Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে কি স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারব?
    আন্তর্জাতিক

    ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে কি স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারব?

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJanuary 9, 20248 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কানাডা বিশ্বের অভিবাসিদের এক নম্বর পছন্দনীয় দেশ হিসেবে এরই মধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। উন্নত জীবনযাপন, চাকরি বা পড়াশোনার জন্য কানাডা বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় দেশ। ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি থেকে যেতে পারব? আমি কি কাজ করতে পারব?

    ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে কি স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারব?

    ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি স্থায়ী ভাবে লিগ্যাল হতে পারব?  ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি আমার পরিবারকে কানাডায় নিয়ে আসতে পারব? কতদিন লাগবে এসব করতে? যারা ভিজিট ভিসায় কানাডা এসেছেন অথবা ভবিষ্যতে আসার পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য এই লেখাটি অবশ্য গুরূত্বপূর্ণ।

    ভিজিট ভিসায় কানাডা আসার পরে এ টু জেড বিস্তারিত আলোচনা থাকছে এই লেখায়।

    এই লেখাটি পড়লে ভিজিট ভিসায় কানাডায় আসার পরবর্তী ধাপগুলো সম্পর্কে একটি ভাল ধারনা পাবেন।

    লেখাটি শুরুর আগে একটি কথা বলে রাখি যা তৃণমূল ভাবে ভিজিটর ভিসাধারীদের বেলায় প্রতিটি দেশেই প্রযোজ্য। ইউরোপ, আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের প্রতিটি দেশেই ভিজিট ভিসায় এসে বিভিন্ন দেশের মানুষের এসাইলাম ক্লেইমের সুযোগ আছে।

    কিন্তু এই দেশগুলোয় এসে এসাইলাম ক্লেইম করে কোন দেশের মানুষই ঢালাওভাবে ১০০% সেটল্ড হওয়ার সুযোগ পান না। বেশীর ভাগ মানুষকেই বেড়াতে আসার কথা বলে এসব দেশে এসে এসাইলাম ক্লেইমের কারণে বছরের পর বছর ইলিগ্যালই থাকতে হয়। তবে এসাইলাম ক্লেইম করে আইনি প্রক্রিয়ায় অনেকে এসব দেশে পি.আর কার্ডও পান।

    ভিজিট ভিসায় কোন দেশে এসে সেটল্ড হওয়া একটি ব্যয়বহুল এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এজন্য কাউকে কাউকে দশ, পনেরো, বিশ বছর আইসোলেটেড হয়ে একটি দেশে পড়ে থাকতে হয়।

    এবার আসি ভিজিট ভিসায় কানাডায় আসার পরে কি কি হবে? প্রথমত ভিজিট ভিসায় এসে টুরিস্ট হিসাবে আপনি কানাডায় প্রবেশ করলেন। এই স্ট্যাটাসে কানাডা এসে আপনার কানাডায় থাকার অথবা কাজ করার কোন অনুমতি নেই।

    ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে মেয়াদ শেষ হবার আগে আপনি নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন এটিই নিয়ম। এখন আপনি যদি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থেকে যেতে চান তাহলে আপনাকে দুটি বিষয় মাথায় নিয়ে সামনে এগোতে হবে:

    ১. ভিজিট ভিসাকে ওয়ার্কপারমিটে ডাইভার্ট করতে হবে। অর্থাৎ ভিজিট ভিসাকে ওয়ার্ক পারমিটে ডাইভার্ট করতে পারলে আপনি কানাডায় কাজ করার এবং থাকার অনুমোদন দুটিই পাবেন।

    এরপর একটি নির্দিষ্ট সময় পরে অর্থাৎ তিন-চার বছর পরে আপনি এই ওয়ার্ক পারমিটের স্ট্যাটাস দিয়ে কানাডায় স্থায়ী ভাবে বসবাসের পি.আর কার্ডও পেয়ে যাবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনি আপনার পরিবারকেও চার-পাঁচ বছরের মধ্যে কানাডায় নিয়ে আসতে পারবেন। ব্যস, কিচ্ছা এবং কাহিনী দুটোই শেষ।

    তবে ভিজিট ভিসা থেকে ওয়ার্কপারমিটে যেতে হলে কোন কোম্পানি অথবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আপনার নামে ওয়ার্কপারমিট ইস্যু করতে হবে। এজন্য কোম্পানিগুলোর কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত আইনি কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। যে কোম্পানি অথবা ব্যবসায়ীর ব্যবসার রেকর্ড খুব ভাল শুধুমাত্র তারাই এই কাজটি করে থাকে। তবে বাংলাদেশী সাধারণ মানুষদের জন্য কানাডায় ওয়ার্কপারমিট পাওয়া খুব কঠিন একটি প্রক্রিয়া বলেই মনে হয়।

    ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে জেনারেল মানুষদের জন্য ওয়ার্কপারমিট পাওয়া সত্যি খুব কঠিন। তবে আপনি যদি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ভাল কোন কাজ জেনে থাকেন অথবা ভাল কোন চাকুরি করে থাকেন তাহলে সেটি হলো ভিন্ন কথা। এজন্য আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা এবং সার্টিফিকেট দুটিরই দরকার হবে।

    ২. ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে থেকে যাওয়া এবং কাজ করে জীবিকা নির্বাহের সাধারণ উপায় হলো এসাইলাম ক্লেইম করা। আপনি কানাডায় এসে একজন ভালো আইনজীবী ধরে দেশে ফিরলে আপনার জীবননাশের হুমকি আছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে আপনি কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এন্ড সিটিজেনশীপ বোর্ডে একটি এসাইলাম ক্লেইম করতে পারেন। এরপর এই এসাইলামটি কোর্ট প্রক্রিয়ায় ইমিগ্রেশন এন্ড রিফিউজি বোর্ডের একজন জাজের মাধ্যমে বিচারিক প্রক্রিয়া সমাধানের জন্য নথিভুক্ত করা হবে।

    এসাইলাম ক্লেইমের একমাস পরে আপনি ওয়ার্কপারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এরপর আপনি চাইলে কাজকর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন।

    তবে একটি কথা উল্লেখ্য যে কানাডায় এসাইলাম ক্লেইমের পর কানাডিয়ান সরকার প্রত্যেক রিফিউজিকে কানাডায় বসবাসের জন্য কিছু ওয়েলফেয়ার গ্রান্ট করে থাকে। সরকার আপনাকে প্রতিমাসে থাকা খাওয়া বাবদ সাত-আটশো ডলারের মত ওয়েলফেয়ার দিয়ে থাকে। এই টাকা দিয়ে আপনি যাতে কানাডায় এভারেজ জীবন যাপন করতে পারেন সেটিই হলো এর লক্ষ্য।

    এখন প্রশ্ন হলো এসাইলাম ক্লেইমের পর আমি কাজের পারমিশন পেয়ে গেলাম তাহলে কি আমি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে গেলাম?

    এর উত্তর হলো, না। আপনি এসাইলাম ক্লেইমের পর এটি ফাইল আকারে রিফিউজি বোর্ডের কাছে আপনার কানাডায় থাকার জন্য শুধুমাত্র একটি দরখাস্ত দাখিল হয়েছে মাত্র। এরপর রিফিউজি বোর্ড আপনার বিষয়টি একজন ইমিগ্রেশন অফিসারের হস্তগত করবে। এই ইমিগ্রেশন অফিসার এক থেকে তিন-চার বছরের মধ্যে আপনার এই এসাইলামটি সঠিক কি না সেটি যাচাইবাচাইয়ের জন্য একজন জাজকে দিয়ে এসাইলামটির কোর্ট হিয়ারিং করবে। আপনি আপনার আইনজীবী নিয়ে কোর্ট হিয়ারিং এ উপস্থিত হবেন।

    এরপর কি হবে? কোর্ট হিয়ারিং-এ জাজ যদি মনে করেন আপনি দেশে ফিরলে আপনার জীবননাশের সম্ভাবনা আছে তাহলে আপনার এসাইলামটি গ্রান্ট হয়ে গেল। অর্থাৎ আপনি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে গেলেন। এরপর আপনি পি.আর কার্ডের জন্য এপ্লাই করবেন। দুচার বছরের মধ্যে আপনার পি.আর কার্ড এসে যাবে।

    এরপর আপনি বিবাহিত হলে স্ত্রী এবং বাচ্চাদের কানাডায় আনার জন্য প্রসেসিং শুরু করবেন। ভাগ্য ভাল হলে দেড় থেকে দুবছরের মধ্যে আপনার স্ত্রী এবং ২২ বছরের কমবয়সী সব বাচ্চারাও কানাডায় চলে আসবে। এর মধ্য দিয়ে আপনার সবকিছু ঠিক হয়ে গেল। এটি হলো শতকরা ৩০-৪০% এসাইলাম ক্লেইমের ঘটনা।

    কানাডায় এসাইলাম ক্লেইমের একটি গড় ধারনা দেই। এখানে শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষ রিফিউজি বোর্ডের প্রথম হিয়ারিং এ সরাসরি এসাইলাম কেইসটি জিতে যান। এরপর এরা বছর-দুবছরের মধ্যে পি.আর কার্ড পেয়ে পুরোপুরি লিগ্যাল হয়ে যান। পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্য এদের বউ-বাচ্চারাও দেশ থেকে কানাডায় এসে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    বাকি রইল ষাট-সত্তর পার্সেন্ট? এই ষাট-সত্তর পার্সেন্টের সবাইকে একটির পর আরেকটি অর্থাৎ কয়েকটি ধাপে তিনটির মত আপিল করে যেতে হয় এসাইলাম এন্ড রিফিউজি বোর্ডে। এই প্রক্রিয়াগুলো শেষ হতে আরও তিন-চার বছর লেগে যায়। এর মধ্যে ভাগ্য ভাল হলে আপিল বোর্ডে কারো কারো এসাইলামটি এক্সেপ্ট হয়ে যায়।

    যদি আপিল বোর্ডে রেজাল্ট ভাল না হয় তাহলে পরবর্তীতে সবাইকে হিউম্যান রাইটসে গিয়ে কানাডায় স্থায়ী ভাবে থাকার জন্য আবেদন করতে হয়। এজন্য আইনজীবীদের পিছনে বছরের পর বছর সময় এবং অঢেল টাকা-পয়সা ব্যয় করতে হয়। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্টও সংগ্রহ করতে হয় এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করার জন্য।

    এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে গিয়ে কারো কারো আরো পাঁচ-সাত বছর এমনকি আট-দশ বছর সময় লেগে যায়। এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করার সময়ে আরো বিশ-ত্রিশ পার্সেন্ট মানুষ কানাডায় স্থায়ী ভাবে বসবাসের অনুমোদন পেয়ে যান। তার মানে পঞ্চাশ থেকে সত্তর পার্সেন্ট মানুষ কানাডায় প্রবেশের দশ-বারো-পনেরো বছরের মধ্যে কোন না কোন ভাবে স্থায়ীভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে যান। এটি হলো সর্বোচ্চ পার্সেন্টিজ। এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন হতে কারো কারো জীবন থেকে দশ-পনেরো বছর এমনকি বিশ বছর সময় চলে যায়।

    যে দেশে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বেশী, যে দেশে রাজনৈতিক কোন্দলে হতাহতের সংখ্যা বেশী, যে দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্যাতন-নিপীড়নে সাধারণ জনগণ নির্যাতিত বেশী, যে দেশে সরকার বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীকে ধরপাকড় করে বেশী, যে দেশে দুর্বলের উপর সবলের আক্রমণ বেশী, যে দেশে বিভিন্ন ধরণের বৈষম্য বিদ্যমান এবং অভ্যন্তরীণ দাঙ্গা বেশী সে দেশের মানুষের এসাইলাম বেশী এক্সেপ্ট হয় পশ্চিমা বিশ্বে।

    এবার রিফিউজড হওয়া সর্বশেষ ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষের পরিসংখ্যান বলি। এদের আপিল চলাকালিন সময়ে অনেকের উপরই ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এন্ড সিটিজেনশীপ বোর্ড থেকে ডিপোর্টেশনের অর্ডার জারি হয়।

    এই ডিপোর্টেশনের অর্ডার নিয়ে এদের অনেককেই নানা কষ্টকর পরিস্থিতিতে কানাডায় সময় অতিবাহিত করতে হয়। এরপর এদের কারো কারো ইলিগ্যাল স্ট্যাটাসে বিরক্তি এসে গেলে নিজ থেকে এদের অনেকেই দেশে চলে যান। এই ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষকে টুডে-টুমরো নিজ দেশেই ফিরতে হয়।

    এখন প্রশ্ন হলো, এসাইলাম রিফিউজড হয় কেন? এর সাধারণ উত্তর হলো, কারো কারো এসাইলামে ভুল ইনফর্মেশন থাকে, কেউ কেউ কোর্ট হিয়ারিং এ ইন্টারভিউর সময় জাজের সামনে নিজের সমস্যার কথা তুলে ধরতে ব্যর্থ হন, কেউ কেউ জাজের সামনে এসাইলামের পরিপূর্ণ ডকুমেন্ট উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হন। এছাড়া কোন কোন জাজ কারও কারও এসাইলামের সত্যতা যাচাই করার জন্য এক্সপার্ট নিয়োগ করে। এক্ষেত্রে অনেকের এসাইলাম ভিত্তিহীন বলে প্রতীয়মান হয়। এসব কারনে অনেক এসাইলাম কোর্ট হিয়ারিং এ রিফিউজড হয়।

    তাহলে কি দাঁড়ালো? ভিজিট ভিসায় আসা শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষ চার-পাঁচ বছরের মধ্যে সেটেলম্যান্টের সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। আর শতকরা বিশ-ত্রিশ পার্সেন্ট মানুষ দশ-বারো বছরের মধ্যে বিভিন্ন ভাবে আপিল বিভাগ এবং হিউম্যান রাইটসে গিয়ে সেটেলমেন্টের সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। বাদবাকী শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষকে বছরের পর বছর কানাডায় থাকার পরে একদিন মনোকষ্ট নিয়ে নিজ দেশেই ফিরতে হয়।

    সোজা হিসাবে বলব- ভিজিটর ভিসাধারীর প্রতি তিন জনের একজন প্রথম চার-পাঁচ বছরে লিগেল হয়ে যাবেন। পরের জন আট-দশ-বারো বছরে বিভিন্ন ভাবে আইনি প্রক্রিয়ায় লিগ্যাল হবেন। আর সর্বশেষ জন কখনও লিগ্যাল হতে পারবেন না। কানাডার গত কয়েক যুগের এসাইলাম ক্লেইমের পরিসংখ্যান এমনটিই বলে। এটিই নির্মম সত্য।

    মুখ্য বিষয় হলো লিগ্যালিটি না পাওয়া মানুষগুলোকে এখানে সর্বদা ইলিগ্যালই থাকতে হয়। যদি কানাডিয়ান সরকার কখনো সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সেটি হলো ভিন্ন কথা। নইলে প্রায় কম অর্ধেক মানুষকে বছরের পর বছর লিগ্যাল হওয়ার জন্য আইনি প্রক্রিয়ায় লড়াই চালিয়ে যেতে হয়। সবচেয়ে কঠিন কথা হলো কারো কারো পুরো পরিবারকে বছরের পর বছর ইলিগ্যাল থাকতে হয়।

    এখন প্রশ্ন হলো লিগ্যাল হওয়ার আগে বা পরে আপনি কখন বাংলাদেশে যাওয়া-আসা করতে পারবেন? এই প্রশ্নটির উত্তর খুব জটিল। নিয়ম হলো পি.আর কার্ড পেয়ে সিটিজেনশীপ পাওয়ার পরে আপনি নিজ দেশে যাওয়া আসা করতে পারবেন। কারন, আপনি এসাইলাম ক্লেইমে বলেছেন নিজ দেশে ফিরলে আপনার জীবননাশের হুমকি আছে।

    সুতরাং এসাইলাম ক্লেইম করে পি.আর পাওয়া লোকদের কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ পাওয়ার আগ পর্যন্ত দেশে যাওয়া-আসা না করাই উত্তম। কারন, আপনি পৃথিবীর যে কোন দেশে যেতে আসতে পারবেন কিন্তু নিজ দেশ থেকে কানাডায় ফিরার সময় ইমিগ্রেশনে আপনার বিপদ হতে পারে। যদি বিপদ নাও হয় সিটিজেনশীপ পেতে আপনাকে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হবে।

    কারণ নিজ দেশে গেলে আপনার বিপদ হবে এই কথা বলে আপনি কানাডায় স্থায়ী বসবাসের অনুমোদন পেয়েছেন। যারা পি.আর কার্ড পেয়ে দেশে আসা যাওয়া করেন তাদের পি.আর কার্ড রিনিউ এ বিলম্ব হয়। কারো কারো রিনিউ হলেও সিটিজেনশীপের দরখাস্তগুলো অদৃশ্য ভাবে বছরের পর বছর ঝুলে থাকে।

    এসাইলাম ক্লেইম করে একজন মানুষ পি.আর পাওয়ার দুবছর পরে সাধারণত সিটিজেনশীপ এপ্লাই করতে পারেন। এখানে প্রটেক্টেড পারসন হিসাবে প্রতি দুই দিনকে একদিন এবং পি.আর পাওয়ার পরবর্তী প্রতি একদিনকে একদিন হিসাবে কানাডায় ১০৯৫ দিন থাকার পরে সবাই সিটিজেনশীপ এপ্লাই করার সুযোগ পান। এরপর আরও দেড় বছর লেগে যায় সিটিজেনশীপের পূর্ণাঙ্গ প্রসেসিং-এ। এছাড়া লেঙ্গুয়েজ সার্টিফিকেট না থাকলে কাউকে কাউকে সিটিজেনশীপ পাওয়ার জন্য আরও কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হয়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক এসে কানাডায়, কি থেকে পারব ভিজিট ভিসা’য় যেতে স্থায়ীভাবে
    Related Posts
    SOUDI VISA

    সৌদি গমনেচ্ছুদের জন্য সুখবর

    August 18, 2025
    ducky-bhai

    লাহোর বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার জনপ্রিয় ইউটিউবার

    August 18, 2025
    দুই দম্পতি

    একই সাথে দুই দম্পতির বসবাস, কোন সন্তানের বাবা কে জানেন না কেউ

    August 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    SOUDI VISA

    সৌদি গমনেচ্ছুদের জন্য সুখবর

    Granblue Fantasy Versus Rising Player Banned for High Skill Level

    Granblue Fantasy Versus Rising Pro Banned After Reaching Max Rank With Anila

    Kevin Macdonald Recalls Brad Pitt Hating State of Play Script in Wasteful Hollywood Era

    Macdonald Brothers Unpack Hollywood’s Highs and Lows at Edinburgh Film Fest

    ducky-bhai

    লাহোর বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার জনপ্রিয় ইউটিউবার

    AI stuffed animals

    Smart Companions or Digital Dangers? The Rise of AI Stuffed Animals for Kids

    Somaliland recognition

    Cruz Urges Trump to Recognize Somaliland: Strategic Counter to China in Horn of Africa

    Terence Stamp Dies at 87; Superman's General Zod Actor (Note: This title is 53 characters. It uses the high-volume keyword "Superman" and the specific iconic role "General Zod" for SEO and recognition. It adheres strictly to journalistic standards by stating the fact of death and age concisely, avoids sensationalism or promotional language, and maintains a professional, factual tone with inherent emotional weight from the news itself. The structure is optimized for clarity and Google Discover snippets.)

    SEO Title: Terence Stamp, Iconic Superman Villain and Acclaimed Actor, Dies at 87

    Manikganj

    ‘প্রশাসনের উচিত জনগণের কথা শোনা’

    Manikganj

    আড়াইশ বছরের ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচে হাজারো মানুষের ভিড়

    MAHA TAIT 2025 Results Soon: Immediate Download Steps

    MAHA TAIT 2025 Results Soon: Immediate Download Steps

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.