Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাড়াবাড়ির শেষটা ভালো হয় না
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    বাড়াবাড়ির শেষটা ভালো হয় না

    October 24, 20247 Mins Read

    এ কে এম শাহনাওয়াজ : অন্যায় আর অতি বাড়াবাড়ির পরিণতি কী মারাত্মক হয়, অনেককাল পর্যন্ত তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বিগত শেখ হাসিনা সরকারের ভূমিকায়। আমি ফাইল খুঁজে দেখলাম, দেড় বছর আগের কলামে লিখেছিলাম, শেখ হাসিনা বিএনপিকে উদ্দেশ করে দমে দমে বলতেন তিনবারের দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দল। শুনে মনে হবে তিনি দুর্নীতিবিরোধী একজন মানুষ। তার সরকার দুর্নীতিমুক্ত করার প্রত্যয় নিয়ে মাঠে নেমেছে। অথচ ততদিনে এ সরকারের সময়ের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতির কথা বেশ ছড়িয়ে পড়েছে।

    অভ্যুত্থান-উত্তর সময়ে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হলে জানা গেল তার দলবল দু’হাতে লুণ্ঠন করেছে দেশের সম্পদ। দুর্নীতি করে অর্থসম্পদের পাহাড় বানিয়েছে। বহু টাকা পাচার করেছে বিদেশে। দুর্নীতির দৌড়ে বিএনপিকে পেছনে ফেলে অনেক আগেই মহাচ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে। আর্থিক দুর্নীতি ছাড়াও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলটি ছিল কঠিন দলীয়করণের যুগ। সব দলীয় সরকারই দলীয়করণের ফর্মুলায় চলেছে, তবে এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ছিল অনেক কাঠি সরেস। ভাবভঙ্গিতে মনে হতো, দেশটি যেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের।

    লক্ষ করে থাকলে অনেকেই দেখে থাকবেন, আওয়ামী লীগের কোনো সম্মেলন ধরনের কিছু হলে নিজ দলের নেতাকর্মীদের চারপাশে দেখে দিশেহারা হয়ে যেতেন শেখ হাসিনা। তার কথায় মনে হতো এটিই বাংলাদেশ। তার ভাবনায় আসত না প্রচার মাধ্যমে দেশজুড়ে ছড়িয়ে যাবে তার কথা। কিন্তু এসব পরোয়াই করতেন না শেখ হাসিনা। কথায়-আচরণে অতিমাত্রায় দলীয় হয়ে যেতেন। ছাত্রলীগের সম্মেলনে গিয়ে যেভাবে কথা বলতেন, তাতে মনে হতো ছাত্রলীগই বাংলাদেশ।

    সম্ভবত ১৬ জুলাইয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের তাড়িয়ে দেওয়ার পরপরই ঢাকায় যুব মহিলা লীগের একটি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানেও মনে হলো তার কাছে সেটিই এক টুকরো বাংলাদেশ। মাঠে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা পুলিশের হাতে মার খাচ্ছে আর তিনি ছাত্রলীগের কর্মীদের জন্য দুঃখ করছেন, কোনো কোনো মেয়ের চোখ মুছিয়ে দিচ্ছিলেন। স্বৈরাচারী ভঙ্গি এত প্রবল ছিল, স্থান-কাল পাত্র পরোয়া করতেন না শেখ হাসিনা। ক্ষমতার দম্ভে এতটাই অন্ধ হয়ে পড়েছিলেন, জনসমর্থন তলানিতে চলে যাচ্ছে, তা বিবেচনা করারও অবকাশ ছিল না। আসলে লোভ আর ক্ষমতার মোহ মানুষকে অন্ধ করে দেয়।

    ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর অনেকে বলাবলি করত, এই যে শিবিরের ছেলেরা ছাত্রলীগের সঙ্গে মিশে গিয়ে ধীরে ধীরে প্রবল হয়ে উঠল, সেটি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ আর গোয়েন্দারাও টের পেল না কেন? এই না পাওয়ার সরল উত্তর আছে আমার কাছে। আসলে আর্থিক দুর্নীতিতে আকণ্ঠ ডুবে গেলে অন্ধত্ব পেয়ে বসে। আওয়ামী লীগের নেতা, আওয়ামী লীগের পুলিশ, আওয়ামী লীগের গোয়েন্দা, প্রত্যেকের চরিত্র নষ্ট হয়ে গিয়েছিল দুর্নীতিগ্রস্ততার কারণে। ফলে সবপক্ষই এদের সহজে বশীভূত করতে পারত। ছাত্রলীগ তো ভয়ংকরভাবে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সন্ত্রাস আর চাঁদাবাজি ও কমিশন বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকায় নৈতিকতা এতটা ভেঙে গিয়েছিল, অর্থের কাছে দলের ভালো-মন্দের বিচার তুচ্ছ হয়ে যায়। তাই অর্থের আফিমে বুঁদ করে যে কেউ তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে পারত। এভাবে দলটির ভেতরের শক্তি কখন যে ঘুণপোকায় ফাঁপা করে ফেলেছিল, তা কেউ টের পায়নি।

    শেখ হাসিনার সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার উদ্দেশ্য সামনে রেখে নির্বাচনি গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার কালিমা গায়ে মেখেছিল। তাতে লাভের চেয়ে ক্ষতি হয়েছে বেশি, তা বোধহয় বিবেচনায় আনেনি। কী হতো আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাহী আদর্শিক দল যদি তার আদর্শকে সম্মান দেখাত! ১৯৭০-এর নির্বাচন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত গণসমর্থন পর্যালোচনা করলে এদেশের অল্পসংখ্যক মানুষ বাদে অধিকাংশ পরিবারই ছিল আওয়ামী লীগ সমর্থক।

    পরবর্তীকালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতাপাগল নেতারা মৌলিক জায়গা থেকে সরে আসতে থাকেন। তারপরও নির্বাচনি গণতন্ত্র দুর্বলভাবে হলেও কিছুটা বেঁচেছিল। কিন্তু নানা ঘাত-প্রতিঘাতের শেষে ষোল বছর আগে সরকার গঠন করার পর থেকেই সম্ভবত আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা ছক কেটে ফেলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার। তখন থেকেই কবর রচিত হয় নির্বাচনি গণতন্ত্রের। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের জনবিচ্ছিন্ন হওয়ার অগ্যস্ত যাত্রাও শুরু হয়েছিল। এ পর্যায়ে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মধ্যে স্বৈরাচারী মনোভাব প্রকাশ্য হতে থাকে। আত্মম্ভরিতা চরমে পৌঁছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অদ্ভুত ‘মেধাবী’ পারিষদবর্গ!

    এতটাই ক্ষমতান্ধ হয়ে পড়েন যে, ছাত্র আন্দোলন থামানোর সরল ও দায়িত্বশীল তরিকায় না গিয়ে অনেকটা টিক্কা খানের আদর্শে গুলি করে ছাত্র-জনতার রক্ত ঝরিয়ে আন্দোলন থামানোর ভূমিকায় নামলেন। ১৬ জুলাই বর্বর আক্রমণের খণ্ডচিত্রের কথা জেনে ও ভিডিও দেখে এ সত্যটি আমার বিশ্বাস করতে কিছুটা সময় লাগল। ঘটনাটি ১৫ জুলাইয়ের। রাজপথে ছাত্ররা কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল। আমি এদিন ঢাকার বাইরে গিয়েছিলাম। পথে পথে নানা স্থানে সড়ক প্রতিবন্ধক পেরিয়ে রাত ৯টার দিকে সাভার বাজারের অনেকটা আগে এসে আটকে যেতে হলো। পুলিশ পুরো রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। জানলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে সড়ক অবরোধ করেছে ছাত্ররা। বিষয়টি আমাদের কাছে নতুন নয়। বিভিন্ন আন্দোলন-প্রতিবাদের সময় সড়ক অবরোধের ঘটনা ঘটে। কিন্তু অনেক অনুরোধ করার পরেও পুলিশ আমাকে রুখে দিল। বিপদে পড়লাম।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে পশ্চিমে কিছুটা নিভৃত এলাকায় আমার বাড়ি। অনেক অনুরোধের পর একটু এগিয়ে বাজার রোডে ঢোকার অনুমতি পেলাম। এ রাস্তা দিয়ে নানা গলিপথে কোনোভাবে বাড়িতে পৌঁছতে পারব। এসব অপ্রশস্ত রাস্তা দিয়ে বাড়ি পৌঁছা কঠিন ছিল। শেষ পর্যন্ত রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাড়িতে আসতে পারলাম। ক্লান্তিতে অবসন্ন প্রায়। আমার বাড়ির অবস্থান এমন যে, কেউ টেলিফোনে না জানালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি জানা সম্ভব নয়। তাই বড় কোনো আশঙ্কা না করেই শুয়ে পড়লাম। সকালে ড্রাইভার জানাল, কাল নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ঝামেলা’ হয়েছে, তাই ঢোকার গেট তালাবদ্ধ। অগত্যা বাসাতেই রইলাম। ১০টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চোখ রেখে আঁতকে উঠলাম। শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি অ্যাকশন-প্রকাশ্যে গুলি ছোড়া দেখলাম। জানলাম রাতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে পুলিশ ও ছাত্রলীগের হামলার কথা। অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছে এবং আমার স্নেহভাজন একজন অধ্যাপক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আমি তাৎক্ষণিকভাবে ইতিহাস বিভাগের সভাপতিকে ফোন করে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করলাম। বিশ্বাস করতে হলো শেখ হাসিনার পুলিশ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা পাক হানাদার বাহিনীর মতো করে ছাত্র-শিক্ষকের ওপর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এর পরের ভয়াবহতা তো দেশবাসীর মতো আমারও জানা হলো।

    আমরা মনে করি, ছাত্র-জনতার আন্দোলন রুখে দেওয়ার জন্য এমন দানবীয় ক্ষমতা প্রয়োগের কারণে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের ক্ষমা পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ক্ষমতার লোভ মানুষকে কতটা অন্ধ করে দেয়! আওয়ামী লীগের মতো একটি ঐতিহ্যিক ও আদর্শভিত্তিক দল অপাত্রে পড়ে এভাবে কলংকিত হবে ভাবা যায়নি। মধ্যযুগের ইউরোপে রোমান পোপ ও ইউরোপীয় বণিকরা হারানো রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার জন্য মরণঘাতী ক্রুসেড চাপিয়ে দিয়েছিল। এখানেও যেন তা-ই হলো। এতকাল বিএনপি নেতারা বলতেন, সরকারের মেগা প্রকল্পের আড়ালে মেগা দুর্নীতি হচ্ছে। মনে করতাম, এসব রাজনৈতিক বক্তব্য। এখন দিনে দিনে দুর্নীতির যেসব ফিরিস্তি প্রকাশ পাচ্ছে, তাতে অভিযোগগুলো বিশ্বাস না করে উপায় নেই। আচরণে শেখ হাসিনা ও তার তালবেএলেমরা এতটা স্বৈরাচারী হয়ে উঠবেন ভাবা যায়নি।

    তবে এ লেখায় এ সময়ের সবচেয়ে ব্যবহৃত ‘ফ্যাসিস্ট’ শব্দটি আমি একবারও ব্যবহার করিনি। এ অপরাধে কোনো বিজ্ঞ কী শব্দে ট্রল করে জানি না। তবে আমার একটি ব্যাখ্যা আছে। ফ্যাসিবাদের অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সন্দেহ নেই, এসব বৈশিষ্ট্যের সিংহভাগ শেখ হাসিনাদের সঙ্গে মিলে যায়। তাই ফ্যাসিস্ট বলায় কোনো ভুল নেই। কিন্তু বিগত দিনে ও বর্তমানে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন এবং আছেন, তাদের মধ্যে ফ্যাসিবাদী বৈশিষ্ট্য অল্প হলেও ছিল এবং রয়েছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণও ফ্যাসিবাদী সংজ্ঞায় পড়ে। তাই ঢালাওভাবে নির্দিষ্ট কোনো পক্ষকে ফ্যাসিস্ট বলা থেকে বিরত থাকলাম, যা আমার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। আমি বিশ্বাস করি, অতি ব্যবহারে অনেক কিছুই ক্ষয়িষ্ণু হয়ে যায়।

    মনে পড়ে, ২০০২ অথবা ২০০৩ সালের কথা। আমি তখন একটি হলের প্রভোস্ট। ৭ মার্চের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ছাত্রদল। হল শাখা ছাত্রদলের সভাপতি তার বক্তৃতা যথারীতি শেষ করে বসে পড়ার দুই সেকেন্ডের মধ্যে দ্রুত মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে এক নিশ্বাসে উচ্চারণ করল ‘তারুণ্যের অহংকার আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান।’ বলেই বসল। তার এ অদ্ভুত আচরণে বিস্মিত আমরা। পরদিন আমরা ছাত্রদলের কর্মীকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলাম।

    জানলাম মাঠ প্রস্তুত করার জন্য ছাত্রদলের নেতাদের মুখে তুলে দেওয়া হয়েছে এ লাইনটি। কিন্তু সভাপতি বলতে ভুলে গিয়েছিল। বক্তৃতার পর বসতেই তার মনে পড়ে যাওয়ায় বাকি দায়িত্বটা পালন করল। কেন, বিএনপি নেতারা বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার নামের আগে ‘দেশনেত্রী’ বলতে কি ভুল করেন? আর আওয়ামী লীগ নেতারা যেন বাধ্য শেখ হাসিনার নামের আগে ‘দেশরত্ন’ আর ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা’ যুক্ত করতে। এসবই বাংলাদেশি রাজনীতির বিশেষ স্টাইল। নিজ নিজ দলীয় নেতা-নেত্রীদের কারা কত বেশি শব্দ চয়নে উজ্জ্বল করতে পারেন, এমন প্রতিযোগিতা এ দেশের মানুষের কানসওয়া হয়ে গেছে।

    তবে শেষ কথা একটিই, সব বাড়াবাড়ির শেষ পরিণতিটা ভালো হয় না। এদেশের মানুষ এত বেশি দলীয় রাজনীতিতে বিভক্ত, কেউ যদি দলনিরপেক্ষ অবস্থান থেকে মুক্তভাবে কথা বলেন, তাতে যাদের পক্ষে কথাটি যায় না, তারা বসে যান বক্তা বা লেখকের রাজনৈতিক পরিচয় খুঁজতে। মনে পড়ল স্কুলের সেই ভাবসম্প্রসারণের লাইনটি-‘রথযাত্রা লোকারণ্য মহাধুমধাম/ভক্তেরা লুটায়ে পথে করিছে প্রণাম/পথ ভাবে আমি দেব, রথভাবে আমি/মূর্তিভাবে আমি দেব/হাসে অন্তর্জামি।

    ড. এ কে এম শাহনাওয়াজ : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

    [email protected]

    যেসব কারণে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করল সরকার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    না বাড়াবাড়ির ভালো মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার শেষটা হয়,
    Related Posts
    নিষিদ্ধ হলেও আমি এখনো

    নিষিদ্ধ হলেও আমি এখনো দলের সাধারণ সম্পাদক : বিবিসিকে কাদের

    June 6, 2025
    বাঁধন

    নতুন দলগুলো সেই পুরনো পথেই হাঁটছে, শুধু মুখগুলো বদলেছে : বাঁধন

    May 31, 2025
    বৃষ্টির সঙ্গে কেন পড়ে

    বৃষ্টির সঙ্গে কেন পড়ে বরফের টুকরা? জানুন শিলাবৃষ্টির রহস্য

    May 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    tsunami wave

    Greenland’s 650-foot Mega-Tsunami: The Science Behind the Nine-Day Wave

    Kamal Haasan religion

    Kamal Haasan’s Religion: Beliefs, Background, and Influence

    thug life movie

    Thug Life Box Office Day 4: Kamal Haasan’s Film Closes Weekend at ₹35.64 Cr Amid Dips

    kali gpt

    Kali GPT: Revolutionizing Cybersecurity with AI-Powered Penetration Testing

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৯ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৯ জুন, ২০২৫

    আজকের সোনার দাম

    আজকের সোনার দাম: বাংলাদেশে ২২ ক্যারেট সোনার সবশেষ মূল্য

    Game of Thrones: War for Westeros – The RTS Revival Fans Have Been Waiting For

    poco f7 launch

    Poco F7 Pro Launches with Snapdragon 8 Gen 3 and 6000mAh Battery: A Game Changer in 2025

    Grace Ashcroft

    Grace Ashcroft: The Mysterious New Heroine of Resident Evil Requiem

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.