Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিচারের জন্য কাউকে যেন চোখের পানি ফেলতে না হয়: বিচারকদের প্রধানমন্ত্রী
    আইন-আদালত জাতীয় স্লাইডার

    বিচারের জন্য কাউকে যেন চোখের পানি ফেলতে না হয়: বিচারকদের প্রধানমন্ত্রী

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কDecember 28, 2021Updated:December 28, 20217 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: সকলের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল সুবিধা নিশ্চিত করবে।

    তিনি বলেন, ‘ন্যায় বিচার মানুষের প্রাপ্য। সেটা যেন সব সময় পায় সেটা আমরা চাই। কারণ আমরা ভুক্তভোগী। তাই আমরা জানি বিচার না পাওয়ার কষ্টটা কি।’

    তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যারা ১৫ই অগাষ্টে সব হারিয়েছিলাম, আমার মতো বাবা মা হারিয়ে যেন কাউকে বিচারের জন্য চোখের পানি ফেলতে না হয়। সেটাই আমরা চাই। সেটা আপনারা নিশ্চিত করে দেবেন। আর আমি যতক্ষণ সরকারে আছি এর জন্য যা যা দরকার আমরা করবো।’

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রকাশিত ‘বঙ্গবন্ধু ও বিচার বিভাগ ও ‘বঙ্গবন্ধু এন্ড জুডিসিয়ারি’ শীর্ষক বাংলা ও ইংরেজীতে মুজিব স্মারক গ্রস্থ এবং ‘ন্যায়কন্ঠ’ শীর্ষক মুজিববর্ষের স্মরণিকা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

    তিনি গণভবন থেকে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গনের মূল অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের সাহয্যে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।

    শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির আজীবন সংগ্রামের কথা তুলে ধরার পাশপাশি ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের বিয়োগান্তক অধ্যায় তুলে ধরে দীর্ঘদিন বিচার না পাবার জন্য আক্ষেপ প্রকাশ করেন জাতির পিতার কন্যা।

    সে সময় দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

    জাতির পিতাকে হত্যার পর যারা অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছিল- তারা তাদের দেশে ফিরতেও বাঁধা সৃষ্টি করে এবং খুনীদের বিচারের হাত থেকে রক্ষায় ইনডেমনিটি অ্যাক্টও জারি করে।

    ছয় বছর প্রবাসে জীবন কাটাতে বাধ্য হবার পর আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হলে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা এবং ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই ‘ইনডেমনিটি অ্যাক্ট’ বাতিল করে জাতির পিতা হত্যাকান্ডের বিচারের পথ সুগম হয়।

    এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসলে বহু বছর বিচার না পেয়ে মনে অনেক দুঃখ ছিল। যা হোক, এই হত্যার বিচার পেয়েছি। এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার রায় কার্যকর হওয়ায় বিচার বিভাগ, দল ও দেশবাসীর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
    তিনি বলেন, তবে এখন আরেকটা দায়িত্ব রয়ে গেছে। চক্রান্তটা খুঁজে বের করা। এটা একদিন বের হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই।

    প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। অ্য্যাপিলেট ডিভিশনের বিচারপতি এবং স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান স্বাগত বক্তৃতা করেন।

    মুজিব স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার ওপর অনুষ্ঠানে ভিডিও ডকুমেন্টারিও প্রচারিত হয়।

    এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা ও বঙ্গমাতাসহ ’৭৫ এর ১৫ আগস্টের সকল শহিদ এবং বিজয়ের এই মাসে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে সকলে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৯৬ সালে তিনি প্রথম সরকার গঠনের পরই কেবল এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা সেনাছাউনি থেকে জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেয়ার কাজটা তিনি করতে পেরেছেন।

    পাশাপাশি বিচার বিভাগের অধিকারের জন্য বিচার বিভাগের উন্নয়নের জন্য এবং দেশের মানুষের উন্নয়নে জন্য অনেক কাজ করেছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

    তাঁর সরকার ক্ষমতায় না এলে বা তিনি বেঁচে না থাকলে এদেশে কোনদিন জাতির পিতা হত্যাকান্ডের বিচার হতো কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করে তিনি বলেন, তখন গণতন্ত্র, মৌলিক অধিকার বা মানবাধিকারটা কোথায় ছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলে দেশে সেই ইনডেমনিটি বা সেই বিচারহীনতার সংস্কৃতিই থেকে যেত।

    ‘বাবার হত্যাকান্ডের বিচার চাইতে মামলা করার জন্য তাঁকে, তাঁর মতন আপনজন হারাদের ক্ষমতায় আসতে হয়েছে’, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার বিচার পাওয়ার অধিকার হরণ করা হয়েছিল এবং আমরা সরকারে আসার পরই এই বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যদিও এই বিচারের রায় দিতে গিয়ে বা বিচার করতে যেয়ে উচ্চ আদালতে অনেকেই সেই সাহসটা পাননি, একটা পর্যায়ে সরে গেছেন।’

    জাতির পিতার খুনীদের বিভিন্ন দেশে পলাতক থাকা প্রসংগে তিনি বলেন, এখনও কয়েকজন খুনী পালিয়ে আছেন, তাদেরকেও খোঁজা হচ্ছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে, আমেরিকার মত দেশ সবসময় ন্যায়বিচার এবং গণতন্ত্রের কথা বলে, ভোটাধিকারের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে। কিন্তু আমাদের যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল, আমরা যে ন্যায় বিচার পাইনি- তারপরে যখন বিচার হলো, সেই খুনীদের আশ্রয় দিয়ে বসে আছে।’

    তিনি সরকারে আসার পর যুক্তরাষ্ট্রে যে কজন রাষ্ট্রপ্রধান ক্ষমতায় এসেছেন তাঁদের কাছে খুনীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কথা বলেছেন, অনুরোধ করেছেন উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘আমি বার বার বলেছি একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে আপনারা কিভাবে আশ্রয় দেন। আপনাদের জুডিসিয়ারি কিভাবে একজন খুনীতে আশ্রয় দেয়?’

    আমেরিকায় খুনী রাশেদ এবং কানাডায় মেজর নূর আশ্রয় নিয়ে আছেন বলেও তিনি জানান।

    তিনি বলেন, ‘বিচার বিভাগের অধিকারের জন্য, বিচার বিভাগের উন্নয়নের জন্য বা দেশের মানুষের জন্য কি করেছি, সেটা আর আমি এত বেশি বলতে চাই না। তবে আমি এইটুকু বলবো যেহেতু আমার বাবা চাইতেন স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা, আমরা সরকারে এসে সেই স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা আমরা নিশ্চিত করেছি।

    করোনাভাইরাসের মধ্যে বিচার কার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সরকারের ভার্চুয়াল কোর্ট করে দেয়ার কথা উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, এরফলে বিচার কার্য স্থবির হতে পারেনি অর্থাৎ প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

    অন্য সরকারগুলোর মতো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বিচার বিভাগে কখনো হস্তক্ষেপ করেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কখনো বিচার কাজে হস্তক্ষেপ করিনি, এর আগে অনেক ঘটনা আছে আপনারা জানেন। দেখা গেছে ফলস সার্টিফিকেট এর ব্যবহার বা ছাত্রদলের কাঁধে হাত রেখে কাকে কি রায় দেওয়া হবে সেটা নিয়ে আলোচনা, এ রকম বহু ন্যাক্কারজনক ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটেছে। ‘

    ‘অন্তত আমি এটুকু বলতে পারি আমরা সরকারে আসার পর, অন্তত এই পরপর তিনবার এখন আমরা ক্ষমতায় বা এর আগে একবার ছিলাম, আমরা কিন্তু সেটা করার সুযোগ দেইনি। সব সময় একটা ন্যায়ের পথে যেন সবাই চলতে পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করেছি,’ বলেন তিনি।

    তিনি বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনারা দেখবেন, একের পর এক আমরা কাজ করে গেছি। দ্বিতীয়বার যখন ক্ষমতায় এসেছি তখন আমরা দি কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৯ পাশ করে বিচার বিভাগ পৃথিকীকরণের কাজটি স্থায়ী রূপ দেই। এমনকি অর্থনৈতিক ভাবেও যেন বিচার বিভাগ স্বাধীনতা অর্জন করে সেই ব্যবস্থাটাও কিন্তু আমি ‘৯৬ সালে এসে করে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে এসে সব রকম সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝে আপনারা জানেন, বিভিন্ন জেলায় বোমা মেরে বিচারকগণকেও হত্যা করা হয়েছে। সেখানে আমরা তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

    শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সব সময় বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়েই চলতে হবে। আমাদের দেশটাও যেমন বিশ্বে একটা মর্যাদা নিয়ে চলবে, সাথে সাথে একটি দেশের সমস্ত অঙ্গগুলোও যেন সেইভাবে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারে, আমরা সেটাই করতে চাই। সেভাবেই আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।
    বিচারকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিচারকদের থাকার ব্যবস্থা, তাদের চলার ব্যবস্থা, সব ধরনের ব্যবস্থা, সুযোগ সুবিধা আমরা আমাদের সাধ্যমত আমি করে দিয়েছি।

    বিচারকদের দক্ষতা বাড়াতে দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আইন কমিশন গঠন করি। বিচারকদের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আমি প্রতিষ্ঠা করে দেই। এখনতো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ট্রেনিং নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। অন্য দেশে কিভাবে হয় সেটা আমাদের দেশের মানুষের জানা উচিত, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করে দিয়েছি।

    গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের বিচার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, গ্রামের হতদরিদ্র মানুষ যাতে বিচার পায় সেজন্য লিগ্যাল এইড কমিটি করে তাদের জন্য বিচার প্রাপ্তির ব্যবস্থাটা করে দিয়েছি। জনসাধারণকে আইনগত সহায়তা প্রদানের বিষয়েও তাঁর সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

    অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, এনেক্স ভবন করে দিয়েছি। পাশাপাশি প্রত্যেকটা জেলা কোর্ট নতুনভাবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করেছে তাঁর সরকার।

    উচ্চ আদালতে নারী বিচারক নিয়োগে নিজের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান আমলে আইন ছিল, বিচার প্রক্রিয়ায় মহিলারা অংশগ্রহণ করতে পারবে না। জাতির পিতা সেই আইন পরিবর্তন করে সুযোগ দিলেন। কিন্তু আমি এসে দেখলাম আমাদের উচ্চ আদালতে কোন মহিলা নেই। আমি রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ জানালাম যে, সেখানে মহিলাদের সুযোগ দিতে হবে।

    প্রধানমন্ত্রী এ সময় জনসাধারণের জন্য বিচারের রায় বাংলায় লেখার ওপর পুনরায় গুরুত্বারোপ করেন। তিনি ইংরেজীতে লেখা বিচারের রায় আসামীরা কি কতটুকু বোঝে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং ইংরেজীতে রায় লেখার সাথে সাথে এটার বাংলায় অনুবাদটা যাতে হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার আহবান জানান।

    এজন্য আলাদাভাবে ট্রান্সলেটর নিয়োগ এবং তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইন কমিশনের বের করা শব্দকোষ এক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও তিনি অভিমত দেন।

    জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শুরু হওয়ার কথাও তুলে ধরেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির পিতা আমাদের স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে রেখে গিয়েছিলেন। ২০০৮ এর নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশ ডিজিটাল হবে এবং আমরা মধ্যম আয়ের দেশ হবো। আজকে আমাদের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ।

    ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক ধারাটা দীর্ঘদিন ধরে সেই ২০০৮ এর নির্বাচনের পর ২০০৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে বলেই আজকে বাংলাদেশ এই উন্নতি করতে পেরেছে।

    দেশের উন্নতির জন্য কাজ করতে গিয়ে অনেক ঝড়-ঝাপ্টা মোকাবেলা করতে হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বিএনপি-জাময়াতের দু:সময়ের খন্ডচিত্র তুলে ধরে বলেন, কখনো সেই হেফাজতকে নিয়ে এসে তাদেরকে নিয়ে একটা অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা, জ্বালাও পোড়াও করা, কখনো অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করা, কখনো নানাভাবে ব্যতিব্যস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

    কিন্তু দেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ দমন করা, দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করা, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সেটাও সফলভাবে আমরা করে আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। সেটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।-বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Sundorban

    অস্তিত্ব সংকটে সুন্দরবন, জলবায়ু পরিবর্তনে হুমকির মুখে উপকূল ও কৃষি

    July 31, 2025
    Govt Logo

    নতুন পে-কমিশন কর্মচারীবান্ধব হওয়ার প্রত্যাশা

    July 30, 2025
    BTRC

    তিন কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যবহার করলে শাস্তি

    July 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Brazil interest rate decision

    Brazil Markets on Edge: U.S. Tariffs Threaten Exports as Central Bank Meets

    drone thermal imaging

    How Texas Floods Sparked New Thermal Drone Technique (48 characters)

    Grand Sierra Resort shooting

    Grand Sierra Resort Shooting: Suspect Dakota Hawver’s Background, Charges, and Unanswered Questions

    OITNB actor homeless

    Orange is the New Black Actor Reveals Homelessness During Filming: Life Lesson

    Mexican Peso

    Mexican Peso Steadies at 18.75 Amid Dollar Swings: Trade Deal Turbulence Analyzed

    Stewart Friesen Accident

    Stewart Friesen Accident: Wife Jessica Provides Update After Devastating Dirt Track Crash

    I Adopted a Villainous Dad Chapter 86

    I Adopted a Villainous Dad Chapter 86: Release Time, Spoiler Leaks, and Reading Guide

    msft stock

    Microsoft Stock Soars as Azure Revenue Tops $75 Billion in Annual Sales

    meta stock

    Meta Stock Surges 10% After Stellar Earnings and Bold AI Investments

    alexandre de moraes

    U.S. Sanctions Brazilian Judge Alexandre de Moraes Over Bolsonaro Trial, Escalating Diplomatic Tensions

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.