রেফ্রিজারেটরে দীর্ঘসময় খাবার সংরক্ষণের জন্য আপনার রেফ্রিজারেটরের একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। এই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের (৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে হতে পারে। এবং ফ্রিজারের তাপমাত্রা হওয়া উচিৎ শূন্য ডিগ্রি ফারেনহাইট (-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস)। যা খাদ্যসামগ্রীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি নিশ্চিত করবে এবং দ্রুত পচনশীল খাদ্যসমাগ্রীকে দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণে সাহায্য করবে। রেফ্রিজারেটরের ভেতরের দিক অর্থাৎ পেছনের অংশ সবসময় দরজার অংশের চেয়ে বেশি পরিমাণে ঠান্ডা হয়। তাই, দুগ্ধজাতীয় খাবার রেফ্রিজারেটরের পেছনের অংশে এবং মশলা, আচার, চাটনি, মেয়োনেজ প্রভৃতি রেফ্রিজারেটরের দরজার পাশের অংশে রাখলে এসব খাদ্যসামগ্রী দীর্ঘসময় সংরক্ষণ করা যাবে।
কিছু কৌশল আপনাকে জানতে সাহায্য করবে যে, মেয়াদ পেরিয়ে গেলেও বিশেষ করে পচনশীল খাদ্যসামগ্রী আপনার জন্য নিরাপদ কিনা। সম্প্রতি, মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে এমন কিছু ডিম থেকে একটি ডিম নিয়ে এক গ্লাস পানিতে ফেলুন, যদি আপনি দেখতে পান ডিমটি পানিতে ডুবে গেছে, তবে এটি খাবার উপযোগী অর্থাৎ নিরাপদ। আর যদি ডিমটি ভেসে থাকে তবে ধরে নিবেন এটি খাওয়ার জন্য পুরোপুরি অনিরাপদ।
প্রয়োজন অনুযায়ী খাদ্যসামগ্রী ক্রয় করুন
এই প্রতিক‚ল সময়ে পণ্য ও খাদ্য সামগ্রী সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ার বিষয়টি চিন্তা করে আমরা অনেকেই নিজেদের চাহিদার তুলনায় অধিক পরিমাণে পণ্য সামগ্রী ক্রয়ের চেষ্টা করি। এক্ষেত্রে, অনেক সময় বিপত্তি ঘটে। কেননা, ক্রয়কৃত খাদ্যসামগ্রীগুলো পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রেফ্রিজারেটরে রেখে দীর্ঘদিন খাওয়া যায় এমন সব খাদ্যসামগ্রীও প্রয়োজন অনুযায়ী ক্রয় করা উচিৎ। যাতে এই সঙ্কটকালীন সময়ে সবাই সমানভাবে পণ্য ক্রয় করতে পারে।
খাদ্য সামগ্রীর সজীবতা বজায় রাখতে রেফ্রিজারেটর হতে পারে কার্যকরী সমাধান। স্যামসাংয়ের রেফ্রিজারেটরগুলো ১৫ দিন পর্যন্ত খাদ্যসামগ্রীকে সতেজ রাখে, খাবার রাখার জন্য রেফ্রিজারেটরগুলোতে রয়েছে অনেক জায়গা। এছাড়াও, স্যামসাংয়ের রেফ্রিজারেটরগুলো খাবারকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে। এসব দিক বিবেচনা করেই এই প্রতিকূল সময়ে এগিয়ে এসেছে স্যামসাং ইলেক্ট্রনিকস বাংলাদেশ। অনলাইনে ছাড় সুবিধাসহ রেফ্রিজারেটর ক্রয়ের সুযোগ করে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই চ্যালেঞ্জিং সময়েও স্যামসাংয়ের অফিসিয়াল ই-স্টোর থেকে নির্দিষ্ট মডেলের রেফ্রিজারেটর ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতারা পাবেন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
কাঙ্ক্ষিত ট্রেন পেতে আড়াই ঘণ্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের
এ নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস শাহরিয়ার বিন লুৎফর বলেন, “কোভিড-১৯ এর কারণে দেশে শুরু হওয়া সাধারণ ছুটি চলাকালীন সময়ে স্যামসাং অনুমোদিত যেসব পণ্যের ওয়্যারেন্টির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে সেসব পণ্যের ওয়্যারেন্টির মেয়াদ আমরা ইতিমধ্যেই এক মাস বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছি। এছাড়াও, এই প্রতিকূল সময়ে ক্রেতাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে, স্যামসাংয়ের অফিসিয়াল ই-স্টোর থেকে পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে হোম ডেলিভারির সুবিধা নিয়ে এসেছি, যাতে করে ক্রেতারা নিরাপদে বাসায় বসেই তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করতে পারেন।“
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।