নিজস্ব প্রতিবেদক : পুরাতন ঢাকা থেকে বুড়িগঙ্গার দক্ষিণ তীরে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার স্থান্তরের পর বঙ্গবন্ধুর খুনি আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকরই হবে প্রথম কোন আসামীর দন্ড কার্যকর। মঞ্চটি ধোয়ামুছা করে তৈরি রাখা হয়েছে। যে কোনও মুহূর্তে ফাঁসি কার্যকর হতে পারে।
ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধুর ফাঁসি কার্যকর করতে জল্লাদ শাহজাহানের নেতৃত্বে মো: আবুল, তরিকুল ও সোহেল সহ ১০ জনের জল্লাদের একটি দল তৈরী করেছে ঢাকা জেল কর্তৃপক্ষ।
এর আগে বুধবার (০৮ এপ্রিল) রাতে রাষ্ট্রপতির আবদুল হামিদের কাছে পাঠানো প্রাণভিক্ষা খারিজের চিঠি পৌছে যায় কারাগারে। তখনই ফাঁসি কার্যকরের ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারা করাকর্তৃপক্ষ। ফাঁসির মঞ্চ থেকে শুরু করে সকল আয়োজন সম্পন্ন।
একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, শনিবার অথবা রবিবার ফাঁসি কার্যকরের সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আবদুল মাজেদের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। প্রাণভিক্ষার আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়ায় ফাঁসির আদেশ কার্যকরে আর কোনো বাধা থাকলো না। এখন পরবর্তী প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তার ফাঁসির দণ্ড কার্যকর করা হবে। এর আগে ২৩ বছর ধরে পলাতক আবদুল মাজেদকে
গত মঙ্গলবার (০৭ এপ্রিল) ভোর রাতে মিরপুর থেকে গ্রেফতার করে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। বুধবার তার মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।