ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে লেনদেন পূর্বের তুলনায় কমে গেছে। পাশাপাশি মূল্য সূচকেরও পতন ঘটেছে। তার আগ পর্যন্ত লেনদেন বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। মঙ্গলবার এবং বুধবারের মধ্যে লেনদেনের পার্থক্য ছিল ১২৮ কোটি টাকা।
ঠিক বুধবার আগের দিনের থেকে ১২৮ কোটি টাকা লেনদেন কম হয়েছে। শেয়ারবাজারে যত কোম্পানি রয়েছে তার মধ্যে অধিকাংশ কোম্পানির দর হ্রাস পেয়েছে। কিন্তু চট্টগ্রাম শেয়ার মার্কেটে ভিন্ন কিছু ঘটছে। ওই সময়ে লেনদেন বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে সুযোগ কিছুটা হলেও হ্রাস পেয়েছে। তবে বুধবার যখন শেয়ার মার্কেটে লেনদেন শুরু হয় তখন ঢাকার শেয়ার মার্কেট বেশ ভালো অবস্থানে ছিল। এমনকি প্রথম কয়েক মিনিটের মধ্যেই সূচক ১০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছিল। তবে সময় বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে সূচক একবার কমে তো আবার বাড়ে। তবে শেষ পর্যন্ত ঢাকার শেয়ার মার্কেটে সূচক ৫ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে গিয়ে অবস্থান করেছিল।
সূচকের সঙ্গে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনও। আজ মোট লেনদেন হয়েছে ৩শ ৯১ কোটি ১৫ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ১২৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা। হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে ৫২ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের।
এর মধ্যে বেড়েছে ১৪৩টির, কমেছে ২০৯টির এবং অপরিবর্তীত রয়েছে ৪৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম লাভেলো, দ্বিতীয় রবি, তৃতীয় অবস্থানে ওরিয়ন ইনফিউশন।
শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, দ্বিতীয় আরএকে সিরামিকস, তৃতীয় অবস্থানে এশিয়ান টাইগার। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক ৩৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১৪ হাজার ৪৮২ পয়েন্টে। লেনদেন ৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।