বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল বিপণন, গ্রাফিকস, ইউআই বা ইউএক্স (ইউজার ইন্টারফেস বা ইউজার এক্সপেরিয়েন্স) ডিজাইন, ডেটা সায়েন্স, ক্লাউড ও সাইবার নিরাপত্তার মতো বিষয়ের প্রশিক্ষণ নেওয়ার প্রবণতা বেশি। এগুলো দ্রুত বর্ধনশীল খাত, যেখানে চাকরির সুযোগ বাড়ছে এবং ফ্রিল্যান্সিং ও আন্তর্জাতিক বাজারেও চাহিদা রয়েছে।
যেকোনো বিষয়ে ভালোভাবে দক্ষ হলে খুব দ্রুত পেশাজীবন শুরু করা যায়। তবে আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল বিপণন, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও সম্পাদনা ও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে দ্রুত পেশাজীবন শুরু করা সম্ভব।
প্রতিটি কোর্সে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার কৌশল, প্রোফাইল তৈরি ও প্রকল্প পরিচালনার অন্যান্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। যার ফলাফল হিসেবে আপনি একটা সময় পর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট থেকে আয় করা শুরু করেন। বর্তমান মার্কেটপ্লেসগুলোয় হাজারো রকমের কাজ পাওয়া যায়। তবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল অ্যাপ তৈরি, গ্রাফিকস ও মোশন ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও সম্পাদনা, এডিটিং, ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন ও এসইওর চাহিদা একটু বেশি। এই বিষয়গুলোয় দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র হলো দক্ষতা, অধ্যবসায় ও সময়মতো কাজ সম্পন্ন করা। নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ করে তোলা, নিয়মিত যোগাযোগ ও গ্রাহকদের চাহিদা বুঝে কাজ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নতুন নতুন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন, আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ প্রদান ও ইংরেজিতে যোগাযোগের দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের সক্ষমতা আরও অনেক বাড়ানো যেতে পারে।
আমাদের লক্ষ্য হলো দেশব্যাপী ও আন্তর্জাতিকভাবে দক্ষতার মান বাড়ানো। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে আমাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও নতুন নতুন প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।