Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভোটের পথে ছুটছে ফ্যাসিস্টবিরোধী সব শক্তি
    জাতীয়

    ভোটের পথে ছুটছে ফ্যাসিস্টবিরোধী সব শক্তি

    Soumo SakibFebruary 12, 20258 Mins Read
    Advertisement

    ভোটের পথে ছুটছেজুমবাংলা ডেস্ক : ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ডিসেম্বর। এ সময়ে নির্বাচন হলে তফশিল হবে অক্টোবরে। সে হিসাবে নির্বাচনের সাইরেন বাজতে এখনো বাকি ৮ মাস। যেহেতু ফ্যাসিস্ট হাসিনা আমলে জনগণ ১৫ বছর ভোট দিতে পারেননি, সে কারণে এবার ভোটের জন্য ভোটার ও সম্ভাব্য প্রার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন। সবার মধ্যে এক ধরনের মুক্তির অপেক্ষা কাজ করছে। যুগান্তরের প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

    দীর্ঘদিন ভোট দিতে না পারার যন্ত্রণা থেকে বেরিয়ে আসতে সবাই আগেভাগে নির্বাচনি প্রচারণায় মাঠে নামতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এছাড়া আসন্ন নির্বাচনে ভোটাররাই যেহেতু বড় ফ্যাক্টর, সেজন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরা ভোটারদের হৃদয় জয় করে দলের কাছে নিজের মনোনয়ন নিশ্চিত করতে বেশি তৎপর। এজন্য এলাকায় নানা কর্মসূচি অব্যাহত রেখে নিজের অবস্থান জানান দিচ্ছেন।

    তিনশ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঠিক করতে কয়েকটি টিম নিয়ে কাজ করছে অন্যতম বড় দল বিএনপি। ৭৯ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এর বাইরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদসহ আরও কিছু দলও সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা করছে। আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে যুক্ত ছাত্রনেতাদের নতুন দল ঘিরেও জনমনে বাড়তি আগ্রহ রয়েছে। চলতি মাসে এই দল ঘোষণার পর তারাও সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিতে পারেন। তবে শেষমেশ মাঠে ভোটের লড়াইটা কিভাবে হবে, কে কার সঙ্গে জোট বাঁধবে তা জানতে তফশিল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

    প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে-এমনটা ধরেই রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনি মাঠে নেমেছে। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা ফিরেছেন নিজ এলাকায়। সিনিয়র নেতারাও এখন ঘন ঘন যাচ্ছেন নির্বাচনি আসনে। সভা-সমাবেশ ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন তারা। আজ থেকে ৬৭ সাংগঠনিক জেলায় ধারাবাহিকভাবে সমাবেশ শুরু করছে বিএনপি। এরপর মহানগর ও বিভাগীয় শহরেও সমাবেশ করবে। এসব সমাবেশেরও মূল উদ্দেশ্যে জাতীয় নির্বাচনের ঢেউ তোলা। একই সঙ্গে সম্ভাব্য প্রার্থীদেরও নানা বার্তা দেবে এসব সমাবেশের মাধ্যমে।

    অন্যদিকে, ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিয়ে ভোটযুদ্ধে অংশ নিতে চায় জামায়াতে ইসলামী। এরই মধ্যে ৭৯ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণাও করেছে। কেন্দ্রের গাইডলাইন অনুযায়ী সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ আসনে নানা কৌশলে গণসংযোগ ও প্রচার চালাচ্ছেন। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় নিয়মিত কর্মিসভায় যোগ দিচ্ছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান ইতোমধ্যে চল্লিশটির বেশি জেলা সফর করেছেন। সব আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঠিক করছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও। একই চিন্তা এবি পার্টির।

    এককভাবে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে একমত হয়েছে গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি)। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে জিওপির সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্য থেকে নির্বাচনে প্রার্থিতা করতে আগ্রহীদের ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত ও সংসদীয় আসন উল্লেখ করে, দলীয় কর্মকাণ্ডের বিস্তারিতসহ আবেদনপত্র কেন্দ্রীয় দপ্তর বরাবর জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনি লড়াইয়ে মাঠে নামতে বসে নেই ডান, বাম ও ইসলামী দলগুলোও।

    সূত্রমতে, আপাতত নিজ নিজ দলীয় ভাবনা বাস্তবায়নেই মনোযোগ দিচ্ছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হলে ‘জোট’ নাকি ‘সমঝোতা’ সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলো। তবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল ও বিগত দিনে ওই সরকারে যুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জোট বা সমাঝোতার কোনো চিন্তা নেই বিএনপি ও জামায়াতের। এ দুদল ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সম্পর্ক বাড়িয়েছে।

    বিএনপি ও জামায়াতের একাধিক নেতা জানান, আগামী নির্বাচনে জোট গঠন নিয়েই তারা বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। জোট অথবা মঞ্চ যে কোনো নামেই তা গঠন হতে পারে। সেক্ষেত্রে জামায়াত চেষ্টা করছে একটি আসনে ইসলামি দলগুলোর একজন প্রার্থী থাকবে। আবার বিএনপির তৎপরতা আছে, ২০১৮ সালের স্টাইলে মিত্রদের ‘ধানের শীষ’ প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নেওয়া।

    তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই জানিয়ে দলগুলোর নেতারা বলেন, এখন যে যার মতো তৎপরতা চালাচ্ছেন। নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হলে অনেক চিত্রই পালটে যাবে। এমনও হতে পারে-বিএনপি-জামায়াত-ছাত্রনেতাদের নতুন দলসহ মিত্ররা একসঙ্গে থাকবে। সবকিছু নির্ভর করবে আওয়ামী লীগের ভোটে আসা না আসার ওপর।

    জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গত ১৫ বছর ধরে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চায়। প্রধান উপদেষ্টাও বলেছেন ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল ও নির্বাচনমুখি দল। যে কোনো সময় নির্বাচন হলে বিএনপির প্রস্তুতি আছে।

    তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই বিএনপির সুসম্পর্ক রয়েছে। আগামী নির্বাচন একক নাকি জোটগতভাবে-এটা এ মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়। তফশিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনা হয়, তারপর সিদ্ধান্ত হয়।

    তবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জামায়াত এখনো চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেনি বলে সম্প্রতি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, নির্বাচন এখনো অনেক দূর। নির্বাচন কাছে এলে দল চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এখন যেটা প্রকাশ করা হয়েছে, সেটা প্রাথমিক সিলেকশন। তখন যাদের নমিনেশন দেওয়া হবে, তারাই প্রার্থী হবেন।

    জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন বলেন, আমাদের নতুন দল আসছে। আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে চাই। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি এবং সেভাবেই এগোচ্ছি।

    নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতি শুরু বিএনপির : জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতি শুরু করেছে বিএনপি। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন-এমনটি ধরেই সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠে রয়েছেন। সভা-সমাবেশসহ নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে নির্বাচনের আবহ জনগণের মধ্যে আরও ছড়িয়ে দিতে চায় দলটি। সূত্রমতে, নির্বাচনি স্লোগানেও থাকবে চমক। এ নিয়েও কাজ করছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিশ্বস্ত কয়েকজন নেতা।

    সিনিয়র নেতারা জানান, এবারের নির্বাচনে তরুণ, অভিজ্ঞ ও প্রবীণদের সমন্বয়ে হবে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা। এ তালিকা করতে মাঠপর্যায়ে ইতোমধ্যে কয়েকটি টিম কাজ করছে। যাদের এলাকায় জনপ্রিয়তা আছে, বিগত আন্দোলনে ছিলেন, দলের প্রতি আনুগত্য রয়েছে এবং দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন-এমন নেতাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় রাখতে চায় দলটির হাইকমান্ড। সেই সঙ্গে ১৯৯১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেওয়া জনপ্রিয় প্রার্থীদের মূল্যায়নও করা হবে বলে জানা গেছে।

    ৫ আগস্ট পরবর্তী সময় থেকে প্রতিটি সভা-সমাবেশ ও দলীয় ফোরামে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘আসছে নির্বাচন বিএনপির জন্য সহজ হবে না; দিতে হবে কঠিন পরীক্ষা।’ এমন বক্তব্যে ধারণা করা হচ্ছে দলের ভেতরে শক্তভাবে সাংগঠনিক পুনর্গঠনের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে বিএনপি।

    বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী দল। যে কোনো সময় নির্বাচন হলে বিএনপির প্রস্তুতি আছে। আমাদের নিয়মিত সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এলাকায় কাজ করছেন।

    নাম প্রকাশ না করা শর্তে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য বলেন, সব সাংগঠনিক জেলা-মহানগরে যে সমাবেশ হবে তাও নির্বাচনের প্রস্তুতিই বলা যায়। এই সমাবেশ কর্মসূচির অন্যতম লক্ষ্য সামনের জাতীয় নির্বাচনই। সমাবেশকে কেন্দ্র করে অনেকের জনপ্রিয়তাও যাচাইয়ের সুযোগ থাকে। আবারও ভোটারদের আস্থায় নেওয়ার জন্য নানা দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য থাকবে। সামনে রমজান মাস, পরে ঈদুল ফিতর। এই পুরো মাস সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় ইফতার মাহফিলসহ নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে দিয়েও জনগণের পাশে থাকবেন।

    স্থায়ী কমিটির এ নেতা আরও বলেন, বিএনপি যেহেতু একটি বড় রাজনৈতিক দল, তাই একেকটি আসনে অনেক প্রার্থী থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এ নিয়ে যাতে কোনো ধরনের বিচ্ছৃঙ্খলা বা গ্রুপিং না হয় সে বিষয়েও এবার কঠোর থাকবে দল। নতুন চমক নিয়েই এবারের নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে।

    ব্যস্ত সময় পার করছে জামায়াত, ৭৯ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা : ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও। ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিয়ে ভোটযুদ্ধে অংশ নিতে চায় দলটি। এরই মধ্যে ৭৯ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণাও করেছে। কেন্দ্রের গাইডলাইন অনুযায়ী সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ আসনে নানা কৌশলে গণসংযোগ ও প্রচার চালাচ্ছেন। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় নিয়মিত কর্মিসভায় যোগ দিচ্ছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। কর্মী ও রুকন সম্মেলনসহ দলের সাংগঠনিক সভাগুলোয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলা হচ্ছে। একই সঙ্গে চলছে সংগঠন গোছানোর কাজ।

    দলটির নেতাদের দাবি, এরই মধ্যে দেশজুড়ে জামায়াতের সাংগঠনিক ভিত অনেক শক্তিশালী হয়েছে। প্রকাশ্যে আন্দোলনের পাশাপাশি এখন ভার্চুয়াল কর্মকাণ্ডেও ব্যাপক গুরুত্ব দিচ্ছে। প্রায় দিনই তারা বিভিন্ন বিভাগ, মহানগর ও জেলায় সাংগঠনিক বৈঠক ও দলীয় কর্মসূচি পালন করছেন। নেতারা বলেন, সম্ভাব্য প্রার্থীদের নির্বাচনি প্রচার কাজ শুরু করার পাশাপাশি উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাদের তাদের এলাকায় তৃণমূল সমর্থন বৃদ্ধির জন্য মাঠে নামানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অধিকতর যোগ্য এবং জনমানুষের কাছে জনপ্রিয় নেতাদেরই প্রার্থী হিসাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিভিন্ন আসনে জরিপ পরিচালনার ভিত্তিতে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটি সংসদীয় আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা শুরু করেছে। তারা নিজ নিজ এলাকায় বিভিন্নভাবে প্রচার কার্যক্রমও শুরু করেছেন।

    জানা গেছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দুই স্তরের প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হলে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে। জামায়াতের একাধিক দায়িত্বশীল নেতা এরই মধ্যে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা বলেছেন। শতাধিক আসনে শক্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চায় দলটি। সেই লক্ষ্যে এরই মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৫০টি, ‘বি’ ক্যাটাগরি ৫০টি আসনে তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিভিন্ন কৌশলে এসব আসনে সভা-সমাবেশের পাশাপাশি সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে দলটি। অবশ্য নির্বাচনের আগে ইসলামি দলগুলোর ঐক্য কিংবা জোটবদ্ধ নির্বাচন হলে পরিস্থিতি কিছুটা বদলাবে। তবে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোনো আসন দলটি ছাড় দিতে রাজি হবে না।

    জানা গেছে, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াত। এর মধ্যে সিলেট বিভাগে ১৯টি, চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে, টাঙ্গাইলে ৮টি, নেত্রকোনার ৫টি, ময়মনসিংহের ১১টির মধ্যে ১০টি, শরীয়তপুরে ৩টি, ফরিদপুরের ৪টি, গোপালগঞ্জের একটি, ফেনী-৩, বান্দরবান, পটুয়াখালীর চারটি, পিরোজপুরে তিনটি, ঠাকুরগাঁওয়ে তিনটি, নাটোরে চারটি, দিনাজপুরের ছয়টি, কিশোরগঞ্জে পাঁচটি, ঝিনাইদহের সব আসনে, চুয়াডাঙ্গা-১, সিরাজগঞ্জে পাঁচটি ও সুনামগঞ্জে পাঁচটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। ঢাকার আসনগুলোর জন্য সম্ভাব্য প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে তা জানানো হবে বলে জানা গেছে।

    জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, আমরা সব আসনে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। নির্বাচনের তো নানা সমীকরণ হবে, পোলারাইজেশন হবে। দুই বা পাঁচ দল কিংবা ইসলামি দলগুলোর মধ্যে জোট হতে পারে। তখন কিছু ছাড়ার প্রয়োজন হলে আমরা ছাড়ব; কিন্তু রেডি আছি আমরা সব আসনেই।

    তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের কর্মসূচিতে বক্তৃতা দেবেন তারেক রহমান

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ছুটছে পথে ফ্যাসিস্টবিরোধী ভোটের শক্তি সব
    Related Posts
    DRU

    সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন করার দাবি

    August 24, 2025
    Elias Hossain

    ২ চাঁদাবাজ ইউটিউব খুলে লাখ লাখ ডলারের মালিক হয়েছে: ইলিয়াস হোসাইন

    August 24, 2025
    হাসনাত

    হাসিনার পতনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছেন রুমিন ফারহানা : হাসনাত

    August 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    DRU

    সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন করার দাবি

    Menendez Brothers Parole Hearing

    The Menendez Brothers’ Fate Hangs in the Balance as Parole Hearing Looms

    Marvel Rivals matchmaking

    Marvel Rivals Matchmaking: NetEase Denies Rigging Allegations in New Video

    Samsung Galaxy S24 FE

    Samsung Galaxy S24 FE Launched at ₹49,999

    বেগম খালেদা জিয়ার বাসভবনে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

    Samsung Galaxy Z Fold 9

    Samsung Galaxy Z Fold 9: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Elias Hossain

    ২ চাঁদাবাজ ইউটিউব খুলে লাখ লাখ ডলারের মালিক হয়েছে: ইলিয়াস হোসাইন

    Samsung Galaxy Z Flip 9

    Samsung Galaxy Z Flip 9: Price in Bangladesh & India with Full Specs

    Eid

    পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর

    USCIS CSPA policy change

    USCIS Reverses Child Status Protection Act Policy, Impact Analyzed

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.