Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জুমার নামাজের ফজিলত সীমাহীন, না পড়লে যে শাস্তি
    ইসলাম ইসলাম ও জীবন ধর্ম

    জুমার নামাজের ফজিলত সীমাহীন, না পড়লে যে শাস্তি

    May 9, 20257 Mins Read

    ধর্ম ডেস্ক : মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন শুক্রবার। এই দিনে জোহরের ওয়াক্তে জামাতের সহিত যে দুই রাকায়াত নামাজ আদায় করা হয় তাকে জুমার নামাজ বলে। জুমা শব্দটি আরবি। এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। জুমার নামাজ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল।

    জুমার নামাজের ফজিলত

    সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামাতের সঙ্গে সে দিনের যোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরজরূপে আদায় করে। সে জন্য এই নামাজকে ‘জুমার নামাজ’বলা হয়।

    সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুমার দিন। এটি পৃথিবীর অন্যতম তাৎপর্যবহ দিবস। জুমা নামে পবিত্র কুরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে। সেখানে মহান আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করো ও আল্লাহকে অধিকরূপে স্মরণ করো; যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সূরা জুমুআ, আয়াত : ১০)

    আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার ওপর সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই দিনে তাঁকে জান্নাতে স্থান দেওয়া হয়েছে এবং এই দিনেই তাঁকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম : ১৪১০)

    জুমার দিনের গুরুত্ব

    জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।

    জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ।

    জুমার দিনের ফজিলত

    আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মত গোসল করে প্রথম দিকে মসজিদে হাজির হন, তিনি যেন একটি উট কোরবানি করলেন, দ্বিতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করেন, তিনি যেন একটি গরু কোরবানি করলেন, তৃতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করলেন, তিনি যেন একটি ছাগল কোরবানি করলেন।

    অতঃপর চতুর্থ সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে গেলেন, তিনি যেন একটি মুরগি কোরবানি করলেন। পঞ্চম সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করলেন, তিনি যেন একটি ডিম কোরবানি করলেন। অতঃপর ইমাম যখন বেরিয়ে এসে মিম্বরে বসে গেলেন খুৎবার জন্য, তখন ফেরেশতারা লেখা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যান।’ (বুখারি: ৮৮১, ইফা ৮৩৭, আধুনিক ৮৩০)।

    ১০ দিনের গুনাহ মাফ হয়

    জুমার দিনের আদব যারা রক্ষা করে, তাদের ১০ দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ভালোভাবে পবিত্র হলো, অতঃপর মসজিদে এলো, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনতে চুপচাপ বসে রইল, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী এ সাত দিনের সঙ্গে আরও তিন দিন যোগ করে মোট ১০ দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। পক্ষান্তরে খুতবার সময় যে ব্যক্তি পাথর, নুড়িকণা বা অন্য কিছু নাড়াচাড়া করল, সে যেন অনর্থক কাজ করল।’ (মুসলিম: ৮৫৭)।

    জুমার আদব রক্ষাকারীর ১০ দিনের গুনাহ মুছে যায়

    রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়। (ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না। (খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুমা’য় হাজির হয় সেখানে দোয়া মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন, আর যাকে ইচ্ছা দেন না। (গ) তৃতীয় প্রকার লোক হলো যারা জুমা’য় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনে, কারও ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুমা’র মধ্যবর্তী সাত দিনসহ আরও তিন দিন যোগ করে মোট ১০ দিনের গুনাহ আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।’ (আবু দাউদ: ১১১৩)।

    প্রতি পদক্ষেপে এক বছরের নফল রোজা ও এক বছরের সারারাত তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব অর্জিত হয়: যে ব্যক্তি আদব রক্ষা করে জুমার সালাত আদায় করে, তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে তার জন্য পুরো এক বছরের রোজা পালন এবং রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব লেখা হয়।

    আউস বিন আউস আস সাকাফী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যে ব্যক্তি গোসল করে (অর্থাৎ সহবাস করে, ফলে স্ত্রী ফরজ গোসল করে এবং) নিজেও ফরজ গোসল করে, পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না; সে ব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।’ (মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)।

    দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা

    জুমার সালাত আদায়কারীদের জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহের কাফফারা স্বরূপ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পাঁচ বেলা সালাত আদায়, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে যাওয়া সব (সগিরা) গুনাহের কাফফারা স্বরূপ, এই শর্তে যে, বান্দা কবিরা গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে।’ (মুসলিম; ২৩৩)।

    জুমার দিনে দোয়া কবুল

    জুমার ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো, এই দিনে এমন একটা সময় আছে, যখন মুমিন বান্দা কোনো দোয়া করলে মহান আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করেন।

    আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাঁকে তা দান করবেন। (সহীহ মুসলিম : ৮৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৭১৫১, আস্-সুনানুল কুবরা : ১০২৩৪)।

    হজরত আনাস (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনের কাঙ্ক্ষিত সময়টা হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৪৬০ , তিরমিজি : ৪৮৯)।

    জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ আমল

    গোসল করা। ফজরের ফরজ নামাজে সূরা সাজদা ও সূরা দাহর/ইনসান তিলাওয়াত করা। উত্তম পোশাক পরিধান করা। সুগন্ধি ব্যবহার করা। আগেভাগে মসজিদে যাওয়া। সূরা কাহফ তেলাওয়াত করা। মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করা। ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা। মনযোগ দিয়ে খুৎবা শোনা। খুৎবা চলাকালে কোনো কথা না বলা। দুই খুৎবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা। অন্য সময়ে দোয়া করা। কারণ এদিন দোয়া কবুল হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এর ওপর সারাদিন যথাসম্ভব বেশি দরূদ পাঠ করা।

    নিয়ম

    জুমার নামাজে দুই রাকাত ফরজ রয়েছে। এছাড়া ফরজ নামাজের পূর্বে চার রাকাত কাবলাল জুমা এবং পরে চার রাকাত বা’দাল জুমা (সুন্নাত নামাজ) আদায় করতে হয়। যোহরের মত ব্যক্তি চাইলে এসময় অতিরিক্ত নফল নামাজ আদায় করতে পারে। তবে এসব নফল নামাজ জুমার অংশ হিসেবে পড়া হয় না এবং তা আবশ্যকীয়ও নয় বরং ব্যক্তি তা স্বেচ্ছায় করতে পারে এবং না করলে তার দোষ হয় না।

    জুমার নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কুরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে যোহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম।

    তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির উপর, যেমন মুসাফির অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে যোহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে মুসাফির চাইলে জুমা আদায় করতে পারেন।

    খুতবা

    জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে।

    জুমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো খুতবা। এতে ইমাম সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও কুরআন-হাদিসের আলোকে দিকনির্দেশনা দেন। যে ইমাম খুতবা দেন তাকে বলা হয় খতিব। এসময় দুইটি খুতবা দেওয়া হয়। দুই খুতবার মাঝখানে অল্প কিছু সময়ের বিরতি নেওয়া হয়। মসজিদের প্রতিদিনের ইমাম খুতবা দিতে পারেন বা জুমার দিন বিশেষ কেউ খুতবা দিতে পারেন। খুতবা সাধারণত আরবি ভাষায় দেওয়া হয়। তবে কিছু স্থানে স্থানীয় ভাষায় খুতবা দেওয়ার প্রথা দেখা যায়।

    শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আল্লাহর এক অন্যতম রহমত। কোরআন-হাদিসে এ ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই আমাদের মুসলমান হিসাবে জুমার নামায পড়া জরুরি। যারা জুমার নামাজ হতে বিমুখ থেকে অন্য কাজ-কর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। আল্লাহ তাআলা তার দিক থেকে বিমুখ থাকেন।

    মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা

    জুমার নামাজ না পড়লে যে শাস্তি

    রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)।

    অপর এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তাআলা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)।

    হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)।

    তবে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতীত জুমার নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও Friday Islamic day Friday prayer in Islam jumma hadith Jumma khutba Jumma prayer Jumma significance Jumma Sunnah ইসলাম ইসলামিক জুমা জীবন জুমা দোয়া জুমার জুমার গুরুত্ব জুমার দিন জুমার নামাজ জুমার নামাজের নিয়ম জুমার নামাজের ফজিলত জুমার ফজিলত ধর্ম না পড়লে যে শাস্তি নামাজের ফজিলত সীমাহীন
    Related Posts
    মসজিদে হারাম ও নববিতে

    মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা

    May 9, 2025
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৯ মে, ২০২৫

    May 9, 2025
    Islam

    নারীর অধিকার প্রসঙ্গে ইসলামের নির্দেশনা

    May 8, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    জনগণের ঐক্যের আহ্বান
    আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ: জনগণের ঐক্যের আহ্বান
    এরদোগান
    উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের পক্ষে যে বার্তা দিলেন এরদোগান
    তারেক রহমান
    তারেক রহমানের সঙ্গে সিঙ্গাপুর বিএনপি নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ
    কুয়াকাটায় যুবদল নেতা বহিষ্কার
    কক্সবাজার হোটেলে পর্যটকের টাকা ছিনতাই: যুবদল নেতাকে বহিষ্কার
    এনসিপি আন্দোলন
    শীর্ষ রাজনৈতিক সঙ্কটে এনসিপির চূড়ান্ত আহ্বান: ঢাকায় সমবেত হোন সবাই
    আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
    রাবিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
    আবহাওয়ার পূর্বাভাস
    আবহাওয়ার পূর্বাভাস: দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, বৃষ্টির অপেক্ষা
    চীন সরকারের উপহারের হাসপাতাল পঞ্চগড়ে চান ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার
    পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ যেন পারমাণবিক যুদ্ধে পরিণত না হয় : যুক্তরাষ্ট্র
    মিগ-২৯ মেরামতে অর্থ
    মিগ-২৯ মেরামতে অর্থ অনুমোদন চেয়ে চিঠি
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.