১৯৭৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়া আর ১৯৯২ সালে পাকিস্তানের কাছে ফাইনালের ব্যর্থতা ভুলিয়ে দিলো ইংল্যান্ড। মাইক ব্রিয়ারলি, মাইক গ্যাটিং ও গ্রাহাম গুচদের আক্ষেপ ঘুচালেন এউইন মরগান। গত বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে বিদায় নেওয়ার পর থেকে যে উত্থান, তারই পুরস্কার তারা পেলো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে। দলকে শীর্ষ র্যাংকিংয়ে নেওয়া অধিনায়কের হাতেই উঠলো বিশ্বকাপ ট্রফি।
সুপার ওভারে আগে ব্যাট করতে নামে ইংল্যান্ড। বোল্টের ওভারে স্টোকস ও বাটলারের ব্যাটে ১৫ রান করে তারা। স্টোকস ও বাটলার একটি করে বাউন্ডারি মারেন। লক্ষ্যে নেমে জোফরা আর্চারের প্রথম দুই বলেই আসে ৯ রান। প্রথম বল ওয়াইডের পর নিশাম ৬ মারেন। তৃতীয় ও চতুর্থ বলে ২টি করে রান নেন নিশাম। তাতে শেষ ২ বলে ৩ রান দরকার ছিল কিউইদের। আর শেষ বলে লক্ষ্য ছিল ২ রানের। মার্টিন গাপটিল দ্বিতীয় রান নিতে গিয়ে রান আউট হন। সুপার ওভারেও রান সমান হয়। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী ইংল্যান্ডের ঝুলিতে বাউন্ডারি বেশি থাকায় জিতে যায় তারা।
আজকের এই ম্যাচে ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হয়েছেন স্টোকস। আর বিশ্বকাপের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন কেন উইলিয়ামসন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।