Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home প্রায়শই ‘উন্নয়নের বিস্ময়’ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী
    অর্থনীতি-ব্যবসা আন্তর্জাতিক জাতীয় স্লাইডার

    প্রায়শই ‘উন্নয়নের বিস্ময়’ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী

    September 28, 2019Updated:September 28, 20196 Mins Read

    জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীজুমবাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আজকাল প্রায়শই ‘উন্নয়নের বিস্ময়’ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে।

    তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বিশ্বে নানা অস্থিরতা এবং বিশ্বব্যাপী ক্রমাগত আর্থিক মন্দা স্বত্বেও বাংলাদেশ গত ১০ বছর ধরে সমৃদ্ধি বজায় রেখেছে। স্পেকটেটর ইনডেক্স ২০১৯ অনুযায়ী, গত ১০ বছরে মোট ২৬টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সর্বোচ্চ।’

    জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকালে জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে অনুষ্ঠিত এই অধিবেশনে তিনি অন্যান্য বারের মত এবারেও বাংলায় ভাষণ দেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে আমাদের জিডিপি’র আকার ছিল ১০২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বেড়ে চলতি বছরে দাঁড়িয়েছে ৩০২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে।

    দ্রুত অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে তাঁর সরকারের নানাবিধ উন্নয়ন কর্মকান্ডের খতিয়ান তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ‘আমাদের রপ্তানি আয় ২০০৫-০৬ অর্থবছরের তুলনায় তিন গুণ বেড়ে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে হয়েছে ৪০ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং মাথাপিছু আয় সাড়ে তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১৯০৯ মার্কিন ডলার হয়েছে। একইসঙ্গে গত অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ।’

    তিনি বলেন, ২০০৫-০৬ হতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের মধ্যে আমাদের বিনিয়োগ জিডিপি’র ২৬ শতাংশ থেকে ৩১ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সেইসাথে বেসরকারি বিনিয়োগ ৫ গুণ বেড়ে হয়েছে ৭০ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ৯ গুণ বেড়ে হয়েছে ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে তাঁর সরকার এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অভীষ্ট লক্ষের প্রসংগ টেনে এনে শেখ হাসিনা বলেন, ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে আমাদের যে অঙ্গীকার ও যৌথ আকাক্সক্ষা তার প্রতিফলন ঘটেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে। যা আমাদের জনগণের আস্থা অর্জনে সাহায্য করেছে।’

    ‘যে কারণে আমরা টানা তৃতীয়বারের মত সরকার গঠন করেছি এবং আমাদের ২১ দফার রাজনৈতিক অঙ্গীকার মূলত জনগণের কল্যাণের নিমিত্তে গৃহীত অঙ্গীকার, ’যোগ করেন তিনি।

    ‘দারিদ্র্য’ ও ‘অসমতাকে’ উন্নয়নের দুটি প্রধান অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত করে প্রধানমন্ত্রী এ সময় দ্রুততম সময়ে দারিদ্র্য হ্রাসকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে বলে উল্লেখ করেন।

    তিনি বলেন, ‘২০০৬ সালে আমাদের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ যা ২০১৮ সালে হ্রাস পেয়ে ২১ শতাংশ হয়েছে এবং অতি দারিদ্র্যের হার ২৪ শতাংশ থেকে ১১ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে।

    তাঁর সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের বিভিন্ন উদ্ভাবনীমূলক জনবান্ধব প্রকল্পসমূহ যেমন-‘আমার গ্রাম আমার শহর’, ‘আশ্রায়ণ’, ‘আমার বাড়ি আমার খামার’ শীর্ষক প্রকল্পগুলো অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে অবদান রেখে আসছে। ফলে, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশকে পেছনে ফেলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৪তম হয়েছে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    শেখ হাসিনা বলেন, ‘বর্তমান সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিতে সমাজের অনগ্রসর ও অরক্ষিত অংশের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। অর্থ, খাদ্য, কর্মসংস্থান, প্রশিক্ষণ, সঞ্চয় ও সমবায়-এর মাধ্যমে এই সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।’

    ‘আমাদের জিডিপি’র ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচিতে ব্যয় করা হচ্ছে,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার বাংলাদেশে নারী-পুরুষ সমতা এবং বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তির মাইলফলক অর্জনের পর এখন মানসম্মত শিক্ষার প্রসারে মনোনিবেশ করেছে। এ লক্ষ্যে ই-শিক্ষা এবং যোগ্য শিক্ষক তৈরির উপর গুরুত্ব প্রদান করায় বিদ্যালয়ে ঝরেপড়ার হার ৫০ শতাংশ থেকে হতে ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে।

    বছরের প্রথম দিনে সারাদেশের প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়ার সরকারের ব্যতিক্রমী উদ্যোগসহ শিক্ষার সম্প্রসারণে প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত ২ কোটি ৩ লাখ শিক্ষার্থীকে উপ-বৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রকার বৃত্তি দেওয়ার তথ্য উপস্থাপন করেন তিনি। যার মধ্যে প্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ মায়ের কাছে উপবৃত্তির টাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

    সকল নাগরিককে স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে সারাদেরশে প্রায় ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি বিশাল নেটওয়াক প্রতিষ্ঠা এবং সেখান থেক বিনামূল্যে ৩০ প্রকারের ওষুধ বিতরণসহ প্রতিবন্ধী, অটিজম এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষ এবং হতদরিদ্রদের বিভিন্ন ভাতা এবং সহযোগিতা প্রদান এবং সরকারের উন্নয়ন অভিযাত্রায় সম্পৃক্ত করার বিশেষ পদক্ষেপসমূহও প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন।

    তিনি বলেন, সারাদেশে ৫ হাজার ৮০০ ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে ৬০০ সরকারি ই-সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৯ কোটি এবং টেলি-ঘনত্ব ৯৩ শতাংশ অতিক্রম করেছে। চলতি বছর আমরা মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করেছি যা প্রত্যন্ত এলাকায় সম্প্রচার সেবা সম্প্রসারণ সহজতর করেছে এবং উন্নয়নের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটিয়েছে।

    প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সমুদ্র সীমার সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান বাংলাদেশের জন্য সুনীল অর্থনীতি তথা ব্লু-ইকোনমির সম্ভাবনার আরেকটি নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের মূলনীতিকে উপজীব্য করে আমরা রূপপুরে আমাদের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছি। ইতোমধ্যে ৯৩ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারকারী দেশ হিসেবে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়।

    তিনি বলেন, ‘পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের প্রতি অঙ্গীকার মূলত পারমাণবিক অস্ত্রের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থানেরই বলিষ্ঠ প্রতিফলন। আমরা সম্প্রতি ২৬তম দেশ হিসেবে ‘ট্রিটি অন দ্যা প্রহিবিশিন অব নিউক্লিয়ার উইপন্স’ অনুস্বাক্ষর করেছি। ’

    শেখ হাসিনা তাঁর ভাষণে আগামী বছর জাতিসংঘের ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে মানব সভ্যতার জন্য একটি শক্তিশালী জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠায় সকলকে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। যেন তা আগামী শতকের চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলায় সক্ষম হয়।

    তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তির সংস্কৃতি ধারণাকে নিয়মিতভাবে উত্থাপন করে আসছি। সময়ের পরিক্রমায় বর্তমানে এটি জাতিসংঘের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিপাদ্যে পরিণত হয়েছে। এ মাসের শুরুতে এই সভাকক্ষেই কালচার অব পিস ঘোষণার ২০ বছর পূর্তি উদযাপনের কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা কঠোর অবস্থান নিয়েছি। ফলে মানুষের মনে শান্তি ও স্বস্তি ফিরে এসেছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে, ’বলেন তিনি।

    একটি শক্তিশালী বহুপাক্ষিক ফোরাম হিসেবে জাতিসংঘের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন সর্বদা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এর সংগঠন এবং সনদে বর্ণিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সদা প্রস্তুত থাকব।’

    বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী মোতায়েনে জাতিসংঘের আহ্বানে নিয়মিতভাবে সাড়া প্রদান করে আসছে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমকে ভবিষ্যতের জন্য উপযোগী করে তুলতে জাতিসংঘ মহাসচিবের গৃহীত উদ্যোগের প্রতি আমরা সমর্থন ব্যক্ত করছি। তাঁর ‘অ্যাকশন ফর পিস কিপিং’ উদ্যোগ বাস্তবায়নের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমরা অন্যতম চ্যাম্পিয়ন দেশ হিসেবে ঐ উদ্যোগে সামিল হয়েছি। এছাড়া, ‘টেকসই শান্তি’-এর ধারণাগত কাঠামো প্রণয়নে আমরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছি। ’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মনে করি বহুপাক্ষিকতাবাদ বৈশ্বিক সমস্যা সমাধান এবং সর্বজনীন মঙ্গলের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। বিশ্বে শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জাতিসংঘই আমাদের সকল আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক।’

    ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে এই আশাই ব্যক্ত করেছিলেন,’ যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রী এ সময় সদস্য স্বাধীন দেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সাধারণ পরিষদে প্রদত্ত প্রথম বাংলায় ভাষণের উদ্বৃতি প্রদান করেন। জাতির পিতা বলেছিলেন, ‘এই দুঃখ দুর্দশা সংঘাতপূর্ণ বিশ্বে জাতিসংঘ মানুষের ভবিষ্যৎ আশা-আকাক্সক্ষার কেন্দ্রস্থল। নানা অসুবিধা ও বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও জাতিসংঘ তার প্রতিষ্ঠার পর সিকি শতাব্দী কালেরও বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে মানবজাতির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বস্তুতপক্ষে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উন্নয়ন, শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের নেতৃত্বমূলক ভূমিকার বিষয়টিই তুলে ধরেন’

    শেখ হাসিনা এ সময় জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরা মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে তা শুরু হতে যাচ্ছে।’

    ‘তাঁর দর্শন ও চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটিয়ে আগামী বছর জাতিসংঘে আমরা এ উৎসব উদযাপন করতে চাই, ’বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Nurse

    একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা ১৪ নার্স, চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সেন্ট ভিনসেন্ট হাসপাতালে!

    May 18, 2025
    বিমানের চাকা

    বিমানের চাকা খুলে পড়ার তদন্তে বের হলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

    May 18, 2025
    Rain

    সন্ধ্যার মধ্যে ১০ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস

    May 18, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    অভিনেত্রী
    বাপ-ছেলে দুজনের সঙ্গেই রোমান্স, ফাঁস হতেই বলিউড ছাড়েন এই অভিনেত্রী
    Nurse
    একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা ১৪ নার্স, চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সেন্ট ভিনসেন্ট হাসপাতালে!
    বিমানের চাকা
    বিমানের চাকা খুলে পড়ার তদন্তে বের হলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
    ওয়েব সিরিজ
    রোমান্স ও ক্রাইম থ্রিলারে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ, যা আপনাকে চমকে দেবে!
    Poco F6 Pro
    Poco F6 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Nusraat Faria Mazhar
    ডিবিতে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
    ইন্টারনেট স্লো
    ইন্টারনেট স্লো: রাউটার যেসব স্থানে রাখা উচিত নয়
    কোহলি ও আনুশকা
    মদ না খেলে একদম পারে না, কোহলির দুর্বলতা ফাঁস করলেন আনুশকা
    Redmi
    Redmi Note 13 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Motorola Razr 50 Ultra
    Motorola Razr 50 Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.