জুমবাংলা ডেস্ক : বিশ্ব বাণিজ্যের প্রধান জলপথ বঙ্গোপসাগরের বিপুল সম্পদের মতোই ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ড। দক্ষিণাঞ্চলে নতুন নতুন দ্বীপের আবির্ভাব এ সম্ভাবনাকে আরও দৃঢ় করছে। প্রায় ৯০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে জেগে ওঠা নতুন ভূমি ও হাজার কিলোমিটার আয়তনের ডুবোচর সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদী ব্যবস্থা প্রতি বছর আনুমানিক ১,০৬০ বিলিয়ন টনের বেশি পলি বঙ্গোপসাগরে ফেলে নতুন ভূখণ্ডের সৃষ্টি করছে। গত দুই দশকে সন্দ্বীপ অঞ্চলে এভাবেই কয়েকটি দ্বীপ গঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (স্পারসো)-এর সদস্য ড. মো. মাহমুদুর রহমান বলেন, “বাংলাদেশের প্রধান নদীগুলো হিমালয় থেকে বিপুল পরিমাণ পলি নিয়ে আসে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। এই পলির কারণে বঙ্গোপসাগরের শ্যালো রিজিয়ন ধীরে ধীরে ডুবোচরে পরিণত হয় এবং পরবর্তীতে তা বিস্তৃত ভূখণ্ডে রূপ নেয়।”
শেরে বাংলা নগরের চন্দ্রিমা উদ্যান পরিবর্তন করে ফের ‘জিয়া উদ্যান’
মেঘনা নদীর মোহনার মুখে জাহাইজ্জার চর ও ভাসানচর ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে। বর্তমানে এই দুটি দ্বীপ সন্দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি একীভূত বৃহৎ ভূখণ্ডে রূপ নিচ্ছে। ফলে বঙ্গোপসাগরের ভূ-অর্থনৈতিক গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Own the headlines. Follow now- Zoom Bangla Google News, Twitter(X), Facebook, Telegram and Subscribe to Our Youtube Channel