Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পৃথিবীর ‘সবচেয়ে সুখী’ দেশ ফিনল্যান্ড, দেশটিতে সুখের সংজ্ঞা কী?
    আন্তর্জাতিক

    পৃথিবীর ‘সবচেয়ে সুখী’ দেশ ফিনল্যান্ড, দেশটিতে সুখের সংজ্ঞা কী?

    Tomal NurullahApril 24, 20257 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে (বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায়) আরও একবার শীর্ষে রয়েছে ফিনল্যান্ড। এ নিয়ে টানা আটবার ওই তকমা পেয়েছে দেশটির নাগরিকরা। কিন্তু কী আছে দেশটিতে, সুখ বলতে কী বোঝেন সেখানকার মানুষেরা? এ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে।

    গত মার্চে প্রকাশিত হয় সুখ বিষয়ক জাতিসংঘের এই প্রতিবেদন। অনেকের চোখে বিস্ময় তৈরি করে দিয়ে টানা অষ্টমবারের মতো এই তালিকার শীর্ষে স্থান পায় ফিনল্যান্ড।

    ‘পরম সুখী’ দেশের শিরোপা ও প্রশংসার বিষয়টি নিয়ে সেখানকার বাসিন্দারা সম্মানিতবোধ করছেন এটা ঠিক, তবে তাদের মতে এক্ষেত্রে ‘সুখ’ আসলে সঠিক শব্দ নয়। এর পরিবর্তে ‘তৃপ্তি’, ‘পরিপূর্ণতা’ বা ‘জীবনযাপনে সন্তুষ্টি’র মতো শব্দগুলোকে আরও বেশি মানানসই বলে মনে করেন তারা।

    সম্প্রতি ফেসবুকে দেওয়া একপোস্টে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব লিখেছিলেন, কেউই সব সময় সুখী হতে পারে না এবং কখনো কখনো পরিস্থিতি বিষয়টাকে কঠিন করে তোলে। কিন্তু নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও সমতার মতো মৌলিক অধিকারের প্রাপ্তিকে (সুখী হওয়ার জন্য) একটা শুভ সূচনা বলা যেতে পারে।

    নাগরিকরা যেভাবেই দেখুন না কেন, সুখী দেশের তকমা উদযাপন করছেন ফিনল্যান্ডের ট্রাভেল অপারেটররা। দেশটির সঙ্গে সুখের সম্পর্কটা কী তা জানতে এবং আরও কাছ থেকে এর অভিজ্ঞতা নিতে আরও বেশি মানুষ সেখানে ঘুরতে আসবে বলে আশা করছেন তারা।

    বিষয়টা এমন নয় যে হেলসিঙ্কি বিমানবন্দরে নামার পরপরই, অথবা রাজধানীর বন্দরে বাল্টিক ফেরিতে উঠেই পর্যটকরা চারপাশে কেবল হাসিমুখের মানুষ দেখবেন বা বাতাসে ভেসে বেড়ানো তাদের সুখের কলকাকলী শুনতে পাবেন।

    বরং পর্যটকদের জন্য ফিনল্যান্ডের আবেদন ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে সেখানকার প্রকৃতি, নাগরিকদের মধ্যে গভীরভাবে মূর্ত ভারসাম্যের মূল্যবোধ এবং তাদের দৈনন্দিন সন্তুষ্টির মাঝে।

    প্রসঙ্গত, ফিনল্যান্ড ছাড়াও ২০২৫ সালের শীর্ষ সুখী দেশের তালিকায় রয়েছে, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, কোস্টারিকা, নরওয়ে, ইসরায়েল, লুক্সেমবার্গ ও মেক্সিকো।

    গ্যালাপ জরিপে বৈষম্য (বা এর অনুপস্থিতি), সামাজিক সমর্থন, মাথাপিছু জিডিপি, গড় আয়ু, স্বাধীনতা, উদারতা, দুর্নীতি, ইতিবাচক আবেগ এবং অনুদান দেওয়া ও স্বেচ্ছায় সেবা করার ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।

    ‘সুখ’ সম্পর্কে ফিনল্যান্ডের ধারণা সূক্ষ্ম এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে একটা নির্দিষ্ট অর্থ বহন করলেও এই ধারণা সেখানকার মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িয়ে রয়েছে।

    ক্রমাগত আরও ওপরে ওঠার চেষ্টা করার বদলে সেখানকার নাগরিকেরা জোর দেন জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখায়, অন্যদের সঙ্গে সংযোগ রক্ষা এবং তৃপ্তি খোঁজায়। আর এই সমস্ত গুণাবলীই কিন্তু পর্যটকদের মধ্যে অনুরণিত হয়। তারাও নিজেদের অভিজ্ঞতায় এই বিষয়গুলোকে সামিল করতে চান।

    পর্যটকরা ফিনল্যান্ডের প্রকৃতি, সেখানকার ‘সওনা’ সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, টেকসই পরিকল্পনা এবং জীবনধারার সঙ্গে সরাসরি জুড়তে চান। সওনা সংস্কৃতি হলো ফিনল্যান্ড ও নরডিক দেশগুলোতে প্রচলিত সংস্কৃতি যা এখন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়।

    ‘ভিসিট ফিনল্যান্ড’-এর আন্তর্জাতিক অপারেশনের পরিচালক টিমু আহোলা বলেন, আমরা সুখকে ওই পাঁচটা উপাদানের সারসংক্ষেপ হিসেবে দেখি। তবে সুখের মূল্যায়ন করার জন্য এর মধ্যে কোনো একটা আকর্ষণকে কেন্দ্র করে আমরা ডেটা সংগ্রহ বা পরিমাপ করি না।

    এর মধ্যে সওনা সংস্কৃতি সর্বাধিক জনপ্রিয় বলে মনে করেন তিনি। পাশাপাশি ফিনল্যান্ড যে একটা নিরাপদ দেশ, সেই বিষয়েও জোর দিচ্ছিলেন টিমু আহোলা। তার মতে, এখানে সম্ভাব্য ঝুঁকির মধ্যে একটা হলো উত্তর ল্যাপল্যান্ডে অবাধে ঘুরে বেরানো বল্গা হরিণের মুখোমুখি হওয়া।

    অন্যদিকে, ফিনল্যান্ডের শেফদের মধ্যে যে নতুন ও আত্মবিশ্বাসী প্রজন্ম রয়েছে, তাদের মাঝে ফিনিশ রান্নাবান্না সম্পর্কে আগ্রহ বাড়ছে। একইসঙ্গে সেখানকার রান্না আন্তর্জাতিক সম্মানও অর্জন করেছে।

    বিশ্বের একেবারে উত্তরতম অঞ্চলে অবস্থিত রেস্তোঁরা ‘টাপিও’ রয়েছে ফিনল্যান্ডের রুকা-কুসামোতে। এই রেস্তোঁরার ঝুলিতে রয়েছে মর্যাদাপূর্ণ ‘মিশেলিন স্টার’ (মিশেলিন গাইডের তরফে দেওয়া একটা বিশেষ মর্যাদা যা কয়েকটা নির্দিষ্ট মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়)-এর তকমা।

    সাইমা লেকল্যান্ড অঞ্চলকে ২০২৪ সালে ‘ইউরোপীয়ান রিজিয়ন অফ গ্যাস্ট্রোনমি’র (যে অঞ্চলে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়) আখ্যা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, হেলসিঙ্কি জুড়ে একাধিক রেস্তোঁরার খাবারে সেখানকার স্থানীয় ভোজ্য সম্পদের বিপুল ভাণ্ডারের দেখা মেলে।

    এই তালিকায় রয়েছে স্থানীয় মাশরুম, বেরি ও মাছ। একইসঙ্গে খেলাধুলোকে উদযাপন করতেও ভোলে না তারা।

    প্রসঙ্গত, ফিনল্যান্ডে একটা বিশেষ আইন রয়েছে যার নাম ‘জোকাইসেনোইকুডেট’ বা ‘এভরিম্যানস রাইট’। ওই আইনে বলা আছে, ফিনল্যান্ডের অন্তহীন বন, উপকূলীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং অভ্যন্তরীণ জলপথে সবার প্রবেশাধিকার আছে।

    প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন

    ফিনল্যান্ড ঘুরতে আসা পর্যটকদের মধ্যে সিংহভাগই হয় হেলসিঙ্কি থেকে তাদের ভ্রমণ শুরু করেন বা সেখানে তাদের সফর শেষ করেন।

    ওই দেশের ‘সন্তুষ্টির’ একটা ঝলক দেখা যেতে পারে হেলসিঙ্কিতে বসেই। এটা সমুদ্র তীরবর্তী শহর যেখানে প্রাকৃতিক দ্বীপপুঞ্জ এবং পুনরুদ্ধার করা ভূমির সম্ভার দেখা যায়।

    শহরের চারপাশে কয়েক ডজন স্ট্যান্ড রয়েছে যেখানে সিটি বাইক সহজলভ্য। সেই বাইকে চেপে মধ্যে উপকূল ছুঁয়ে থাকা সাইক্লিং রুট ধরে অনায়াসে ঘুরে বেরানো যায়। কেউ চাইলে সেন্ট্রাল পার্ক থেকে শুরু করে শহরের উত্তর পরিধি পর্যন্ত প্রসারিত বনাঞ্চলে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারেন। উপভোগ করতে পারেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য।

    এই জাতীয় রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতাকে অবাধে উপভোগ, বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার অনুভূতি কিন্তু এন্ডরফিন নামক হরমোনকে উদ্দীপ্ত করে।

    সহজভাবে বলতে গেলে এন্ডরফিন মানব শরীরে উৎপন্ন হওয়া প্রাকৃতিক ব্যথানাশক। এই হরমোন ব্যথা ও চাপ কমাতে, সুস্থতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আর এন্ডরফিন-এর সঙ্গেই জাতিসংঘের হ্যাপিনেস র্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে মানদণ্ড হিসাবে থাকা বিষয়গুলো যেমন আয়ু, স্বাধীনতা এবং ইতিবাচক আবেগের সম্পর্ক রয়েছে।

    পূর্ব ফিনল্যান্ডে বিস্তৃত সাইমা লেকল্যান্ড অঞ্চলে অবস্থিত সাইমা লাইফ নামক ‘নেচার অ্যান্ড ওয়েলনেস’ কোম্পানি (প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুস্থতা লাভ) এই সম্পর্কে আরও কাছ থেকে বুঝতে সাহায্য করে। মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং গাইড মারি আহোনেন এই সংস্থা পরিচালনা করেন।

    ফিনল্যান্ডের নাগরিকরা যেভাবে প্রকৃতি এবং জীবনধারার ভারসাম্য বজায় রেখে মানসিক প্রশান্তির কথা বলে থাকে, সেই ধারণায় বিশ্বাস করেন মারি আহোনেন। শুধু তাই নয়, উৎসাহের সঙ্গে এই ধারণাকে পর্যটকদের মধ্যে ছড়িয়েও দেন তিনি।

    সরাসরি এই অভিজ্ঞতা লাভের জন্য তিনি তার অতিথিদের ‘শিনরিন-ইয়োকু’ (বনাঞ্চলে স্নান), ঐতিহ্যবাহী লেকসাইড সওনা, ওয়াইল্ড সুইমিং (সমুদ্র, হ্রদ, বা প্রাকৃতিক জলাশয়ে সাঁতার), মাশরুম এবং বেরি তোলার জন্য অবাধে ভ্রমণ বা বনাঞ্চলে আগুন জ্বালিয়ে রান্না করার জন্য নিয়ে যান।

    মারি বলছেন, বিশ্ব সবচেয়ে সুখী হওয়ার বিষয়টাকে আমাদের ইতিবাচকভাবে দেখা উচিত। এর জ্বলন্ত উদাহরণ আমি নিজে। (ফিনল্যান্ডের) এই স্ট্যাটাসকে ভিত্তি করেই আমি আমার ব্যবসা দাঁড় করাতে পেরেছি। কেউ কেউ বলেন, ফিনল্যান্ডে জন্ম নেওয়াটা লটারি জেতার মতোই।

    এখানে লটারি জেতার অর্থ জীবনে সন্তুষ্টি এবং ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করায়। চারপাশে যা রয়েছে তা-ই যথেষ্ট-এই চিন্তা এখানে কাজ করে।

    তবে প্রত্যাশার এই পরিধিকে কখনোই উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও সম্পদের অভাবের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা ঠিক নয়। কারণ মোবাইল ব্র্যান্ড ‘নোকিয়া’র জন্মস্থান ফিনল্যান্ড। বাগান তৈরির সরঞ্জাম এবং কাঁচি প্রস্তুতকারক ‘ফিস্কার’ এবং টেক্সটাইল ও পোশাকের আইকন ‘মারিমেক্কো’র জন্মস্থানও এই দেশই।

    ‘সিসু’

    টানা আট বছর ধরে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের শিরোপা জিতে নেওয়া ফিনল্যান্ড যে অর্থনৈতিক চাপ বা বিতর্কের সম্মুখীন হয়নি এমনটা নয়। পাশাপাশি দীর্ঘ, অন্ধকার শীতকাল মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু এই সমস্ত কিছুর সঙ্গে মোকাবিলা করার পাশাপাশি সুখের বিষয়ে ফিনল্যান্ডের একটা নিজস্ব ধারণা রয়েছে, যার নাম ‘সিসু’। এই ধারণা ব্যাখ্যা করা তেমন সহজ না হলেও এটা বলা যায় যে এর মূলে রয়েছে স্থিতিস্থাপকতা, ধৈর্য, সাহস ও দৃঢ়তা।

    ফিনিশ-কানাডিয়ান লেখক কাটজা পানজার এই বিষয়টা নিয়ে লেখালেখি করেছেন। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, এটা এমন এক মানসিকতা যা মানুষকে এবং সম্প্রদায়কে হাল ছেড়ে দেওয়া, দোষারোপ করা বা একে অন্যকে আক্রমণ করার বদলে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে একসঙ্গে কাজ করার কথা বলে।

    তিনি উল্লেখ করেছেন যে ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে’ শীর্ষ চারটে দেশই কিন্তু নর্ডিক যেখানে সমষ্টিগত কল্যাণকে গুরুত্ব দিতে শক্তিশালী ব্যবস্থা রয়েছে।

    তার কথায়, সুখ সাংস্কৃতিকভাবে একেবারে নির্দিষ্ট। ফিনল্যান্ডে, দৈনন্দিন সুখের অনেক উদাহরণ রয়েছে যা প্রত্যেকের কাছে উপলব্ধ এবং অনায়াসে অ্যাক্সেসযোগ্য- তা সে প্রকৃতিই হোক না কেন।

    তিনি বলছেন, ফিনল্যান্ডের প্রতিটা নিকটতম বনাঞ্চল, পার্ক, সমুদ্র তীর বা প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে গড়ে প্রায় ২০০ মিটার দূরত্বে বাস করেন। এই তালিকায় সওনা, লাইব্রেরি, নিরাপদ এবং দক্ষ গণপরিবহন ব্যবস্থা, বিনামূল্যে পরিষ্কার পানীয় জল, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবাও রয়েছে।”

    এই ফিনিশ-কানাডিয়ান লেখিকা মেজাজ ভালো রাখার জন্য ‘কন্ট্রাস্ট থেপারির’ বৈশিষ্ট্যগুলোও তুলে ধরেছেন।

    উদাহরণ হিসেবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ফিনল্যান্ডের প্রাকৃতিক ভাণ্ডারের কারণে সেই দেশে গরম সওনা বাথের পর শীতল জলে ডুব দেওয়া যা যে কারও পক্ষে সম্ভব। দৈনন্দিন জীবনে মেজাজ ফুরফুরে রাখার জন্য এটা সাহায্য করে।

    তার কথায়, সমুদ্রঘেরা হেলসিঙ্কিতে এটা অবিশ্বাস্যরকম সহজ একটা কাজ। এর জন্য আপনাকে দূরে যেতে হবে না, বিশাল খরচও করতে হবে না। কাজের আগে বা পরে কিম্বা মধ্যাহ্নভোজনের বিরতির সময়েও সহজেই তা করা যায়।

    এখানকার কিছু সংখ্যক বাসিন্দারা নিজেদের ‘সুখী জাতি’র তকমার বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করলেও সিংহভাগ মানুষ কিন্তু তাদের হাতের কাছে যা আছে তার প্রশংসাই করেন।

    যেমন পেনশনভোগী জুহা রোইহা। তিনি বলেন, ফিনল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ভাবার বিষয়টা আমার কাছে তেমন সহজ বলে মনে হয় না।

    তার ভাষ্য থাইল্যান্ড এবং নেপালের মতো দেশেও লোকেরা নানান কষ্ট সত্ত্বেও স্বচ্ছন্দ বলে মনে হয়। ফিনল্যান্ডে, আপনি মাঝে মাঝে লোকজনকে বলতে শুনতে পাবেন যে তারা অন্য কোথাও গেলে আরও সুখী হবে। কিন্তু আমাদের নিজেদের মাঝে এবং আমাদের কাছে যা রয়েছে, তা নিয়েই আমরা খুশি।

    টিম বার্ডের লেখা, হ্যাপি ল্যান্ড – ফাইন্ডিং দ্য ইনার ফিন’ শীর্ষক টিম ভ্রমণ স্মৃতিকথা, ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাজ্যে আই বুকস দ্বারা প্রকাশিত হতে চলেছে। ফিনল্যান্ডের সুখের স্থিতির বিষয়ে একটা বিশেষ চিত্র তুলে ধরবে এই বই।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘সবচেয়ে আন্তর্জাতিক কী? দেশ দেশটিতে পৃথিবীর ফিনল্যান্ড সংজ্ঞা, সুখী সুখের
    Related Posts
    Zelensky

    পুতিনের সঙ্গে যে ৩ দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

    August 22, 2025
    Putin

    যে কারণে পুতিনের মলমূত্রও বিদেশ থেকে রাশিয়ায় বয়ে নিয়ে যাওয়া হয়

    August 22, 2025
    Russia nuclear

    ‘বিশাল হুমকির’ কারণে পারমাণবিক ঢাল আপডেট করবে রাশিয়া

    August 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Tony Lopez: Dancing Dynamo of Digital Dominance

    Tony Lopez: Dancing Dynamo of Digital Dominance

    Millie Bobby Brown Welcomes Daughter in Recent Adoption

    Millie Bobby Brown Welcomes Daughter in Recent Adoption

    Buy Gaming Mouse with RGB Lighting: Top Models & Deals

    Buy Gaming Mouse with RGB Lighting: Top Models & Deals

    Kristen Hancher:The Social Media Star Radiating Music and Modeling Brilliance

    Kristen Hancher:The Social Media Star Radiating Music and Modeling Brilliance

    Baby Ariel: TikTok Trailblazer to Multifaceted Entertainment Star

    Baby Ariel: TikTok Trailblazer to Multifaceted Entertainment Star

    Sameeksha Sud: The Rising Star of Indian Cinema

    Sameeksha Sud: The Rising Star of Indian Cinema

    Sofia Reyes: The Latin Pop Dynamo Dominating Global Charts

    Sofia Reyes: The Latin Pop Dynamo Dominating Global Charts

    Mackenzie Ziegler: Leaping from Dance Moms to Multifaceted Stardom

    Mackenzie Ziegler: Leaping from Dance Moms to Multifaceted Stardom

    TikTok Shop: How to Sell Products Successfully

    TikTok Shop: How to Sell Products Successfully

    Heartfelt Romance Novel Charms with Glossy Appeal

    Heartfelt Romance Novel Charms with Glossy Appeal

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.