Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পুতিনের প্রেম বিয়ে ও পরকীয়া
    সম্পাদকীয়

    পুতিনের প্রেম বিয়ে ও পরকীয়া

    April 26, 20226 Mins Read

    সুমন পালিত : পুতিন এ মুহূর্তে দুনিয়ার সবচেয়ে দাপুটে রাষ্ট্রনেতা। বেপরোয়া শাসক হিসেবে একমাত্র উত্তর কোরিয়ার অধীশ্বর কিম জং উনের সঙ্গে তাঁর তুলনা চলে। মস্কোর সিংহাসনে অধিষ্ঠিত শাসকদের মধ্যে স্তালিন ও ক্রুশ্চেভের পর ভ্লাদিমির পুতিনকেই সবচেয়ে বেপরোয়া ভাবা হয়। মিসরের প্রেসিডেন্ট জামাল নাসের ১৯৫৬ সালে সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করেন। বহুজাতিক কোনো কোম্পানির সম্পদ এভাবে জাতীয়করণ করা যায় না এ যুক্তি তুলে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স ঝাঁপিয়ে পড়ে মিসরের ওপর। সে সময় জাতিসংঘে সুয়েজ সমস্যা নিয়ে বিতর্কে ক্রুশ্চেভ যে কান্ড করেন তা দুনিয়ার ইতিহাসে অদ্বিতীয়। সুয়েজ সমস্যা নিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিচ্ছিলেন ক্রুশ্চেভ। সে সময় বিশ্বনেতাদের গুঞ্জন থামাতে তিনি অদ্ভুত পদ্ধতি বেছে নেন। ক্ষুব্ধ সোভিয়েত নেতা জুতা খুলে টেবিল চাপড়িয়ে বিশ্বনেতাদের তাক লাগান। তারপর সরাসরি হুমকি দেন মিসর থেকে সরে না গেলে সোভিয়েত ইউনিয়ন সেনা পাঠাবে।

    সোভিয়েত নেতা ক্রুশ্চেভের এ হুমকির ফলে গোঁফ নামায় পশ্চিমা শক্তি। তারা বুঝতে পারে মস্কো যুদ্ধে জড়ালে তা তৃতীয় মহাযুদ্ধে রূপ নেবে। অনিবার্য হয়ে উঠবে পারমাণবিক যুদ্ধ। সে যুদ্ধে হারজিত যা-ই হোক উভয় পক্ষের সর্বনাশ বয়ে আনবে। ১৯৫৬ সালে বিশ্বে ছিল দুই পরাশক্তির দাপট। একদিকে যুক্তরাষ্ট্র, অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন। ৬৬ বছর পর এখন দুনিয়ায় পরাশক্তি একটিই- যুক্তরাষ্ট্র। একক পরাশক্তি হলেও পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে তাদের রয়েছে ঘোরতর আপত্তি। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সমান পারমাণবিক অস্ত্র আছে যে রাশিয়ার কাছে তার সঙ্গে বাধ্য না হলে সরাসরি যুদ্ধে জড়িত হতে চায় না যুক্তরাষ্ট্রসহ কোনো পশ্চিমা দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার এ ‘দায়িত্বশীল’ মনোভাবকে হয়তো দুর্বলতা ভাবছেন মস্কোর নব্য জার ভ্লাদিমির ভি পুতিন। তাই পশ্চিমা দুনিয়াকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জাতভাই ইউক্রেনের ওপর হামলার সাহস দেখিয়েছেন তিনি। আফগানিস্তানে সেনা পাঠিয়ে মস্কো যেমন ফাটা বাঁশে আটকা পড়েছিল, সে অবস্থার পুনরাবৃত্তি হবে কি না তা এখন দেখার বিষয়। আজকের লেখাটির মুখ্য বিষয় অবশ্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নয়। এ নিয়ে দুনিয়াজুড়ে প্রতিদিনই অসংখ্য লেখালেখি চলছে। বরং দৃষ্টি দিতে চাই রাশিয়ার বেপরোয়া শাসক নব্যজার ভ্লাদিমির পুতিনের ব্যক্তিজীবনের দিকে। যুদ্ধ ও হানাহানি কতটা ভয়ংকর এবং কী ট্র্যাজেডির জন্ম দেয় তা পুতিন সাহেবের অজানা নয়। পুতিনের বাবা ছিলেন সোভিয়েত বাহিনীর সৈনিক। নাম তাঁর ভ্লাদিমির স্পিরিদোনোভিচ পুতিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪৪ সালে সেনাবাহিনী থেকে সংক্ষিপ্ত ছুটি নিয়ে বাড়ি যান তিনি। জার্মান বোমা হামলায় তাঁদের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। ধ্বংসস্তূপের কাছে গিয়ে তিনি দেখতে পান কয়েকটি লাশ ট্রাকে তোলা হচ্ছে। হঠাৎ তিনি একজন নারীর পায়ের জুতা দেখে বুঝতে পারেন এ লাশটি তাঁর স্ত্রী মারিয়ানের। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। স্ত্রীকে কোলে করে শেষকৃত্য করতে গিয়ে বুঝতে পারেন মারিয়ান এখনো বেঁচে আছেন। এর পরই আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন সিনিয়র পুতিন। এর ঠিক আট বছর পর সন্তানের জনক-জননী হন তাঁরা। সেই সন্তানই এখন রাশিয়ার আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে বেপরোয়া শাসক ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের বয়স এখন কাঁটায় কাঁটায় ৭০। তবে জুডোসহ নানা শারীরিক কসরতের দীক্ষা নেওয়া পুতিন দৈহিকভাবে একজন সুপুরুষ। মেদহীন পেটা শরীরের অধিকারী রুশ প্রেসিডেন্টকে রক্তমাংসের বদলে যান্ত্রিক মানুষ বললেও খুব একটা ভুল হবে না। আবেগহীন পুতিন তাঁর স্লাভ জাতভাইদের ওপর টনে টনে বোমা নিক্ষেপ করছেন। প্রতি মিনিটেই ইউক্রেনের কোথাও না কোথাও বিস্ফোরিত হচ্ছে ক্ষেপণাস্ত্র। মরছে নারী-শিশুসহ সব ধরনের নিরপরাধ মানুষ। পুতিনের বেপরোয়া মনোভাবের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে মহান রুশ জাতি। রুশ সেনাদের জাতভাই ইউক্রেনীয়দের রক্ত ঝরাতে বাধ্য করছেন পুতিন। যুদ্ধের কারণে যার মা প্রাণ হারাতে যাচ্ছিলেন, লাশ ভেবে যাকে কবর দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল সেই মায়ের সন্তান পুতিন প্রতিবেশী ইউক্রেনের মায়েদের ওপর মাস্তানিতত্ত্বের প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন। বলছেন ইউক্রেনকে রাশিয়ার কথামতো চলতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ন্যাটো জোটের সদস্য হওয়া চলবে না।

    একজন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে পুতিন যেভাবে মাস্তানির ভূমিকায় নেমেছেন, তা খুবই বেমানান। তবে কথায় বলে ‘কয়লা ধুলে ময়লা যায় না, স্বভাব যায় না মলে’। পুতিন সাহেব মাস্তানির স্বভাব রপ্ত করেছেন তাঁর শিশুবেলায়ই। পুতিনের জন্ম রাশিয়ার লেনিনগ্রাদে। যে শহরটি এখন সেন্ট পিটার্সবার্গ নামে পরিচিত। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোবর তাঁর জন্ম। শৈশবে বখাটে হিসেবে পরিচিতি ছিল ভ্লাদিমির পুতিনের। স্কুলে কথায় কথায় সমবয়সী ছেলেদের সঙ্গে মারামারি করতেন। শিক্ষকরা অতিষ্ঠ ছিলেন তাঁকে নিয়ে। তিনি বন্ধুদের নিয়ে একটি ‘গ্যাং’ গড়ে তুলেছিলেন। ওই পুঁচকে বয়সেই অপরাধ জগতের বাসিন্দা হওয়ার দিকে ঝোঁক ছিল পুতিনের। একজন প্রশিক্ষকের কাছে শিক্ষা নিয়ে জুডোয় হাত পাকাতে শুরু করেন তিনি। অল্প বয়সেই অনুশীলনের মাধ্যমে নিজেকে পারদর্শী করে তোলেন। সে সময় জুডো-কারাতে খেলোয়াড়দের দিকে নজর রাখছিল রুশ গুপ্তচর সংস্থা কেজিবি। পুতিনকে তারা তাদের দলে নিয়ে নেয়। তবে ছোটবেলা থেকে পুতিনের নিজেরও গুপ্তচর সংস্থায় যোগ দেওয়ার ইচ্ছা ছিল। গোয়েন্দা কাহিনি পড়ে তিনি এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ হন। পুতিন যুবক বয়সে জড়িয়ে পড়েন দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবিতে। এ গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ পদেও অধিষ্ঠিত হন তিনি। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়া এবং কমিউনিজমের পতনের পর ক্রেমলিনের একজন কর্মকর্তা হিসেবে তাঁর অধিষ্ঠান ঘটে। ১৯৯৯ সালে ইয়েলৎসিন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে দাঁড়ান। পুতিনকে বানান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট। তারপর প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী আবার প্রেসিডেন্ট। রাশিয়ায় ক্ষমতাচর্চার একমাত্র অথরিটি হয়ে ওঠেন তিনি।

    ভ্লাদিমির পুতিন কেজিবির অন্য সব গোয়েন্দার মতোই ছিলেন ভিন্ন ধাঁতের মানুষ। কঠোর প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে রক্তমাংসের মানুষকে কীভাবে আবেগহীন করা যায় পুতিন তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। গুপ্তচর হিসেবে কেজিবিতে যোগ দিয়ে এ সংস্থার শীর্ষে উঠতে সক্ষম হন। এহেন পুতিনও বিয়ে করেছিলেন। সে বিয়ে ছিল প্রেমের। স্বীকার করতেই হবে, কেজিবির কোনো গুপ্তচরের পক্ষে একজন সাধারণ মানুষকে বিয়ে করে সংসার করা সহজ নয়। গুপ্তচরদের সব সময় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। আপনজনদেরও সন্দেহের চোখে দেখেন তারা। নিজের কাজ সম্পর্কে বলা যায় না পরিবারের সদস্যদেরও। গুপ্তচরদের সন্দেহের তালিকায় থাকেন সবাই। নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও বিশ্বাস করা কঠিন হয়ে পড়ে তাদের জন্য। তবে প্রেমের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততার পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন পুতিনের প্রেমিকা লুদমিলা। প্রেম করার সময় লুদমিলাকে নিজের কর্মজীবন সম্পর্কে পুতিন কিছুই জানাননি। শুধু বলেছিলেন পুলিশে কাজ করেন তিনি। এমনকি লুদমিলার চরিত্রও পরীক্ষা করে দেখেন তিনি এক ঘনিষ্ঠ সহকর্মীকে দিয়ে। প্রেমিকার চরিত্র যাচাই করতে পুতিন লুদমিলার কাছে ওই বন্ধুকে পাঠিয়েছিলেন। নিজেকে বড়লোক বলে জাহির করা ওই বন্ধু লুদমিলাকে প্রেমের প্রস্তাবও দেন। তবে লুদমিলা সাফ জানিয়ে দেন তাঁর একজন ‘পুলিশ’ প্রেমিক আছেন। তিনি তাঁকেই বিয়ে করতে চান। প্রেমিকার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি করেননি পুতিন। বুঝে গিয়েছিলেন লুদমিলাকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেওয়া ঠিক হবে তাঁর জন্য। ১৯৮৩ সালে বিয়ে করে দাম্পত্য জীবন শুরু করেন ভ্লাদিমির-লুদমিলা।

    পুতিনের সঙ্গে লুদমিলার বিয়ে ভেঙে যায় ২০১৩ সালে। রাশিয়ার এ নব্যজারের বিরুদ্ধে তাঁর একসময়ের প্রেমিকা ও স্ত্রীর অভিযোগ ছিল পুতিন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। স্ত্রীকে সময় দিতেন না। বউ পেটানোর অভিযোগ ওঠে রাশিয়ার সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে। এমন একসময় অভিযোগ ওঠে যখন ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১১ সালের তালিকায় তাঁকে বিশ্বের দ্বিতীয় প্রভাবশালী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। বউ পেটানোর অভিযোগটি ফাঁস হয় সাবেক পশ্চিম জার্মান গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির নথি থেকে। সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির অফিসার হিসেবে ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত পুতিন ছিলেন পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেন শহরে কর্মরত। ওই সময় বিএনডির এক এজেন্টের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী লুদমিলার বন্ধুত্ব হয়। তাঁকে তিনি জানান স্বামীর হাতে নিগৃহীত হওয়ার কথা। বলেন, পুতিন শুধু তাকে নয়, পরিবারের অন্য সদস্যদের ওপরও নির্যাতন চালান। অনেক নারীর সঙ্গে তাঁর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ব্যাপারেও অভিযোগ করেন তিনি। পরকীয়ারও অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নামধারী এই নতুন জারের বিরুদ্ধে। সাবেক জিমন্যাস্ট অ্যালিনা কাভেইভার সঙ্গে পুতিনের প্রেম নিয়ে রটনা রয়েছে পুরো রাশিয়ায়। পুতিন যা অস্বীকার করারও চেষ্টা করেননি।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।
    Email : [email protected]

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    পরকীয়া পুতিনের প্রেম বিয়ে সম্পাদকীয়
    Related Posts
    Iqbal Karim Bhuiyan

    সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়ার সতর্কবার্তা: ১/১১ এর পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে

    May 24, 2025
    What Is Artificial Intelligence?

    What Is Artificial Intelligence? Details of Modern AI

    February 11, 2025

    বৈষম্যমুক্ত সমাজ নির্মাণে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন অপরিহার্য

    October 16, 2024
    সর্বশেষ খবর
    Infinix Note 50 Pro বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Infinix Note 50 Pro বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Tecno Spark 30 Pro বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Tecno Spark 30 Pro বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Samsung Galaxy M30 5G বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Samsung Galaxy M30 5G বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Realme C70 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Realme C70 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Huawei MateBook X Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Huawei MateBook X Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Bose Smart Ultra Soundbar: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Bose Smart Ultra Soundbar: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Itel P60 5G বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Itel P60 5G বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    BD Air Force

    শান্তিরক্ষা মিশনে মধ্য আফ্রিকায় যাচ্ছেন বিমানবাহিনীর ১২৫ সদস্য

    Moin Khan

    জনগণকে পোলাও-কোরমার কথা জিজ্ঞেস করলে ভোটের কথা বলে: মঈন খান

    Rituparna wishes Ferdous

    আত্মগোপনে থাকা ফেরদৌসকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ঋতুপর্ণার, সমালোচনার ঝড়

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.