স্পোর্টস ডেস্ক : ২০০৯ সালে ১৭ বছর বয়সি নেইমার ব্রাজিলের টপ ডিভিশন ফুটবল লিগে ১৬টি গোলে অবদান রেখেছিলেন। এরমধ্যে ১০টি ছিল গোল, অ্যাসিস্ট ৬টি। নেইমারের এই অর্জনে ভাগ বসালেন এস্তেভাও উইলিয়ান।
লিওনেল মেসির খেলার সঙ্গে মিল থাকায় এস্তেভাওকে ডাকা হয় ব্রাজিলের ‘মেসি’ নামে। এইরমধ্যে বেশ নামডাক কামিয়েছেন তিনি। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘এ’তে পালমেইরাসের হয়ে এবারের মৌসুমে এ ১৭ বছর বয়সি ৯টি গোল ও ৭টি অ্যাসিস্ট করেছেন।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ক্রিসিউমাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে পালমেইরাস। এ ম্যাচেই একটি গোল করেন উইঙ্গার এস্তেভাও। এবারের আসরে তিনি লিগের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা, ১১টি গোল করেছেন তারই জাতীয় দলের সতীর্থ পেদ্রো। তবে অ্যাসিস্টের দিক থেকে এস্তেভাও সবার শীর্ষে।
নামডাক পাওয়া এস্তেভাও চুক্তি করেছেন ইউরোপিয়ান জায়ান্ট চেলসির সঙ্গে। বয়স ১৮ পূর্ণ না হওয়ায় এখনও ব্রাজিলে খেলতে হচ্ছে তাকে। ৩৪ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে দলবদল করা এ তারকা আগামী মৌসুমের গ্রীষ্মে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটিতে পাড়ি জমাবেন।
এস্তেভাওয়ের অভিষেক হয়ে গেছে ব্রাজিল জাতীয় দলেও। গত ৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ইকুয়েডরের বিপক্ষে বদলি হিসেবে নেমেছিলেন তিনি। ম্যাচের ৬২ মিনিটে নেমেই ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে নেন। ১৭ বছর ১৩৫ দিন বয়সে খেলতে নেমে ব্রাজিলের পঞ্চম সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার তিনি।
এস্তেভাও এরপর খেলেন প্যারাগুয়ের বিপক্ষে। দুই ম্যাচের কোনোটিতেই গোল-অ্যাসিস্ট করতে পারেননি তিনি।
অভিনেত্রীকে হোয়াটসঅ্যাপে অ.শ্লী.ল ছবি পাঠিয়ে কুপ্রস্তাব প্রযোজকের
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।