আন্তর্জাতিক ডেস্ক : স্নাতক শেষে বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। তবে যেসব শিক্ষার্থীর ডিগ্রির সঙ্গে কর্মের সুযোগ কম, তারাই বেশি সুবিধা পাবেন। সে ক্ষেত্রে পড়াশোনা শেষে কাজ খোঁজার জন্য শিক্ষার্থীরা আরও বেশি সময় পাবেন। খবর লাইভমিন্টের।
এ ছাড়া পড়াশোনার সময় শিক্ষার্থীরা যে দক্ষতা অর্জন করেছেন, তা ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কোন কোন ডিগ্রির শিক্ষার্থীরা এ সুবিধা পাবেন, সে বিষয়ে অস্ট্রেলিয়া সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কিছু জানানো হয়নি।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েই অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকের জন্য আবেদন করা যায়। অস্ট্রেলিয়ার সব বিশ্ববিদ্যালয়েই স্নাতকের সুযোগ আছে, তবে সব বিষয়ে পড়ার সুযোগ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ভর্তির সব তথ্য পাওয়া যাবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ৬৫ শতাংশ নম্বর, আইইএলটিএস স্কোর অন্তত ৬ দশমিক ৫ নিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে বৃত্তির নানা সুযোগ আছে। ভর্তি ও বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর ও প্রাতিষ্ঠানিক ফল বিশেষ গুরুত্ব পায়। স্নাতকোত্তর পড়ার জন্য প্রতিবছর অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস দেয় সে দেশের সরকার। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থী আসা-যাওয়ার বিমানভাড়া, পড়াশোনার যাবতীয় খরচ, থাকা-খাওয়ার খরচসহ গবেষণা এবং বইপত্রের জন্য অর্থ পান। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আংশিক তহবিল দেয়। বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপসহ বিভিন্ন সরকারি বৃত্তির মাধ্যমেও পড়ার সুযোগ আছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় উচ্চতর শিক্ষায় ফেলোশিপ দেয়ার জন্য আবেদন আহ্বান করে। বিস্তারিত: pmfellowship.pmo.gov.bd
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।