Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মগের মুল্লুক হয়ে উঠলো যেভাবে
    অন্যরকম খবর

    মগের মুল্লুক হয়ে উঠলো যেভাবে

    rskaligonjnewsMarch 13, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ২৭ জানুয়ারি ১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দ। রোজ বুধবার। চট্টগ্রামের ইতিহাসে দিনটি বেশ স্মরণীয় হয়ে আছে আজও। এই দিনে মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খানের পুত্র বুজুর্গ উমিদ খানের নেতৃত্বে মুঘল বাহিনীর হাতে আরাকান ম্রাউক-উ রাজ্যের বাহিনী পরাজিত হয়। যার ফলে নাফ নদী পর্যন্ত বাংলার সীমানা আবার পুনরুদ্ধার হয়।

    মগের মুল্লুক হয়ে উঠলো যেভাবে

    ম্রাউক-উ রাজ্যের শাসন আমলকে বলা হতো দুঃশাসনের শেষ পন্থা! তাই তো চরম অত্যাচারের কারণে এ অঞ্চলকে ‘মগের মুল্লুক’ নামে অভিহিত করা হতো। ফেনী নদী থেকে সমগ্র আরাকান পর্যন্ত এ রাজ্যটি বিস্তৃত ছিল।

    মগ কারা?
    মগের মুলুক—শব্দটা পড়ে কী ভাবছেন? বিশৃঙ্খল অবস্থা, অরাজক দেশ; তাই তো? কিন্তু বলুন তো এই ‘মগ’ কী জিনিস? আর মুলুকটা মগদেরই বা কেন হলো? বিষয়টি নিয়ে কতশত প্রশ্ন মানুষের মনে। তবে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ইতিহাস আর মগের মুলুক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

       

    বঙ্গের সুলতানদের হটিয়ে মধ্যযুগে প্রায় শত বছর চট্টগ্রামে মগ রাজত্ব কায়েম হয়েছিল। এ বিজয়ের পর থেকে আর কখনো বাংলার প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক আওতার বাইরে যায়নি চট্টগ্রাম। মুঘল, ব্রিটিশ, পাকিস্তানি, স্বাধীন বাংলাদেশেএসব জায়গায় যখনই যার শাসন ছিল না কেন; এই ভূখণ্ডে চট্টগ্রাম সবসময়ই ছিল বাংলার সঙ্গে, বাংলার প্রবেশদ্বার হিসেবে।

    ভৌগোলিকভাবে আরাকান বা বর্তমানের মিয়ানমার রাজ্যটি হলো মগদের দেশ। আক্ষরিক অর্থে মিয়ানমার হলো মগের মুলুক। তবে মগদের সঙ্গে যুক্ত এই কথাটি ব্যবহার করা হয় যথেচ্ছাচার আর অরাজকতার বিষয়টি বোঝাতে।

    চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাস হাজার বছরের পুরোনো। বাণিজ্যের কারণে যুগে যুগে চট্টগ্রাম বন্দরের প্রয়োজনীয়তা ছিল। আরাকানিদের শাসনামলে চট্টগ্রামে বলা যায় এক ধরনের অরাজকতা বিদ্যমান ছিল। স্থানীয় অধিবাসীদের দাস হিসেবে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়া, দস্যুতা, লুণ্ঠন এসব নানাবিধ ব্যাপার নিত্যনৈমিত্তিক ছিল। কবি আলাওলও দাস হিসেবে বিক্রি হয়ে পরে নিজগুণে আরাকানের রাজসভায় জায়গা করে নিয়েছিলেন।

    ১৬২৫ সালের দিকে আমাদের বঙ্গভূমি ছিল খুব সমৃদ্ধশালী। তখন পর্তুগিজ আর মগ জলদস্যুরা পূর্ব ও নিম্ন বঙ্গের অনেক স্থানে খুব লুটপাট চালায়। এ অঞ্চলের মানুষের মাঝে তাদের ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। তখন এ ভূখণ্ড শাসন করতেন মুঘল সুবেদাররা। তারা এসেছিলেন সেই আফগান ভূমি থেকে আর তাদের শাসনের কেন্দ্র ছিল দিল্লি। ফলে জলস্থান মানে সমুদ্র বা নৌপথে যুদ্ধ করতে পারতেন না তারা।

    এদিকে মগেরা ছিল ভয়ংকর জলদস্যু। তারা নৌপথের যুদ্ধে খুব পটু। তাই মুঘল সুবেদাররা কখনোই মগদের সঙ্গে পেরে ওঠেননি। তখন খান-ই-দুরান ছিলেন ঢাকার সুবেদার। কথিত আছে, মানুষ হিসেবে তিনি একটু দুর্বলচিত্তের অধিকারী ছিলেন। মগ জলদস্যুদের ভয়ে তিনি রাজমহলে পালিয়ে যান। এই সুযোগে মগরা এই অঞ্চলে ইচ্ছেমতো লুটপাট, অত্যাচার নির্যাতন করে।

    নানা অরাজকতায় আরাকানি বা মগদের সহায়তা করত পর্তুগিজ বা ফিরিঙ্গিরা। এছাড়া ওলন্দাজ যা তৎকালীন ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি নামে অভিহিত ছিল, তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল মগদের। ইতিহাসবিদরা যদিও আরাকানিদের এই শাসনামল বাণিজ্যিক সমৃদ্ধির স্বর্ণযুগ হিসেবে অভিহিত করেছেন। আরাকানিরা ফিরিঙ্গিদের সাহায্যপুষ্ট হয়ে যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল এবং তাদের শক্তিশালী নৌবাহিনী ছিল। তাই তাদের উৎখাত করা খুব একটা সহজসাধ্য ব্যাপার ছিল না।

    মগদের বিরুদ্ধে অভিযান
    ১৬১৭ এবং ১৬২১ খ্রিষ্টা দুটি মুঘল অভিযান ব্যর্থ হয়। ১৬৫৭ সালে মুঘল সিংহাসন নিয়ে বাদশাহ শাহজাহানের চার পুত্রের মধ্যে সংঘটিত ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধে আওরঙ্গজেবের কাছে তার অপর ভাইয়েরা পরাজিত হন। আওরঙ্গজেব আলমগীরের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাইদের একজন হলেন শাহজাদা সুজা। তিনি ১৬৪০ সাল থেকে ১৬৬০ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর বাংলার সুবেদার ছিলেন।

    ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধে পরাজয়ের পর শাহজাদা সুজার লক্ষ্য ছিল নোয়াখালী থেকে জাহাজে করে সমুদ্র পথে মক্কা অথবা ইস্তাম্বুলে চলে যাবেন। কিন্তু বর্ষাকাল এসে যাওয়ায় তা আর হয়ে ওঠেনি। এদিকে বাদশাহ আওরঙ্গজেবের বাহিনী প্রতিনিয়ত খোঁজ করছে শাহজাদা সুজার। আওরঙ্গজেবের হাত থেকে রক্ষা পেতে শাহজাদা সুজা পার্শ্ববর্তী আরাকান রাজ্যে বিপুলসংখ্যক ধনরত্ন নিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে চলে যান। ১৬৬০ সালের আগস্ট মাসে এককালের পরাক্রমশালী বাঙলার সুবেদার শাহজাদা সুজার ঠাঁই হলো আরাকান রাজ্যে।

    ছয় মাসের মাথায় শাহজাদা সুজাকে খুন করেন আরাকান রাজা। শাহজাদার পরিবারের মেয়েদের করা হয় লাঞ্ছিত এবং ছেলেদের করা হয় কারারুদ্ধ। মুঘল শাহজাদার এই বিয়োগান্ত সংবাদ অচিরেই পৌঁছে যায় দিল্লি বাদশাহ তথা সুজার ভাই আওরঙ্গজেব আলমগীরের কাছে। মুঘল সম্রাট তার ভাই শাহ সুজার সন্তানাদি এবং ধনরত্ন ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে পরপর দুজন দূতকে আরাকান রাজদরবারে পাঠান। আরাকানিরা প্রথম দূতকে বন্দি করে দাস হিসেবে পাঠিয়ে দেয়। দ্বিতীয় দূতকে আরাকানের রাজদরবার গ্রহণ করে, কিন্তু এরই মধ্যে সব সন্তানাদিকে হত্যা করা হয়েছে এবং তাদের সম্পদ হাতছাড়া হয়েছে, তাই কোনো সদুত্তর মেলেনি।

    নিজ ভাই হলেও হয়তোবা ক্ষমতার প্রশ্নে কখনোই সুজার প্রতি সহানুভূতি দেখাতেন না বাদশাহ আওরঙ্গজেব। কিন্তু তাই বলে ভিনদেশি কারো হাতে ভাইয়ের খুন! আরাকান রাজের হাতে নিজ ভাইয়ের খুনের প্রতিশোধ নিতে তাই নিজ মামা ও দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহচর শায়েস্তা খাঁকে বাংলার সুবেদার করে পাঠান দিল্লি বাদশাহ আওরঙ্গজেব।

    যুদ্ধ এড়ানো যাবে না মনে করে আরাকানিরা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ১৬৬৪ খ্রিষ্টাব্দে আরাকানিরা পর্তুগিজদের সহায়তায় উল্টো ঢাকা আক্রমণ করে বসে এবং ১৬০টির মতো নৌযান ধ্বংস করে। মুঘল সম্রাটের নির্দেশে শায়েস্তা খান যুদ্ধের পরিকল্পনায় নেমে পড়েন। তিনি ৩০০ যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ করে নৌ সেনাপতি ইবনে হোসেইনের হাতে দায়িত্ব ন্যস্ত করেন। পাশাপাশি শায়েস্তা খান ওলন্দাজ এবং ফিরিঙ্গিদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং ফিরিঙ্গিদের সঙ্গে আরাকানিদের বিবাদের সুবিধা নেন।

    ১৬৬৫ সালের শীতকাল। সুবেদার শায়েস্তা খাঁ এক সুসজ্জিত সেনাবাহিনী গঠন করলেন মগদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য। চট্টগ্রাম পুনরুদ্ধারের এই মিশনে প্রধান সেনানায়ক হিসেবে যোগ দিলেন সুবেদার শায়েস্তা খাঁর সুযোগ্য পুত্র বুজুর্গ উমেদ খাঁ। মুঘলরা ওলন্দাজ কূটনৈতিক সমর্থন ও সামরিক সাহায্যের আশ্বাস নিয়ে ১৬৬৫ খ্রিষ্টাব্দে সন্দ্বীপ দখল করে। বাংলার নৌপথ সম্পর্কে অভিজ্ঞ পর্তুগিজ ক্যাপ্টেন মুরের নেতৃত্বে ৪০টি জাহাজ মুঘল নৌবহরের সঙ্গে যুক্ত হলে নৌযুদ্ধ অন্যমাত্রা লাভ করে।

    এরই মধ্যে শায়েস্তা খাঁর পুত্র বুজুর্গ উমিদ খাঁর নেতৃত্বে ৬ হাজার ৫০০ সংখ্যক মুঘল বাহিনী ফেনী নদী পেরিয়ে চট্টগ্রামের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। মুঘলদের জয়লাভের পূর্বে চট্টগ্রামকে তখন বলা হতো পাহাড় এবং গাছের জঙ্গল। ঐতিহাসিকরা উপমা দিয়ে লিখেছেন- বন এত ঘন ছিল যে পিঁপড়ে চলাচলের পথ ছিল না। মুঘল বাহিনীর জন্য ঢাকা থেকে বিপুলসংখ্যক কুড়াল সরবরাহ করা হয়েছিল, যা দিয়ে তারা বন পরিষ্কার করে চট্টগ্রামের উপকণ্ঠে এসে হাজির হয়। ইতিহাসবিদরা মুঘলদের এই তৈরি করা রাস্তা বর্তমান ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রাঙ্ক রোডের সূত্রপাত বলে অভিহিত করেন।

    দ্বিমুখী আক্রমণে ১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারির ২৭ তারিখে তিন দিন অবরুদ্ধ থেকে প্রায় বিনা বাধায় এ অঞ্চলের আরাকানিদের কেন্দ্র চাটগছার কিল্লা বা আন্দরকিল্লার পতন হয়। শায়েস্তা খাঁর কূটনৈতিক সাফল্যের কারণে শক্তিশালী আরাকানিদের বিরুদ্ধে মুঘলদের এই অসম্ভব জয় সম্ভব হয়।

    আলমগীরনামায় লিপিবদ্ধ তথ্য অনুসারে অনুমিত হয় ভূতপূর্ব ম্রাউক-উ রাজা সিরিসূধম্মারাজার পুত্র এই মোগল বাহিনীর সাথে ছিলেন এবং মুগলদের অভিপ্রায় ছিল আরাকান দখলের পর তাকে রাজা হিসাবে অধৃষ্ট করা। কিন্তু অপ্রতুল রসদ ও বর্ষা সমাগমের কারণে তারা নাফ নদীর তীর পর্যন্ত তাদের অগ্রযাত্রা সীমিত করে। মুগলদের চট্টগ্রাম বিজয়ের পর বিলুপ্ত হয় দাসপ্রথা। এর পাশাপাশি পর্তুগিজদের দাপটও কমে যায়।

    বুজুর্গ উমিদ খান আন্দরকিল্লা পতনের পর চট্টগ্রামের নামকরণ ইসলামাবাদ করেন এবং পরবর্তী বছরে কিল্লার উপরে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন যেটি বর্তমানে আন্দরকিল্লা জামে মসজিদ নামে পরিচিত। মসজিদের প্রবেশদ্বারের উপরে দুইটি প্রস্তর খণ্ডে ফারসি ভাষায় কিছু লিখা আছে, দ্বিতীয় লেখাটির অনুবাদ করলে দাঁড়ায় ‘হে জ্ঞানী! তুমি জগৎবাসীকে বলে দাও, আজ এ দুনিয়ায় দ্বিতীয় কাবা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যার প্রতিষ্ঠাকাল ১০৭৮ হিজরি।’

    অত্যাচার অব্যাহত ছিল মুঘল আমলের শেষেও
    মুঘল আমলের শেষেও মগদের এই অত্যাচার অব্যাহত ছিল। পুরো বাংলা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে, তারা আসামেও অনেক অত্যাচার করে। ১৮২৪ সালের দিকে এই অত্যাচার চরম আকার ধারণ করে। তারপর তাদের সঙ্গে শাসক এবং সাধারণ মানুষের অনেকগুলো যুদ্ধ হয়। ১৮২৪, ১৮৫২ এবং ১৮৮৫ সালের যুদ্ধের পরে মগদের শক্তি বেশ কমে আসে। এভাবে আস্তে আস্তে তাদের অত্যাচার থেকে মুক্তি পায় এই ভূখণ্ডের মানুষ।

    যদিও এক সময় ঠিকই মগদের অত্যাচার কমেছে, তবু প্রায় দু’শ বছর সহ্য করতে হয়েছিল এই অত্যাচার। আর সেই তখন থেকেই যথেচ্ছাচার আর অরাজকতার অবস্থাকে বোঝাতে এই প্রবাদ ব্যবহার করা হয়। আজও যখন আমাদের সমাজে কেউ যেমন-তেমনভাবে অন্যের ওপর প্রভাব খাটায়, অত্যাচার করে, দুর্বল মানুষকে কষ্ট দেয় তখন মগদের সময়ের কথার সঙ্গে সেটা তুলনা করা হয় আর বলা হয়, মগের মুলুক।

    বাংলার এই অঞ্চল পুনর্দখলের জন্য রাখাইনরা এরপর অনেকবার চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি। পরবর্তীতে মুগলরা চট্টগ্রামে বহু স্থাপনা, মসজিদ, মন্দির নির্মাণ করে। রহমতগঞ্জ, হামজারবাগ, ঘাট ফরহাদবেগ, আসকার দীঘি, বাগমনিরাম, মুগলটুলী, পাঠানটুলী, বাগ-ই-হামজাহ মসজিদ, মিসকিন শাহ মসজিদ, কদম মুবারক মসজিদ, বায়েজিদ বোস্তামি মসজিদ, ওয়ালী খান মসজিদসহ অনেক স্থাপনা চট্টগ্রামের আনাচে-কানাচে মুগলদের উপস্থিতির কথা মনে করিয়ে দেয়। মূলত ফেনী থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এর বিস্তৃতি দেখা যায়। এগুলো চট্টগ্রামকে অনেক ঐতিহ্যবাহী করে তুলেছে।

    মুগলদের এই বিজয় না হলে হয়তো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মতো ফেনী নদীর তীরে হয়তো আমাদেরও দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হতো।

    ৫০ বছরে সাগর শুকিয়ে মরা খাল আরাল

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যরকম উঠলো খবর মগের মুল্লুক যেভাবে হয়ে,
    Related Posts
    অফিস

    অফিসে সুন্দরী টাইপিস্ট নিয়েছেন ম্যানেজার, বসের কাণ্ড দেখলে হাসি থামবে না গ্যারান্টি

    September 22, 2025
    অপটিকাল ইলিউশন

    কোন পশুটি আগে দেখছেন? উত্তরই বলে দেবে আপনি কেমন মানুষ

    September 20, 2025
    Optical Illusion

    Optical illusion: ছবিটি জুম করে লুকিয়ে থাকা শেয়ালটি খুঁজে বের করুন

    September 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    OG Box Collection Day 3

    OG Box Collection Day 3: Pawan Kalyan Starrer Maintains Momentum at Box Office

    Homebound box office collection

    Homebound Box Office Collection Day 2: Ishaan Khatter-Janhvi Kapoor Starrer Struggles at the Ticket Window

    Charlie Kirk Taylor Swift

    Charlie Kirk Assassination Sparks Renewed Focus on Past Taylor Swift Criticism

    হার্ট অ্যাটাক

    একা থাকাবস্থায় হার্ট অ্যাটাক হলে দ্রুত এই কাজটি করুন

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: আজ ভরি প্রতি স্বর্ণের মূল্য কত ?

    ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া

    ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূস ও তার মেয়ের ছবি নিয়ে যা জানালেন প্রেস সচিব

    ডেঙ্গু আক্রান্ত

    ডেঙ্গু পরিস্থিতি দিনদিন অবনতির পথে

    why is college gameday wearing white

    Why Is College GameDay Wearing White Ahead of Penn State vs. Oregon?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.