বিনোদন ডেস্ক : উত্তরে দীপিকা বলেছেন, “আমি নিজে বিশ্বাসঘাতকতা বিষয়টা সহ্য করতে পারি না। তবে হ্যাঁ, আমি অন্য কারও সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করারও কেউ নই। সংযোগের উপর সম্পর্ক তৈরি হয়। সংযোগ চলে গেলে সম্পর্কও হারিয়ে যায়।”
‘গেহরাইয়াঁ’ ছবিতে দীপিকা পাড়ুকোন ও সিদ্ধান্ত চতুর্বেদীর পারফরম্যান্স নিয়ে যেমন কথা হয়েছে, তেমনই কথা হয়েছে তাঁদের অনস্ক্রিন রসায়ন নিয়েও। বিশ্বাসঘতকতা ছিল ছবির অন্যতম বিষয়। শাকুন বাত্রার ছবিটি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। এক অংশের দর্শকের ছবি ভাল লেগেছে।
অন্য অংশের মানুষের ভাল লাগেনি। দেখানো হয়, ৬ বছরের সম্পর্কে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দীপিকার (ছবিতে অলিশা)। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক শুরু হয় অনন্যা পাণ্ডের (ছবিতে টিয়া) প্রেমিকা সিদ্ধান্তের (ছবিতে জায়েন)। ছবি মুক্তির পর নানাজন দীপিকাকে জিজ্ঞেস করেছেন, “বিশ্বাসঘতকতা নিয়ে এখনও কি মানুষ মাথা ঘামায়?”
উত্তরে দীপিকা বলেছেন, “আমি নিজে বিশ্বাসঘাতকতা বিষয়টা সহ্য করতে পারি না। তবে হ্যাঁ, আমি অন্য কারও সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করারও কেউ নই। সংযোগের উপর সম্পর্ক তৈরি হয়। সংযোগ চলে গেলে সম্পর্কও হারিয়ে যায়।”
দীপিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন, “শারীরিক আকর্ষণ খুবই সাময়িক বিষয়। সম্মান থাকলে সব থাকে। সেটাই আসল বিষয়। মোনোগ্যামি, শারীরিক আকর্ষণ… এগুলো এক জিনিস। কিন্তু কেউ যদি মানসিকভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করে আমি অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়ি।”
শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘পাঠান’ ছবিতে অভিনয় করেছেন দীপিকা। সেই ছবিতে রয়েছেন জন আব্রাহামও। তাঁর পরবর্তী ছবির নাম ‘ফাইটার’। ছবিটিতে হৃত্বিক রোশনের সঙ্গে প্রথম কাজ করবেন দীপিকা। প্রভাস ও অমিতাভের সঙ্গে তিনি অভিনয় করেছেন ‘প্রজেক্ট কে’তে। রয়েছেন ‘দ্য ইন্টার্ন’ ছবিতেও।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।