Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার সময় কেঁদেছিলেন তিনি
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার সময় কেঁদেছিলেন তিনি

    February 20, 20226 Mins Read

    বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক : গত বছর আমাদের মাননীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ তার কলকাতা ভ্রমণকালে গিয়েছিলেন বাংলা সংগীতের প্রবাদপ্রতিম শিল্পী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে, সে সময়ে ৮৯ বছরের জীবন্ত কিংবদন্তিকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য, নিয়ে গিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা। ড. হাছান মাহমুদ বলেছিলেন সে বছর তার কলকাতা সফরের সবচেয়ে সফল ঘটনাটি ছিল এই কিংবদন্তির সঙ্গে সাক্ষাৎ।

    বাংলাদেশের মানুষের কথা বলে কেঁদেছিলেন তিনি
    ফাইল ছবি

    বাংলাদেশ সম্পর্কে কথা বলার সময় একপর্যায়ে কেঁদে ফেলেছিলেন উভয় বাংলার কোটি কোটি মানুষের প্রাণের এই দেবীতুল্য মানুষটি। তিনি বলেছিলেন, তার নিজের দেশের মানুষের চেয়েও বাংলাদেশের মানুষ তাকে অধিক ভালোবাসে আর তিনিও বাংলাদেশকে, সে দেশের মানুষকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন। বাংলাদেশকে তিনি নিজের দেশ বলেই মনে করেন, বলেছিলেন বাংলাদেশের মানুষ তার ভাইবোন। তিনি বলেছিলেন শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কখনো দেখা না হলেও তিনি জানেন এই নেত্রী বাংলাদেশকে কতখানি এগিয়ে নিয়ে গেছেন।

    বাংলাদেশে অনেক উন্নতি হয়েছে বলাতে বোঝা গেল সন্ধ্যাজির সে বয়সেও বাংলাদেশের খবর ছিল তার নখদর্পণে। তিনি বলেছিলেন, শেখ হাসিনাকে আরো বহু বছর প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে হবে। কথাগুলো শেষ করার আগেই সন্ধ্যাজির চোখ থেকে পানি ঝরে পড়ছিল। দেখে ড. হাছান মাহমুদও কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে পড়েছিলেন। তার চোখের কোণেও পানি দেখা গিয়েছিল। এরপর তিনি সন্ধ্যাজিকে দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রেরিত উপহারসামগ্রী, যার মধ্যে ছিল বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী, ছিল একটি রৌপ্যনির্মিত নৌকা, একটি শাড়ি।

    ড. হাছান বলেছিলেন কলকাতা যাওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিপ্রায়ের কথা। ড. হাছান মাহমুদ উল্লেখ করেছিলেন পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির পর সন্ধ্যাজির সেই কালজয়ী গানের কথা, ‘বঙ্গবন্ধু তুমি ফিরে এলে তোমার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায়’, বলেছিলেন যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ইতিহাস থাকবে, ততদিন এই চিরস্মরণীয় গানও থাকবে। সন্ধ্যাজি বঙ্গবন্ধুর কথা স্মরণ করে বলেছিলেন, তাকে শতকোটি প্রণাম।

    সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এবং তার পরিবারের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ছিল অদম্য অসাম্প্রদায়িকতা। শিল্পী হিসেবে বলতে গেলে তার হাতেখড়ি হয়েছিল ওস্তাদ বড়ে গোলাম আলি খাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণের মাধ্যমে, যাকে তিনি বাবা এবং যার স্ত্রীকে মা বলে ডাকতেন। এক সাক্ষাত্কারে অসাম্প্রদায়িক চেতনার এই মহান শিল্পী বলেছিলেন ‘বাবা (ওস্তাদ বড়ে গোলাম আলি) এবং মা আমাকে কোনো দিন দুপুরের খাবার না খেয়ে যেতে দিতেন না।’ বলেছিলেন ‘বাবা (ওস্তাদজি) আমাদের বহু পিরের মাজারে নিয়ে যেতেন। তিনি ছিলেন খুবই ধার্মিক। আল্লাহর নাম দিয়েই সব শুরু করতেন।’

    বাজারে দ্বিতীয় ই-কার নিয়ে আসছে বিএমডব্লিউ

    চল্লিশ দশকের সে সময়ে যে ধর্মীয় কুসংস্কার বিরাজ করছিল, সে বিবেচনায় এক ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তানের মুসলমান বাড়িতে আহার করা, মুসলমান ওস্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন পিরের মাজারে সেই যেতে পারতেন যিনি ছিলেন সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক আপসহীন যোদ্ধা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি যোদ্ধাদের এবং পশ্চিম বাংলায় আশ্রয় নেওয়া উদ্বাস্ত্তদের জন্য গান গেয়ে অর্থ জোগাতেন, চষে বেড়াতেন বিভিন্ন উদ্বাস্তু শিবিরে। কলকাতাভিত্তিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র খোলার ব্যাপারে, সন্ধ্যা এবং বাংলাদেশের বরেণ্য শিল্পী সমর দাসের বিশেষ ভূমিকা ছিল। ‘বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে তুমি’ গানটি গেয়ে তিনি বাংলাদেশের মানুষের আরো কাছে পৌঁছেছিলেন। স্বাধীনতার পর প্রথম ২১ ফেব্রুয়ারির শহিদ দিবসে বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে পল্টন ময়দানে তিনি ভাষাশহিদদের সম্মানে গান গেয়েছিলেন। তার বহু গানের মধ্যে কয়েকটি যথা—‘মধু মালতি ডাকে আয়’, ‘হয়তো কিছুই নাহি পাব’, ‘আয় বৃষ্টি ঝেপে’, ‘এই পথ যদি না শেষ হয় (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে)’, ‘জানি না ফুরাবে কবে, এই পথ চাওয়া’, ‘কে তুমি আমারে ডাকো’, ‘গানে মোর কোন ইন্দ্রধনু’, ‘মধুর মধুর বংশী বাজে’, ‘উজ্জ্বল এক ঝাঁক পায়রা’, ‘এ শুধু গানের দিন’, ‘তুমি না হয় রহিতে কাছে’, ‘চন্দন পালঙ্কে’, ‘চিনেছি তোমারে’, ‘বাক বাকুম বাকুম পায়রা’, ‘আমি তার ছলনায় ভুলব না’, ‘আমি তোমারে ভালোবেসেছি’, ‘আর ডেকো না এই মধু নামে’, ‘মায়াবতী মেঘে এলো তন্দ্রা’, ‘আমি স্বপ্নে তোমায় দেখেছি’, ‘ফুলের কানে ভ্রমর আনে স্বপ্ন ভরা সম্ভাষণ’, ‘পিয়া পিয়া কে ডাকে আমারে’, ‘আমি যে জলসা ঘরে’, ‘আমাদের ছুটি ছুটি”, ‘আহা মিষ্টি, একি মিষ্টি এ সকাল’ গানগুলো ৬০ ও ৭০-এর দশকে সবাইকে সম্মোহিত করে রাখত। সন্ধ্যা, হেমন্ত, শ্যামল, সতিনাথ, মান্না, লতা, মানবেন্দ্র, প্রতিমা, রফির গান না শুনলে দিন বৃথা যেত। সন্ধ্যা, হেমন্ত, সলিল চৌধুরীর অনুপস্থিতিতে উত্তম-সুচিত্রা শ্রেষ্ঠত্ব পেতেন কি না, তা এক বিরাট প্রশ্ন।

    স্বাধীনতাযুদ্ধে ‘অপারেশন জ্যাকপট’ শুরু হয়েছিল সন্ধ্যার গান ‘আমার পুতুল আজকে যাবে’ দিয়ে। ‘হাজার বছর পরে’ যে গানটি মুক্তিযুদ্ধের ওপর এপার বাংলার প্রখ্যাত শিল্পী আব্দুল জব্বার গেয়েছিলেন, সে গানটির গীতিকার ছিলেন সন্ধ্যার স্বামী শ্যামল গুপ্ত আর সন্ধ্যা নিজে ছিলেন এ গান লিখার ব্যাপারে উত্সাহদাতা। মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু হিসেবে যাদের সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল, সেই তালিকায় সন্ধ্যার নাম থাকা সত্ত্বেও তিনি সেটি থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন। তাকে এই সম্মাননা এখন মরণোত্তর অবস্থায় দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

    চির প্রাণচঞ্চল, অতি সাধারণ জীবনযাপনকারী, নিরহংকার সন্ধ্যা এক বুক ব্যথা নিয়ে বিদায় নিলেন। মৃত্যুর কয়েক সপ্তাহ আগে তাকে পদ্মশ্রী পদক দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে তাকে বস্ত্তত অপমানই করা হয়েছিল, যেখানে লতা মঙ্গেশকরকে অনেক বছর আগেই যথার্থভাবেই ভারতের শীর্ষ ‘ভারতরত্ন’ দেওয়া হয়েছিল, সেখানে সন্ধ্যাকে তার জীবনপ্রদীপ যখন নিভুনিভু করছিল, তখন কেন নিম্নমানের পদ্মশ্রী দেওয়ার প্রস্তাব, সে প্রশ্ন তুলেছেন উভয় বাংলার কোটি কোটি মানুষ।

    বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গানের অধিকারী লতা মঙ্গেশকর নিশ্চয়ই এ পদকের দাবিদার, কিন্তু সন্ধ্যাও যে লতার চেয়ে কম ছিলেন না, সে বিষয়ে দ্বিমত থাকার সুযোগ নেই। লতার গানের সংখ্যা সন্ধ্যার তুলনায় অনেক বেশি, যার কারণ হিন্দি গানের বাজার বিশ্বময়। সন্ধ্যাও একসময় হিন্দি গানের জগতে পদার্পণ করেছিলেন, গেয়েছিলেন লতার সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠে ‘বোল পাপি হে বোল’, কিন্তু বাংলা গানের জগতের টানে তিনি ফিরে এসেছিলেন কলকাতায়। রবীন্দ্র-নজরুলসংগীতেও তিনি পারদর্শী ছিলেন। লতা ও সন্ধ্যা দুজনই সরস্বতীর বরপ্রাপ্ত এ অর্থে যে দুজনের কণ্ঠই ছিল অনন্য। তবে শাস্ত্রীয় সংগীতের ক্ষেত্রে সন্ধ্যার অবস্থান লতার চেয়ে ঊর্ধ্বে ছিল, ওস্তাদ বড়ে গোলাম আলি খাঁর কন্যাসম শিষ্য হিসেবে। বড়ে গোলাম আলির প্রয়াণের পর তার পুত্র ওস্তাদ মোদাব্বের খাঁর শিষ্য হয়েছিলেন, যিনি বলতেন ‘সন্ধ্যার গান ব্রহ্মের মন জয় করার মতো’।

    সন্ধ্যা বহু ঠুমরি, ভজন গেয়ে শাস্ত্রীয় সংগীতে তার পাণ্ডিত্ব প্রমাণ করেছেন, যেটি লতার বেলায় অনেকটাই অনুপস্থিত। দুজনের মধ্যে তুলনা টানা ঠিক নয়, তবে শুধু এটুকু বলা যায় যে যেখানে লতাকে বহু বছর আগে ‘ভারতরত্ন’ দেওয়া হয়েছিল, সেখানে সন্ধ্যার সেটি পাওয়ার দাবিও ছিল যুক্তিসংগত, যে কথাটি এ বছর পদ্মভূষণ পাওয়া ওস্তাদ রাশিদ খাঁ যুক্তি দেখিয়ে বলেছেন, বলেছেন উভয় বাংলার আরো অনেকে। বলা হয় ভারতের শীর্ষ অবস্থানে যারা রয়েছেন, বাংলা সংগীত এবং ছবি সম্পর্কে তাদের খুব একটা ধারণা নেই বলেই সন্ধ্যা, হেমন্ত (যিনি একাধিকবার হিন্দি গানের সংগীত পরিচালক হিসেবে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পেয়েছিলেন), অপর্ণা, সৌমিত্র, উত্তম, সুচিত্রাকে ‘ভারত রত্ন’ দেওয়া হয়নি। (অবশ্য সুচিত্রাকে দাদাভাই ফলকে পুরস্কার দিলেও তিনি তখন লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে গিয়েছিলেন বলে সেটি নিতে যাননি)।

    কিন্তু অতীতে তো বাংলা সংগীত, ছবির সঙ্গে পরিচিত অনেকেই দিল্লির শীর্ষপদে ছিলেন। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাঙালি না হলেও তিনি শান্তিনিকেতনের শিক্ষার্থী ছিলেন, পরবর্তীকালে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কেন্দ্রীয় সরকারে ছিলেন, তারা কেন বাংলার এসব গুণীজনকে স্বীকৃতি দেননি। যে সন্ধ্যাকে গীতশ্রী সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল তার ১৪ বছর বয়সে, আর যারা এটি দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁও ছিলেন।

    সংগীতকে তিনি এতই ভালোবাসতেন যে গান শুনতে শুনতেই (মান্না দের গান) তার হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়েছিল। আশা করতে পারি, ভবিষ্যতে তাকে মরণোত্তর ‘ভারত রত্ন’ দেওয়া হবে। সন্ধ্যার সঙ্গে কোনোদিন দেখা হয়নি, তবু তার মহাপ্রয়াণের খবরটি পেয়েই থমকে গিয়েছিলাম, বহু কোটি বাঙালির মতো, মনে হয়েছিল এক নিকট আত্মীয় চলে গেলেন। তিনি বাঙালির মনে চিরকাল বেঁচে থাকবেন, যে কথা আজ সবার মুখে। তার স্মৃতি কখনো ম্লান হওয়ার নয়। বাংলার মাটি আরেক জন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের জন্ম দেবে কি-না, তা ভবিষ্যত্ই বলতে পারবে।

    লেখক: বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

    চীনের স্মার্টফোন বিক্রি নিয়ে দু:সংবাদ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    বিকেএসপি

    ‘আমরা সরকার গঠন করলে প্রতিটি বিভাগে একটি করে বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করব’

    May 19, 2025
    নির্বাচন

    ‘নির্বাচনের জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আগস্ট-অক্টোবরেই ভোট হতে পারে’

    May 19, 2025
    রিজভী

    নির্বাচিত সরকার থাকলে যে কাজগুলো করতে পারতো, তা আটকে আছে: রিজভী

    May 18, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    OnePlus Nord N30 SE
    OnePlus Nord N30 SE: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Vivo Y03
    Vivo Y03: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে
    নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ, জামিন শুনানি ২২ মে
    Asus Zenfone 11 Ultra
    Asus Zenfone 11 Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    জো বাইডেন প্রোস্টেট
    জো বাইডেন প্রোস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত, ছড়িয়ে পড়েছে হাড় পর্যন্ত
    নুসরাত ফারিয়াকে
    নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন পুলিশের
    স্নাতক থাকলেই আল-আরাফাহ
    স্নাতক থাকলেই আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে চাকরি
    বীরগ‌ঞ্জে ট্রাক
    বীরগ‌ঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের
    আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়
    আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের
    আদালতে নুসরাত ফারিয়া
    আদালতে নুসরাত ফারিয়া
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.