Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রথম মার্কিন নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস
    আন্তর্জাতিক

    প্রথম মার্কিন নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস

    Shamim RezaNovember 7, 20206 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ এবং দক্ষিণ এশীয় নারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান কোনো রাজনৈতিক দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিজয়ী হয়ে ইতিহাস গড়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার সিনেটর কমলা হ্যারিস। ভারতীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে মিল রেখে সৌভাগ্য, সৌন্দর্য ও শক্তির দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক আর সংস্কৃত শব্দ ‘কমল’ বা পদ্মফুলের সমার্থক শব্দে মেয়ের নাম কমলা রেখেছিলেন হ্যারিসের বাবা ‘শ্যামলা গোপালান’। আজ সেই মেয়েরই বাগ্মিতা, যুক্তি আর ক্ষুরধার কৌশলে ভর করে নির্বাচনের বৈতরণী পার হয়েছেন।

    গত বছর ৫৫ বছর বয়সী ক্যালিফোর্নিয়ার এ সিনেটর ছিলেন বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী। দু’জনেই লড়েছিলেন দলীয় মনোনয়ন পেতে। ওই দৌড়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল কমলা হ্যারিসের। তবে এরপর অবশ্য বেশি দিন অপেক্ষাও করতে হয়নি ভারতীয়-জ্যামাইকান বংশোদ্ভূত এ নারীকে। এ বছর অগাস্টেই তিনি পেয়ে যান প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও বড় দলের হয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার টিকিট।

    ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়নের লড়াইয়ে যার দিকে সবচেয়ে বেশিবার ছুঁড়েছিলেন তীব্র তীক্ষ্ণ বাক্যবাণ, এবার সেই বাইডেনকে সঙ্গে নিয়েই কমলাকে নামতে হয়েছে রিপাবলিকান ডনাল্ড ট্রাম্প-মাইক পেন্স জুটিকে হারানোর মিশনে।

       

    ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চার দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের তৃতীয় মনোনয়ন নিশ্চিত হয়েছিলো তার। এরপরই অর্থনৈতিক সংকট ও মহামারির মধ্যে সংগ্রামরত মার্কিনিদের পক্ষে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

    কৃষ্ণাঙ্গ বাবা, ভারতীয় মা

    কমলার বাবা ডনাল্ড হ্যারিস জ্যামাইকান। মার্কসীয় ঘরানার অর্থনীতিতে দখল থাকা এ অধ্যাপক এক সময় স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন। কমলার মা ক্যান্সার গবেষক শ্যামলা গোপালান, ভারতীয় এক কূটনীতিকের মেয়ে।

    বার্কলেতে নাগরিক অধিকার আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে একে অপরের প্রেমে পড়ে যান তারা, কমলা তার আত্মজীবনী ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড: অ্যান আমেরিকান জার্নি’তে বাবা-মায়ের পরিচয়, ঘনিষ্ঠতার কথা জানাতে গিয়ে এমনটাই বলেছেন ।

    জ্যামাইকার এক জোতদার পরিবারে বাবার দিককার এক দাদীর কাছে বেড়ে ওঠা ডনাল্ড হ্যারিস যুক্তরাষ্ট্রে বার্কলের ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়তে আসেন ১৯৬১ সালে। এখানেই তার পরিচয় হয় শ্যামলার সঙ্গে। এরপর প্রেম, সংসার। কমলা দেবী হ্যারিস এই দম্পতির প্রথম সন্তান। তার জন্ম ওকল্যান্ডে, ১৯৬৪ সালের ২০ অক্টোবর। কমলার নামের শেষাংশ বাবার কাছ থেকে নেওয়া; প্রথমটুকু মায়ের দেওয়া।

    ওই সময় ডনাল্ড হ্যারিস আর শ্যামলা নাগরিক অধিকার আন্দোলনে এতটাই নিবেদিত ছিলেন যে, এলাকার প্রায় সব প্রতিবাদ কর্মসূচিতেই তাদের দেখা মিলত। মাঝে মাঝে স্ট্রলারে করে মেয়েকেও নিয়ে যেতেন তারা।

    ১৯৬৭ সালে কমলার বোন মায়ার জন্ম হয়। মায়া লক্ষ্মী হ্যারিস। ছোট মেয়ের নামে এবার আর রাখঢাক করেননি। সরাসরি দেবীর নামই জুড়ে দিয়েছিলেন শ্যামলা। মেয়েদের এমন নাম রাখার পেছনে শ্যামলার যুক্তি ছিল সুস্পষ্ট। যে সংস্কৃতিতে দেবীর অর্চনা করা হয়, সে সংস্কৃতিই শক্তিশালী নারীর জন্ম দিতে পারে, ২০০৪ সালে ‘লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস’কে এমনটাই বলেছিলেন তিনি। কমলার ৭ বছর বয়সে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়। এরপর দুই মেয়েকে নিয়ে শ্যামলার সংগ্রামী জীবন শুরু হয় বার্কলের একটি হলুদ ডুপ্লেক্স ভবনের উপরের তলায়।

    মেয়েরা যেন নিজেদের শেকড় ভুলে না যায় সেদিকে ছিল ভারতীয় এ নারীর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি। মায়ের কারণেই শৈশবে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য বানানো ব্যাপটিস্ট চার্চ এবং হিন্দু মন্দির দুই জায়গাতেই কমলা ও মায়ার যাতায়াত ছিল নিয়মিত।

    মা ভালো করেই বুঝেছিলেন যে, তিনি দুটি কৃষ্ণাঙ্গ কন্যাকে বড় করছেন। তিনি জানতেন, তার বেছে নেওয়া দেশ (যুক্তরাষ্ট্র) মায়া ও আমাকে কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবেই দেখবে। আমরা যেন আত্মবিশ্বাসী, গর্বিত কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে বেড়ে উঠি তা নিশ্চিত করতে তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন, আত্মজীবনীতে লিখেছেন কমলা।

    বাল্যকালে ভারতে বেড়াতে যাওয়া কমলার ওপর যে তার স্বাধীনতা সংগ্রামী নানারও যথেষ্ট প্রভাব ছিল, ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড: অ্যান আমেরিকান জার্নি’ থেকে তারও আঁচ পাওয়া যায়। শ্যামলা গোপালান কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি নিলে কমলা-মায়াকে মায়ের সঙ্গে বেশ কিছু কাল মন্ট্রিয়লেও থাকতে হয়েছিল।

    ‘উদীয়মান তারকা’

    যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও অর্থনীতি পড়ার পর কমলা হেস্টিং কলেজ থেকে আইনে ডিগ্রি নেন। ১৯৯০ সালে তিনি ওকল্যান্ডে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে কাজ শুরু করেন। এরপর ২০০৪ সালে সান ফ্রান্সিসকোর ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হন কমলা। ২০১০ সালে সামান্য ব্যবধানে জয়ী হয়ে হন ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্যের এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনিই প্রথম নারী, প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ-আমেরিকান।

    দ্বিতীয় মেয়াদে বারাক ওবামাকে প্রার্থী করা ডেমোক্রেটিক পার্টির ২০১২ সালের ন্যাশনাল কনভেনশনে অসাধারণ বক্তৃতা দিয়ে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের নজর কাড়েন কমলা।

    অবশ্য ওবামার সঙ্গে কমলার সখ্য বেশ পুরনো। ২০০৪ সালে ওবামা সিনেটর হওয়ার আগে থেকেই একে অপরের পরিচিত তারা। ২০০৮ সালে ওবামা প্রেসিডেন্ট পদের মনোনয়ন দৌড়ে নামলে তাকে সমর্থন দেওয়া সরকারি পদধারী ব্যক্তিদের তালিকায়ও কমলা ছিলেন প্রথম।

    ২০১৪ সালে আইনজীবী ডগলাস এমহফের সঙ্গে গাঁটছড়া বাধেন কমলা। এর দুই বছর পর সিনেট নির্বাচনে সহজে জয়লাভ করে তিনি পা রাখেন যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষে।

    প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত, আফ্রিকান-আমেরিকানদের মধ্যে দ্বিতীয় মার্কিন সিনেটর হওয়ার আগে নির্বাচনী প্রচারণায় কমলা অভিবাসন ও বিচার প্রক্রিয়ার সংস্কার, ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধি, নারীর প্রজনন অধিকার নিয়ে ছিলেন ব্যাপক সোচ্চার।

    সিনেটের সিলেক্ট কমিটি অন ইন্টেলিজেন্ট ও জুডিসিয়ারি কমিটির সদস্য কমলা কংগ্রেসের বিভিন্ন শুনানিতে ধারাল, বুদ্ধিদীপ্ত জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও দ্রুত খ্যাতি অর্জন করেন।

    ২০১৭ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল জেফ সেশনস এবং পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হিসেবে ব্রেট কাভানহ’র শুনানিতে তার জিজ্ঞাসাবাদের ধরন দলের ভেতরে-বাইরে তুমুল প্রশংসা অর্জন করে।

    প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে রানিংমেট

    ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে আত্মজীবনীমূলক বই ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড: অ্যান আমেরিকান জার্নি’ প্রকাশিত হওয়ার কিছু দিন পরই কমলা ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট দলের প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

    মনোনয়ন লড়াইয়ের শুরুর দিকে কমলাকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ভারমন্টের সেনেটর বার্নি স্যান্ডার্স এবং ম্যাসাচুসেটসের সেনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হয়েছিল। এক বিতর্কে বাইডেনকে অতীতের নেওয়া বেশ কিছু সিদ্ধান্ত এবং সম্প্রদায়গত বিভিন্ন ইস্যুতে নাজেহাল করেও ছেড়েছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই নারী।

    সে সময় জনমত জরিপগুলোতে কমলার অবস্থান একটু একটু করে শক্তিশালী হতে দেখা গেলেও ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে তার জনপ্রিয়তায় ভাটা দেখা দেয়, কমলার প্রচারণা শিবিরেও দেখা দেয় নানান জটিলতা। পরে ডিসেম্বরে মনোনয়ন দৌড় থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন কমলা।

    সমালোচকদের মতে, আইন ও বিচার বিভাগের মতো জায়গায় কাজ করা ক্যালিফোর্নিয়ার এ সিনেটর ডেমোক্রেটদের প্রগতিশীল ও উদারপন্থি অংশের মূল বিরোধের জায়গাগুলো এড়িয়ে সাবধানে এগিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। সেটা তো হয়ইনি, উল্টো দুইপক্ষের কাছেই গ্রহণযোগ্যতা হারাতে হয়েছিল তাকে। সে কারণে ডিসেম্বরে আইওয়ায় ডেমোক্রেট দলের প্রথম ককাসের আগেই লড়াই থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন কমলা।

    মনোনয়ন লড়াই থেকে ছিটকে পড়ার পর চলতি বছরের মার্চে কমলা যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে সমর্থন দিয়ে বলেন, ‘তাকে (বাইডেন) যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট করতে সাধ্যের সবটাই করব।’

    মে মাসে মিনিয়াপোলিসে পুলিশি হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর থেকে ডেমোক্রেট ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে কমলার নাম সামনের দিকে চলে আসে। ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর যুক্তরাষ্ট্রের যে কয়জন রাজনীতিবিদ সমাজ ও বিচারব্যবস্থায় সংস্কারের দাবিতে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিলেন, কমলা ছিলেন তাদের একজন। পরবর্তীতে গত ১১ অগাস্ট কমলা হ্যারিসকে নির্বাচনী জুটি হিসাবে বেছে নেন বাইডেন৷

    রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি

    অভিবাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, গর্ভপাত, সবেতন ছুটি, সমকামীদের অধিকার, শিক্ষায় রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বাড়ানো, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, আবাসন, কর ব্যবস্থাপনা সংস্কারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কমলা ডেমোক্রেট মধ্যপন্থি ও প্রগতিশীলদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। যদিও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনার প্রশ্নে তার বার বার অবস্থান বদল ভোটারদের দ্বিধায় ফেলতে পারে বলেও অনেকে মনে করছেন।

    আফগানিস্তান ও সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন বাহিনীর যুদ্ধের বিরোধী কমলা ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে ট্রাম্পের বেরিয়ে আসারও কঠোর সমালোচক।

    তিনি ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের একনিষ্ঠ সমর্থক। ২০১৭ সালে আমেরিকান ইসরায়েল পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির এক সমাবেশে তিনি বলেছিলেন, ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং তাদের আত্মরক্ষার অধিকারের প্রশ্নে ব্যাপক সমর্থন জোগাড়ে আমার ক্ষমতার মধ্যে যা যা থাকবে, তার সবটাই আমি করব।’

    মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে থাকার পাশাপাশি কমলা বিভিন্ন সময়ে পুলিশ নীতিতে বদল আনারও দাবি তুলেছেন।

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত এ নারীর বাগ্মিতা, অভিবাসী শেকড়, কৃষ্ণাঙ্গ সংস্কৃতি এবং অ্যাটর্নি ও সিনেটর হিসেবে অভিজ্ঞতা দিয়ে ডেমোক্রেটরাও যুক্তরাষ্ট্রে বিভাজনের রাজনীতির ইতি টানার স্বপ্ন দেখছে।

    বাইডেনের বয়স এখন ৭৭, যে কারণে এক মেয়াদের বেশি তার প্রেসিডেন্ট পদে থাকা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান। ৫৬ বছর বয়সী কমলাকে তরুণ বলা না গেলেও অন্তত বাইডেনের তুলনায় তিনি কম বয়সী তো বটেই। বয়সের কারণে বাইডেন নিজেই চার বছরের বেশি হোয়াইট হাউসে থাকতে ইচ্ছুক নন বলে ঘনিষ্ঠদের ইঙ্গিতও দিয়েছেনও। সে ক্ষেত্রে ২০২৪ সালের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে কমলার সম্ভাবনাই সবচেয়ে উজ্জ্বল, বলছেন পর্যবেক্ষকরা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    বিরল খনিজ

    যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ পাঠাল পাকিস্তান

    October 5, 2025
    আমিরাতে লটারি

    আমিরাতে লটারি কিনে একসঙ্গে ভাগ্য ফিরল দুই বাংলাদেশির!

    October 5, 2025
    তীব্র বিক্ষোভে উত্তাল জর্জিয়া

    তীব্র বিক্ষোভে উত্তাল জর্জিয়া, প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সংঘর্ষ

    October 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মুশফিকুর রহিম

    দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলার দ্বারপ্রান্তে মুশফিক

    পোশাক রফতানি

    যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি বেড়েছে ২৬.৬২ শতাংশ

    ওজন

    ঘরোয়া উপায়ে ওজন কমানোর ১০টি কার্যকরী উপায়

    Logo

    নতুন পে স্কেলে দ্বিগুণ হতে পারে মূল বেতন

    উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

    আগামী তিন-চার মাসের মধ্যে আরও চ্যালেঞ্জ আসবে: অর্থ উপদেষ্টা

    নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী

    নর্থ সাউথের সেই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা, যা বলছে শিক্ষক ও বাড়িওয়ালা

    বিএনপি নেতা গয়েশ্বর

    ২০০৯ সালের দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর

    স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    ফ্যাসিস্টের দোসর ও পাশের দেশ থেকে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    Manikganj

    অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জুয়েলারি দোকান থেকে স্বর্ণ লুট

    গোয়েন লুইসের বৈঠক

    মির্জা ফখরুলের সঙ্গে গোয়েন লুইসের বৈঠক

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.