জুমবাংলা ডেস্ক : কোভিড-১৯ শনাক্তে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের র্যাপিড টেস্ট কিট সম্পর্কে অ্যাকুরিসি ও ফলস নেগেটিভের বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। তবে এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী পরীক্ষায় ফলস নেগেটিভ আসার ধারণা ঠিক না বলে দাবি করেছেন।
জার্মান গণমাধ্যম ডয়চে অব ভেলের এক প্রতিবেদনে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ র্যাপিড টেস্ট কিটে ফলস নেগেটিভ আসার বিষয়টি তুলে ধরেন। সেখানে বিশেষজ্ঞরা আন্তর্জাতিক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিটের সার্টিফিকেশন নেওয়ার কথা বলেন।
এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদও বলেছিলেন, এ পদ্ধতিতে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ক্ষেত্রে পজেটিভ রোগির ফলস নেগেটিভ আসে।
এ বিষয়ে জানত শনিবার (১৮ এপ্রিল) ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘র্যাপিড ডট ব্লট’ মাত্র ১৫ মিনিটে করোনা শনাক্ত করতে পারে। এটার অ্যাকুরিসিও ভালো। তবে ফলস নেগেটিভ আসার ধারণা ঠিক না।
তিনি বলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিজ্ঞানি ডক্টর বিজয় কুমার শীল এবং তার গবেষণা দলের সদস্য আদনান, জমির উদ্দিন এবং ফিরোজ আহমেদ মিলে ‘র্যাপিড ডট ব্লট’ তৈরি করেছেন। এর মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে ও কম সময়ে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করানো যাবে।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমাদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তি নিয়ে আমেরিকার সিডিসি এক সঙ্গে কাজ করতে চায়। অনেকে স্বত্ত্ব কিনেও নিতে চায়। কিন্তু আমরা এটা জনগণের জন্য তৈরি করেছি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



