স্পোর্টস ডেস্ক : বিমান বাহিনীর বিশেষ প্রদর্শনীর জন্য নাগপুরে সমাবেত পাইলটরা। শিখর ধাওয়ান থেকে কোচ রবি শাস্ত্রী একে একে সবাই পাইলটদের সঙ্গে খোশগল্পে মত্ত। শহরে অবস্থানরত জাতীয় ক্রিকেট দলকে স্বাগত জানান তারা।
ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ রায়ের পর নাগপুরের মতো স্পর্শকাতর স্থানে মাঠে নামতে যাচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। যদিও এ নিয়ে উদ্বেগের কিছু দেখছেন না সাংবাদিকরা।
এ প্রসঙ্গে সিনিয়র ক্রীড়া সাংবাদিক আতিফ আজম বলেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন তা দেখেই যে কোনো বিষয় সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে মনে হলো তারা এ ব্যাপারে তেমন একটা চিন্তিত না।
অঘোষিত ফাইনালের আগে খেলোয়াড়রা মনোযোগী। সঙ্গে থাকছে নাগপুরের দর্শকরাও। যে কোনো ফাইনালে প্রতিপক্ষ ভারত মানেই যেন শেষ মুহূর্তে হারের আফসোস। এবার কি চিত্রটা ভিন্ন কিছু হবে?
ভারতীয় সাংবাদিক সন্দীপন বন্দোপাধ্যায় বলেন, রাজকোটের চেয়ে নাগপুরের উইকেট বাংলাদেশের পক্ষে হেল্পফুল হবে। কুয়াশা যদি বড় কোনো ফ্যাক্ট না হয় তাহলে আমার ধারণা হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
কথা হয় ম্যাচ ভ্যানুর সভাপতি আনন্দ জয়সালের সঙ্গেও। নিজেদের মাঠে দারুণ লড়াই উপভোগ করার অপেক্ষায় তিনি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ খুবই ভালো দল। লড়াইটা খুব ভালো হবে তবে আমি চাইবো ভারতই জিতুক।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ দেখতে গ্যালারিতে উপস্থিত থাকবেন বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে আইসিসির চেয়ারম্যান শসাঙ্ক মনোহরও।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।