জুমবাংলা ডেস্ক : একটি দেশে একটি জাতি সমৃদ্ধশালী হওয়ার জন্য প্রযুক্তিগত শিক্ষার উপর ভিত্তি করে জাতির উন্নয়ন হবে। দেশে উন্নয়নের ফলে সাফল্য এসেছে। গত ১১ বছরে বাংলাদেশে সকল ক্ষেত্রে দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে যার ফলে ব্যাপক সাফল্য এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
আজ রোববার টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ধল্যা গ্রামে ড. আয়শা রাজিয়া খোন্দকার স্কুল ও কলেজের ১০ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ড. খোন্দকার শওকত হোসেনের সভাপতিতে বক্তব্য রাখেন, প্রধান অতিথি কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. একাব্বর হোসেন এম.পি, টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মালেক, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মৃণাল কান্তি ঘোষ প্রমুখ।
এ সময় আরোও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আহাদুজ্জামান মিয়া, মির্জাপুর পৌরসভার মেয়র সাহাদৎ হোসেন সুমন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মইনুল হক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মেজর (অব) খন্দকার এ হাফিজ, সাধারণ সম্পাদক মীর শরীফ মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক শামীম আল মামুন, কেন্দ্রিয় বিআরডিবির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার বিপ্লব মাহমুদ উজ্জল, মির্জাপুর উপজেলা বিআরডিবির চেয়ারম্যান মোঃ জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, একসময় বিদেশিরা বলেছিলো বাংলাদেশ হবে দারিদ্র্যের মডেল, এখন তারাই এসে বলছে বাংলাদেশ দারিদ্র্যের নয় উন্নয়নের রোল মডেল। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তুমি এমন কিছু করো যা ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকে। নিজের লক্ষকে অটুট রেখে ভালোভাবে লেখাপড়া করে জাতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে আগামী প্রজন্মের। সকলে তার স্ব স্ব স্থান থেকে ন্যায়-নিষ্ঠাবান হয়ে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করার আহবান জানান।
বিদ্যালয়ে পৌছানোর পর অভিবাদন মঞ্চ থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মন্ত্রী। পরে শিক্ষার্থীরা কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করেন এবং মনোজ্ঞ ডিসপ্লে উপভোগ করেন উপস্থিত সকলে।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের ১০ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়। আগত প্রধান অতিথিকে সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।


