না, ঘুরে যাও” – তাহলে আমরা বাসায় ফিরতে নিশ্চিত মহাখালীর রাস্তা নিব না।

আর, আমাদের পালনকর্তা প্রভু যখন আমাদের একই আয়াতে চারবার সতর্ক করে কোন কিছু করতে আদেশ করেন তখন আমরা কত অনায়াসে সেই আদেশ অমান্য করে দিনাতিপাত করতে থাকি! ইমাম শাফেঈ রহ. বলেছেন – লোকে যদি শুধু এই সূরা (সূরা আসর) নিয়ে চিন্তা করত, সেটাই তাদের জন্য যথেষ্ট হত।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
জুমার দিন

জুমার দিনের ৫ বিশেষ ইবাদত

November 14, 2025
মানুষ

মানুষের মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

November 12, 2025
কিয়ামত

কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিয়ামতের ভয়াবহতা

November 11, 2025
Latest News
জুমার দিন

জুমার দিনের ৫ বিশেষ ইবাদত

মানুষ

মানুষের মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

কিয়ামত

কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিয়ামতের ভয়াবহতা

সহনশীলতা

ইসলামে ধর্মীয় সহনশীলতা

ক্ষমা

আল্লাহর ক্ষমাপ্রাপ্তির লক্ষণ

Islam

অতিথি সমাদরে ইসলামের মনোমুগ্ধকর নীতি

গুনাহ মাফ

জুমার দিন যে আমল করলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়

অভিশাপ

যে কাজগুলোতে ফেরেশতারা অভিশাপ দেন

জুমা

জুমার দিনের যেসব আমলে গুনাহ মাফ হয়

আমল

মুমিন বান্দার অন্তরের ১০ আমল

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.