Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভালোবাসা দিবস ঘিরে জমজমাট ফুলের বাজার
    অর্থনীতি-ব্যবসা স্লাইডার

    ভালোবাসা দিবস ঘিরে জমজমাট ফুলের বাজার

    Soumo SakibFebruary 13, 20245 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : প্রকৃতিতে বিরাজ করছে বসন্তের আগমনী বার্তা। ফুলে ফুলে ভরে উঠছে চারিদিক, গাছে গাছে নতুন পাতা আর কুহু কুহু ধ্বনিতে ডাকছে কোকিল। সবমিলিয়ে জানান দিচ্ছে নতুন আবহের।

    শহুরে প্রকৃতিতে এসবের কিছু কমতি থাকলেও সংরক্ষিত বাগানগুলোতে দেখা মিলেছে বাহারি সব ফুলের। তাছাড়া শীতের জীর্ণতা আর শুষ্কতাকে পেছনে ফেলে বসন্তের সজীবতাকে বরণ করে নিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন মানুষও।

    কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত’— এ দিনের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। সেইসঙ্গে দরজায় কড়া নাড়ছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সবমিলিয়ে কদর বেড়েছে ফুলের রানি গোলাপসহ অন্যদের। রাজধানীর খুচরা ফুলের বাজারগুলোতেও এখন জমজমাট অবস্থা।

    সবার দৃষ্টি এখন ১৪ ফেব্রুয়ারির দিকে। কেননা, একইদিনে বসন্ত বরণ, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও সরস্বতী পূজা হওয়ায় ব্যবসায়ীরা ২০ কোটি টাকারও বেশি ফুল বিক্রির প্রত্যাশা করছেন। তারা বলছেন, প্রাকৃতিক কারণে বছরের শুরুর দিকে অধিকাংশ ফুলের আবাদ হয়। তবে এখন চাষিরা সারা বছরই কমবেশি ফুল চাষ করে থাকেন। এর মধ্যে বছরের শুরুর ২-৩ মাস ভরা মৌসুম। বাকি সময়ে ঢিমেতালে বিক্রির পর বিক্রেতাদের চাওয়া থাকে নতুন বছরের শুরু থেকেই যেন চাঙ্গা থাকে ফুলের বাজার। আর ফেব্রুয়ারির শুরুতে এটি দাঁড়ায় জমজমাট অবস্থায়। পরপর বেশ কয়েকটি দিবসকে কেন্দ্র করে ফুলের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। বাজার দাঁড়ায় কোটি-কোটি টাকায়।

       

    সংশ্লিষ্টদের মতে, ফুলের ব্যবসা করার মাস হচ্ছে ফেব্রুয়ারি। এসময়ে চাহিদাও থাকে বেশি। পাইকারিতেও কিছুটা বেশি দাম দিতে হয়। সেই প্রভাব পড়ে খুচরা বাজারে।

    ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে বেশি ফুল বিক্রি হয় ১৪ ও ২১শে ফেব্রুয়ারি। এই দুইদিন ঘিরে আগে থেকেই নেওয়া হয় বাড়তি প্রস্তুতি। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি বেশি চাহিদা থাকে গোলাপের আর ২১শে ফেব্রুয়ারি বেশি চাহিদা থাকে গাঁদা ফুলের। এ ছাড়া অন্য রঙিন ফুলের তোড়া, খোঁপাও বিক্রি হয় প্রচুর। এসব দিনে ফুলের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় লেগেই থাকে। তাই অনেকে বাড়তি কর্মচারী ও কারিগর চুক্তিতে রাখেন।

    ঢাকার বেশ কয়েকটি জায়গায় ফুলের পাইকারি ও খুচরা বাজার রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শাহবাগ ও আগারগাঁও এলাকার ফুলের দোকান। সরেজমিনে এ দুই বাজার ঘুরে দেখা যায়, অন্য সময়ের চেয়ে এ জায়গায় এখন ভিড় বেশি। ব্যস্ত সময় পার করছেন দোকানিরা। সবার দৃষ্টি ১৪ ফেব্রুয়ারি দিকে। কীভাবে ওই দিন নিজের দোকানের ফুলগুলো সবার সামনে ফুটিয়ে তোলা যায় সেই পরিকল্পনা করছেন তারা। আবার ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়েও বেশি হয়ে থাকে। যার কারণে প্রতিদিনই গাড়ি সাজানো, ফুলের রিং, ডালা তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে তাদের ব্যস্ত সময় কাটাতে হয়।

    শাহবাগে ফুলের বাজার রয়েছে দুটি। একটি খুচরা বাজার, অপরটি পাইকারি। পাইকারি বাজারের কার্যক্রম শুরু হয় রাত ৩টায়, যা চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। রাতভর ট্রাক-পিকআপে করে ঢাকার আশপাশ ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে এখানে বিভিন্ন ফুল আনা হয়। সাধারণত যশোর, বেনাপোল, ফরিদপুর, সাভার, মানিকগঞ্জ, দোহার, নবাবগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে ফুল আসে। পরে এখান থেকেই ঢাকার অন্য খুচরা বাজারের ব্যবসায়ীরা ফুল সংগ্রহ করেন।

    সংশ্লিষ্টরা জানান, এসব ফুলের মধ্যে রয়েছে– গাঁদা, রজনিগন্ধা, গ্লাডিওলাস, জারবেরা, রথস্টিক, জিপসি, গ্যালেনডোলা ও চন্দ্রমল্লিকা। যশোর ও ঝিনাইদহ থেকে চাষিরা এসব ফুল নিয়ে আসেন। সাভার, মানিকগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশের বিভিন্ন এলাকার চাষিরাও গোলাপ, রজনিগন্ধা, ছোট-বড় গাঁদা ফুল নিয়ে আসেন।

    শাহবাগে ৫০টির মতো খুচরা  ফুলের দোকান রয়েছে। ক্রেতারা এই বাজার থেকে ফুল সংগ্রহ করেন।

    খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর ফুলের ফলন ভালো হয়েছে। চাহিদাও রয়েছে বেশ। সবমিলিয়ে সামনের ভালোবাসা দিবসের দিন অনেক ফুল বিক্রির প্রত্যাশা করছেন সবাই। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়ে অতিরিক্ত ফুলের প্রি-অর্ডারও করে রেখেছেন অনেকে।

    ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ বলেন, সারা বছর তো এখানে পাইকারি দামে ফুল বিক্রি হয়। ধরেন, প্রতিদিন এখানে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ফুল কেনাবেচা হয়। আর আগামী ১৪ ও ২১শে ফেব্রুয়ারিতে প্রায় ১০ কোটি টাকার বেশি পাইকারিতে ফুল বিক্রি হবে। আর খুচরা বাজার তো আছেই। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, রংপুরসহ মোট ২৪টি জেলা থেকে এখানে ফুল আসে।

    শাহবাগ বটতলা ক্ষুদ্র ফুল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, এবার বাগান মালিকরা ফুলের দাম বাড়িয়ে রেখেছে। তাই আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হবে। আশা করছি, এবার খুচরা বাজারে প্রায় ১৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হবে।

    ফুলশয্যা নামের খুচরা দোকানের বিক্রেতা জাকারিয়া বলেন, বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের জন্য আমরা অগ্রিম ফুলের অর্ডার দিয়ে রেখেছি। ভালো মানের গোলাপ ফুল এখন ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালোবাসা দিবসের দিনে এটা ৮০-৯০ টাকায় বিক্রি হবে। গোলাপি রঙের বিদেশি গোলাপ এখন প্রতি পিস ১০০ টাকা বিক্রি করছি। ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৫০ টাকার বেশি বিক্রি হবে।

    দিবসকেন্দ্রিক দাম বাড়িয়ে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাগান মালিকের কাছে আমার এক লাখ টাকার গোলাপ অর্ডার দেওয়া আছে। তারাই দাম বাড়িয়ে রাখছে। আমরা কী করব বলুন? পাইকারিতে দাম কম থাকলে খুচরা বাজারে কমিয়ে দিতে পারি। কিন্তু পাইকারি যদি বেশি দামে কিনতে হয় তাহলে তো আমাদের কিছুই করার নেই।

    এ ছাড়া রজনীগন্ধার স্টিক মানভেদে ২০-৮০ টাকা, প্রতিটি গাঁদার মালা ৬০-১২০ টাকা, জারবেরা ফুল ৫০-১২০ টাকা, অর্কিড স্টিক ৮০-১০০ টাকা, গ্লাডিওলাস রং ভেদে বিভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

    অধিকাংশ ক্রেতার অভিযোগ, ফুলের দাম বাড়তি। রোহান আহমেদ নামের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষ্যে এরই মধ্যে ফুলের চাহিদা বেড়েছে। সেজন্য ব্যবসায়ীরাও দাম বেশি চাইছেন। কিন্তু এটি ঠিক নয়। তারা সাধারণ মানুষের চাহিদাকে পুঁজি করে অতিরিক্ত দাম নিচ্ছেন।

    সামিনা লুতফা নামের আরেক ক্রেতা বলেন, অন্য সময়ের চেয়ে ফুলের দাম তিন গুণ বেশি। ভালোবাসা দিবসে ফুলের চাহিদা বেশি হয়ে ওঠে, কারণ এটি ভালোবাসা প্রকাশের উপযুক্ত উপহার। ফুলের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ভালোবাসার আনন্দ ও মনোমুগ্ধতা বেড়ে যায়। ব্যবসায়ীরা ঠিক এ সুযোগটি নিচ্ছেন। এটি নিয়ন্ত্রণ বা তদারকির কোনো ব্যবস্থা নেই।

    ফুলের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা উচিত উল্লেখ করে নাহিদ হাসান নামের আরেক ক্রেতা বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহিদা বাড়ে। এটি ফুল উৎপাদনেরও সময়। বাজারে ফুলের কোনো ঘাটতি নেই। সেজন্য বিষয়গুলো তদারকি করা প্রয়োজন। ব্যবসায়ীরা যা খুশি দাম নিচ্ছেন। তাই অতিরিক্ত দাম ঠেকাতে যথাযথ তদারকি প্রয়োজন।
    / ঢাকা পোস্ট

    পাটপণ্য উৎপাদনে বৈচিত্র্য আনতে হবে: বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা ঘিরে জমজমাট’ দিবস ফুলের বাজার ভালোবাসা স্লাইডার
    Related Posts
    ডিপোজিট পেনশন স্কিম

    কোন ব্যাংকে ডিপিএস (DPS) করলে সবচেয়ে বেশি লাভ পাবেন? জেনে নিন

    November 2, 2025
    Bank

    একই ব্যাংকে একাধিক একাউন্ট, এফডিআর ও ডিপিএস করা যাবে? জেনে নিন

    November 2, 2025
    Gold

    সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরিতে যত টাকা

    November 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ডিপোজিট পেনশন স্কিম

    কোন ব্যাংকে ডিপিএস (DPS) করলে সবচেয়ে বেশি লাভ পাবেন? জেনে নিন

    Bank

    একই ব্যাংকে একাধিক একাউন্ট, এফডিআর ও ডিপিএস করা যাবে? জেনে নিন

    Gold

    সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরিতে যত টাকা

    Sonchoypotro

    সঞ্চয়পত্র কেনার আগে যেসব বিষয় জানা জরুরি

    Taka

    টাকা বাড়ানোর সহজ ও ঝুঁকিমুক্ত উপায়, মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এখনই ক্রয় করুন

    BNP

    ৭ টিম গঠন করল বিএনপি

    এলপি গ্যাসের দাম

    এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে নাকি কমবে, জানা যাবে যেদিন

    Logo

    সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা জারি

    eLECTION cOMISION

    জাতীয় নির্বাচনে কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন : নির্বাচন কমিশনার

    প্রাইজবন্ডের ড্র

    প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ রবিবার

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.