Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাংলাদেশের শ্রমিক আন্দোলনের ধারা বদলে গেল যেভাবে
    জাতীয়

    বাংলাদেশের শ্রমিক আন্দোলনের ধারা বদলে গেল যেভাবে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMay 1, 2019Updated:May 9, 20193 Mins Read
    Advertisement

    আকবর হোসেন, বিবিসি বাংলা:  বাংলাদেশে শ্রমিক আন্দোলনের কথা উঠলেই সবার মনে ভেসে আসে পাটকল শ্রমিকদের কথা।একসময় নারায়ণগঞ্জে আদমজী পাটকলের শ্রমিকদের যে প্রভাব ছিল সেটি এখন অনেকটা রূপকথার মতো।

    ১৯৭০ -৮০’র দশকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় শ্রমিক ধর্মঘটে জনজীবন স্থবির হয়ে যেত ।

    শ্রমিক রাজনীতির ধরণ পরিবর্তিত হতে থাকে ১৯৯০ সালের পর থেকে। ব্যাপক অর্থনৈতিক সংস্কারের পথ ধরে রাষ্ট্রায়ত্ত খাত সংকুচিত হয়ে বেসরকারি খাত যত বিস্তৃত হতে থাকে শ্রমিক আন্দোলনেও পরিবর্তন আসতে থাকে।

    গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের গবেষক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দেশের অর্থনৈতিক ধারা পরিবর্তনের সাথে শ্রমিক আন্দোলনও পাল্টে যেতে থাকে।

    মি: মোয়াজ্জেম বলেন, “সরকারি খাতের ভূমিকা যত কমেছে বেসরকারি খাতের ভূমিকা তত বৃদ্ধি পেয়েছে। বেসরকারি খাত চলে আসার পরেও সেখানে শ্রমিকদের নিজেদের মতো করে সংগঠন করা বা সংগঠনের মাধ্যমে অধিকার জানানো – সেটি না হওয়ার কারণে প্রায়শই তাদের রাস্তায় গিয়ে আন্দোলন করে দাবি আদায় করতে হয়।

    অর্থনৈতিক কারণের পাশাপাশি রাজনৈতিক কারণও আছে বলে তিনি মনে করেন।

    ১৯৯০ সালের পর থেকে বিভিন্ন সেক্টর বা খাত ভিত্তিক শ্রমিকদের তৎপরতা দেখা যায়। যেমন গার্মেন্টস শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক, পাটকল শ্রমিক।  তাদের কেন্দ্রীয় একক কোন সংগঠন নেই।

    ১৯৮০’র দশকে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ বা স্কপ নামের একটি কেন্দ্রীয় সংগঠন ছিল। মূলত সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলনের পটভূমিতে সেটি গদে উঠেছিল।

    কারণ শ্রমিক সংগঠনগুলো তখন ভেবেছিল সামরিক শাসকের বিদায় না হলে শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে না।

    এই সংগঠনটি এখনও কাগজে কলমে বিদ্যমান। কিন্তু কোন তৎপরতা বা ভূমিকা দেখা যায়না।

    বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির শ্রমিক সংগঠন ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের জলি তালুকদার মনে করেন, ১৯৯০ সালের পর থেকে যেসব রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে তাদের অনুগত শ্রমিক সংগঠনগুলো স্কপের কার্যকারিতা নষ্ট করেছে।

    “তারা ক্ষমতায় এসে স্কপকে নানাভাবে অন্যদিকে ডাইভার্ট করে দিয়েছে। ফলে স্কপের যে বিপ্লবী চরিত্র সেটা আস্তে-আস্তে ধ্বংস হয়ে যায়। স্কপের কোন মুখ্য ভূমিকা আমরা শ্রমিক আন্দোলনে আর দেখতে পারিনা, ” বলছিলেন জলি তালুকদার।

    বাংলাদেশ গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে গার্মেন্টস শ্রমিকদের অধিকার কিংবা আন্দোলনের বিষয়টি সবার সামনে আসে।

    শ্রমিক আন্দোলন বলতে গামের্ন্টেস শ্রমিকদের বিষয়টিই সবচেয়ে আলোচিত।

    বিভিন্ন সময় বেতন-ভাতার দাবিতে বিচ্ছিন্নভাবে শ্রমিকরা রাস্তায় নামে।

    ২০১৩ সালে রানাপ্লাজা ধসে ১১শর বেশি শ্রমিকের মৃত্যুর পর আইন সংশোধন করে গার্মেন্টস খাতে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার দেয়া হয়।

    গার্মেন্টস শ্রমিকদের সংগঠিত করার কাজ করেন তাসলিমা আক্তার। তিনি বলছেন, শ্রমিকরা স্বতঃস্ফূর্ত রাস্তায় নামলেও সেজন্য তাদের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

    তিনি বলেন, যেসব শ্রমিক তাদের অধিকার আদায়ের জন্য রাস্তায় নামে তাদের চাকরি থেকে ছাটাই করা হয় এবং অনেকক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। শ্রমিকদের মনে ভীতি সঞ্চার করার জন্য এসব পদক্ষেপ নেয় হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    আশির দশক পর্যন্ত পাট এবং বস্ত্রকল শ্রমিকরা সরকারের উপর চাপ তৈরি করতে পারলেও এখন আর সেটি নেই। এখন সেটি চলে গেছে ভিন্ন সেক্টরে।

    গবেষক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলছে পরিবহন শ্রমিকরাই এখন সবচেয়ে বড় প্রভাব তৈরি করে।

    “গার্মেন্টস মাত্র তিন থেকে চার শতাংশ শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের সাথে জড়িত। সেদিক থেকে সিংহভাগ শ্রমিক এর সঙ্গে নেই। ট্রেড ইউনিয়নের সাথে সম্পর্কিত শ্রমিকের সংখ্যা বিবেচনা করলে, শতকরা হার বিবেচনা করলে পরিবহন শ্রমিকদের ক্ষেত্রে শ্রম সংগঠনগুলোর সাথে অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি,” বলেন মি: মোয়াজ্জেম।

    বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিভিন্ন সময় রাস্তায় নেমে আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় কার্যকরী পন্থা হিসেবে বিবেচনা করে শ্রমিকরা।

    কারণ অনেক ক্ষেত্রেই আলোচনার টেবিলে দরকষাকষির সুযোগ থাকেনা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অধিকার আইন আন্দোলন আন্দোলনের আন্দোলনের নেতৃত্ব আন্দোলনের ব্যতিক্রম ইতিহাস গেল ধারা নীতিসমূহ পরিবর্তন পাঠ বদলে বাংলাদেশের যেভাবে শ্রমিক শ্রেণী সংগঠন
    Related Posts
    বায়োমেট্রিক

    মালদ্বীপে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন না করলে প্রবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে

    October 14, 2025

    বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে: অর্থ উপদেষ্টা

    October 14, 2025
    বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা

    বাংলাদেশ সফর করতে চান ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

    October 14, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বায়োমেট্রিক

    মালদ্বীপে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন না করলে প্রবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে

    বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে: অর্থ উপদেষ্টা

    বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা

    বাংলাদেশ সফর করতে চান ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

    ভারতীয় আধিপত্যের বাইরে থাকা দলের সঙ্গে জোট ভাবছে এনসিপি: সারজিস আলম

    সারজিস আলম

    ভারতীয় আধিপত্যের বাইরে থাকা দলের সঙ্গে জোট ভাবছে এনসিপি: সারজিস আলম

    মরদেহ উদ্ধার

    বরিশালে নিজ বাসা থেকে ঝালকাঠি জেলা আ’ লীগ নেত্রী কেকার মরদেহ উদ্ধার

    ‘সেফ এক্সিট’ মন্তব্যে বিতর্ক

    নাহিদ ইসলামের ‘সেফ এক্সিট’ মন্তব্যে বিতর্ক, উপদেষ্টাদের প্রতিক্রিয়া

    মানববন্ধন

    জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন দাবিতে রাজপথে জামায়াতসহ সাত দলের মানববন্ধন আজ

    সাক্ষাৎ

    এফএও মহাপরিচালক কু ডংইউর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

    ভোজ্যতেলের দাম

    দেশে আবারও বাড়ল ভোজ্যতেলের দাম, নতুন দাম কার্যকর আজ থেকে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.