Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘নতুন’ মধ্যপ্রাচ্যে বাইডেনের অগ্নিপরীক্ষা
    আন্তর্জাতিক

    ‘নতুন’ মধ্যপ্রাচ্যে বাইডেনের অগ্নিপরীক্ষা

    Shamim RezaJanuary 23, 20216 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : “বন্ধুগণ, এখন সময় পরীক্ষার” – বুধবার অভিষেক উপলক্ষে দেয়া ভাষণে তার সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো একেক করে বলতে গিয়ে এই সাবধান-বাণী শোনান আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    চ্যালেঞ্জের সেই তালিকা তিনি শেষ করেন “বিশ্বে আমেরিকার ভূমিকা“ দিয়ে। মি. বাইডেনের সেই পরীক্ষার সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলো আসবে মধ্যপ্রাচ্য থেকে।

    জো বাইডেনের কূটনীতি এবং পররাষ্ট্র সামলানোর দায়িত্ব যারা পেয়েছেন তাদের অনেকেই ওবামা সরকারে ছিলেন। তাদের সময়কালে যেসব সমস্যার সমাধান তারা দিয়ে যেতে পারেননি, সেদিকে নজর দিতে গিয়ে তারা দেখবেন বাস্তবতা গত চার বছরে অনেক বদলে গেছে।
    সবচেয়ে বড় ধাক্কা তারা খাবেন যখন দেখবেন যেসব নীতি তারাই প্রণয়ন করেছিলেন, তার অনেকগুলোও উধাও হয়ে গেছে বা জটিল চেহারা নিয়েছে। কিন্তু অনেক আবার মনে করছেন, নতুন এই বাস্তবতার মধ্যে সুযোগও তৈরি হয়েছে।

    “নতুন প্রশাসনের লোকজন বুঝতে পারছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে ওবামা সরকারের নীতিতে গলদ কোথায় ছিল,” বলছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা প্রতিষ্ঠান কার্নেগী এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের গবেষক কিম ঘাতাস।

    “বাইডেনের প্রশাসন হয়তো নতুন পথে হাঁটবেন, কারণ তারা অতীতে তাদের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়েছেন। তাছাড়া, চার বছর আগের তুলনায় মধ্যপ্রাচ্য এখন অনেকটাই ভিন্ন,“ বলছেন মিজ ঘাতাস যিনি সম্প্রতি সৌদি-ইরান শত্রুতা নিয়ে ব্ল্যাক ওয়েব নামে একটি বই লিখেছেন।

    ফাইলের প্রথম পাতায় ইরান

    আমেরিকার নতুন প্রশাসনের বিদেশ নীতির ফাইলে প্রথমেই রয়েছে ইরান।

    দু’হাজার পনের সালে ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র তৈরি থেকে বিরত রাখতে ওবামা প্রশাসনের উদ্যোগে বহুপাক্ষিক যে ঐতিহাসিক চুক্তি হয়েছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প তা থেকে আমেরিকাকে বের করে আনার পর চুক্তিটি এখন সুতোয় ঝুলছে। যে কোনো সময় ছিঁড়ে পড়তে পারে।

    সেই সাথে ইয়েমেনে চলমান রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ বন্ধ বাইডেন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য, যদিও ইরানের সাথে চুক্তির ফলে ক্রদ্ধ সৌদি আরবকে শান্ত করতে বারাক ওবামা শুরুর দিকে ইয়েমেনের যুদ্ধকে সমর্থন করেছিলেন।

    প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতা নিয়ে তার প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরব গিয়েছিলেন।

    ঐ সফরে তিনি ১১০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির চুক্তি করেন যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অস্ত্র চুক্তি।

    তখন থেকে শুরু হয় সৌদি আরবের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্য এবং ইরানকে যতটা সম্ভব চাপে রাখার নীতি। সেই নীতির পথ ধরেই ইসরায়েল এবং উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর মধ্যে হালে নতুন এক জোট তৈরি হয়েছে।

    “ওবামা প্রশাসনে যে মানুষগুলো ছিলেন তাদের ক’জনকে এখন খুবই উদ্যমী ভূমিকা রাখতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যের জন্য এখন এটাই সবচেয়ে প্রয়োজনীয়,“ বলছিলেন হাসান হাসান। তিনি মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক সাময়িকী নিউজলাইনের সম্পাদক।

    “আরব দেশগুলো মনে করতো আমেরিকার নেতৃত্ব ছাড়াই তারা এই অঞ্চলের মানচিত্র নিজেরাই নতুন করে তৈরি করে নিতে পারবে। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে সেই চেষ্টা করার পর তারা এখন বুঝতে পারছে লিবিয়া, ইরান এবং এমনকি ক্ষুদ্র একটি দেশ কাতারের ব্যাপারেও তাদের ক্ষমতা সীমিত।“

    পুরনো মিত্রদের সাথে নতুন সম্পর্কের সূচনা আমেরিকার নতুন প্রশাসনের অগ্রাধিকারের শুরুর দিকে রয়েছে। নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেন, “শুরুতেই এই অঞ্চলে আমাদের মিত্রদের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে তাদের সাথে কথা শুরু খুবই প্রয়োজন। এই মিত্রদের মধ্যে যেমন ইসরায়েল রয়েছে তেমনি উপসাগরীয় দেশগুলোও রয়েছে।“

    চার ঘণ্টা ধরে চলা এই শুনানির সময় তিনি বার বার গুরুত্ব দিয়ে ইরানের প্রসঙ্গ টেনেছেন।

    মি. ব্লিনকেন – যিনি বহুদিন ধরে মি. ওবামা এবং মি. বাইডেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে কাজ করেছেন – তিনি বলেন, পরমাণু কর্মসূচি ছাড়াও ইরানের “অস্থিরতা তৈরির তৎপরতা“ এবং তাদের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণে নতুন মীমাংসা প্রয়োজন। পশ্চিমা দেশগুলোরও একই মতামত।

    তবে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ২০১৫ সালে করা চুক্তি – যেটিকে বহুপাক্ষিক কূটনীতির বিরল একটি সাফল্য হিসাবে দেখা হয় – ঝেড়ে ফেলে দিতে চাইবেনা বাইডেন প্রশাসন।

    “আপনি যদি বাইডেনের পররাষ্ট্র নীতি, পারমানবিক নিরস্ত্রীকরণ এবং অর্থনীতি পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়া লোকগুলোর দিকে তাকান, দেখবেন তাদের অনেকেই ইরানের সাথে করা পরমাণু চুক্তি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন,“ বলেন এলি জেরানমায়ে, যিনি বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক ইউরোপীয় কাউন্সিলের মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা বিভাগের উপ-পরিচালক।

    “বাইডেন শিবির এবং ইরানের নেতৃত্ব উভয়েই একমত যে এই চুক্তির সব পক্ষকে একত্রিত করে চুক্তির শতভাগ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। এবং এ কাজটি তাদের দ্রুত করতে হবে।“

    চুক্তি থেকে ২০১৮ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বেরিয়ে যাওয়া এবং ইরানের ওপর সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর থেকে তেহরান পারমাণবিক চুক্তিতে করা প্রতিশ্রুতি থেকে ধীরে ধীর দূরে সরে যাচেছ।

    সম্প্রতি তেহরান ইউরেনিয়াম শোধনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়ার কথা জানিয়েছে যা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলো উদ্বিগ্ন।

    ইরানের নেতারা অবশ্য ক্রমাগত বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে তারাও চুক্তি অনুসরণ করবে।

    ইরান চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চাপানো সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে। একইসাথে গত চার বছরে ইরানের অভ্যন্তরে পশ্চিমা দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপন নিয়ে ভরসা কমেছে।

    বাইডেন প্রশাসন দেশের ভেতরও ওজর-আপত্তির মুখোমুখি হতে পারে।

    নতুন নির্বাচিত কংগ্রেস, যাদের মধ্যে পররাষ্ট্র নীতির অনেক অভিজ্ঞ লোকজন এখন রয়েছেন, তারা বিদেশ নীতিতে অধিকতর মতামতের অধিকার চাইছেন। ইরান-বিরোধী লোকজন কংগ্রেসে ভর্তি।

    খাসোগজি এবং সৌদি আরব

    ইরান ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যে আরো যেসব বিষয়ের দিকে বাইডেন প্রশাসন নজর দেবে তার মধ্যে রয়েছে: ইয়েমেনের যুদ্ধ বন্ধ করা, ইসরায়েল-আরব শান্তি চুক্তি, সৌদি আরবে মানবাধিকার, বিরোধী মতাবলম্বীদের ওপর নির্যাতন এবং সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যাকাণ্ড।

    কিন্তু ইরানের সাথে কি চুক্তি হবে তার প্রভাব এসব বিষয়ের ওপর গিয়েও পড়বে।

    বাইডেন যাকে তার জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক হিসাবে নিয়োগ করেছেন কংগ্রেসে তার নিয়োগের শুনানির সময় তাকে প্রশ্ন করা হয়, ট্রাম্প সরকারের “বেআইনি তৎপরতা“ তিনি বন্ধ করবেন কিনা এবং সাংবাদিক খাসোগজি হত্যার একটি পূর্ণাঙ্গ একটি রিপোর্ট তিনি কংগ্রেসকে দেবেন কিনা।

    উত্তরে আভরিল হেইনস বলেন, “হ্যাঁ সেনেটর, অবশ্যই। আমরা আইন অনুসরণ করবো।“

    গোয়েন্দা সূত্রের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক নির্ভরযোগ্য মিডিয়া বলে আসছে, সিআইএর কাছে বেশ জোরালো প্রমাণ রয়েছে যে সৌদি যুবরাজ মোহামেদ বিন সালমানই জামাল খাসোগজির হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সৌদি যুবরাজ অবশ্য সবসময় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

    কিন্তু বাইডেন কি এ নিয়ে সৌদি যুবরাজকে শায়েস্তা করতে পারবেন?

    “আমেরিকানদের উচিৎ যুবরাজকে তাদের সন্দেহের দৃষ্টি থেকে সরানো, কারণ সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ এ ব্যাপারে সেই,“ বিবিসিকে বলেন সৌদি লেখক এবং বিশ্লেষক আলি শিহাবি।

    “সিআইএ হোক আর পেন্টাগন হোক বা পররাষ্ট্র দপ্তর হোক, সৌদি আরব যে আমেরিকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাস্তবতা তাদের বুঝতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে যে কোনো কিছু করার জন্য সৌদি আরবকে তাদের দরকার।“

    তবে অনেক বিষয়ে সৌদি এবং আমেরিকার নীতির মধ্যে ঐক্যমত্য হওয়া সম্ভব। যেমন, ইয়েমেনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বন্ধ। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের অন্য অনেক বিষয়ের মতো এই সমস্যারও সহজ কোনো সমাধান নেই।

    “সৌদি আরবের জন্য সামরিক সহযোগিতা বন্ধ অতটা সহজ নয়।,“ বলছেন পিটার স্যালসবেরি, যিনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ইয়েমেন বিশেষজ্ঞ।

    “যুক্তরাষ্ট্র যদি সেখানে শান্তি চায় তাহলে কূটনৈতিকভাবে তাদের আরো তৎপর হতে হবে।“

    কূটনৈতিক সেই তৎপরতায় অপ্রীতিকর বহু বিষয় উঠে আসবেই, বিশেষ করে মানবাধিকারকে যখন বাইডেন প্রশাসন তাদের এজেন্ডায় জায়গা দিয়েছেন।

    তার অর্থ, রিয়াদ থেকে শুরু করে তেহরান, কায়রো বা অন্যত্র কথাবার্তা বলার সময় জটিল এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামলাতে হবে।

    অনেকেই নজর রাখবেন এইসব কথাবার্তা শুধুই কি ফাঁকা বুলি নাকি আমেরিকা এসবের বাস্তবায়নকে গুরুত্ব দেবে।

    মধ্যপ্রাচ্যের নতুন বাস্তবতা

    তবে নতুন নীতি নিয়ে এগুলেও, বাইডেনকে তার পূর্বসূরীর অনেক পদক্ষেপকে মেনে নিয়েই কাজ করতে হবে।

    যেমন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের তথাকথিত আব্রাহাম চুক্তি অর্থাৎ ইসরায়েলের সাথে কয়েকটি আরব দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের চুক্তির প্রশংসা বিভিন্ন মহলে হচ্ছে। মি. বাইডেনও এই সম্পর্কে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    কিন্তু নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. ব্লিনকেন বলেছেন, ঐ সব চুক্তির শর্তগুলোকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।

    ইউএই‘র কাছে অস্ত্র বিক্রি বা বিতর্কিত ওয়েস্টার্ন সাহারা অঞ্চলে মরক্কোর সার্বভৌমত্ব মেনে নেওয়ার প্রতিশ্রুতির দিকে তিনি ইঙ্গিত করেছেন।

    ইরাক, সিরিয়া এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট, আল কায়দা এবং ইসলামিক স্টেটের অব্যাহত তৎপরতার দিকেও নজর দিতেই হবে জো বাইডেনকে, যিনি নিজের দেশেই নতুন করে উগ্রবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন।

    “আমি মনে করি নতুন সুযোগ হাজির হয়েছে, “ বলছেন কিম ঘাতাস। “কঠিন হবে, কিন্তু বিশ্বে আমেরিকার ভূমিকা এবং মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে নতুন চিন্তার সুযোগ তৈরি হয়েছে।“ সূত্র: বিবিসি বাংলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ভূমিকম্প

    দক্ষিণা ফিলিপাইনে ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

    October 10, 2025
    ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদ

    বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া

    October 10, 2025

    ট্রাম্পকে যে শর্তে নোবেলের জন্য মনোনীত করবে ইউক্রেন

    October 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Samsung Galaxy

    Samsung May Power Galaxy Z Flip 8 with Custom 2nm Snapdragon Chip

    Fortnitemares rewards

    Unlock Every Free Fortnitemares Reward in Fortnite Chapter 5 Season 4

    NYT Connections

    NYT Connections Answers and Hints for Today’s Challenging Puzzle

    জুমার দিন

    জুমার দিন নামাজের আগে ও পরের বিশেষ আমল

    Millie Bobby Brown adopted baby

    Millie Bobby Brown Shares First Glimpse of Adopted Daughter in Sweet Family Photo

    নাহিদ ইসলাম

    গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া সেনাসদস্যদের গ্রেপ্তার চান নাহিদ ইসলাম

    US diplomat

    US Diplomat Dismissed Over Secret China Ties in Landmark Security Case

    রাবি শিক্ষক

    সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন রাবি শিক্ষক

    বিশ্ব ডিম দিবস

    বিশ্ব ডিম দিবস আজ

    Superman movie

    Peacemaker Season 2 Finale Sets Stage for New Superman Movie, Confirms Reports

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.