বিনোদন ডেস্ক: তুরস্কের ঐতিহাসিক স্থাপনা নীল মসজিদ ও আয়া সোফিয়া দেখে মুগ্ধ হয়েছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন থেকে ফেরার পথে বর্তমানে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে অবস্থান করছেন তিনি। ইস্তাম্বুল শহর এবং শহরের বিভিন্ন ঐতিহাসিক মসজিদ ঘুরে দেখছেন জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী।
নীল মসজিদ তুরস্কের ঐতিহাসিক স্থাপনা। সুলতান আহমেদ (দ্বিতীয় সুলতান) যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর এটি নির্মাণ করেছিলেন। নির্মাণের ৪০০ বছর পরও এখনো সৌন্দর্যের আলো ছড়াচ্ছে এটি। আর সেটি দেখতেই গিয়েছিলেন রাফিয়াত রশীদ মিথিলা। দৃষ্টিনন্দন এই স্থাপত্যে দাঁড়িয়ে সেলফিবন্দি হয়েছেন মিথিলা। এ অভিনেত্রী তার ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি পোস্ট করেছেন তার মধ্যে অন্যতম এটি।
ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, মিথিলার মাথায় হিজাব। চোখে চশমা। ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক। তার পেছনে অনেক দর্শনার্থী। মুগ্ধতা প্রকাশ করে ক্যাপশনে মিথিলা লিখেন, ‘হায়া সোফিয়া ও নীল মসজিদ দেখে মুগ্ধ।’
ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, মিথিলার মাথায় হিজাব। চোখে চশমা। ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক। তার পেছনে অনেক দর্শনার্থী। মুগ্ধতা প্রকাশ করে ক্যাপশনে মিথিলা লিখেন, ‘আয়া সোফিয়া ও নীল মসজিদ দেখে মুগ্ধ।’
সুলতান আহমেদ (দ্বিতীয় সুলতান) যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর নীল মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। নির্মাণের ৪০০ বছর পরও সৌন্দর্যের আলো ছড়াচ্ছে এটি।
মূলত কিছুদিন আগে পেশাগত কাজে আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনে গিয়েছিলেন মিথিলা। সেখানে কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করেছেন। সেখান থেকেই তুরস্কে গিয়েছেন। তারই ফাঁকে নিজের জন্য সময় বের করে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে দর্শনীয় স্থাপনা ঘুরে দেখছেন।
পাশাপাশি স্থানীয় খাবার চেকে দেখতেও ভুল করছেন তিনি। আর সেই অভিজ্ঞতা কিছুটা হলেও তার ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে মিথিলা জানান, গত দুর্গাপূজার আগে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফেরেন তিনি। ঢাকা-কলকাতা করেই সময় কাটছে তার। আগামী ডিসেম্বরে আবারো কলকাতায় শ্বশুরবাড়ি যাবেন তিনি।
সরকারি অনুদান নির্মিতব্য ‘জলে জ্বলে তারা’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন মিথিলা। অরুণ চৌধুরী পরিচালিত এ চলচ্চিত্রে মিথিলার বিপরীতে অভিনয় করেছেন এফ এস নাঈম। এ সিনেমার শুটিং শেষ করে গত ২৫ অক্টোবর ঢাকায় ফেরেন মিথিলা। সিনেমাটির কিছু অংশের কাজ বাকি রেখে কলকাতায় পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানেও ‘মায়া’ নামে একটি সিনেমার শুটিং শেষ করেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।