Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home পাইকারি আম ব্যবসায়ীরা; কেনার সময় ৫২ কেজিতে মণ ধরে, বিক্রির সময় ৪০-এ
জাতীয়

পাইকারি আম ব্যবসায়ীরা; কেনার সময় ৫২ কেজিতে মণ ধরে, বিক্রির সময় ৪০-এ

জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJune 16, 2023Updated:June 16, 20234 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে পাইকারি আম ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট গড়ে তুলে চাষীদের জিম্মি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কেনার সময় পাইকাররা ৫২ থেকে ৫৪ কেজিতে এক মণ হিসেব করে। তবে তারা ক্রেতাদের কাছে সেই আম বিক্রি করা হচ্ছে ৪০ কেজিতে মণ ধরে। এতে প্রতারিত হচ্ছে খুচরা বিক্রেতা ও ক্রেতারা।

 পাইকারি আম ব্যবসায়ীরা; কেনার সময় ৫২ কেজিতে মণ ধরে, বিক্রির সময় ৪০-এ

এবার বাম্পার ফলন হয়েছে আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে। তবে আমের বাম্পার ফলন হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছেন না বাগান মালিক ও চাষিরা। জেলা তথা বাংলাদেশের মধ্যে বৃহত্তর আম বাজার কানসাটে ওজন নিয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বাগান মালিক ও চাষিরা। এদিকে বাগান মালিক ও চাষিদের ন্যায্য দাম পাইয়ে দিতে জেলা কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তর নানামুখী পদক্ষেপ নিলেও তা সফলতার মুখ দেখেনি। এদিকে এবার বাগান পরিচর্যাসহ আনুসঙ্গিক খরচ বেড়ে যাওয়ায় গাছ ভরা আম থেকেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় দুশ্চিতায় রয়েছেন বাগান মালিক ও চাষিরা।

বর্তমানে কানসাট আম বাজারে রকমভেদে আম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকা দাম পর্যন্ত। এরমধ্যে খিরসাপাত আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ২০০ টাকা মণ দরে। অন্যদিকে ১হাজার ৪০০ থেকে দুই হাজার ১০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে ল্যাংড়া, আম্রপালি বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকা মণ দরে, গুটি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার থেকে দেড়হাজার টাকা মণ দরে এবং লক্ষ্মণভোগ বিক্রি হচ্ছে রকম ভেদে ৮’শ থেকে এক হাজার ২’শ টাকা পর্যন্ত। বাজারে আম বিক্রি করতে আসা বাগান মালিকরা জানিয়েছেন, গত বছর আমের ফলন কম হলেও দাম পেয়েছেন দ্বিগুণ। এবার বালাইনাশকের দামসহ শ্রমিক খরচ, যাতায়াত ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় পরিচর্যায় খরচও বেড়েছে তাদের।

বাজারে আম বিক্রি করতে এসে পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে ৫২ থেকে ৫৪ কেজিতে মণ হিসেবে বিক্রি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে পাইকারি ব্যাবাসয়ীরা ৫৪ বা ৫২ কেজিতে মণ হিসেবে আম কিনলেও পরে তা অন্যর কাছে ৪০ কেজিতে মণ হিসেবে বিক্রি করছে। এতে করে আম চাষি ও বাগান মালিকরা লোকসানে পড়লেও লাভবান হচ্ছে সিন্ডিকেট করা ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে, চাহিদার তুলনায় বাজারে বেশি আম নামলে কম দামে বিক্রি করতে হয়। কিন্তু ৫২ বা ৫৪ কেজিতে মণ ধরে আম বিক্রি করতে বাধ্য করা অমানবকিতা নয় সেটি একপ্রকার প্রতারণা করা বলেও মনে করেন অনেকেই। এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিন্ডিকেটের এক সদস্য নিজেদের অপরাধ ঢাকতে সাফাই গেয়ে বলেন, কানসাটের আম বাজারে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারসহ ব্যবসায়ীরা আসেন। তারা এই বাজার থেকে আম কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানের বাজারে বিক্রি করেন। মূলত তারাই স্থানীয় আম চাষিদের কাছ থেকে ৫২ কেজিতে মণ ধরে আম নিচ্ছে। আরন নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কায় তারা ওই সব পাইকারদের কাছে আম বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।

এদিকে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার চাতরা এলাকার মুনিরুল ইসলাম বলেন, তিনি পারিবারিকভাবে আম চাষাবাদের সাথে জড়িত। কিন্তু কানসাট আম বাজারে এসে পাইকারের কাছে ৫২ কেজিতে মণ ধরে আম বিক্রি করেছেন। তিনি বলেন, কাচামাল হিসাব করে ৪৫ কেজি হিসেবে এক মণ ওজন নেওয়ার কথা কিন্তু বাধ্য হয়ে ৫২ কেজিতে মণ হিসেবে বিক্রি করতে হলো। ফলে আম উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে তার অর্ধেক টাকাও উঠে আসবে না। এদিকে যথাযথ উদ্যোগের অভাবে জেলার আম চাষিদের এক প্রকার জিম্মি করেই ৫২ কেজিতে মণ ধরে আম কিনছেন অন্য জেলার ব্যবসায়ীরা বলে মনে করেন কানসাট আম আড়ৎদার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক টিপু। তিনি বলেন, ৫২ কেজিতে ওজন নেওয়া এক ধরণের নৈরাজ্য। এখানে বাইরের ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছেন। আম বাজারে একই মাপে ওজন দেওয়ার বিষয়ে প্রশাসনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নতুবা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বাগান মালিক ও চাষিরা।

অপরদিকে আম বাজারের ওজন নিয়ে নৈরাজ্য বন্ধ করতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা জোরালো করা প্রয়োজন বলে মনে করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ মার্কেটিং অফিসার নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, আম বাজারগুলোতে ৪৫ কেজিতে আম কেনাবেচার জন্য একাধিকবার আলোচনাসভা করা হয়েছে এবং এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের বারবার বলার পরেও কেউ নিয়মের তোয়াক্কা করছেন না।

উল্লেখ্য, এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ৩৭ হাজার ৮৫৫ হেক্টর জমিতে আমের চাষাবাদ হয়েছে এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন। তবে এবার আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় ৪০-এ ৫২ আম কেজিতে কেনার ধরে পাইকারি বিক্রির ব্যবসায়ীরা’ মণ সময়’:
Related Posts
বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে জড়িয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার

বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে জড়িয়ে ভারতের ট্রলারডুবি নিয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার

December 16, 2025
হাদি

হাদির সবশেষ শারীরিক অবস্থা জানালেন ডা. আহাদ

December 16, 2025
চার অধিদপ্তরে নতুন ডিজি

নতুন মহাপরিচালক পেল ৪ অধিদপ্তর

December 16, 2025
Latest News
বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে জড়িয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার

বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে জড়িয়ে ভারতের ট্রলারডুবি নিয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার

হাদি

হাদির সবশেষ শারীরিক অবস্থা জানালেন ডা. আহাদ

চার অধিদপ্তরে নতুন ডিজি

নতুন মহাপরিচালক পেল ৪ অধিদপ্তর

পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ সম্পন্ন

প্রাথমিকের শতভাগ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ সম্পন্ন

জ্বালানি বিপণন ডিপো

দেশের প্রথম স্বয়ংক্রিয় জ্বালানি বিপণন ডিপো বিপিসির উদ্বোধন বুধবার

DR

ভোটের ওপর নির্ভর করছে আপনার আমার সবার ভবিষ্যৎ : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা

ষড়যন্ত্রে জড়িতদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না : প্রধান উপদেষ্টা

Girls

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্রের শক্ত ভিত্তি তৈরি করবে : তথ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে জড়িয়ে ভারতের ট্রলার ডুবি নিয়ে ‘ভিত্তিহীন সংবাদ’ প্রচার

প্রধান উপদেষ্টা

সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.