বেশির ভাগ মানুষের ধারণা, শুধু আগুন দিয়েই ত্বক পুড়ে যায়। আসলে আগুন ছাড়াও যেকোনো ধরনের শক্তির উত্স থেকে ত্বকে পোড়ার মতো ক্ষত তৈরি করতে পারে। এ ধরনের শক্তি উত্সগুলো ত্বকের নিচের প্রোটিন ও ফ্যাট টিস্যুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
পুড়ে গেলে ত্বকে বিভিন্ন মাত্রার ক্ষত তৈরি হয়। প্রথম মাত্রার পোড়া অতটা যন্ত্রণাদায়ক নয়। কিন্তু দ্বিতীয় মাত্রা পোড়ার ক্ষেত্রে জ্বলন অনেক বেশি হয়, বড় ফোসকা পড়ে। সপ্তাহ বা মাসখানেক লেগে যায় ক্ষতস্থান সারতে। তৃতীয় মাত্রার পোড়া সবচেয়ে ভয়াবহ। এই ক্ষত খুব গভীর হয়।
স্থায়ীভাবে দাগ বসে যায়। রোগীর দেহের অন্য জায়গা থেকে ত্বক নিয়ে গ্রাফটিং করে ক্ষত পূরণ করা লাগে। তবে এত গভীর ক্ষত হওয়া সত্ত্বেও কোনো জ্বালাপোড়া করে না; বরং ক্ষতস্থান অনেকটা অবশের মতো হয়ে যায়। কোথাও পুড়ে গেলে প্রাথমিক চিকিত্সা হিসেবে প্রচুর ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে পোড়া জায়গায়। এতে ত্বকের ক্ষতি কিছুটা হলেও কমানো যাবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।