Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস
জাতীয়

বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

Saumya SarakaraFebruary 18, 20257 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে আস্থাভাজন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের একজন ইলন মাস্ক। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষতাবিষয়ক মন্ত্রী। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। বিশ্বের যে কোনো সরকারপ্রধান তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়াটাই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। অথচ সেই ইলন মাস্কই ফোন করলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে।

বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন

তাঁদের মধ্যে কথা হলো হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে। প্রধান উপদেষ্টা ইলন মাস্ককে বাংলাদেশে সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। এই ছোট উদাহরণ বলে দেয় বাংলাদেশের বদলে যাওয়া কূটনীতির কথা। বিদেশে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প। বাংলাদেশ প্রতিদিনের করা প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

সাত মাসেরও কম সময় ধরে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বনেতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ কেবল ঘুরেই দাঁড়ায়নি, বরং বাংলাদেশ এক নতুন মর্যাদার আসনে আসীন হয়েছে বিশ্বে। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধানরা বিদেশে কোনো দাওয়াত পেতে লবিং করতেন। বিদেশে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিলে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে পড়ে থাকতেন। তাঁদের প্রায় ক্ষেত্রেই খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হতো বা গুরুত্বহীন করে রাখা হতো।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা একটা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক বা সাইডলাইনে বৈঠকের জন্য গলদঘর্ম হতেন, কিন্তু তারপরও খুব একটা বড় ধরনের সাফল্য আসত না, বরং হঠাৎ করে পথে দেখা হলে বা চায়ের দাওয়াতে নিমন্ত্রণ পেয়ে একটি ছবি তুলে সেটিকে ব্যাপক প্রচারণা করা হতো। এটাকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করত। সেরকম একটি অবস্থার সঙ্গে আমরা পরিচিত দীর্ঘদিন। কিন্তু সেই পরিস্থিতি মাত্র ছয় মাসের মধ্যে পাল্টে দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাঁর ব্যক্তিত্ব, বিশ্বে তাঁর প্রভাব এবং সুনামের কারণে যেমন তিনি সমস্ত রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়।

এখন বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেনদরবার করতে হয় না, অনুরোধ করতে হয় না সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করার জন্য। বরং বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে অনুরোধ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সামান্য একটা সাক্ষাৎকারের জন্য। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। সর্বশেষ ড. ইউনূসের ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের কথাই ধরা যাক না কেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে মাত্র দুই দিনের জন্য গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অথচ এই দুই দিনেই এমন সব ব্যক্তিত্বরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, যাতে প্রকারান্তে আসলে বাংলাদেশেরই মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখেন। এ ধরনের প্লেনারি সেশনে আমন্ত্রণ পাওয়াটাও একটা বড় ধরনের মর্যাদার ব্যাপার।

তার চেয়েও বড় বিষয় হলো যে এ সেশনটি পরিচালনা করেন সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসন। যিনি এই পৃথিবীর অন্যতম প্রভাবশালী সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের জন্য এ ধরনের একটি প্লেনারি সেশনে যোগ দেওয়া আগে ছিল অবিশ্বাস্য এবং অসম্ভব বিষয়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক সুনাম এবং অর্জনের জন্য এটি এখন স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন এবং সবগুলোতেই তিনি আলো ছড়িয়েছেন। তাঁর উপস্থিতি এবং প্রভাব যেমন বিশ্ব নেতৃত্বকে পুলকিত করেছে, ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশও হয়েছে গৌরবান্বিত।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন। এটি ছিল প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। আর এ সফরে তিনি অতীতের সমস্ত রীতিনীতি-পদ্ধতি পাল্টে ফেলেন। ছোট্ট একটি দল নিয়ে তিনি বিদেশ সফরে যান। আমাদের সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরের অতীত অভিজ্ঞতা অত্যন্ত তিক্ত।

জনগণের ট্যাক্সের টাকা অপচয় করে শত শত মানুষকে সফরসঙ্গী করা হতো এবং এসব সফরসঙ্গীদের কার্যত সেখানে কোনো কাজই ছিল না। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে একটি ভাষণের জন্য দিনের পর দিন আমাদের সরকারপ্রধানরা অপেক্ষা করতেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় হতো। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সংক্ষিপ্ত সফরে আলো ছড়িয়েছেন সর্বত্র।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন। নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন এবং নতুন বাংলাদেশকে একটি ভিন্ন আলোকে ভিন্ন প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করেছেন। গত বছরের নভেম্বরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে যোগদান করেন। ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়।

আমরা সবাই জানি যে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশ। আর এ সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ‘তিন শূন্য তত্ত্ব’ বা ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যে কদিন এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছিলেন, তিনি ছিলেন সম্মেলনের মধ্যমণি। অতীতে কোনো সরকারপ্রধান এভাবে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন।

অতীতে এ ধরনের সম্মেলনগুলোতে গিয়ে আমরা শুধু সাহায্য চাইতাম, অর্থ চাইতাম, কিন্তু এখন বাংলাদেশ পথ দেখায়। যে পথে আসলে জলবায়ু ঝুঁকি থেকে বিশ্বের মুক্তি সম্ভব। গত ডিসেম্বরে মিসরে গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ডি-৮ সম্মেলন ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেও মধ্যমণি ছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুধু সম্মেলনে নয়, ড. ইউনূসকে নিয়ে যে তরুণ সমাজের প্রবল আগ্রহ এবং উদ্দীপনা রয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় মিসরে। সেখানে তিনি আল আকসা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অসাধারণ ভাষণ দেন, যেটি তরুণদের ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত করে। ডি-৮ সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতাকে তুলে ধরেন।

এ বছরের শুরুতেই তিনি যান সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এবং সেখানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। এখানে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন নেতা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের কাছে বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং বাংলাদেশের পুনর্নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের আহ্বান জানান, যেটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি এবং তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে অবস্থান বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে নতুন মর্যাদায়। আর সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সংক্ষিপ্ত সফরেও তিনি আলো ছড়িয়েছেন।

এখানে কয়েকটি লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে, অন্য সরকারপ্রধানরা বিদেশে যেতেন ব্যক্তিগত ইমেজ বৃদ্ধির জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর প্রভাব এবং পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। ক্ষমতায় থাকতে প্রভাবশালী দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু ড. ইউনূস এক্ষেত্রে বিরল ব্যতিক্রম। তিনি যাচ্ছেন বাংলাদেশকে মর্যাদাবান বাড়ানোর জন্য।

বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণ বাংলাদেশকেই নিয়ে যাচ্ছে একটি মর্যাদার আসনে। ফলে তাঁর নিজের ইমেজ বৃদ্ধি নয়, বরং বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধি হচ্ছে। যে কারণে গত ছয় মাসে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক প্রভূত উন্নতি অর্জন করেছে। শুধু দেশের বাইরে গিয়ে কূটনীতি নয়, দেশে থেকেও কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নেওয়া যায় এবং বাংলাদেশের যে প্রয়োজনগুলো, সেই প্রয়োজনের জন্য উন্নয়ন অংশীদারদের কাছে আহ্বান জানানো হয়।

আমরা লক্ষ্য করব যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের যেসব দেশগুলোর বাংলাদেশে অফিস নেই, দিল্লি থেকে কাজ করে, সেসব মিশনপ্রধানদের ঢাকায় আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এটি ড. ইউনূসের পক্ষেই সম্ভব। ২৬টি দেশের মিশনপ্রধানরা দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছিলেন শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য। বাংলাদেশ এরকম কূটনীতিক সাফল্য অতীতে কখনো অর্জন করেছে কি না কারও জানা নেই।

শুধু তাই নয়, এ সময়ের মধ্যে তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে যে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেই প্রতিবেদনটি প্রকাশের ক্ষেত্রেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনন্য অবদান ছিল। কারণ এত দ্রুত সময় এবং এত স্পষ্ট ভাষায় জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সহিংসতা নিয়ে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেওয়া সত্যিই একটি বিরাট ব্যাপার।

এ প্রতিবেদন জুলাই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশে সাবেক সরকার যে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নৃশংস পদক্ষেপ নিয়েছিল, তাকে রাজনৈতিক আলোচনার বাইরে একটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসাবে প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে। জুলাই গণহত্যা নিয়ে সব বিতর্কের অবসান হয়েছে। আমরা দেখি যে, এ ধরনের অপকর্মের পর অনেকেই এটিকে রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্যে নিয়ে যান এবং এটিকে একটি বিতর্কিত বিষয় হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেন। কিন্তু জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন যখন গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়, তখন এটি নিয়ে আর কোনো বিতর্ক থাকে না।

এটি সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে বিশ্বে বরেণ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তাই তাঁর নিজেকে তুলে ধরার কিছু নেই। তিনি তাঁর সারা জীবনের অর্জন, সারা জীবনের সুনাম, সারা জীবনের পরিচিতি ব্যবহার করছেন বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর একটি নতুন ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে।

এ সময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সমর্থন এবং সহানুভূতি অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নানারকম টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময় বিদেশি সাহায্য, সহযোগিতা বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজন। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতি হলো বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সাহায্য সহযোগিতা এবং অনুকম্পা, নির্ভরতা কূটনীতির তিনি গত ছয় মাসে একটি মর্যাদা এবং সহযাত্রার কূটনীতি চালু করেছেন। যে কূটনীতি বাংলাদেশকে নতুন পরিচয়ে উদ্ভাসিত করেছে বিশ্বের মানচিত্রে।

মোদি-ট্রাম্পের বৈঠকের পরও ভারতীয়দের হাত-পা বেঁধে দেশে ফেরত

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় ইউনূস, ড. দিলেন নতুন বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদা
Related Posts
অনলাইনে ভ্যাটের

অনলাইনে ভ্যাটের কার্যক্রম চলবে ই-ভ্যাট সিস্টেমে

December 24, 2025
বিমানবন্দরে ড্রোন উড্ডয়ন

দেশের সব বিমানবন্দরে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ

December 24, 2025
সর্বোচ্চ বয়সসীমা

সরাসরি নিয়োগে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ

December 24, 2025
Latest News
অনলাইনে ভ্যাটের

অনলাইনে ভ্যাটের কার্যক্রম চলবে ই-ভ্যাট সিস্টেমে

বিমানবন্দরে ড্রোন উড্ডয়ন

দেশের সব বিমানবন্দরে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ

সর্বোচ্চ বয়সসীমা

সরাসরি নিয়োগে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ

ডিএমপি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৯২৫ মামলা

ইনকিলাব মঞ্চ

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের

অর্থ উপদেষ্টা

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আর খারাপের দিকে যাবে না : অর্থ উপদেষ্টা

দীপু চন্দ্রের পরিবারের পাশে দাঁড়াল সরকার

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের পাশে দাঁড়াল সরকার

উপদেষ্টা

নির্বাচন কমিশনে গেলেন ৪ উপদেষ্টা

আইজিপি

নির্বাচনে আমাদের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখতে পারেন : আইজিপি

বর্জ্য পোড়ানোর ছবি

বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠালে মিলবে পুরস্কার

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.