Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রধানমন্ত্রীর কাছে ড. কাজী এরতেজা হাসানের খোলা চিঠি
    জাতীয়

    প্রধানমন্ত্রীর কাছে ড. কাজী এরতেজা হাসানের খোলা চিঠি

    SazzadJuly 29, 20197 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: আসসালামু আলাইকুম। গণমানুষের প্রাণপ্রিয় নেত্রীর প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধায় নিয়োজিত থেকে পত্র প্রদানের সাহসে যেতে পারছি বলেই নিজেকে ধন্য মনে করছি।

    আমি ড. কাজী এরতেজা হাসান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শে অনুরণিত থেকে বেঁচে থাকা একজন সত্তা- শৈশব থেকে আজ অবধি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দীপ্ত অভিপ্রায়ে সদাজাগ্রত থাকা একজন সাধারণ মানুষ ও প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী। প্রিয় বাংলাদেশের লাল-সবুজের রাস্তায় পথিক হয়ে থাকা একজন মুজিব-সন্তান, মুজিব-সেনা। এমন সব পরিচয়েই নিজেকে বিধৃত করতে স্বস্তিতে থাকি। একই সঙ্গে আমি গর্বিত যে, গণতন্ত্রের মানসকন্যা-মাদার অব হিউমিনিটি জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ আদর্শের ছায়াতলে নিজেকে সঁপে দিয়ে একজন সাধারণ তুচ্ছ কর্মী হিসেবে সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মে নিবেদিত আছি।

    সত্তর বছরের অধিককাল ধরে এই দেশের শ্রেষ্ঠ ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল হিসেবে আদৃত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এসব নিয়ে তো আপনার কাছে কিছু বলার অর্থবহ দিক প্রকটিত হয় না। আপনার দলটির কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য ও ধর্মবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। পেশাগত জীবনে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সংবাদমাধ্যম হিসেবে অতিআদৃত বা সমাদৃত জাতীয় দৈনিক ‘ভোরের পাতা’র সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে নিয়োজিত আছি। দায়িত্ব পালন করছি আরেকটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিক ‘দ্য পিপলস টাইমে’র সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবেও। নেতৃস্থানীয় ব্যবসায়ী চরিত্র হিসেবে ‘এফবিসিসিআই’র টানা দুবারের পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়েছি। এতদ কিছুর সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে রাখার মধ্যেও আমি আমার নিজ জেলা সাতক্ষীরার আঞ্চলিক রাজনীতিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আদর্শ তুলে ধরার ক্ষেত্রে প্রাণান্ত চেষ্টায় থাকি। সেক্ষেত্রে কোনো আপস নেই। তবে একজন শেখ হাসিনাবিরোধী নানা অপতৎপরতা অব্যাহত রয়েছে, রয়েছে দেশের রাজনৈতিক মৌলিক ইস্যুতে ইতিহাস বিকৃতি করার জন্য কুচক্রীদের নানামুখী দুষ্টু কার্যক্রম। অতি অবশ্যই রাজনৈতিক অপউদ্যোগে বিশ্বমানের নেতৃত্ব শেখ হাসিনাকে উৎখাতের নানা ষড়যন্ত্র। সঙ্গত কারণেই দৈনিক ভোরের পাতার মাধ্যমে বিবেক শ্রেণির অনুসন্ধানী সাংস্কৃতিক চরিত্র হয়ে বাংলাদেশ, ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে থাকা গোষ্ঠীর নেতিবাচক মিশনকে ভ-ুল করতে আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকার চেষ্টায় থাকি। একজন নাগরিক হিসেবে সাধারণ চেষ্টায় থেকে সুন্দরের জন্য লড়ে থাকি, রুখে থাকি- রুখতে হয় বলেই ২০১৮ সালে মহামান্য উচ্চ আদালতে আলোচিত রিটকারী হয়ে পড়ি।

    প্রিয় জননেত্রী
    আপনাকে অবগত করছি যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে প্রকাশিত (তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ডিসেম্বর) বই ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাস’ ফলত ২০১৮ সালের ২৫ মার্চ এই জাতির চিরন্তন কালরাতে গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। যা এক ধরনের রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক বিকৃতির অনুষঙ্গ উদ্যোগে পরিকল্পিত চেষ্টা বলে মনে করার সুযোগ আছে। ইতিহাস তুলে ধরার নামে এই গ্রন্থে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যবহার না করে সংস্কৃতিবিরুদ্ধ কৃষ্টির অপনমুনায় থাকার দৃষ্টান্ত গড়তে দেখা গেছে। শুরু থেকে তারা দাবি করে আসছে যে, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক স্বার্থসংশ্লিষ্ট তেমন কোনো স্থিরচিত্র পাওয়া যায়নি বলেই তা দেওয়া সম্ভবপর হয়নি। অথচ যা মিথ্যাচারের চূড়ান্ত বক্তব্য কিংবা বিবৃতি বলে অনুমিত হয়। হালে উচ্চ আদালতে তেমন একটি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ের বঙ্গবন্ধুর ছবি পেশ করার মাহাত্ম্যে গিয়েছি। এদিকে পুস্তকটিতে পাকিস্তানের সাবেক শাসক-শোষক আইউব খান ও তার মতাদর্শের কুখ্যাত ব্যক্তিসত্তা বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধিতাকারী মোনায়েম খানের স্থিরচিত্র প্রদর্শনে প্রকাশিত উদ্যোগকে যথেচ্ছ ব্যবহার না বলে মন্দ তৎপরতা বলাই শ্রেয়। যৌক্তিক কারণে বঙ্গবন্ধুকে উপেক্ষা, অবমাননা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কটাক্ষ করার এমন উদ্যোগকে ধিক জানিয়ে আমি ড. কাজী এরতেজা হাসান বিশেষ ভূমিকা পালনে ব্রত হই। এই ইস্যুর সুবিচার চেয়ে বিচারপ্রার্থী হিসেবে উচ্চ আদালতে রিট করি। মহামান্য আদালত বিষয়টিকে অতীব গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে বইটির বাজারজাত বন্ধ করার আদেশে থেকে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রদান করেন।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
    ব্যথিত হৃদয়ে আপনাকে অবগত করতে হচ্ছে যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রবল প্রত্যয়ে যখন আন্তর্জাতিক বিশ্বেরও নেত্রী একজন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় সকলের জন্য ঈর্ষার মানচিত্র হয়ে আমি-আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, তখন দেশ ও বিদেশের রাজনৈতিক অপশক্তি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কর্মে লিপ্ত রয়েছে। তারা মনেপ্রাণে এখনো পর্যন্ত ’৭৫-এর মতো প্রতিবিপ্লবের আশায় কুস্বপ্ন লালন করে আসছে বা থাকছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হত্যা করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। তেমনি আদলে বসবাস করে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে প্রকাশিত কথিত গ্রন্থটিকে আসলে কী বলা যায়? সাম্প্রতিক সময়ে তারা উচ্চ আদালতে গিয়ে বলার চেষ্টা করছে, আমরা অনেক আগেই বইটির সংশোধনী আনার সিদ্ধান্ত দিয়েছিলাম। তাহলে আমার বিনীত প্রশ্ন, কেন বাংলাদেশ ব্যাংক গেল বছর যখন রিট করেছিলাম তা আদালতে তুলে ধরেনি। বইটির প্রকাশ তারা বলছে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে, তাহলে আমার হাতে বইটি সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সালে কীভাবে এলো? কেন আমাকে অক্টোবর, ২০১৮ সালে রিট করতে হলো? আবার বঙ্গবন্ধুর ছবি তারা পায় নাই বলেছে। তাহলে আমরা কেন তেমন স্থিরচিত্রের সন্ধান করতে গিয়ে পেয়ে গেলাম! এই প্রসঙ্গেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে বলা যায় যে, গেল বছরের ২৩ এপ্রিল, ২০১৮ সালে জনৈক নজরুল ইসলাম বশির বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বরাবর একটি চিঠি দেন। তিনি সেই পত্রে গভর্নরকে বলেন, আমার সম্পাদনায় বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ নামক গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর আ ন হামিদ উল্লাহর ছবি রয়েছে। জনৈক বশির উল্লিখিত কারণে গভর্নরের সাক্ষাৎপ্রার্থী হয়ে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাস’ শীর্ষক বইটির সমৃদ্ধি কামনা করেই কার্যত পত্রটি দেন। তাহলে আমার প্রশ্ন, এই চিঠি ও প্রমাণাদি পাওয়ার পরে ১৯ জুন, ২০১৯ সালে কেন বাংলাদেশ ব্যাংকের আইনজীবী পক্ষকে দিয়ে তারা বলার চেষ্টা করছে, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাস গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি তৈরি ও প্রকাশনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় ২০১৩ সালের জুন মাসে। এ বিষয়ে তখন উপদেষ্টা ও সম্পাদনা কমিটি গঠিত হওয়ার পরে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়।

    প্রকাশনার পরপরই কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যত্যয় ধরা পড়ে। তখন গভর্নর গ্রন্থটির বিতরণ বন্ধের নির্দেশ দেন এবং গ্রন্থটি রিভিউ করার জন্য একজন ডেপুটি গভর্নরের নেতৃত্বে কমিটি করা হয়। ২ অক্টোবর, ২০১৮ তারিখে কাজী এরতেজার রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের নির্দেশে অর্থসচিবকে একটি অনুসন্ধানী কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু রিটকারী গভর্নরের নেওয়া অতীতের পদক্ষেপকে গোপন করেছে।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করছি, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কুতর্ক এবং মিথ্যা ভাষণে থেকে প্রকারান্তরে নিজেদের দেওয়া বক্তব্যে নিজেরাই ফেঁসে যাচ্ছে। কয়েক বছর ধরে পরিকল্পিত এমন একটা সুন্দর উদ্যোগের পাণ্ডুলিপিতে বঙ্গবন্ধুর জায়গা হয় না, ২৩ এপ্রিল একজন বিদগ্ধজন (নজরুল ইসলাম বশির)-এর পত্র দেওয়া প্রমাণ করে প্রকাশনার পাঁচ মাস পরও তাদের বই বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। আমি যখন অক্টোবর, ২০১৮ সালে রিট করি তখন থেকে তারা কেন অমুক উদ্যোগ- তমুক পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেননি আদালতে? প্রিয় নেত্রী, খতিয়ে দেখা উচিত। এক বছরের অধিক সময় নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করে তারা মোনায়েম খানদের আশ্রয় দিয়ে ওই পুস্তক ঘিরে আজ অসংলগ্ন বক্তব্য রাখলে তো হবে না। বিহিত করতে হবে।

    প্রিয় সভানেত্রী
    দেশের একজন সাধারণ মানুষ হয়ে অসাধারণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক চেতনায় ভাস্বর থেকে তার সন্তান হিসেবে আমি বিশ্বাসের জায়গা থেকেই জাতির পিতাকে অবহেলা ও অবমাননা করায় উচ্চ আদালতে রিট করি। রিট আবেদন করার পর থেকেই ব্যক্তিগত কিংবা গোষ্ঠীগত উদ্যোগে ওই চক্রটি আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। জুন মাসের ১৯ তারিখে উচ্চ আদালত ঐতিহাসিক রায় প্রদানে নিবেদিত থাকার পরপরই ওই চক্রটি আমার বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্রে জড়িয়ে পড়েছে। তাদের এই আইনগত মিছে উদ্যোগের ফলশ্রুতিতে ৩০ জুলাই, ২০১৯ সালে মহামান্য উচ্চ আদালত আমাকেই তলব করেছে। যা খানিকটা আপাতদৃষ্টিতে বিব্রতকর হলেও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে উচ্চ আদালতে সশরীরে হাজির হয়ে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে স্বভাবসুলভ বাস্তবতা তুলে ধরার মানসে থাকব বলে মনে করি। আদর্শিক যে অবস্থান নিতে পেরেছি তা থেকে পিছপা হওয়ার সবিশেষ কোনো কারণ দেখছি না। আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ যতদিন থাকবে ততদিন পর্যন্তই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সঙ্গী করেই পথচলাকে মসৃণ করতে হবে। হয়তো এতে করে সামাজিক-রাজনৈতিক কিংবা অর্থনৈতিক অঙ্গন ঘিরে শত্রু সৃষ্টি হবে। ওই মহল যেমন আমার ও আমার পরিবারের- এমনকি ব্যবসায়িক ক্ষেত্রেও বাধা ও ক্ষতি করার চেষ্টায় থাকছে। অতি গোপনেই তা করছে। এরপরও মহান রাব্বুল আলামিনের ওপর বিশ্বাস রেখে সত্য ও সুন্দরের রাস্তায় পথিক হতে পারাটার মধ্যেই বেঁচে থাকার ‘সম্বল’ নামক নিঃশ্বাস বলে থাকে, এগিয়ে যাও! সেই সড়কে দায়িত্বশীল ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের কাছে চাওয়া একটাই। তা হলো সুদৃষ্টি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার কাছে তেমন কিছুই আশা করছি। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। অতি অবশ্যই দীর্ঘায়ু কামনা করে বলতে চাই, শেখ হাসিনার অনন্য ভূমিকায় বাংলাদেশ যেভাবে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে, এই দেশের জনগোষ্ঠী আপনার কাছে কৃতজ্ঞ ও দিনে দিনে ঋণের বোঝা বাড়ছে আমাদের। আমরা আর আপনাকে কী দিতে পারব? যখনই আসবে ভোট, নৌকায় আস্থা রেখে একজন মায়ের জন্য জীবন দেওয়ার প্রস্তুতিই রাখতে হবে।

    জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু!

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় এরতেজা কাছে কাজী খোলা চিঠি ড. প্রধানমন্ত্রীর হাসানের
    Related Posts
    শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া

    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি

    October 19, 2025
    fire

    দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

    October 19, 2025
    Kargo

    কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি

    October 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া

    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি

    fire

    দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

    Kargo

    কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি

    Hasnat

    আন্দোলনরত শিক্ষকদের খোঁজ নিতে শহীদ মিনারে হাসনাত-জারা

    কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে

    ‘শাহজালালে আগুন কেবল দুর্ঘটনা নয়, ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে’— বিকেএমইএ সভাপতি

    ৭ প্রবাসীর মরদেহ

    ওমান থেকে ফিরল ৭ প্রবাসীর মরদেহ, জানাজা আজ

    ছিনতাই

    টাঙ্গাইলে পটকা ফাটিয়ে স্বর্ণ ও টাকা ছিনতাই

    আগুনে পুড়ল ১৩ দোকান

    ফরিদপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি দোকান পুড়ে ছাই

    Fire DG

    আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বড় বাধা ছিল বাতাস : ফায়ার ডিজি

    অর্থ মন্ত্রণালয়

    শিক্ষকদের জন্য বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.