Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাংলাদেশের শীর্ষ ১০টি ঐতিহ্যবাহী স্থান
    ট্র্যাভেল

    বাংলাদেশের শীর্ষ ১০টি ঐতিহ্যবাহী স্থান

    Tomal NurullahJuly 11, 20236 Mins Read
    Advertisement

    প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে সাংস্কৃতিক প্রাচুর্য বহন করে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের কিংবদন্তিতে রূপ নেয়া ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলো। আক্ষরিক অর্থে না হলেও সুদূর অতীতকে অনুভব করার এক চমৎকার উপায় এই ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানসমূহ। বাংলাদেশে রয়েছে তেমনি প্রাচীন বিস্ময়ে পরিপূর্ণ স্থান। নিছক পরিব্রাজক, ইতিহাস-ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষক, নির্বিশেষে সবাইকে আকর্ষণ করে এই সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের আশ্রয়স্থলটি। তাই বাংলাদেশের ১০টি বিশ্ব সেরা ঐতিহ্যবাহী স্থান নিয়ে করা আজকের আয়োজনটি যে কোনো ভ্রমণপিপাসুর ভ্রমণের রসদ যোগাবে।

    ষাট গম্বুজ মসজিদ

    বাংলা সালতানাতের স্বনামধন্য মুসলমান শাসক খান জাহান আলী ১৪৫৯ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই মসজিদটি। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে মনোনীত হওয়া এই দর্শনীয় স্থানটি মসজিদের শহর বাগেরহাটের সমৃদ্ধ স্থাপত্যকর্মের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

    মসজিদের অসাধারণ কাঠামোতে ৬০টি গম্বুজ, ৬০টি পাথরের স্তম্ভ এবং জটিল পোড়ামাটির অলঙ্করণ রয়েছে। দর্শনার্থীরা সুন্দরভাবে নকশা করা প্রার্থনা হল ঘুরে দেখতে পারেন, পায়চারি করতে পারেন সবুজ বাগানের মধ্য দিয়ে। এ সময় তারা মুক্ত মনে নিজেদের নিমগ্ন করতে পারেন ঐতিহাসিক স্থানটির আধ্যাত্মিকতায়।

    সোমপুর মহাবিহার

    নওগাঁর পাহাড়পুরের এই বৌদ্ধ বিহারটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অষ্টম শতাব্দীতে পাল সাম্রাজ্যের শাসনামলে এবং ১৯৮৫ সাল থেকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত।

    প্রায় ১১ হেক্টরের বিস্তৃত মঠ কমপ্লেক্সটি প্রাচীন পাল রাজবংশের সুনিপুণ স্থাপত্যকর্মের

    সাক্ষী হয়ে আছে। দর্শনার্থীরা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ ঘুরে দেখার সময় মূল মন্দির, রাজাদের আবাসিক কক্ষ এবং বিশাল প্রবেশদ্বার অবলোকন করতে পারেন। এটি বাংলার প্রাচীন বৌদ্ধ সভ্যতার সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অভিজাত নিদর্শন।

    আহসান মঞ্জিল

    ঢাকার কুমারটুলী এলাকায় অবস্থিত আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবহী স্থান। পিঙ্ক প্যালেস বা গোলাপী প্রাসাদ নামে পরিচিত এই মহিমান্বিত প্রাসাদটি বানানো হয়েছিল ১৮৭২ সালে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ঢাকার নবাবদের সরকারি বাসভবন হিসেবে ব্যবহার করা হতো এটি। আহসান মঞ্জিল ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন এবং ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গসহ উল্লেখযোগ্য সব ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী।

    ১৯৯২ সাল থেকে নবাবদের জীবনধারার এই বিরাট সংগ্রহশালাটি জাদুঘর হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। প্রাসাদের স্বতন্ত্র গোলাপী সম্মুখভাগ ও গ্র্যান্ড হলগুলোর মাধুর্য মোহাবিষ্ট করে রাখে দর্শনার্থীদের। এছাড়া এর বারান্দা থেকে বুড়িগঙ্গা নদীর মনোরম দৃশ্যের জন্য আহসান মঞ্জিল ভ্রমণপিপাসুদের কাছে সবচেয়ে প্রিয়।

    পানাম নগর

    নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের এই ঐতিহাসিক নগরীটি ২১ শতকের যে কোনো পরিব্রাজককে এক নিমেষে নিয়ে যেতে পারে ১৩ শ’ শতাব্দীতে। বাংলা সালতানাত এবং মুঘল আমলের বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল এটি। এছাড়াও অসামান্য স্থাপনায় মোড়া এই শহরটি আরও অনেক সম্প্রদায়ের উত্থান-পতন দেখেছে।

     এই চিত্তাকর্ষক প্রাচীন শহরের অবশিষ্টাংশগুলো ঘুরে দেখার সময় এখন পর্যন্ত ভালোভাবে সংরক্ষিত কিছু প্রাসাদ এবং বণিক ঘরগুলো দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে। যে কোনো বহিরাগতদের জন্য বাংলাদেশের স্থাপত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অভিজ্ঞতার এক অনন্য সুযোগ হতে পারে এই পানাম নগর।

    লালবাগ কেল্লা

    পুরান ঢাকার লালবাগে অবস্থিত লালবাগ কেল্লাকে সর্বপ্রথম ডাকা হতো আওরঙ্গবাদ দুর্গ হিসেবে। ১৬৭৮ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র প্রিন্স মুহাম্মদ আজম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই দুর্গটি। খুব অল্প সময়ের জন্য শাসক হিসেবে থাকা এই মুঘল সম্রাট বাংলায় অবস্থান করেছিলেন ১৫ মাস। বাবা আওরঙ্গজেবের নির্দেশে রাজপুত্র আজম কেল্লা নির্মাণ কাজে ইস্তফা দিয়ে বাংলা থেকে প্রস্থান করেন। এ সময় দুর্গের নির্মাণ কাজের দায়িত্ব গ্রহণ করেন শায়েস্তা খান।

    দুর্গটি মুঘল এবং বাঙালি স্থাপত্য শৈলীর এক দুর্দান্ত সমন্বয় সাধন। লালবাগ কেল্লা ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ এবং বিংশ শতকের গোড়ার দিকে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনসহ বেশ কিছু ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে আছে।

    বর্তমানে এই ঐতিহাসিক নিদর্শনটি দেখতে দেশের স্থানীয়রাসহ দেশের বাইরে থেকেও অনেক পর্যটক ঢাকার লালবাগে আসেন। এখানকার অভিজাত বৈঠকখানা দিওয়ান-ই-আম, নবাব শায়েস্তা খানের মসজিদ ও তার মেয়ে পরী বিবির সমাধি দর্শনার্থীদের মুল আকর্ষণ।

    ময়নামতি

    অষ্টম শতাব্দীর এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটির অবস্থান কুমিল্লা জেলার নিচু ও মৃদু টোল পড়া পাহাড়ি এলাকা ময়নামতিতে। মঠ, স্তূপ এবং মন্দিরসহ বৌদ্ধ ধ্বংসাবশেষের এক বিশাল এলাকা নিয়ে গঠিত এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি অষ্টম শতাব্দীর। ময়নামতির বিকাশ ঘটে সমতট ও দেব রাজবংশের শাসনামলে।

    বর্তমানে এটি দেশের ভ্রমণকারীদের জন্য একটি প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক গন্তব্য হিসেবে সুরক্ষিত আছে। এই প্রাচীন নিদর্শনের উল্লেখযোগ্য আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে শালবন বিহার, কুটিলা মুড়া এবং আনন্দ বিহার। আর বেশ কাছেই অবস্থিত ময়নামতি জাদুঘরটি এই অঞ্চলে পাওয়া প্রত্নতত্ত্বগুলোর একটি অসাধারণ সংগ্রহশালা।

    মহাস্থানগড়

    বাংলাদেশের এই প্রাচীনতম শহুরে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থান গ্রামে অবস্থিত। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে গড়ে ওঠা এই প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি পুন্ড্র রাজ্যের প্রাচীন রাজধানী হিসেবে অপরিসীম ঐতিহাসিক তাৎপর্য ধারণ করে। বহু শতাব্দী ধরে মহাস্থানগড় মৌর্য, গুপ্ত এবং পাল সাম্রাজ্যের মতো বিভিন্ন রাজবংশের উত্থান-পতনসহ নানা ঐতিহাসিক ঘটনার নিরব সাক্ষী হয়ে আছে।

    এখানে প্রাচীন দুর্গ, মন্দির এবং আবাসিক এলাকাসহ বিস্ময়কর সব ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। বর্তমানে এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, যা এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ ইতিহাস অন্বেষণে আগ্রহী দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। এ জায়গার মাটি থেকে খনন করে পাওয়া জিনিসগুলো সব এক সঙ্গে প্রদর্শনের জন্য স্থাপন করা হয়েছে মহাস্থানগড় জাদুঘর। এটি এখানে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের একই সঙ্গে বিস্মিত করে এবং নতুন করে ইতিহাসকে জানতে উৎসাহিত করে।

    তাজহাট জমিদার বাড়ি

    রংপুরের উপকণ্ঠ তাজহাটে অবস্থিত বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক প্রাসাদের আরেক নাম তাজহাট জমিদার বাড়ি। এই শ্বেত-শুভ্র মনোরম প্রাসাদটির গোড়াপত্তন হয়েছিল বিংশ শতাব্দির ব্রিটিশ ঔপনিবেশের সময়। প্রতিষ্ঠাতা এই অঞ্চলেরই তৎকালীন বিশিষ্ট জমিদার মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায়। প্রাসাদটির স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যে ইউরোপীয় এবং মুঘল কায়দার এক চমৎকার সংমিশ্রণ রয়েছে।

    বর্তমানে তাজহাট প্রাসাদ একটি যাদুঘর হিসেবে রয়েছে যেখানে সংরক্ষিত আছে বিভিন্ন শিল্পকর্ম, প্রাচীন আসবাবপত্র এবং হস্তশিল্প। যাদুঘর ঘুরে দেখার সময় দর্শনার্থীদের উৎসুক দৃষ্টি আঁটকে থাকে এর জটিল কাঠের কাজ, অলঙ্কৃত ছাদ এবং সুচারুরূপে সংরক্ষিত আভ্যন্তরীণ সাজসজ্জায়। ভবনের চারপাশে অবস্থিত প্রাসাদ উদ্যানগুলো পর্যটকদের জন্য একটি নির্মল এবং মনোরম পরিবেশ প্রদান করে।

    বাঘা মসজিদ

    রাজশাহীর বাঘা শহরটি আয়তনে অনেক ছোট হলেও এর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই মসজিদটি ইতিহাসে এক বিরাট স্থান দখল করে আছে। ১৫২৩ খ্রিস্টাব্দে হুসেইন শাহী বংশের একজন শাসক সুলতান নুসরাত শাহের শাসনামলে এটি নির্মিত হয়। মসজিদটি তার জটিল ফুল ও জ্যামিতিক নকশা মিশ্রিত চিত্তাকর্ষক পোড়ামাটির অলঙ্করণের জন্য সুপরিচিত।


    ৫০০ বছরেরও বেশি পুরানো হওয়া সত্ত্বেও শত শত চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে মসজিদটি এখনো অটুট অবস্থায় রয়েছে। শুধু দর্শনার্থীরাই নন; প্রার্থনার জন্য আগত স্থানীয় মুসলমানরাও এর আঙ্গিনা, প্রার্থনা হল এবং সুন্দর খিলানযুক্ত প্রবেশদ্বারগুলো প্রায়ই ঘুরে দেখেন।

    কান্তজির মন্দির

    দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত এই মহিমান্বিত পোড়ামাটির হিন্দু মন্দিরটির আরো একটি নাম আছে; আর তা হলো- কান্তনগর মন্দির। ১৮ শতকের শেষের দিকে তৎকালীন স্থানীয় শাসক মহারাজা প্রাণ নাথ এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণ কাজটি সম্পন্ন হয় ১৭২২ সালে তার পুত্র মহারাজা রাম নাথের শাসনামলে।

    মন্দিরটি তার জটিল পোড়ামাটির জন্য বিখ্যাত, যার অলঙ্করণে প্রাণ পেয়েছে হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ এবং মহাভারতের কিংবদন্তিগুলো। তা সত্ত্বেও এক অসাধারণ স্থাপত্যের বিস্ময় হিসেবে এখনো অবিনশ্বর ভঙ্গিমায় ঠায় দাঁড়িয়ে আছে এই উপসনালয়টি। বিশ্বের আনাচে-কানাচে এর হাজারও ভক্ত এখনো এর চমৎকার কারুকার্যের প্রশংসা করে। এছাড়া মন্দিরের চারপাশের শান্ত বাগান এবং বড় পুকুরের মনোরম পরিবেশে দর্শনার্থীরা খুঁজে পায় আত্মশুদ্ধির খোরাক।সূত্র- ইউ এন বি

    প্রথমবার পাহাড়ে ঘুরতে যাচ্ছেন? মাথায় রাখুন ৫ বিষয়

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ১০টি ঐতিহ্যবাহী ট্র্যাভেল বাংলাদেশের শীর্ষ স্থান
    Related Posts
    ভ্রমণের সময় শরীর ঠিক রাখার উপায়

    ভ্রমণের সময় শরীর ঠিক রাখার উপায়: সহজ টিপস

    July 24, 2025
    Passport

    ভিসা ছাড়াই বাংলাদেশিরা যেসব দেশে যেতে পারবেন

    July 24, 2025
    গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ভ্রমণ

    গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ভ্রমণ: মা ও শিশুর সুস্থতায় জরুরী পরামর্শ

    July 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Ryan Murphy JFK Jr. series

    Ryan Murphy’s JFK Jr. Series Sparks Explosive Feud with Kennedy Grandson

    LG QNED93

    LG QNED93 Mini LED TV Review: Gaming Powerhouse Challenges OLED Dominance

    Sony HT-S2000

    Sony’s Budget Dolby Atmos Soundbar Deal Delivers Quality Audio

    China visa free

    China Expands Visa-Free Transit to Indonesia: 10-Day Stays Now Available at 60 Ports

    snoop dogg raising canes

    Snoop Dogg Surprises Fans at Raising Cane’s Drive-Thru

    Sengoku Dynasty console release date

    Sengoku Dynasty Console Release Date Locked for August 21 with Major Pre-Order Discount

    student visa social media requirement

    US Mandates Public Social Media Profiles for Student Visa Applicants: Privacy Experts Sound Alarm

    South Park Trump episode

    South Park’s Trump-Satan Episode Ignites Controversy and Fan Acclaim

    JBL Flip 6 Discount: Five-Star Predecessor to Flip 7 Now Cheaper

    JBL Flip 6 Discount: Five-Star Predecessor to Flip 7 Now Cheaper

    Mauro Icardi DM scandal

    Natasha Rey Leaks Mauro Icardi Private Content on Instagram

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.