জুমবাংলা ডেস্ক : এই রিপোর্ট অনুযায়ী মাত্র চারদিন বয়সী এই নবজাতকের চিকিৎসায় একটি অপ্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক বাদে অন্য কোন প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করবে না। নবজাতক এই শিশুটি যেহেতু ইতোপূর্বে কোনো রোগের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করেনি, কাজেই অসম্পূর্ণ মাত্রায় ঢালাওভাবে গ্রহণের কারণে অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা নেই। তাহলে কেন এই ভয়াবহ অবস্থা, যেখানে চিকিৎসক বা চিকিৎসা বিজ্ঞানের কিছুই করার থাকে না!
বাংলাদেশে কৃষিপণ্য উৎপাদন, মৎস্য চাষ এবং গবাদি পশু পালনে যথেচ্ছ ভাবে অ্যান্টিবায়োটিক অপব্যবহার এ অবস্থার জন্য দায়ী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আমাদের অজান্তেই খাদ্য চক্র বা ফুড চেইনে অ্যান্টিবায়োটিক ঢুকে পড়ছে, যা পরবর্তীতে রোগের চিকিৎসায় এদের কার্যকারিতা নষ্ট করে ফেলছে। দ্রুত এবং কার্যকারী পদক্ষেপ নেওয়া না গেলে; তা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে উঠা এবং এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আর কিছুই করার থাকবে না।
লেখক : জাকার্তা প্রবাসী চিকিৎসক
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।