Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডিজিটাল আইল্যান্ড মহেশখালী, বদলে যাওয়া একটি দ্বীপের গল্প
    জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগীয় সংবাদ

    ডিজিটাল আইল্যান্ড মহেশখালী, বদলে যাওয়া একটি দ্বীপের গল্প

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 3, 20205 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী তাসনিয়া। আদিনাথ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ছে সে। কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালী’র এই শিক্ষার্থী প্রায়ই ঢাকার অভিজ্ঞ শিক্ষকের কাছ থেকে পাঠ নেয়। দুর শিক্ষণের মাধ্যমে সে নিজ বিদ্যালয়ে বসেই ইংরেজী, অংক, বাংলা বিষয়ে পাঠ নিচ্ছে। জাগো ফাউন্ডেশনের জাগো ডিজিটাল স্কুলের শিক্ষক ফারিহা আহমদ ঢাকায় বসেই সরাসরি তাসনিয়াদের ইংরেজী পড়াচ্ছেন। তাসনিয়ার মতো ফারিহা ইসলাম, বুলবুল আহমদ সহ বিদ্যালয়টির অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও খুশী দুর-শিক্ষণের মাধ্যমে ইংরেজী শিখতে পেরে। তাসনিয়া জানায়ঃ “ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আমরা ঢাকার ম্যাডাম থেকে পড়া শিখছি। এতে আমরা আনন্দ পাচ্ছি, নতুন নতুন অনেক কিছু শিখছি।“

    দ্বীপের গোরকঘাটার আনোয়ারা বেগম তার ছয় বছরের মেয়েকে নিয়ে এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। জটিল রোগ হওয়ায় আনোয়ারা বেগম তার মেয়েকে নিয়ে কক্সবাজার কিংবা চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিল। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শিব শেখর ভট্টাচার্য্য ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে আনোয়ারা বেগমের মেয়ের চর্ম রোগের ব্যবস্থাপত্র নিলেন। আনোয়ারা বেগম তার মেয়েকে নিয়ে এখন আর তাকে দূরে যেতে হচ্ছে না। দ্বীপে থেকেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারছে। আনোয়রা বেগম জানানঃ “মহেশখালীতে বসেই তার মেয়ের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা করাতে পেরে সে খুশী। তার সময় এবং অর্থ দুটোই বেঁচে গেল।“

    দ্বীপের বাসিন্দা দিদারুল ইসলাম, মারুফা নাসরিন লোপা এবং রোমেনা আকতার। মূল ভুখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপে শুধু পড়ালেখা নিয়েই বসে থাকেননি এই তরুণ-তরুণীরা। পাশাপাশি যুক্ত হয়েছেন অনলাইন ব্যবসায়। নিজেদের গড়ে তুলেছেন উদীয়মান ‘উদ্যোক্তা’ হিসেবে। তারা মোট নয় জন মিলে গড়ে তুলেছেন অনলাইনে বিষমুক্ত শুটকি বিকিকিনির ব্যবসা প্রতিষ্টান ‘ই-বিজনেস সেন্টার’। এখান থেকেই ওই তরুণ-তরুণীরা মাঠ পর্যায় থেকে বিষমুক্ত শুটকি মাছ সংগ্রহ করে অনলাইনে দেশের নানাপ্রান্তে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। আর তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে দেশের অন্যতম বৃহৎ অনলাইন প্রতিষ্টান ‘দারাজ’। মহেশখালীতে বেড়াতে আসা পর্যটকেরাও তাদের কাছ থেকে শুটকি কিনে নিয়ে যাচ্ছে।

       

    এসবই সম্ভব হয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট গতির মাধ্যমে ই-সেবা দিয়ে মহেশখালীকে ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসার কারণে। ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে মহেশখালীকে পাইলট প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই সেবা দেয়া হচ্ছে। গত ২৭ জানুয়ারী ডিজিটাল আইল্যান্ড মহেশখালী উপজেলায় বিভিন্ন ই-সেবা, কেন্দ্র, ই-কমার্স সেন্টার এবং ডিজিটাল স্কুল সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে। বর্তমান সরকার তথ্য প্রযুক্তির সেবা গ্রামের তৃনমূল পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে পাইলট প্রকল্প হিসেবে মহেশখালী দ্বীপকেই বেছে নিয়ে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ই-সেবা শুরু করেছে।

    আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর ডিজিটাল আইল্যান্ড প্রকল্পটি দেশের দ্রুততম ইন্টারনেট গতির মাধ্যমে মহেশখালীকে একটি বিচ্ছিন্ন উপদ্বীপ থেকে একটি উদীয়মান প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসাবে রূপান্তর করতে সহায়তা করছে। এই প্রকল্পটি আইওএম বাংলাদেশ মিশনের প্রথম পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশিপ (পিপিপি) প্রকল্প। আইওএম, কোরিয়া টেলিকম, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল যৌথভাবে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। ডিজিটাল আইল্যান্ড প্রকল্পটি দ্বীপের একটি পৌর এলাকা ও দুইটি ইউনিয়ন এলাকার মানুষের মাঝে ডিজিটাল সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। ২০১৭ সালের ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহেশখালীকে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড’ ঘোষণা করেছিলেন।

    আইওএম-এর ট্রানজিশন এন্ড রিকভারি ডিভিশন (টিআরডি)-এর প্রধান প্যাট্রিক শেরিগনন জানানঃ “মহেশখালী দ্বীপটিকে এই প্রকল্পের জন্য নির্বাচন করা হয়েছিল কারণ এটি বাংলাদেশের অন্যতম স্বল্প-উন্নত জনগোষ্ঠী। এখানে নিরক্ষরতার হার বেশি এবং মাটির লবণাক্ততা কৃষিফলনকে বাধাগ্রস্থ করে। স্থানীয় যুবসমাজ দ্বীপ থেকে স্থানান্তরিত হচ্ছে এর ফলে এই দ্বীপের ভবিষ্যৎ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। ডিজিটাল দ্বীপ প্রকল্পটির লক্ষ্য হল সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বিদ্যমান জনসুবিধাদির আরো প্রসার ঘটিয়ে মহেশখালীর বাসিন্দাদের জন্য সুযোগ তৈরি করা।“

    প্রকল্পটির অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে মহেশখালীতে বিদ্যমান একটি টাওয়ার সংস্কার এবং গিগা মাইক্রোওয়েভ স্থাপন যার ফলে মহেশখালীর বাসিন্দারা ১০০ এমবিপিএসেরও বেশি গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা পাচ্ছেন। মহেশখালীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো জামিরুল ইসলাম বলেনঃ “ডিজিটাল আইল্যান্ড একটি বহুমুখী প্রকল্প যা বাংলাদেশের অন্যতম বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীটিকে দেশের দ্রুততম গতির ইন্টারনেট মাধ্যমে বিশ্বের সাথে যুক্ত করেছে।“

    তিনি আরো বলেনঃ “ডিজিটাল আইল্যান্ড প্রকল্পটির মাধ্যমে দ্বীপে পজিটিভ পরিবর্তন এসেছে। সুফল দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, টেলিমেডিসিন, দুর-শিক্ষণ, তথ্যপ্রযুক্তি ও কমিউনিটি ক্লাবের মাধ্যমে সেবা পাচ্ছেন জনগণ।“ তাঁর মতে, দ্রুতগতির ইন্টারনেটের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসন ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে ৮০ শতাংশ দাপ্তরিক কাজ করছে। ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন সারাদেশের সবগুলো উপজেলার মধ্যে ১৪তম অবস্থান করে নিয়েছে।

    মহেশখালী দ্বীপ সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা স্থানীয় জনগোষ্ঠীটিকে উন্নত স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের পরিষেবাগুলো নিশ্চিতে ভূমিকা রাখছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে দ্বীপটির বাসিন্দাদের শিক্ষার সরঞ্জামাদি এবং চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য অনলাইন স্বাস্থ্য পরিষেবাও দেয়া হচ্ছে। স্থানীয় শুটকি উৎপাদনকারিদের উৎপাদিত শুটকি বিক্রির জন্য ই-কমার্সের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) পূরণে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড দ্বীপ’ উদ্যোগও বাংলাদেশের অগ্রগতির একটি অংশ হয়ে প্রকাশ পেয়েছে।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রকল্পটি ই-টিচিং এবং ই-লার্নিংয়ের মাধ্যমে স্থানীয় শিক্ষকদের সক্ষমতা উন্নত করছে। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পরে এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেয়া শিক্ষা-উপাদানগুলো স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং শিক্ষকদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কীটনাশক এবং সংরক্ষণকারী রাসায়নিক উপকরণগুলোর ব্যবহার কমিয়ে স্থানীয়দের জৈব কৃষি এবং অর্গানিক পদ্ধতিতে মাছ শুকানোতে উৎসাহিত করছে এই প্রকল্প। পাশপাশি ই-কমার্সের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য বিক্রির মাধ্যমে আয় বাড়ানো ও মধ্যস্বত্তভোগীদের দৌরাত্ম্য দূর করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

    ‘ডিজিটাল দ্বীপে’র সুবিধাভোগীরা জানান, আইওএম-এর মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রকল্পের মাধ্যমে ২৫টি স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ দেয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্টান ১০০ এমবিপিএসেরও বেশি স্পিডের ইন্টারনেট পাচ্ছে।

    জাগো ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্টানের মাধ্যমে দশটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের দূর-শিক্ষণ পরিষেবা দেয়া হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় রাজধানী ঢাকার শিক্ষকরা মহেশখালী দ্বীপের শিক্ষার্থীদের তাৎক্ষণিক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ইংরেজী কোর্সে শিক্ষা দেন।

    চারটি কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিক এবং একটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাধ্যমে মোবাইল স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। এসব পরিষেবাগুলো হলো স্বয়ংক্রিয় স্বাস্থ্যগত রেকর্ড সিস্টেম, টেলিমেডিসিন পরামর্শ, মোবাইল স্বাস্থ্যসেবা ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে নির্ণয়, যেমন- মূত্র পরীক্ষক, আল্ট্রাসাউন্ড ডিভাইস এবং রক্ত পরীক্ষক ইত্যাদি। স্থানীয় এবং সরকারী কর্মকর্তাদের কম্পিউটার দক্ষতা বিষয়ক প্রশিক্ষণও দেয়া হয়েছে আইওএমের গড়া ডিজিটাল সেন্টারে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে একটি কমিউনিটি ক্লাব এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে কম্পিউটার এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে বলে জানান তারা।

    মহেশখালী পৌরসভার মেয়র মকছুদ মিয়া বলেনঃ “এই প্রকল্পের মাধ্যমে মহেশখালীবাসি অনেক সুফল পাচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঢাকার মতো শিক্ষা পাচ্ছে। কৃষকরাও সুফল পাচ্ছেন। মাত্র তিন বছরে মহেশখালীকে ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব নয়। এই দ্বীপকে ডিজিটাল দ্বীপ হিসেবে একশ ভাগ সফলতা পেতে হলে এই প্রকল্প চলমান রাখতে হবে।“ তিনি মনে করেন, এখন পৌরসভাসহ যে ৩ ইউনিয়নে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড’ প্রকল্পের কাজ চলছে তা ১০০ ভাগ সফল হওয়ার পর অন্য ৭টি ইউনিয়নকে এই প্রকল্পের অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। তার আগে সব ইউনিয়নে একসাথে কাজ শুরু করলে পুরোপুরি সফলতা পাওয়া যাবে না।

    উল্লেখ্য, আইওএম গত ২১ অক্টোবর, ২০১৯-এ এই দ্বীপে আয়োজন করে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড ফেস্ট’। এই আয়োজনে স্থানীয় শিক্ষার্থী ও বাসিন্দারা নানা সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিবেশনার এবং ভিডিও-অনলাইনের বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিযোগীতার মাধ্যমে ‘ডিজিটাল দ্বীপ’-কে তুলে ধরে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ‘জাতীয় আইল্যান্ড একটি গল্প ডিজিটাল দ্বীপের প্রযুক্তি বদলে বিজ্ঞান বিভাগীয় মহেশখালী যাওয়া’ সংবাদ
    Related Posts
    শিক্ষার্থী নিহত

    ট্রেনের ধাক্কায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থী নিহত

    September 25, 2025
    তিনজনকে গ্রেফতার

    পাসপোর্ট অফিসে দুর্নীতির অভিযোগে ৩ জন গ্রেফতার

    September 25, 2025
    রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

    মুন্সীগঞ্জে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত ১৫, বাড়িঘর ভাঙচুর

    September 25, 2025
    সর্বশেষ খবর
    শিক্ষার্থী নিহত

    ট্রেনের ধাক্কায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থী নিহত

    তিনজনকে গ্রেফতার

    পাসপোর্ট অফিসে দুর্নীতির অভিযোগে ৩ জন গ্রেফতার

    স্মার্টওয়াচ

    আপনার ফোনের সঙ্গে মানানসই স্মার্টওয়াচ কিভাবে বুঝবেন?

    মোস্তাফিজ

    টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সেরা তিন বোলারের মধ্যে মোস্তাফিজ

    রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

    মুন্সীগঞ্জে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত ১৫, বাড়িঘর ভাঙচুর

    মন্ত্রী

    দরিদ্রতার ছায়া থেকে টেলিভিশনের সুপারস্টার ও ভারতের মন্ত্রী

    ৭পদে ৪৫ জনকে নিয়োগ দেবে সিভিল সার্জনের কার্যালয়, ঝালকাঠী

    পুরস্কার

    ‘আমার এই পুরস্কার, এই সম্মান পৃথিবীর সব মাকে উৎসর্গ করছি আমি’

    আত্মসাৎ

    চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এনজিওর পাঁচজনকে পুলিশে দিলেন গ্রাহকরা

    Australia Oscar submission 2026

    Australia Submits ‘The Wolves Always Come at Night’ for Oscars Race

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.