জুমবাংলা ডেস্ক: বুয়েটের ভিসি স্যার জানালেন, উনি গত রাতে ১টা পর্যন্ত কাজ করেছেন, আজও খুব ব্যস্ত ছিলেন বলে শিক্ষার্থীদের সামনে আসতে পারেননি। আমার বোকা মাথায় ঢুকছে না, আবরারকে চিকিৎসা দিতে হয়নি, তার লাশের সাথে তাঁকে কুষ্টিয়ায় যেতে হয়নি, উনি আবরারের মা-বাবাকে ফোনও করেননি, কোনো অরাজক পরিস্থিতিও তো তৈরি হয়নি, তাহলে উনি কী কাজে ব্যস্ত ছিলেন? উনি ক্যাম্পাসে ফাহাদের জানাজায় গেছিলেন? শিক্ষার্থী খুন হলে কী কাজ থাকে শিক্ষকের?
আচ্ছা, আবরার ফাহাদের বাবা যখন বুয়েটে এলেন তখন তার সাথে ভিসি স্যার দেখা করলেন না কেন? এটা কি স্বাভাবিক সামাজিকতার অংশ ছিল না? উনি ফাহাদের মা’কে একটা ফোন কল করতে পারেননি কেন? আমাদের শিক্ষকরা কি এতোই অসামাজিক-অমানবিক হয়ে গেছেন? তারা কি এই দেশের, এই সমাজের মানুষ নন? এই দেশটার শিক্ষিত মাথাগুলো এতোটাই নষ্ট হয়ে গেছে?
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক খন্দকার আলী আর রাজী আজ সন্ধ্যায় তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে এমন অনেক প্রশ্ন করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলামকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।