আন্তর্জাতিক বাজারে দুগ্ধজাতীয় পণের দাম কমেছে 0.5 শতাংশ। গ্লোবাল ডেইরি ট্রেড বা জিডিটির মার্কেটে এ দৃশ্য দেখা দেয়। ননীযুক্ত গুড়া দুধের দাম সবথেকে বেশি হ্রাস পেয়েছে। আর ল্যাক্টোজের দাম সবথেকে বেশি অর্থ দিয়ে কিনতে হচ্ছে।

বিশ্ববাজারে দুগ্ধ জাতীয় পণ্যের দাম কমেছে চাহিদা ও যোগানকে সামনে রেখে। জিডিটির প্রথম নিলামে ১৭৭ ব্যবসায়ী অংশ নেয়। সেখানে সব মিলিয়ে কেনাবেচা হয়েছে ২০ হাজার ৯৭৭ টন পণ্য। ফন্টেরা ননীযুক্ত গুড়া দুধ বিক্রি করে ও তাদের পণ্যের দাম হ্রাস পেয়েছে ২.২ শতাংশ। এটি নিউজিল্যান্ডের ফার্ম মালিকদের সমবায় প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।
বাটার মিল্ক পাউডারের দাম ১ দশমিক ৮ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। এটির দাম কমে ৩ হাজার ১৩ ডলার হয়েছে। আর অ্যানহাইড্রাস মিল্ক ফ্যাটের দাম দশমিক ৩ শতাংশ কমে টনপ্রতি গড়মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৮১ ডলার।
বিপরীতে জিডিটি মূল্যসূচকে চলতি সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ল্যাক্টোজের দাম। এটির দাম ১৪ শতাংশ বেড়ে টনপ্রতি গড় মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৫৮ ডলারে। আর বেড়েছে মোজারেলা পনিরের দামও। ৭ দশমিক ৯ শতাংশ দাম বেড়ে টনপ্রতি ৪ হাজার ৪৭৭ ডলারে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, মাখনের দাম ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে টনপ্রতি দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন চেডারের দাম দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯১৫ ডলারে। আর, ননিছাড়া গুঁড়া দুধের দাম দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে প্রতি টনের গড় মূল্য পড়েছে ২ হাজার ৭৪৪ ডলার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।