Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ফুটবলের রাজা পেলের বিষয়ে যেসব তথ্য আপনার জানা নেই
    খেলাধুলা ফুটবল

    ফুটবলের রাজা পেলের বিষয়ে যেসব তথ্য আপনার জানা নেই

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কDecember 30, 20228 Mins Read
    Advertisement

    স্পোর্টস ডেস্ক: ব্রাজিলের কিংবদন্তী ফুটবলার এডসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো, সারা বিশ্বে যিনি পেলে নামে বিখ্যাত, ৮২ বছর বয়সে আজ মারা গেছেন। মাত্র সতের বছর বয়সে তারকাখ্যাতি পেয়েছিলেন সুইডেনের ১৯৫৮ সালের বিশ্বকাপ জয়ে ব্রাজিল দলের হয়ে দারুণ ভূমিকার জন্য।

    চার দশকেরও বেশি সময় আগে ১৯৭৭ সালে অবসর নেওয়ার পরেও সাবেক এই খেলোয়াড় সারা দুনিয়ায় এখনও সবচেয়ে পরিচিত ও সম্মানিত ব্যক্তিদের একজন।

    মূলত তিন তিনবার বিশ্বকাপ জয় করার জন্য পেলে বিখ্যাত হয়েছেন। তিনিই একমাত্র খেলোয়াড়- নারী কিম্বা পুরুষ- যিনি এতবার বিশ্বকাপ জয় করেছেন। এছাড়াও তিনি তার ক্লাব ও দেশের হয়ে ১,৩৬৩টি ম্যাচ খেলে মোট ১,২৮১টি গোল করেছেন যা বিশ্ব রেকর্ড।

    ফুটবল খেলায় পেলে যে দক্ষতা ও পারদর্শিতা দেখিয়েছিলেন সেটা মানুষের কল্পনার সীমাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তার গল্প ছড়িয়ে পড়েছিল খেলাধুলার বাইরের জগতেও।

    ইতিহাসের বিখ্যাত এই ব্যক্তি সম্পর্কে এমন কিছু গল্প আছে যা অনেকেই হয়তো এখনও শোনে নি। এখানে এরকম ১০টি গল্প ঘটনা তুলে ধরা হলো:

    ১. মাঠ থেকে বহিষ্কার

    ১৯৬৮ সালের ১৮ই জুন। কলাম্বিয়ার রাজধানী বোগোতায় খেলা হচ্ছিল পেলের ক্লাব সান্তোস এফসির সাথে কলাম্বিয়ান অলিম্পিক স্কোয়াডের। ওটা প্রীতি ম্যাচ ছিল।

    দর্শকে উপচে পড়ছিল স্টেডিয়াম।

    হঠাৎ করেই গ্যালারি থেকে দর্শকদের দীর্ঘশ্বাসের শব্দ ভেসে আসে যখন রেফারি গুইলেরমো ভেলাসকোয়েজ পেলেকে মাঠ ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন। তখনও লাল কার্ডের প্রচলন ঘটেনি, সেটা শুরু হয় ১৯৭০ সালে।

    কলাম্বিয়ার একজন ডিফেন্ডারকে ফাউল করা এবং রেফারির মতে ওই ফুটবলারকে অপমান করার কারণে পেলেকে মাঠ থেকে চলে যেতে বলা হয়েছিল।

    এই সিদ্ধান্তে মাঠের ভেতরে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। সান্তোসের ফুটবলাররা উত্তেজিত হয়ে রেফারিকে ঘিরে ধরেন। ওই খেলার যেসব ছবি প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যায় রেফারি ভেলাসকোয়েজের চোখ কালো হয়ে আছে।

    সেসময় দর্শকরাও রেফারির ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছিল।

    রেফারি ভেলাসকোয়েজ পরে ২০১০ সালে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে সেসময় তাকে মাঠ থেকে বিদায় নিয়ে বাঁশিটা লাইন্সম্যানকে দিতে বলা হয়েছিল।

    এর পরপরই পেলে আবার খেলায় ফিরে আসেন।

    ২. পেলে কি যুদ্ধ থামিয়েছিলেন

    পেলের সান্তোস এফসি ফুটবল ক্লাব ছিল ষাটের দশকে বিশ্বের জনপ্রিয় ক্লাবগুলোর একটি।

    বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে এই ক্লাবটি প্রীতি ম্যাচে অংশ নিতো। এই খ্যাতির কারণে তারা বাড়তি কিছু সুবিধাও পেয়েছিল।

    এরকম একটি প্রীতি ম্যাচ ছিল যুদ্ধ-বিধ্বস্ত নাইজেরিয়ায়, ১৯৬৯ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি। বেনিন সিটিতে অনুষ্ঠিত ওই খেলায় সান্তোস ২-১ গোলে স্থানীয় একাদশকে পরাজিত করে।

    নাইজেরিয়াতে তখন রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধ চলছিল। দেশ থেকে বায়াফ্রা রাজ্যটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে।

    ফুটবল ক্লাব সান্তোস এফসির ইতিহাস নিয়ে কাজ করেন এমন একজন গবেষক গুইলহের্ম গুয়াশের মতে, এরকম একটি পরিস্থিতিতে নাইজেরিয়াতে খেলোয়াড়দের পাঠানোর ব্যাপারে ব্রাজিলের কর্মকর্তাদের মধ্যে অনেক দুশ্চিন্তা ছিল। সেকারণে বিবদমান পক্ষগুলো তখন যুদ্ধবিরতিতে যেতে সম্মত হয়।

    তবে এই গল্পটির সত্যতা নিয়ে সম্প্রতি অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। এবং মজার ব্যাপার হলো ১৯৭৭ সালে পেলের যে আত্মজীবনী প্রকাশিত হয় সেখানে এই ঘটনার কোন উল্লেখ ছিল না।

    তবে পেলের আরেকটি আত্মজীবনী, যা কীনা আরো ৩০ বছর পর প্রকাশিত হয়, সেখানে কিন্তু তিনি ওই “যুদ্ধবিরতির” কথা উল্লেখ করেছেন।

    তিনি লিখেছেন: “এই প্রদর্শনী ম্যাচের জন্য গৃহযুদ্ধ থামানো হবে বলে” খেলোয়াড়দেরকে জানানো হয়েছিল।

    “আমি জানি না এই ঘটনা পুরোপুরি সত্য কীনা, তবে নাইজেরিয়ানরা আমাদের নিশ্চিতভাবে জানিয়েছিলেন যে আমরা যখন ওখানে খেলতে যাবো তখন বায়াফ্রানরা সেখানে আক্রমণ করবে না,” পেলে লিখেছেন।

    ৩. পেলের সঙ্গে দেখা করতে বিটলসের ব্যর্থ চেষ্টা

    পেলে নিউ ইয়র্ক কসমস ক্লাবের হয়ে খেলার জন্য ১৯৭৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরে চলে যান।

    সেখানে ভাষা শেখার একটি স্কুলে তিনি ইংরেজি শিখতেন। কোন একদিন ক্লাসের ফাঁকে সংগীত গোষ্ঠী বিটলসের জন লেননের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়েছিল।

    “লেনন ওই স্কুলে যেত জাপানি ভাষা শিখতে,” পেলে এই স্মৃতিকথা লিখেছেন ২০০৭ সালে।

    পেলে বলেছেন, জন লেনন তাকে বলেছেন ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ চলার সময় লেনন এবং বিটলসের অন্য শিল্পীরা হোটেলে গিয়ে ব্রাজিলের টিমের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। সেবার বিশ্বকাপ হয়েছিল ইংল্যান্ডে।

    পেলে লিখেছেন, সংগীত শিল্পীরা সেসময় তার ও দলের অন্যান্যদের সঙ্গে দেখা করতে চেষ্টা করেছিল কিন্তু ব্রাজিলের ফুটবল এসোসিয়েশনের পরিচালকরা তার অনুমতি দেয়নি।

    ৪. কেন ইউরোপীয় ক্লাবে খেলেন নি

    পেলের সমালোচকরা বলেন, কখনো ইউরোপীয় কোন ক্লাবের হয়ে না খেলার কারণে ব্রাজিলের এই ফুটবল তারকার জীবন অনেক সহজ হয়ে উঠেছিল।

    ব্রাজিলের অন্যান্য অখ্যাত ও বিখ্যাত ফুটবলাররা বিদেশি ক্লাবে খেললেও, পেলের ক্যারিয়ারের সোনালী সময়ে তাকে বাইরে খেলতে যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে।

    পেলেকে নেওয়ার জন্য সান্তোস এফসিকে প্রস্তাব দিয়েছিল রেয়াল মাদ্রিদ থেকে শুরু করে এসি মিলানের মতো ক্লাবও। সেসময় ফুটবলাররা কোন ক্লাবে খেলবেন সেবিষয়ে তাদের কথা বলার সুযোগ ছিল খুব কম।

    পেলেকে ব্রাজিলে রেখে দেওয়ার জন্য চাপ ছিল সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও: ১৯৬১ সালের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জানিও কোয়াদ্রস পেলেকে “জাতীয় সম্পদ” হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তাকে “রপ্তানি করা যাবে না” বলে একটি ডিক্রি জারি করেছিলেন।

    ব্রাজিলের এই ফুটবলার পরে অবশ্য একটি বিদেশি ক্লাবের হয়ে খেলেছিলেন। শুধুমাত্র ১৯৭৫ সালে। সেসময় তিনি যোগ দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফুটবল ক্লাব নিউ ইয়র্ক কসমসে।

    ৫. ব্রাজিলের অধিনায়ক হয়েছিলেন ৫০ বছর বয়সে

    হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়েছেন। পেলে তার পুরো ফুটবল ক্যারিয়ারে তার হাতে মাত্র একবারই অধিনায়কের আর্মব্যান্ড পরেছিলেন। ক্লাব ও দেশের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করার জন্য তাকে যখনই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, সেটা তিনি সবসময় প্রত্যাখ্যান করেছেন।

    কিন্তু এই ঘটনার ব্যতিক্রম হয় পেলের ৫০ বছর বয়সে।

    সেটা ছিল ১৯৯০ সালের ঘটনা, জাতীয় ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার ১৯ বছর পরে।

    সেবছর ব্রাজিলের সাথে বাকি বিশ্বের একটি প্রীতি ম্যাচ হয়েছিল মিলানে। তাতে অংশ নিয়েছিলেন পেলে। তার ৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই ম্যাচের আয়োজন করা হয়। প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিট তিনি মাঠে ছিলেন।

    ওই ম্যাচে ব্রাজিল ২-১ গোলে হেরে যায়।

    কিন্তু এই ম্যাচটি আরো একটি কারণে ব্রাজিলে আলোচিত হয়েছিল: ব্রাজিলের ক্লাব ফ্লুমিনেন্সের স্ট্রাইকার রিনাল্ডো পেলেকে একটি গোল উপহার দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। সেসময় পেলে ফাঁকা জায়গায় দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু রিনাল্ডো বল পেলেকে পাস না দিয়ে নিজেই পোস্টের বাইরে মেরেছিলেন।

    রিনাল্ডো পরে ২০১০ সালে ব্রাজিলের একটি ওয়েবসাইট গ্লোবো এসপোর্তেকে বলেছিলেন, “এতে তিনি আমার ওপর খানিকটা ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন।”

    ৬. পেলেকে যখন “অপহরণ” করা হয়

    সান্তোস এফসি ক্লাবের ফুটবলাররা ১৯৭২ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগোতে খেলার ব্যাপারে খুশি ছিলেন না।

    “সেসময় সেখানে বড় ধরনের অশান্তি চলছিল এবং আমরা রাস্তায় ট্যাঙ্ক চলতে দেখেছি,” ২০১০ সালের ব্রাজিলের একটি পত্রিকা জিরো হোরাকে একথা বলেছেন ডিফেন্ডার ওবেরদান।

    “খেলা শেষ করে সাথে সাথেই আমরা প্লেনে উঠে পড়বো এমন আশ্বাস পাওয়ার পরেই আমরা ওই ম্যাচ খেলতে রাজি হয়েছিলাম।”

    কিন্তু খেলার ৪৩ মাথায় গোল করে বসেন পেলে। তখনই সবকিছু বদলে যায়।

    খেলা শেষে পোর্ট অফ স্পেন স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে বসে থাকা সমর্থকরা দৌড়ে মাঠের ভেতরে চলে আসে এবং পেলেকে কাঁধে নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে যায়। সেখান থেকে পেলেকে উদ্ধার করে আনতে বেশ কিছু সময় লেগেছিল।

    ৭. সিলভেস্টার স্ট্যালোনের সঙ্গে ছবিতে অভিনয়

    ১৯৮০ সালে যখন ‘এসকেপ টু ভিক্টরি’ ছবির শুটিং শুরু হয় তখন চলচ্চিত্রাঙ্গনে খ্যাতির তুঙ্গে ছিলেন সিলভেস্টার স্ট্যালোন।

    এই ছবিতে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়ের নাৎসি একাদশ ও বন্দীদের মধ্যে একটি কাল্পনিক ফুটবল ম্যাচের গল্প তুলে ধরা হয়।

    ছবিটিতে পেলেও অভিনয় করেছেন। তার সাথে ছিলেন ববি মুরের মতো আরো কয়েকজন পেশাদার ও সাবেক ফুটবলারও। ওই খেলায় গোলরক্ষকের ভূমিকায় অভিনয় করেন সিলভেস্টার স্ট্যালোন।

    ছবির একটি দৃশ্যে পেলে অ্যাক্রোবেটিক বাইসাইকেল কিক নিয়েছিলেন। এবং জানা যায় যে প্রথম শটেই তিনি এই কিকটি নিতে সফল হয়েছিলেন।

    সম্প্রতি পেলে ব্রাজিলের একটি ওয়েবসাইট ইউওএলকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন যেখানে তিনি বলেছেন যে ওই সিনেমাতে স্ট্যালোনের একটি গোল দেওয়ার কথা ছিল।

    “সিনেমার আসল যে স্ক্রিপ্ট, সেখানে স্ট্যালোন ছিলেন স্ট্রাইকার আর আমার গোলি হওয়ার কথা ছিল,” বলেন পেলে।

    হাসতে হাসতে পেলে জানান, “কিন্তু সিলভেস্টার স্ট্যালোন তো জীবনে একবারও বলে কিক করেন নি।”

    ৮. পেলে কিন্তু ভালো গোলরক্ষক

    পেলে যদি ‘এসকেপ টু ভিক্টরি’ ছবিতে গোলরক্ষকের ভূমিকায় অভিনয় করতেন তিনি কিন্তু দর্শকদের মোটেও হতাশ করতেন না। বাস্তব জীবনেও তিনি ক্লাব ও দেশের বিকল্প গোলরক্ষক ছিলেন। আসল গোলকিপার আহত হলে তার জায়গায় তিনি নামতেন গোল ঠেকাতে।

    পুরো ক্যারিয়ারে পেলে সান্তোস এফসি ক্লাবের হয়ে চারবার গোলরক্ষকের গ্লাভস পরেছিলেন। ১৯৬৪ সালে ব্রাজিলিয়ান কাপের সেমিফাইনালেও তাকে গোলকিপার হতে হয়েছিল।

    তার টিম সবকটি খেলায় জয়লাভ করেছিল এবং পেলে একটি গোলও খাননি।

    ৯. মাত্র একজনই পেলে…

    ভক্তরা আনন্দের সঙ্গে গান ধরতে পারে “আছে মাত্র একজনই পেলে!” কিন্তু আসলে এটি আক্ষরিকভাবে পুরোপুরি সত্য নয়।

    তার জনপ্রিয়তার কারণে সারা বিশ্বে মাঠে ও মাঠের বাইরে এই নামের আরো অনেককেই পাওয়া যায়।

    আফ্রিকার বিখ্যাত ফুটবলারদের একজন আবেদি এইও-র নাম হয়েছিল আবেদি পেলে। তিনি গানা ও ইউরোপের বেশ কয়েকটি ক্লাবের হয়ে খেলেছেন।

    কেপ ভার্দের ডিফেন্ডার পেদ্রো মন্টেইরো যিনি ২০০৬ সালে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটনে যোগ দিয়েছিলেন, তিনিও পেলে নামে পরিচিত ছিলেন। এই ডাকনামটি তিনি পেয়েছিলেন তার শৈশবে।

    কিন্তু ফুটবলার পেলের কী প্রভাব পড়েছিল ব্রাজিলের সমাজে সেটা বোঝা যায় পেলের আসল নাম এডসন থেকে।

    ব্রাজিলের একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ভূগোল ও পরিসংখ্যান ইন্সটিটিউটের হিসেবে প্রচুর শিশুর নাম রাখা হয়েছে এডসন।

    তারা বলছে, গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে ব্রাজিলে ৪৩ হাজার ৫শ ১১ জনের নাম ছিল এডসন। কিন্তু এর দুই দশক পর, পেলে যখন এক হাজারেরও বেশি গোল করেন এবং তিনটি বিশ্বকাপ জয় করেন, তখন এই নামের মানুষের সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১১ হাজারেরও বেশি।

    ১০. ফুটবলের রাজা কি প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন?

    পেলে ১৯৯০ সালে সাংবাদিকদের কাছে ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি ব্রাজিলে ১৯৯৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। কিন্তু সেটা আর হয়নি। তবে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন ঠিকই। ১৯৯৫ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত এই তিন বছর তিনি ব্রাজিলের ক্রীড়া মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।

    সেসময় তার নেতৃত্বে কিছু আইন তৈরি হয়েছিল যাতে পেশাদার ফুটবলারদেরকে ক্লাবের সঙ্গে দর কষাকষির ব্যাপারে কিছু ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল যা তার নিজের প্রজন্মের ফুটবলারদের ছিল না। (বিবিসি বাংলা)

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আপনার খেলাধুলা জানা তথ্য নেই: পেলের ফুটবল ফুটবলের বিষয়ে যেসব রাজা
    Related Posts
    নারী ফুটবলার

    ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়

    July 7, 2025
    হংকংকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

    হংকংকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

    July 7, 2025
    হংকংয়ের মুখোমুখি

    হংকংয়ের মুখোমুখি হওয়ার আগে ২ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ

    July 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ

    ১৬ পদে ২৩ কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেবে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন

    রেস্টুরেন্ট রিভিউ কিভাবে লিখবেন

    রেস্টুরেন্ট রিভিউ কিভাবে লিখবেন: আপনার অভিজ্ঞতাকে শব্দে বেঁধে তুলুন

    ডায়েট রেসিপি

    ডায়েট ফলো করার রেসিপি: যে গোপন মশলা আপনাকে জিতাবে ওজনের যুদ্ধ!

    হাসনাত

    আপনারা দেশপন্থি ও জনগণপন্থি হোন, দিনশেষে ক্ষমতার উৎস হচ্ছে জনতা: হাসনাত

    ডাইসন পিউরিফায়ার

    ডাইসন পিউরিফায়ার কুল ফর্মালডিহাইড টিপি০৯: বাংলাদেশ ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশন ও রিভিউ

    সাবেক সচিব

    এইচএসসিতে ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব সাময়িক বরখাস্ত

    প্রতিদিনের সঠিক খাদ্য তালিকা

    প্রতিদিনের সঠিক খাদ্য তালিকা: সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি!

    শহীদ আবু সাঈদের পিতা

    ছেলেটা আমার সংসারের মধ্যে একটা প্রদীপ ছিল: শহীদ আবু সাঈদের পিতা

    Dell XPS 13

    Dell XPS 13 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    শুল্ক

    প্রধান উপদেষ্টার চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ২% শুল্ক কমালো যুক্তরাষ্ট্র

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.