Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home তিন হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ জিল্লুল হাকিমের, দুদকের অনুসন্ধান
    জাতীয়

    তিন হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ জিল্লুল হাকিমের, দুদকের অনুসন্ধান

    September 14, 20248 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে নিজের ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে তিন হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

    এই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরকারি ও সংখ্যালঘুদের জমি দখল, টেন্ডার বাণিজ্য, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য, সাব রেজিস্ট্রি অফিস থেকে কমিশন বাণিজ্য, নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ তদন্ত করছে তদন্ত সংস্থাটি।

    সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে গিয়ে সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের অপরাধ, নির্যাতন, দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদ নিয়ে একাধিকবার অভিযোগ করেছিলেন রাজবাড়ী জেলার আওয়ামী লীগেরই নেতারা। রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগ করার পরও কোনো প্রতিকার করেননি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম অত্যাচার নির্যাতন দুর্নীতি করে যে ধন সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন তার তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অভিযোগ করেছেন খোদ আওয়ামী লীগেরই রাজবাড়ী জেলার স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের অপরাধ, নির্যাতন, দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদ নিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে একাধিকবার অভিযোগ করেও কোনো ফল পাননি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ- ঢাকার উত্তরা, বনানী ও রাজবাড়ী শহরে বিলাসবহুল বাড়ি ও রাজবাড়ীর তিন উপজেলায় ৫০০ বিঘার বেশি জমির মালিকানা রয়েছে তার।

    সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, জেলা পরিষদ ডাকবাংলোর বাউন্ডারি দেওয়াল ভেঙে ১৩ শতাংশ জমি ও উপজেলা সদরে সংখ্যালঘু ২০টি পরিবারের ২০ শতাংশ জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করেছেন। এ ছাড়া বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নে ১২টি সংখ্যালঘু পরিবারের ১০৭ বিঘা জমি দখল করে ও ভয়ভীতি দেখিয়ে নামমাত্র মূল্যে লিখে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া তার ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুল পদ্মা নদীর ৫০টি স্থান থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

    তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন জিল্লুল হাকিম। ৫০ হাজার টাকা ঋণ খেলাপির কারণে তার মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত টাকা ধার নিয়ে ঋণ পরিশোধ করে ওই নির্বাচনে অংশ নেন এবং নির্বাচিত হন জিল্লুল হাকিম।

    দুই যুগের ব্যবধানে এখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজবাড়ী-২ (পাংশা-কালুখালী-বালিয়াকান্দি) আসনের সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিম কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। বিশেষ করে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই জিল্লুল হাকিম ও তার ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুল হাকিমসহ পরিবারটি দুর্নীতিতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। রাজবাড়ীতে ছিল জিল্লুল হাকিমের ‘শাসন’।

    তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, জেলা পরিষদের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ এবং সড়ক ও জনপথের জমি দখল, স্কুল-কলেজে শিক্ষক ও দপ্তরি নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ এবং পদ্মা ও গড়াই নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেছেন। এ ছাড়া সাবরেজিস্ট্রি অফিসে প্রকাশ্যে তার নামে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে।

    তিনি ও তার পরিবার ছাড়াও তার আশ্রিতদের বিরুদ্ধেও নানা অপকর্মের অভিযোগ আছে। জিল্লুল হাকিম নিজের নামের পাশাপাশি স্ত্রী-পুত্রের নামে-বেনামে রাজবাড়ী ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। একসময় মোটরসাইকেলে চড়ে বেড়ানো সেই জিল্লুল হাকিম এখন কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বিলাসবহুল গাড়িতে চলাফেরা করেন। নামে-বেনামে রাজবাড়ীতে কিনেছেন দুইশ’ বিঘার বেশি জমি।

    দুর্নীতি দমন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, রাজবাড়ী সদর, পাংশা, বালিয়াকান্দি ও কালুখালী উপজেলায় জিল্লুল হাকিম ও তার পরিবারের দুর্নীতি-অনিয়ম ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে। আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্যের দুর্নীতি-অনিয়ম এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য-উপাত্তসহ একটি অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তনাধীন অভিযোগে বলা হয়েছে, একটি মোটরসাইকেলের মালিক থেকে এখন বিলাসবহুল টয়োটা আলফার্ড, টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার, প্রাডো ভি-৮, পাজেরো ভি-৬, নোয়া মাইক্রোবাস ও টয়োটা মাইক্রোবাসসহ ছয়টি গাড়ির মালিক হয়েছেন তিনি ও তার পরিবার। রাজধানীর উত্তরার ১০ নম্বর সেক্টরের ৮/এ নম্বর রোডে ১০ কাঠা জমির ওপর সাততলা সুরম্য ভবন নির্মাণ করেছেন জিল্লুল হাকিম, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা। উত্তরার এই বাড়ির সামনেই পাঁচ কাঠার আরও একটি প্লটের মালিক তার পরিবার। রাজধানীর বনানী সুপারমার্কেটের পেছনে অর্চার্ড হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট রয়েছে তার।

    সিঙ্গাপুরে ১৪ কোটি টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট রয়েছে। পাংশা পৌর এলাকার স্টেশন বাজারের সামনেই নারায়ণপুর মৌজায় ৩৩ শতাংশ জমির ওপর জিল্লুল হাকিমের চারতলা বিশাল মার্কেট। ওই জমির আনুমানিক মূল্য ২০ কোটি টাকা। একই উপজেলার পার নারায়ণপুর মৌজায় পার নারায়ণপুর মসজিদের পাশে প্রায় ১৫ কোটি টাকার ২০ বিঘা জমিতে রয়েছে তার আমবাগান। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে পাংশার নারায়ণপুরে নিজের বাড়ির সামনেই এক কোটি টাকা মূল্যের ১২ শতাংশ জমি কেনেন তিনি। আর রাজবাড়ী শহরের প্রাণকেন্দ্র বড়পুল এলাকায় ৪২ শতাংশ জমিসহ বসুন্ধরা সিনেমা হলটি সাত কোটি টাকায় কেনা হয়েছে তার স্ত্রী শাহিদা হাকিমের নামে।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তনাধীন অভিযোগে জানা গেছে, জিল্লুল হাকিম ২০১২ সালে কালুখালী উপজেলা পরিষদের পাশে মহিমশাহী চাঁদপুর মৌজায় ছয় বিঘা জমি কেনেন নিজ নামে। এই জমির মূল্য প্রায় তিন কোটি টাকা। ওই বছর পাংশা উপজেলায় জেলা পরিষদ ডাকবাংলোর সীমানাদেয়াল ভেঙে মার্কেট নির্মাণ করেন তিনি।

    ডাকবাংলোর দেয়াল ভেঙে ১৩ শতাংশ সরকারি জমি দখল করেন। আর ২০ শতাংশ জমি সংখ্যালঘু পরিবারের কাছ থেকে জোরপূর্বক নামমাত্র মূল্যে রেজিস্ট্রি করে নিয়ে মোট ৩৩ শতাংশ জমিতে চারতলা মার্কেট করেছেন। সরকারি জমি দখলের সময় বারবার বাধা দিয়েছেন তৎকালীন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আকবর আলী মর্জি। একপর্যায়ে জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে মামলা করলে আদালত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। কিন্তু আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি জমির ওপর মার্কেট করে এখন প্রতি মাসে ১০ লাখ টাকা ভাড়া ওঠাচ্ছেন।

    রাজবাড়ীর প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা আকবর আলী মর্জি ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিযোগ করেছেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের সময় জিল্লুল হাকিম আমার কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ঋণখেলাপি থেকে বেঁচেছিলেন। নইলে নৌকার টিকিটে নির্বাচন করতে পারতেন না। মোটরসাইকেল দিয়ে চলাচল করা জিল্লুল এখন কোটি টাকার গাড়িতে চলেন। সম্পদের অভাব নাই। পাংশা, রাজবাড়ী ও ঢাকায় অনেক সম্পদ করেছেন। এসব সম্পদ করেছেন ২০১৪ সালের পর।

    আকবর আলী মর্জি আরও বলেছেন, আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই জেলা পরিষদের জমিতে জিল্লুল মার্কেট বানিয়েছেন এবং ভূমি অফিসের সঙ্গে আঁতাত করেই নামজারিসহ কাগজপত্র নিজের পক্ষে করে নিয়েছেন। বালিয়াকান্দি উপজেলা সদর ইউনিয়নের চামটা গ্রামের দেওকোল মৌজায় ১২টি সংখ্যালঘু পরিবারের ১০৭ বিঘা জমি নামমাত্র মূল্যে প্রথমে জিল্লুল হাকিমের ঘনিষ্ঠ বারেক বিশ্বাসের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়। পরে বারেক বিশ্বাসের কাছ থেকে জিল্লুল হাকিমের স্ত্রী শাহিদা হাকিম ও তার ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুলের নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়েছে।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় অভিযোগ রয়েছে, সংখ্যালঘু পরিবারের সদস্যরা জমি বিক্রি করতে না চাইলেও ভয়ভীতি দেখিয়ে জমিগুলো বারেক বিশ্বাসের নামে হাতিয়ে নেন সংসদ সদস্য জিল্লুল। ভুক্তভোগীদের মধ্যে ডা. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাসের কাছ থেকে ২৭ বিঘা, কৃষ্ণপদ বিশ্বাস ভুট্টোর ২২ শতাংশ, গোপাল চন্দ্র ম-লের পাঁচ বিঘা, সুশাস্ত সরকারের তিন বিঘা, স্বপন বিশ্বাসের সোয়া দুই বিঘা, চামটা গ্রামের পরিমল ম-লের ৫৩ শতাংশ, বালিয়াকান্দির শহিদুল্লাহ হক কাজীর ৫০ শতাংশ, হেদায়েত উল্লাহ মিয়ার ৩৩ শতাংশ, সিদ্দিক উল্লাহ ও তার ভাইদের ৮৮ শতাংশ, আতাউর রহমানের ১১১ শতাংশ, জাবরকোলের সোলেমান মিয়ার ৭৭ শতাংশ এবং আমতলা বাজারের কোরবান আলী মিয়ার ৬৬ শতাংশ জমি নেওয়া হয়েছে।

    ওই সব জমি প্রথমে বালিয়াকান্দির নারুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বারেক বিশ্বাসের নামে দখলে নেওয়া হয়। পরে তা রেজিস্ট্রি করে নেন জিল্লুল হাকিম ও তার স্বজনদের নামে। এসব জমি ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যেই দখল করা হয়েছে। ওই জমির আনুমানিক মূল্য এখন প্রায় আট কোটি টাকার বেশি।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম পদ্মা নদীর বালু অবৈধভাবে উত্তোলন ও বিক্রি করে প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পকেটে পুরছেন সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের ছেলে মিতুল হাকিম ও তার সিন্ডিকেট। পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চর আফ্রা গ্রাম, কালুখালী উপজেলার গৌতমপুর গ্রাম, হরিণবাড়িয়া গ্রামের প্রায় ৫০টি স্পট থেকে শতাধিক ড্রেজার মেশিন দিয়ে পদ্মা নদীর বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।

    প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই হাজার ট্রাকে করে রাজবাড়ীসহ আশপাশের জেলা-উপজেলায় এসব বালু বিক্রি করা হয়। প্রশাসন একাধিকবার বন্ধ করতে চাইলেও জিল্লুল হাকিম ও তার ছেলের কারণে পারছে না। বালু পরিবহনের কারণে এলাকার রাস্তাঘাট সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। এমপিপুত্রের বালুর কারবারে জড়িতদের মধ্যে আছেন হাবাসপুরের তোফাজ্জল, ফজলু মেম্বার, জনি, মারুফসহ বেশ কয়েকজন।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তে পাওয়া গেছে, জাপানে লোক পাঠানোর নামে শতাধিক যুবকের সঙ্গে প্রতারণা করে পাঁচ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে। তার মিতুল ট্রেডিং নামের প্রশিক্ষণ সেন্টারে প্রশিক্ষণের নামে জনপ্রতি নিয়েছেন ২৫ হাজার টাকা এবং জাপানে পাঠানোর কথা বলে নেওয়া হয় তিন-চার লাখ টাকা। কিন্তু জাপানে পাঠানো হয়েছে হাতেগোনা ১০ জনকে। বাকি কারও টাকাই ফেরত দেওয়া হয়নি বলে ভুক্তভোগী কয়েকজন অভিযোগ করেন। কালুখালী উপজেলা পরিষদের সরকারি গাড়িচালককে দিয়ে নিজের গাড়ি চালাচ্ছেন সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিম।

    মো. রবিউল আলম খান নামের ওই চালক ২০১৬ সাল থেকে তার গাড়ি চালান। কিন্তু তিনি মাসে মাসে বেতন নিচ্ছেন উপজেলা পরিষদ থেকে। উপজেলা প্রশাসন বিষয়টি বারবার নজরে আনলেও জিল্লুল হাকিম পাত্তা দিচ্ছেন না। পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলার শতাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরী কাম দপ্তরি নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্য করে প্রায় ১২ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে জিল্লুল হাকিম ও তার স্ত্রী সাহিদা হাকিমের বিরুদ্ধে। রাজবাড়ীতে ছিল জিল্লুল হাকিমের অত্যাচার নির্যাতন আর দুর্নীতি দুঃশাসনের অবসান হয়েছে।

    দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম জানিয়েছেন, সাবেক রেলমন্ত্রী ও রাজবাড়ী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে নিজের ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের তথ্য আমলে নিয়ে এ অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। সাবেক মন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থপাচার, বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মসহ বিদেশেও অঢেল সম্পদ গড়ার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে।

    সুইস ব্যাংকে থাকা আদানি গ্রুপের ৩১ কোটি ডলার বাজেয়াপ্ত

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অনুসন্ধান অবৈধ কোটি জিল্লুল টাকার তিন দুদকের সম্পদ হাকিমের, হাজার
    Related Posts
    ড. ইউনূস-মোদির শুভেচ্ছা

    ঈদুল আজহায় ড. ইউনূস-মোদির শুভেচ্ছা বিনিময়

    June 8, 2025
    টিউলিপের চিঠি

    টিউলিপের চিঠি পেয়েছেন কিনা, জানালেন প্রেস সচিব

    June 8, 2025
    প্রধান উপদেষ্টা

    সোমবার যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

    June 8, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Kamal Haasan religion

    Kamal Haasan’s Religion: Beliefs, Background, and Influence

    thug life movie

    Thug Life Box Office Day 4: Kamal Haasan’s Film Closes Weekend at ₹35.64 Cr Amid Dips

    kali gpt

    Kali GPT: Revolutionizing Cybersecurity with AI-Powered Penetration Testing

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৯ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৯ জুন, ২০২৫

    আজকের সোনার দাম

    আজকের সোনার দাম: বাংলাদেশে ২২ ক্যারেট সোনার সবশেষ মূল্য

    Game of Thrones: War for Westeros – The RTS Revival Fans Have Been Waiting For

    poco f7 launch

    Poco F7 Pro Launches with Snapdragon 8 Gen 3 and 6000mAh Battery: A Game Changer in 2025

    Grace Ashcroft

    Grace Ashcroft: The Mysterious New Heroine of Resident Evil Requiem

    Housefull 5

    Housefull 5 Worldwide Box Office Day 2: Akshay Kumar’s Film Races Towards 2025’s Top 5 Grossers

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.