Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিশ্বের সবচেয়ে ভূতুড়ে দ্বীপে পাঠানো হত মরার জন্য
    অন্যরকম খবর

    বিশ্বের সবচেয়ে ভূতুড়ে দ্বীপে পাঠানো হত মরার জন্য

    বিশ্বের সবচেয়ে ভূতুড়ে দ্বীপে পাঠানো হত মরার জন্য
    January 1, 20233 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক: সমুদ্রে ঘেরা দ্বীপে কাছের মানুষের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে কে না চান! কিন্তু ইতালির পভেলিয়া দ্বীপের কাহিনী সুখানুভূতি তো দেয়ই না, বরং ভয় ধরায়। কথিত আছে, পভেলিয়ায় কাউকে পাঠানো হলে ধরে নেয়া হত যে, তার মৃত্যু ঘনিয়ে আসছে।

    ইতালির উত্তরাংশে ভেনিস এবং লিডোর মধ্যবর্তী এলাকায় রয়েছে পভেলিয়া দ্বীপ। ৪২১ খ্রিস্টাব্দের আগে এই দ্বীপের কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না। কানাঘুষো শোনা যায়, এই দ্বীপে জনবসতির লেশমাত্র ছিল না। কোনো এক আক্রমণকারীর হাত থেকে বাঁচতে পভেলিয়া দ্বীপে এসে আশ্রয় নেন কয়েক জন। ১৪ শতক পর্যন্ত পভেলিয়ার বাসিন্দা খুব একটা বেশি ছিল না। নির্জনতার কারণে এই দ্বীপ থেকে একে একে সবাই চলে যেতে শুরু করেন। এই দ্বীপকে পরবর্তী কালে নিভৃতবাসের জন্য বেছে নেয়া হয়।

    ১৩০০ খ্রিস্টাব্দে প্লেগ মহামারির আকারে ছড়িয়ে পড়লে প্লেগে আক্রান্ত রোগীদের পভেলিয়াতে পাঠিয়ে দেওয়া হত। কথিত আছে, প্রায় এক লাখেরও বেশি প্লেগ আক্রান্ত রোগী এই দ্বীপে মারা গিয়েছেন। এমনকি যাদের সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় থাকত না, তাদেরও পভেলিয়া দ্বীপে পাঠিয়ে দেওয়া হত। তারা ধরেই নিতেন যে, তাদের মৃত্যু আসন্ন। রোগীরা মারা যাওয়ার পর পভেলিয়াতেই তাদের দেহ জ্বালিয়ে দেওয়া হত। পুরো দ্বীপ যেন আস্ত এক শ্মশানে পরিণত হয়েছিল সেই সময়। সাধারণ মানুষ এই দ্বীপের সামনে দিয়ে যাতায়াত করতেও ভয় পেতেন।

    ১৭৯৮ সাল থেকে ১৮১৪ সাল পর্যন্ত আবার স্থায়ী নিভৃতবাসে পরিণত করা হয় পভেলিয়াকে। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের শাসনকালে এই এলাকায় অসুস্থ রোগীদের সেবা-শুশ্রূষা করার জন্য পাঠানো হত। ১৯২২ সালে এই দ্বীপে মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্র গড়ে ওঠে। কানাঘুষো শোনা যায়, মানসিক ভাবে অসুস্থ ব্যক্তিদের নিজেদের পরিবার থেকে আলাদা রাখার জন্য পভেলিয়াতে পাঠিয়ে দেওয়া হত। আবার অনেক রোগীকে নিয়ে গবেষণাও করা হত পভেলিয়ার মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্রে। মানসিক চিকিৎসালয়টি ‘ভূতুড়ে’ বলে দাবি করেছেন অনেকেই।

    পভেলিয়াতে এক রোগীর চিকিৎসা করতে গিয়ে মৃত্যু হয় এক চিকিৎসকের। দ্বীপের একটি টাওয়ার থেকে ঝাঁপ দিয়ে মারা যান তিনি। অনেকের দাবি, প্রেতাত্মার ভয়ে মানসিক স্থিতি হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। তাই টাওয়ার থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। চিকিৎসক মারা যাওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মানসিক চিকিৎসালয়টি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৬৮ সালে ঐ চিকিৎসালয়ের দরজা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। পরে পভেলিয়ার জমি চাষবাসের জন্য ব্যবহার করা হলেও এখানকার থমথমে পরিবেশে বেশি দিন কাজ করতে পারেননি কৃষকেরা। চাষের জমিগুলো ছেড়ে তারা আবার বাড়ি ফিরে যান।

    বহু বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল পভেলিয়া দ্বীপ। গির্জা, মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্র, হাসপাতাল, টাওয়ার এবং একটি খালের ধ্বংসাবশেষ ইতিহাসের সাক্ষী হিসাবে রয়ে গিয়েছে পভেলিয়াতে। ২০১৪ সালে লুইগি ব্রুগনারো নামের ইটালির এক ব্যবসায়ীকে সরকারের তরফে দ্বীপটি ৯৯ বছরের জন্য লিজ় দেওয়া হয়েছিল। এই দ্বীপ জুড়ে একটি বিলাসবহুল হোটেল তৈরি করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। নিলামে ৫ কোটি টাকা দিয়ে এই দ্বীপটি কিনেছিলেন লুইগি। কিন্তু হোটেল তৈরির পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়ে যায়। একাংশের দাবি, নিলামে চড়া দাম না ওঠার কারণে এর মালিকানাই নাকি হস্তান্তরিত হয়নি।

    আবার অনেকের দাবি, এই পরিকল্পনা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যা যা শর্ত মেনে চলা উচিত ছিল তা মেনে চলেননি লুইগি। তাই আবার পরিত্যক্ত অবস্থায় ফিরে যায় পভেলিয়া। ২০১৫ সালে একটি বেসরকারি সংস্থা পভেলিয়ায় একটি উদ্যান, রেস্তোরাঁ, হোটেল থেকে শুরু করে স্টাডি সেন্টার তৈরি করার পরিকল্পনা করে। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে সেই পরিকল্পনাও ব্যর্থ হয়ে যায়। পভেলিয়া দ্বীপে কেউ প্রবেশ করলে তারা অলৌকিক পরিস্থিতির সম্মুখীন হবেন তাই সরকারের তরফে এত বিধিনিষেধ রয়েছে। এমনকি, স্থানীয় মৎস্যজীবীরা মাছ ধরতে যাওয়ার সময়ও এই এলাকা এড়িয়ে যান।

    অধিকাংশের মতে, এই দ্বীপ বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জায়গা। সাধারণ মানুষ এই এলাকায় সহজে যেতে পারেন না। পর্যটকদের যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে এক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশেষ অনুমতি নিয়ে পভেলিয়া দ্বীপের আশপাশে ঘুরে আসা যায়। কিন্তু সবাইকে এই অনুমতি দেওয়া হয় না।

    সূত্র: আনন্দবাজার

    বার্তা বাহক কবুতর থেকে যেভাবে এল ‘ডাকব্যবস্থা’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যরকম খবর জন্য দ্বীপে পাঠানো বিশ্বের ভূতুড়ে মরার সবচেয়ে হত
    Related Posts
    কর্মঘণ্টা

    বার্ষিক বেতন ৩০ কোটি, কর্মঘণ্টা প্রায় নগণ্য, তবুও কেউ করতে রাজি নয়

    May 26, 2025
    অপটিক্যাল ইলুউশন

    ছবিটি জুম করে দেখুন, বলতে পারবেন কে দাঁড়িয়ে আছে এবং কে বসে?

    May 22, 2025
    Sap

    খাবার না পেয়ে নিজের লেজই কামড়ে খাচ্ছে এই সাপ, ভাইরাল ভিডিও

    May 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    DR Yunus

    নির্বাচন কবে, ঘোষণা করলেন প্রধান উপদেষ্টা

    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুতে মুক্তি পেল সাহসী ওয়েব সিরিজ ‘সিয়াপা’, যা মিস করা যাবে না!

    Jhoor

    রাত ৮টার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

    উত্তরায় সেনা অভিযান, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

    ওয়েব সিরিজ

    শরীরী উষ্ণতায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, নেট দুনিয়ায় ঝড়!

    সেনাবাহিনী

    ‘জীবনে এমন অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি, সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা’

    Web Series

    ভারতে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে এই ওয়েব সিরিজ, চলে এলো নতুন সিজন!

    sultan

    ঈদুল আজহায় ৬৪৫ কয়েদিকে ক্ষমা করে দিলেন ওমানের সুলতান

    ওয়েব সিরিজ

    রোমান্স ও রহস্যের গল্পে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের জন্য নতুন চমক

    Qurbani

    ঈদুল আজহার কোরবানির পশু বাছাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ৫টি দিক

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.