বিনোদন ডেস্ক: গত ২৬ তারিখ সুশান্তের ক্রিয়েটিভ ম্যানেজার এবং প্রতিবেশি সিদ্ধার্থ পিঠানিকে হায়দরাবাদ থেকে গ্রেফতার করে এনসিবি।পরে তাকে মুম্বfই নিয়ে আসা হয়। আদালতেও তোলা হয়েছিলো তাকে। ফের আবার আদালতে তোলা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
সিদ্ধার্থ পিঠানির গ্রেফতারির পর ফের নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর সঙ্গে যুক্ত মাদক মামলা। এই মামলায় বৃহস্পতিবার সুশান্তের দেহরক্ষীকে জেরার জন্য নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই।
বুধবার সুশান্ত সিং রাজপুতের বডিগার্ডকে দীর্ঘসময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থার আধিকারিকরা। এর আগে গত রবিবার ১৬ ঘন্টা ধরে এনসিবির জেরার মুখে পড়তে হয়েছে প্রয়াত অভিনেতার পরিচারক ও রাঁধুনি নীরজ ও কেশবকে। এছাড়াও এই মামলার সূত্র ধরেই হরিশ খান নামের এক মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছে এনসিবি।
গত ১৪ জুন সুশান্তের বান্দ্রার কার্টার রোড অ্যাপার্টমেন্ট থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার দেহ। সুশান্তের বাবা রিয়া ও তার গোটা পরিবারের বিরুদ্ধে সুশান্তকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ আনেন। সুশান্তের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত আর্থিক তছরূপের মামলার তদন্তে নেমে রিয়ার মাদকযোগের যোগসূত্র পায় ইডি। সেই সূত্র ধরে বলিউডের মাদককাণ্ডের তদন্তে নামে দেশের কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই মামলায় গত সেপ্টেম্বরে গ্রেফতার করা হয়েছিল রিয়া চক্রবর্তীর ভাই শৌভিক চক্রবর্তী, সুশান্তের বাড়ির ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডা এবং দীপেশ সাওয়ান্তকে। পরবর্তীকে গ্রেফতার হন রিয়াও। আপতত জামিনে মুক্ত রয়েছেন চারজনেই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।