Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের খবরে যা বললেন শবনম ফারিয়া
    বিনোদন

    প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের খবরে যা বললেন শবনম ফারিয়া

    Sibbir OsmanJuly 3, 20225 Mins Read
    Advertisement

    বিনোদন ডেস্ক: মানুষের জীবন নদীর মতো। কখনও জোয়ার, কখনও ভাটা। আমাদের জীবনে কিছু মানুষ আসে; কেউ কেউ স্থায়ী হয়, কেউ কেউ কিছু কারণে স্থায়িত্ব ধরে রাখতে পারে না। ছোট পর্দার অভিনেত্রী শবনম ফারিয়ার জীবনেও তেমনটিই ঘটেছে।

    ২০১৯ সালে ভালোবেসে হারুন-অর-রশিদ অপুকে বিয়ে করলেও সংসার টেকেনি এ অভিনেত্রীর। নিজেদের ভিন্ন পথ বেছে নেন তারা। বিচ্ছেদ ভুলে দ্বিতীয় সংসার শুরু করেছেন ফারিয়া। এবার তার দেখানো পথেই হাঁটলেন প্রাক্তন স্বামী অপু। ফের বিয়ে করেছেন অপু। নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

    নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের স্টোরিতে প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের ছবি যুক্ত করে ফারিয়া লিখেছেন, ‘অভিনন্দন, শুভকামনা।’

    এর আগে বিচ্ছেদের বছরখানেক পর প্রাক্তন স্বামী হারুন-অর-রশীদ অপুর নির্যাতনের কথা জানিয়েছিলেন শবনম ফারিয়া। তার অভিযোগে চুপ ছিলেন না অপু। পাল্টা জবাব দিয়েছেন তিনিও। বিষয়টি অনেকটা একে অন্যের দিকে কাদা ছোড়াছুড়ির মতো হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

       

    গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ব্যক্তিজীবন প্রসঙ্গে একটি স্ট্যাটাস দেন ফারিয়া। সেখানে বিচ্ছেদের কারণসহ বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন তার সাংসার জীবনের চিত্র।

    শবনম ফারিয়ার সেই স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

    “এতদিন পর এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা আমার জন্য বিব্রতকর। কিন্তু এত সংবাদকর্মী ভাইদের কল, কয়দিন ফোন বন্ধ করে রাখব? তাই অনিচ্ছার সত্ত্বেও কিছু কথা বলতে হচ্ছে।

    প্রথমত আমি একটা পোস্ট শেয়ার করেছিলাম যেখানে আমি কিছুটা আবেগের বসে ব্যক্তিগত একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলাম। শেয়ার করাটা সমস্যা না, সমস্যা হলো আমার পর্দার বাইরের জীবন এত সাধারণ কিংবা আমার পরিবার এবং চারপাশের মানুষ আমাকে এতোই সাধারণভাবে ট্রিট করে আমি হয়তো বুঝি না যে আমিও সম্ভবত ‘তারকা তালিকায়’ পড়ি এবং আমার একটা কথা নিয়ে আলোচনা হয়! সম্ভবত সেজন্যই প্রায়ই কিছুটা ব্যক্তিগত কথা লিখে ফেলি।

    মূল কথায় আসি, আমি আমার সেই পোস্টে কোনোভাবেই কোনো ব্যক্তিকে নিয়ে অভিযোগ করিনি। সম্পূর্ণ অভিযোগ ছিল আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির দিকে! ডিভোর্স জিনিসটা এত নোংরাভাবে না দেখলে হয়তো অনেকগুলো মেয়ের এভাবে জীবন দিতে হতো না!

    আমার পয়েন্ট ছিল যেদিন হাতের আঙুল ভাঙে সেদিনই আমি বুঝতে পেরেছিলাম এই বিয়ে অলরেডি টক্সিক হয়ে গেছে! কিন্তু আমরা আমাদের জীবনের প্রায় আড়াই বছর একটা মরা গাছে পানি দিয়ে গেছি শুধু ‘মানুষ কি বলবে’ এটা ভেবে!

    দ্বিতীয়ত আমি বিবাহ্ বিচ্ছেদের পরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আমার জীবনে যিনি ছিলেন তাকে সম্মান দেখাতে। যদিও ওনার প্রতি আমার অভিযোগ, রাগ-ক্ষোভ কোনোটিরই অভাব নেই। আমি শিওর ওনারও একই অনূভুতি! আমার বিশ্বাস তবুও উনিও সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতেই চেষ্টা করেছেন!

    এখন আঙুল ভাঙার বিষয়টা, এটা অবশ্যই সত্যি, কিন্তু এমন না যে বিষয়টা ও ইচ্ছে করেই করেছে! রাগারাগির একপর্যায় হাতাহাতি হয়, তারপর আমার আঙুল ভেঙে যায়। তাহলে এখন উনি অস্বীকার কেন করছেন? হঠাৎ এমন পাবলিক প্রতিক্রিয়া হলে আপনি কী করবেন? আপনিও ডিনাই করবেন!
    শবনম
    তৃতীয়ত, নিউজে আমার নামের সাথে যার নাম বারবার আসছে তিনি বিষয়টা অস্বীকার করছেন, আর এত বছর পর যেহেতু কথা উঠছে তখন বিষয়টা প্রমাণ করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য। কিন্তু হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ কিংবা বিল কার কার্ড থেকে পরিশোধ হয়েছে সেগুলো বের করার সুযোগ এখনও আছে। কিন্তু যেহেতু সেই ব্যক্তির মা কল করলে আমি তাকে এখনও ‘মা’ ছাড়া অন্য কিছু ডাকতে পারি না, তাই মা এবং আমার নিজের সম্মান রক্ষার্থে বিষয়টা এখানেই শেষ করতে চাই! পুরনো বিষয় ঘেঁটে কিচ্ছু পাব না আমরা দুজন। এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছা থাকলে বিচ্ছেদের সময়ই আমি এত প্রেম না দেখিয়ে এসবই বলতাম। হয়তো তখন আমি যেসব সমালোচনা হজম করেছি, তা করতে হতো না। লাভটা আমারই হতো।

    চতুর্থত, কোথায় যেন সংবাদ দেখলাম এতদিন পর জানা গেল কী কারণে বিচ্ছেদ হয়েছে আমাদের, এই ঘটনাই নাকি কারণ। বুঝলাম এখনও সবার খুব জানার আগ্রহ আমাদের বিচ্ছেদের কারণ কী!

    আমাদের আসলে সে অর্থে কখনও সংসারই করা হয়নি। কারণ, আমাদের নিজেদের কখনও কোনো বাসা ছিল না! ওদের তিন বেডের বাসায় ওর মা, ওরা চার ভাই, ভাবি, ভাতিজি এবং দুইজন বুয়া থাকত! সেখানে আমার থাকার জন্য যে ঘর বরাদ্দ ছিল সেটার সাথে এটাচড কোনো ওয়াশরুম ছিল না। ওর মা’র বেডরুমের সাতজনের সাথে ওয়াশরুম শেয়ার করতে হতো। তাই আমি খুব বেশিদিন সেই বাসায় থাকিনি। আমরা তিন বোন, এত ছেলেদের ঘরে এডজাস্ট করতে সমস্যা হতো। তাছাড়া আমার শুটিংয়ের জন্য অনেক কস্টিউম বা প্রপ্স অনেক কিছু থাকে। আলাদা একটা কস্টিউম রুমই লাগে! তাছাড়া আমার মায়ের বাসা আর তাদের বাসা কাছাকাছি হওয়ায় এবং দুজনেরই বাবা না থাকায় আমরা দুজন দুজনের মার সাথে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতাম! এর ফলে স্বাভাবিক ম্যারিড কাপলের মধ্যে যেসব ইন্টিমেসি থাকে, তা আমাদের মধ্যে ছিল না! মূলত এই কারণেই আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্তে আসি। অবশ্যই এর বাইরে আরও হাজারটা কারণতো আছেই! সেগুলোও পাবলিক প্লাটফর্মে লিখে আরও আলোচনা চাই না।

    পঞ্চমত এতদিন পরে এ কথা উঠল কেন? উত্তর ‘আমার দোষ’! আমি অতি আবেগি হয়ে ঘরের কথা পরকে জানিয়েছি। এভাবে একটা পাবলিক প্ল্যাটফর্মে লেখার আগে এইটার ফলাফলগুলো আমার ভাবার দরকার ছিল! কিন্তু একটা বিষয় না বললেই নয়, অনেকের মন্তব্য আমার সেই বিচারপতির মতো লাগছে, যিনি বলেছিলেন রেপ হওয়ার তিনদিন পর কেন কেইস করেছে? আরও আগে করা উচিত ছিল। তবে এ বিষয়টা নিয়ে তখনও আমি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছিলাম যেখানে আমাদের দুই পরিবারের সদস্যরাই ছিল। কিন্তু পাবলিক প্রোফাইলে এসব লিখলে কি হয় তা তো এবার দেখলামই!

    জোর করে একজনকে ভিলেন বানাতে হবেই! অথচ এখান থেকে শিক্ষনীয় হতে পারতো, আমাদের মতো যেন কেউ জীবনের মূল্যবান সময় এভাবে নষ্ট না করে।

    এবার আশা করি সবাই সবার সব প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। যেহেতু শুরুটা আমাকে দিয়ে শেষটাও আমি টানতে চাই। সবার দোয়া চাই। আমাদের প্রতি একটু সহনশীল হোন। আমরা দুইজনই আমাদের জীবনে অনেকখানি এগিয়ে নিয়েছি। দুজনই নতুন করে জীবন শুরু করার মানসিকতার মধ্য যাচ্ছি! আমার কোন বিষয়ে দয়া করে ওই ভদ্রলোককে টানবেন না! শুনেছি উনি এখন ভালো আছেন। শান্তিমতো ঘুমাচ্ছেন। ওনাকে শান্তিমতো ঘুমাতে দেন।’’

    প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে হারুন-অর-রশিদ অপুর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় শবনম ফারিয়ার। ফেসবুকে কথা বলতে বলতে তাদের দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন মজবুত হয়। তিন বছর ধরে চলে তাদের বন্ধুত্ব। একপর্যায়ে দুজন পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা অনুভব করেন। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল তাদের।

    ভালোবেসে সংসার পাতলেও যেসব দেশি তারকার একাধিক বিয়ে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    খবরে প্রাক্তন ফারিয়া! বিনোদন বিয়ের শবনম স্বামীর
    Related Posts
    ওয়েব সিরিজ

    দুই ভাইয়ের প্রেমের কাহিনী, এই ওয়েব সিরিজে রোমান্সের তীব্রতা!

    October 3, 2025
    ওয়েব সিরিজ

    গোপন প্রেমের গল্প যা রাতের ঘুম কেড়ে নেবে এই ওয়েব সিরিজ

    October 3, 2025
    আদালতে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া

    ভিড়িওর বিরুদ্ধে মামলা করলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া

    October 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নাশকতার পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের

    রাজধানীসহ সারাদেশে নাশকতার পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের

    ইসি

    নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

    আফগানিস্তানকে হারিয়ে জয়ি বাংলাদেশ

    সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতলো বাংলাদেশ

    ওয়েব সিরিজ

    দুই ভাইয়ের প্রেমের কাহিনী, এই ওয়েব সিরিজে রোমান্সের তীব্রতা!

    হার্টবিট গুণ

    হার্টবিট গুণেই বুঝে নিন আপনি সুস্থ আছেন কি না

    Logo

    নতুন পে স্কেল নিয়ে সুখবর

    ওয়েব সিরিজ

    গোপন প্রেমের গল্প যা রাতের ঘুম কেড়ে নেবে এই ওয়েব সিরিজ

    পরকীয়া

    স্বামী বা স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িয়েছে বুঝবেন যেসব লক্ষণ দেখে

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৫

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.