জুমবাংলা ডেস্ক: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মো. শাহ কামাল জানিয়েছেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোতে আজ শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ৪ লাখ ৪ হাজার ২৫০ জনকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে ।
সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক খান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী মুথ্য সচিব নজিবুর রহমান, তথ্য সচিব আব্দুল মালেক, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ২০০ কিমি বেগে ভারতের ওড়িশায় আছড়ে পড়ে ফণী। ভারতের আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, এরপর সেটি পশ্চিমবঙ্গে ঢুকে দক্ষিণবঙ্গের ওপর দিয়ে বাংলাদেশের দিকে চলে যেতে পারে।
এ কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর, চট্টগ্রাম বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত এবং কক্সবাজারে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদফতর।
আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, ইতোমধ্যে ‘ফণী’র অগ্রভাগ বাংলাদেশে ইতোমধ্যে প্রবেশ করেছে। সন্ধ্যা নাগাদ এটি বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করতে পারে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সকালে ওড়িশা উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি এখন শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছে। শক্তি নিয়েই এটি বাংলাদেশ অতিক্রম করতে পরে। জনসাধারণকে আমরা অতিদ্রুত আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ করছি।
![](https://inews.zoombangla.com/wp-content/uploads/2024/03/34-5.jpg)
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।