মহাকাশে যাওয়া আর মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করা দুটো ভিন্ন ব্যাপার। মহাকাশে যেতে হলে কী পড়তে হবে, সেটা বড় নয়, বরং বাংলাদেশ থেকে মহাকাশচারী হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু, সেটা বিচার্য। এই মুহূর্তে মহাকাশে যেতে হলে রুশ বা মার্কিন নাগরিকদের অগ্রাধিকার বেশি, কারণ তাদের দেশের প্রোগ্রাম অনুযায়ী মানুষ মহাকাশে যাচ্ছে।
তবে জাপান, ইউরোপের কয়েকটি দেশ থেকেও কিছু মহাকাশচারী আছে, কারণ ওই দেশগুলো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে অংশগ্রহণ করে এবং সেটার খরচ বহন করে। বাংলাদেশ আপাতত এই প্রোগ্রামের অংশ নয়।
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়ে সেখানকার নাগরিকত্ব গ্রহণ করে মহাকাশচারী হওয়ার চেষ্টা করা যেতে পারে, পথটি অসম্ভব নয়, তবে বর্তমান রাজনৈতিক আবহাওয়ায় এর সম্ভাবনা আগের চেয়ে কম। আর এখন মহাকাশচারীদের জন্য কোনো নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু নেই।
প্রকৌশলবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিজ্ঞান—যেকোনো বিষয় হতে পারে। এসব বিষয়ে স্নাতক হওয়ার পরে নাসার নভোচারী হওয়ার প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া যায়। আবার বৈমানিকদের আলাদাভাবে নভোচারী হওয়ার সুযোগ আছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।