Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home পাঁচ কারণে নারীকে মোহরানা দিতে হয়
ইসলাম ধর্ম লাইফস্টাইল

পাঁচ কারণে নারীকে মোহরানা দিতে হয়

mohammadSeptember 25, 20196 Mins Read
Advertisement

ধর্ম ডেস্ক : মোহরানা নারীর অর্থনৈতিক অধিকার। একশ্রেণির মানুষের বদ্ধমূল ধারণা, মোহরানা কেবলই আনুষ্ঠানিক ঘোষণামাত্র। অনেকে মনে করেন, মোহরানা হলো বিবাহের নিশ্চয়তা, যা কেবল তালাক দিলেই পরিশোধযোগ্য! অথচ ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী মোহরানার সম্পর্ক বিবাহের সঙ্গে, তালাকের সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই।

images (1)অন্যদিকে মোটা অঙ্কের মোহরানা ধার্য করা এখন আমাদের সমাজে সামাজিক ‘ঐতিহ্যে’ পরিণত হয়েছে। অতি ভালোবাসার ছলে কিংবা বাসরঘরের আনুষ্ঠানিকতার ছদ্মাবরণে ‘মোহর মাফ’ করে দেওয়ার সংস্কৃতি চালু হয়েছে। এ ব্যাপারে হজরত আশরাফ আলী থানভি (রহ.) লিখেছেন, মোহরের অর্থ স্ত্রীর হাতে দেওয়ার পর স্ত্রী যদি তা ইচ্ছামতো খরচ করার সুযোগ লাভ করা সত্ত্বেও স্বামীকে দিয়ে দেন, কেবল সে ক্ষেত্রেই তা মাফ বলে গণ্য হবে, অন্যথায় অর্থ নারীর হস্তগত না করে মাফ নিলে এ মাফ গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা দেখা যায়, বাসরঘরে এ প্রক্রিয়ায় ‘মাফ’ করে দেওয়ার পর যদি কোনো কারণে সংসার ভেঙে যায়, ওই নারী মোহরানা দাবি করতে দ্বিধা করেন না, এমনকি নিজের অধিকার আদায়ে মামলাও করে থাকেন। এতে বোঝা যায়, আগে যে তিনি ‘মাফ’ করে দেওয়ার কথা বলেছেন, সেটি ছিল কথার কথা কিংবা সামাজিক প্রথা। এ প্রক্রিয়ায় মূলত মোহরানা মাফ হয় না।

স্মরণ রাখতে হবে, স্ত্রীর মোহর ফাঁকি দেওয়া অতি হীন কাজ। যে স্বামীর মনে স্ত্রীর মোহর আদায়ের ইচ্ছাটুকুও নেই, হাদিস শরিফে তাঁকে বলা হয়েছে ‘ব্যভিচারী’। (দেখুন : মাজমাউজ জাওয়াইদ : ৪/৫২২-৫২৩)

অনেক বড় অঙ্কের মোহর ধার্য করা যেমন কাম্য নয়, তেমনি তা একেবারে তুচ্ছ ও সামান্য হওয়াও উচিত নয়। মোহরের পরিমাণ এমন হওয়া চাই, যা সাধারণত আগ্রহের বিষয় হয় এবং নারীর জন্য অর্থনৈতিক শক্তি ও সম্মানের বিষয় হয়। নবী করিম (সা.)-এর সুন্নাহ ও সাহাবায়েকেরামের সাধারণ রীতি এ ক্ষেত্রে উত্তম আদর্শ। আবু সালামা ইবনে আবদুর রহমান বলেন, আমি উম্মুল মুমিমিন আয়েশা (রা.)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, নবী করিম (সা.) কী পরিমাণ মোহর দিয়েছেন? তিনি বলেন, ‘নবী করিম (সা.) তাঁর স্ত্রীদের সাড়ে বারো উকিয়া অর্থাৎ পাঁচ শ দিরহাম মোহর দিয়েছেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪২৬; সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২১০৫)

উম্মুল মুমিনিনদের মধ্যে উম্মে হাবিবা (রা.)-এর মোহর বেশি ছিল। তাঁর মোহর ছিল চার হাজার দিরহাম। হাবশার বাদশাহ নাজাশি তাঁকে নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন। এবং মোহরও তিনিই পরিশোধ করেছিলেন। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২১০৭)

মহানবী (সা.) নিজ কন্যা ফাতেমা (রা.)-এর মোহর পাঁচ শ দিরহাম নির্ধারণ করেছিলেন, যা প্রায় ১৩১ তোলা তিন মাশা রুপার সমতুল্য। তেমনি তাঁর স্ত্রীদের মধ্যে অনেকের মোহর এর কাছাকাছি নির্ধারণ করেছিলেন, যা মধ্যম পর্যায়ের হওয়ার কারণে এটি গ্রহণযোগ্য ও উপযুক্ত পরিমাণ। তবে সামর্থ্য অনুযায়ী মোহনারা দেওয়া হোক—এটাই ইসলাম চায়। কেউ সম্পদের স্তূপ দিতে চাইলেও সে সুযোগ আছে। কিন্তু সেটা যেন ঘোষণায় সীমাবদ্ধ না থাকে।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা যদি এক স্ত্রীর স্থলে অন্য স্ত্রী গ্রহণ করা স্থির করো এবং তাদের একজনকে অগাধ অর্থও (সম্পদের স্তূপ) দিয়ে থাকো, তবু তা থেকে কিছুই গ্রহণ করো না…।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ২০)

এ আয়াত থেকে জানা যায়, কেউ চাইলে স্ত্রীকে মোটা অঙ্কের মোহরানা দিতে পারবেন। কোরআনের অন্য আয়াতে এসেছে, ‘বিত্তবান নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করবে এবং যার জীবন-জীবিকা সীমিত, সে আল্লাহ যা দান করেছেন তা থেকে ব্যয় করবে…।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ৭)

মোহরানা তলব করার অধিকার

মোহরানা নগদ আদায় না করলেও বিবাহ শুদ্ধ হবে ঠিক, তবে পরে আদায়ের মেয়াদ নির্ধারিত করে নিতে হবে। কিন্তু কেউ যদি তাও না করেন, তাহলে ইসলামী শরিয়ত স্ত্রীকে এ অধিকার দিয়েছে যে মোহর আদায় না হওয়া পর্যন্ত স্ত্রী নিজেকে স্বামীর হাতে অর্পণ করা থেকে বিরত থাকতে পারবেন এবং ওই অবস্থাতেও স্বামীকে স্ত্রীর ব্যয়ভার নিয়মিত বহন করতে হবে। কারণ স্ত্রীর ভরণ-পোষণ এবং মোহরানা সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। যে মোহরের মেয়াদ নির্ধারিত হয়নি, তা তলব করা স্ত্রীর বৈধ অধিকার। একে অবাধ্যতা বিবেচনা করে স্ত্রীর নিয়মিত ব্যয়ভার বন্ধ করার অধিকার স্বামীর নেই। ইসলামী আইনবিদরা স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, স্বামী মোহর আদায় করে স্ত্রীকে নিজের বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন। যদি মোহরানা আদায় না করে নিয়ে যেতে চান, আর স্ত্রী মোহরানা দাবি করে নিজ ঘরে অনড় থাকেন, তাহলেও স্ত্রী মোহর তো পাবেনই, উপরন্তু নিয়মিত ভরণ-পোষণ পাওয়ার অধিকার থাকবে। কারণ তিনি তাঁর ন্যায়সংগত দাবি আদায়ের স্বার্থেই বাড়ি যাচ্ছেন না। এমনকি মোহরানা উসুল না হওয়া পর্যন্ত স্বামীকে শয্যাযাপন, ভ্রমণ ইত্যাদি থেকে বাধা দেওয়ার অধিকারও স্ত্রীর রয়েছে। (দুররে মুখতার : ৪/২৯০)

যে পাঁচ কারণে মোহরানা অবশ্যই দিতে হবে

পাঁচটি কারণে ইসলামী শরিয়ত নারীকে মোহরানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

১. মোহরানা স্ত্রীর প্রতি সম্মান ও অনুরাগ প্রকাশের একটি মাধ্যম। স্ত্রী তাঁর মা-বাবা, ভাই-বোন ও আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে স্বামীর ঘরে আসেন। এই কঠিনতম ত্যাগ স্বীকার করে তিনি আসেন অতিথির বেশে। তাই ইসলামী শরিয়ত মোহরানা ও বিভিন্ন উপঢৌকন দিয়ে এই অতিথিকে বরণ করার নির্দেশ দিয়েছে। এই মোহরানা যে এক ধরনের উপঢৌকন এবং সেটা সন্তুষ্টচিত্তে দিতে হয়, সে বিষয়টি কোরআনের ভাষায় দেখুন : ‘আর তোমরা নারীদের তাদের মোহরানা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে প্রদান করো…।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪)

২. মোহরানা নারীর সৌন্দর্য, মর্যাদা ও প্রভাব প্রতিষ্ঠা করে। কেননা অর্থকড়ি পার্থিব জীবনের শোভা ও সৌন্দর্যের পরিচায়ক। ইরশাদ হয়েছে, ‘ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি পার্থিব জীবনের শোভা…।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৪৬)

৩. ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে বিবাহ একটি চুক্তি। ইসলাম এই চুক্তির শর্ত হিসেবে অর্থ দেওয়ার কথা বলেছে। কেননা অর্থবিনিময় চুক্তিকে সুদৃঢ় করে। কিন্তু ইসলামে স্ত্রীর কাছ থেকে উপকৃত হওয়ার বিষয়টিকে এই চুক্তির ভিত্তি হিসেবে স্থির করা হয়নি। তাই বিবাহ হয়ে যাওয়ার পর স্ত্রীর কাছ থেকে দৈহিকভাবে উপকৃত না হয়েও যদি কেউ স্ত্রীকে তালাক দিয়ে দেন, তবু মোহরানার অধিকার বলবৎ থাকে। কেননা পুরুষ সেই চুক্তি ভঙ্গ করেছেন। তবে পুরুষ যেন সবদিক থেকে বঞ্চিত না হন, সে কথা বিবেচনা করে ইসলাম চুক্তিকৃত মোহরানার অর্ধেক পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি তাদের স্পর্শ করার আগে তালাক দাও অথচ মোহরানা ধার্য করে থাক, তাহলে যা তোমরা ধার্য করেছ, তার অর্ধেক (আদায় করবে)…।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৩৭)

৪. ইসলাম পরিবার ও পারিবারিক জীবনকে একটি প্রতিষ্ঠান কল্পনা করে। দুটি কারণে ইসলাম সেই প্রতিষ্ঠানের মূল দায়িত্ব পুরুষের ওপর অর্পণ করেছে। এক. পুরুষ নারীর অর্থ ব্যয় করে থাকেন, যদিও নারী বিত্তবান হন। দুই. বুদ্ধিমত্তা, সিদ্ধান্ত গ্রহণে দৃঢ়তা ও দৈহিক শক্তিমত্তা। এই দুটি বিষয় বিবেচনা করে ইসলাম পরিবার নামক প্রতিষ্ঠানের মূল দায়িত্ব স্বামী তথা পুরুষের ওপর অর্পণ করেছে। এ বিষয়ে কোরআনের ভাষ্য এমন : ‘পুরুষ নারীদের ওপর দায়িত্বশীল। কেননা আল্লাহ তাদের একজনকে অন্যজনের ওপর (সৃষ্টিগতভাবে) শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং এ জন্য যে পুরুষ তাদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে…।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৪)

কিন্তু ইসলাম একদিকে অর্থ ব্যয়ের বিষয়টিকে সামনে এনে পুরুষের ওপর পরিবারের মূল দায়িত্ব অর্পণ করেছে, অন্যদিকে পরিবার নামক প্রতিষ্ঠানে মর্যাদায় ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে নারীর জন্য একটি বিশাল অ্যামাউন্ট বরাদ্দ করে নারীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রেখেছে। ইসলামের ভাষায় এটাকে মোহরানা বলা হয়।

৫. ইসলামী শরিয়তে মানুষের প্রতিটি অঙ্গের একটি আর্থিক মূল্য আছে, যদিও মানব অঙ্গ-প্রতঙ্গ অমূল্য সম্পদ। তথাপি জাগতিক নিয়মে কেউ কারো অঙ্গহানি করলে এর বিনিময় প্রদান জরুরি। আর বিবাহের মাধ্যমে যেহেতু পুরুষের মাধ্যমে নারীর এক ধরনের অঙ্গহানি হয়, তাই ইসলামী শরিয়ত এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে মোহরানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘…সুতরাং তাদের অভিভাবকের অনুমতিক্রমে তাদের বিয়ে করবে এবং ন্যায়সংগতভাবে তাদের প্রতিমূল্য (মোহরানা) আদায় করবে…।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ২৫)

এ আয়াতের শব্দচয়ন থেকে বোঝা যায়, মোহরানা নারীর প্রাপ্য ও অধিকার। এর একটি বিনিময় মূল্য রয়েছে। এটি নারীর অধিকার। ছলে-বলে-কৌশলে কিছুতেই নারীকে সে অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
ইসলাম কারণে দিতে ধর্ম নারীকে পাঁচ মোহরানা লাইফস্টাইল হয়,
Related Posts
ড্রাইভিং লাইসেন্স

সঠিক নিয়মে দ্রুত ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে যা করবেন

December 4, 2025
ওজন

ওজন কমানোর ১০টি কার্যকরী উপায়

December 4, 2025
বৈদ্যুতিক বাতি

রাতের বেলায় বৈদ্যুতিক বাতিতে এত পোকামাকড় আসে কেন

December 4, 2025
Latest News
ড্রাইভিং লাইসেন্স

সঠিক নিয়মে দ্রুত ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে যা করবেন

ওজন

ওজন কমানোর ১০টি কার্যকরী উপায়

বৈদ্যুতিক বাতি

রাতের বেলায় বৈদ্যুতিক বাতিতে এত পোকামাকড় আসে কেন

brain

যেসব অভ্যাসে ‘ডিমেনশিয়ার’ ঝুঁকি বাড়ে

রসগোল্লা তৈরি

চিনি ছাড়া রসগোল্লা তৈরি করার অসাধারণ উপায়

Dog

ফেলে যাওয়া নবজাতককে রাতে পাহারা দিল একদল কুকুর

ভিটামিনের অভাবে বয়স

যে ভিটামিনের অভাবে বয়স বেশি দেখায়

Romance

৮ প্রকার নারীর সঙ্গে ভুলেও বিছানায় যাবেন না

Modhu

মধু কেন কখনও নষ্ট হয় না? অনেকেই জানেন না

বৌদি

অল্প বয়সী যুবকদের প্রতি কেন মেয়েদের আকর্ষণ বাড়ছে

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.