পুঁজিবাজার সংস্থার টাস্কফোর্স সাম্প্রতিক সময়ে নিজেদের সুপারিশ জমা দিয়েছে। তারা ফান্ড বিধিমালা এবং মার্জিন রুলস আধুনিকায়নে বিশ্বাসী। তারা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে নিজেদের সুপারিশ অলরেডি জমা দিয়ে দিয়েছে।
বর্তমানে শেয়ার মার্কেটে স্থিতিশীলতা নেই। অতীতে এখানে অনেক দুর্নীতি হয়েছে এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তির মধ্যে পড়েছে। তারা দাবি করছে যে, এ সুপারিশ যদি বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে সবাই উপকার লাভ করবে। বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাবেন।
এ সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে তারা বিশ্বাস করেন। এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করেছিল। শেয়ার মার্কেটে যেন সুশাসন বজায় রাখা যায় সে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এ কাজ করা হয়। তারা ১৭ ধরনের সুপারিশ নিয়ে হাজির হয়েছে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য অধ্যাপক আল আমিন বলেন, ‘এমনিতে বিনিয়োগ করেছে, যার মার্জিন ছিল না তার হয়তো ক্ষতিকরেছে। যার মার্জিন ছিল না তাকে হয়তো ক্ষতি মেন নিতে হয়েছে।’
বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি, পুঁজিবাজারের সংস্কার ও উন্নয়নে সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে বিএসইসি দ্রুত পদক্ষেপ নেবে বলে জানান টাস্কফোর্সের সদস্য।
অধ্যাপক আল আমিন বলেন, ‘এখন যেহেতু রাজনৈতিক কোনো চাপ নেই, সেক্ষেত্রে এটা বাস্তবায়ন হলে বাজারের জন্য দীর্ঘ মেয়াদি ভালো হবে।’ পুঁজিবাজারের সংস্কারে কার্যকর উদ্যোগ নিতে টাস্কফোর্সের সঙ্গে একমত হয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।