ব্যাংক খাত ঘুরে দাঁড়িয়েও আবার পতনের মুখে

Banking sector
প্রায় দীর্ঘদিন পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বড় পরিসরে লেনদেন হয়েছে। এ লেনদেনের পরিমাণ প্রায় পাঁচ শত কোটি টাকা। এত বড় অংকের লেনদেন গত আড়াই মাসে হয়নি। তাছাড়া বাজারে মূলধন আগের থেকে যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। মূল্য সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে।
Banking sector
অন্যদিকে ব্যাংক খাতের অবস্থান আগের থেকে তুলনামূলকভাবে ভালো মনে হচ্ছিল। তবে লেনদেন আবারও কমে গেছে এ জায়গায়। তবে সবথেকে ভালো অবস্থানে রয়েছে বীমা কোম্পানি। পাশাপাশি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের সুবিধাজনক অবস্থান ধরে রেখেছে। এবার ঢাকা শেয়ার মার্কেটের লেনদেন কম সময়ের মধ্যে ৫০০ কোটির ঘরে পৌঁছে গিয়েছিল। তবে গত দিন ৪০১ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
খাতভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, মাসের ২য় সপ্তাহে ধারাবাহিক পতনের মুখে থাকা ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও খাত ঘুরে দাঁড়ালেও ৩য় সপ্তাহে আবারও পতনের মুখে ব্যাংক খাতের ৩৬টি প্রতিষ্ঠান। এছাড়া বন্ড খাতে ৮৬ শতাংশ, প্রকৌশলে ১২ শতাংশ ও জীবন বীমায় ১৬ শতাংশেরও বেশি কমেছে দৈনিক লেনদেন।
 এসময় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। এছাড়া বাড়তির তালিকায় রয়েছে তেল ও জ্বালানি, পাট, ঔষধ ও পর্যটন খাতের লেনদেন। সপ্তাহ শেষে দাম বৃদ্ধির শীর্ষে অবস্থান করছে নিউ লাইন ক্লথিংস। তালিকার ২য় ও ৩য় স্থানে রয়েছে আল-হাজ টেক্সটাইল ও অ্যাপোলো ইস্পাত। তোশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ আর নূরানি ডায়িং অ্যান্ড সুয়েটার রয়েছে তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে।
 এদিকে দর পতনের শীর্ষ ৫ প্রতিষ্ঠানে শীর্ষে রয়েছে আইসিবি সোনালি ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড। বাকি ৪টি প্রতিষ্ঠান হলো হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, এস এস স্টিল লিমিটেড ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।