জুমবাংলা ডেস্ক : ২০১২ সালে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার দুর্গম লেছরাগঞ্জ ইউনিয়নের সেলিমপুর এলাকায় সরকারিভাবে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপিত হলেও সেখানে শিক্ষকরা তেমন আসেন না। শিক্ষকেরা যাও আসেন দুপুরের পরপরই তালা ঝুলিয়ে যে যার মত চলে যান।
বিদ্যালয়টিতে পাঁচটি শিক্ষক পদ থাকলেও রয়েছেন চারজন শিক্ষক। বাকি একটি পদ শূন্য রয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়ার কথা থাকলেও তা মানছে না বিদ্যালয়টির শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
সেলিমপুর এলাকার শেখ মজিদ বলেন, ‘আমাদের লেছরাগঞ্জ এলাকা এমনিতেই অবহেলিত। আমরা লেহাপড়া করবার পারি নাই, মনে অনেক আশা আছিলো পোলাপাইনরে পড়ামু। এ্যার মধ্যে প্রাইমারি স্কুলের মাস্টররা আসেনা ক্যমতে পড়ামু বুঝবার পারি না। যাও আসে তালা খুইলা বসতে বসতে আবার চইলা যায় হ্যাঁরা।’
ওই বিদ্যালয়ে অবস্থান করে প্রধান শিক্ষিকা নার্গিসকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ‘আমি বিদ্যালয়ে প্রতিদিন গিয়ে শিশুদের পাঠদান করাই। এখনো আমি বিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছি।’ অথচ তিনি তখন সেখানে ছিলেন না। একথা জানার পর তিনি ফোন কেটে দেন। পরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিলুফা রহমান বলেন, হরিরামপুর উপজেলার চরাঞ্চলের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশ কিছু শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ রয়েছে। কিছু শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। সেলিমপুর সরকারি বিদ্যালয়ের কেন শিক্ষা কার্যক্রম ব্যা
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।