Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাত্মা গান্ধীর অজানা তথ্য
    আন্তর্জাতিক

    মহাত্মা গান্ধীর অজানা তথ্য

    Shamim RezaJanuary 1, 20206 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পৃথিবীতে এমন মানুষ খুব কম আছেন, যাদের জীবদ্দশার পরেও মানুষগুলোর প্রভাব রয়ে গেছে বিশ্বজুড়ে। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী সেরকম একজন মানুষ। মহাত্মা গান্ধী নামেই তিনি পরিচিত।

    ভারতীয় উপমহাদেশে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যিনি মহাত্মা গান্ধীর নাম শুনেনি। তিনি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রগামী ব্যক্তিদের একজন এবং প্রভাবশালী আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি ছিলেন সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। এর মাধ্যমে স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জনসাধারণের অবাধ্যতা ঘোষিত হয়েছিল। এ আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অহিংস মতবাদ বা দর্শনের উপর এবং এটি ছিল ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম চালিকা শক্তি, সারা বিশ্বে মানুষের স্বাধীনতা এবং অধিকার পাওয়ার আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণা। চলুন জেনে নেওয়া যাক মহাত্মা গান্ধীর জীবনের কিছু অজানা অংশ।

    গান্ধীকে কিশোর বয়সে বিয়ে করানো হয়েছিল। কাস্তবাইয়ের সঙ্গে তার ৭ বছর বয়সেই বিয়ে ঠিক হয়। ১৮৮৩ সালে ১৩ বছর বয়সের গান্ধীকে ১৪ বছর বয়সী কাস্তবাইয়ের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে বেঁধে দেয়া হয়। সেই বন্ধন গান্ধী সারাজীবন অটুট রেখেছিলেন। শুধু তাই নয়, গান্ধীর সব আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণাদাত্রীও ছিলেন কাস্তবাই। যদিও ৩৭ বছর বয়সে গান্ধী নারী সংসর্গ পরিত্যাগ করেন।

    গান্ধী ছিলেন ধুতি চাদর পরিহিত নিরামিষভোজী। কিন্তু তিনি লন্ডনে পড়াশুনাকালীন পুরোদস্তর সাহেব ছিলেন। নিয়মিত নাচ এবং বেহালা শিখতেন।

    সারাজীবনে অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছিলেন গান্ধী। ইংরেজিতে এক্সপেরিমেন্ট যাকে বলে। তার মধ্যে একটি হলো ধুমপান এবং গোমাংস ভক্ষণ। মা পুতলিবাই এবং দেওয়ান পিতার ঘরে গান্ধীর জন্ম। পুতলিবাই ছিলেন কঠিন ধর্মানুরাগী নারী। তিনি প্রতিদিন উপোস করতেন এবং নিরামিষাশী ছিলেন। ধর্মীয় অনুশাসনে গান্ধী বড় হন। যার ফলে গান্ধীর কখনোই কোনও বদভ্যাস ছিল না বরং ছোটবেলা থেকেই মা তাকে জীবে দয়া করা, অহিংসা এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মাঝে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা শুনাতেন। বিদেশ যাওয়ারকালে মা তাকে পইপই করে শপথ করিয়ে ছিলেন যে তিনি মদ, মাংস এবং নারী হতে বিরত থাকবেন। পরীক্ষা নিরীক্ষাবাদী গান্ধী বড় ভাইয়ের সঙ্গে একবার ধুমপান করলেন কিন্তু ভালো লাগেনি। এক মুসলিম বন্ধু, শেখ মেহতাব তাকে বুঝিয়েছিলেন যে, ইংরেজরা মাংস খায় বলেই এত বুদ্ধি তাদের, এত দেশ শাসন করতে পারে। আর ভারতীয়রা নিরামিষাশী বলেই এখনও তাদের প্রজা হয়ে আছে। গান্ধী সেই বন্ধুর কথায় প্রভাবিত হয়ে গরুর মাংস খেলেন।

    সারাবিশ্বের সব নেতার অনুপ্রেরণার ব্যক্তিত্ব মহাত্মা গান্ধী ছোটবেলায় খুবই অন্তর্মুখী স্বভাবের ছিলেন। তিনি স্কুল শেষ হলে কোনও রকমে দৌড়ে বাড়ি চলে আসতেন। কেননা সহপাঠীদের সঙ্গে একেবারেই মিশতে পারতেন না। লজ্জায় মুখে কথাই আসতো না গান্ধীর, আর বন্ধুই বা বানাবেন কিভাবে। লন্ডন থেকে ব্যারিস্টারি পাশ করে এসেও গান্ধী সেই মুখচোরাই ছিলেন। ব্যবসায় প্রসার ছিল না। প্রসার হবেই বা কিভাবে? আদালতে দাঁড়িয়ে কথা বলতে গেলে তার যে পা কাঁপত। বিপক্ষের উকিল কিছু বললে তিনি আমতা আমতা করে কোনও উত্তরই দিতে পারতেন না। এমন উকিলকে কে চাইবে? অগত্যা দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি দিলেন গান্ধী।

    শুরুর দিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় জুলু যুদ্ধে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে সেনাদের চিকিৎসাকেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে যোগ দেন। ভাগ্যের ফেরে গান্ধী একটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানে দেনা আদায়কারীর চাকরি পেয়ে যান। তখন দক্ষিণ আফ্রিকা ব্রিটিশ এবং ডাচ শাসনাধীন। ভারতীয়রা সংখ্যালঘু হওয়ায় বর্ণ বৈষম্যের শিকার হত। গান্ধী বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন এবং সত্যাগ্রহের ধারণা সেখান থেকেই শুরু। যে ঘটনাটি গান্ধীর ভেতরকার নেতৃত্বের আগুনটি জ্বালিয়ে দেয়।

    ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট থাকা সত্ত্বেও তাকে কালো এবং ভারতীয় বলে ফার্স্ট ক্লাস কামরায় বসতে তো দেয়নি বরং বিষয়টি নিয়ে বিবাদ করায় তাকে ট্রেন থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়া হয়। এই ঘটনাটি গান্ধীর মনে দাগ কেটেছিল।

    স্বদেশী আন্দোলনের সময় সব বিদেশি পণ্য বিশেষত ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করা হয়। এর পথ ধরে তিনি সব ভারতীয়কে ব্রিটিশ পোশাকের বদলে খাদি পরার আহ্বান জানান। তিনি সব ভারতীয় পুরুষ ও নারী, ধনী ও গরিব মানুষকে দৈনিক খাদীর চাকা ঘুরানোর মাধ্যমে স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন করতে বলেন। এটি এমন একটি কৌশল ছিল যা নিয়মানুবর্তিতা ও আত্মত্যাগের অনুশীলনের মাধ্যমে অনিচ্ছা ও উচ্চাকাঙ্খা দূরীকরণের পাশাপাশি আন্দোলনে নারীদের যুক্ত করে, এ সময়ে নারীদের করা এ সব কাজকে অসম্মানজনক বলে মনে করা হত।

    লবণের উপর অতিরিক্ত কর আরোপ করায় গান্ধী হাজার হাজার ভারতীয়দের সঙ্গে পায়ে হেঁটে ডান্ডির উদ্দেশে রওনা দেন। ইতিহাস একে সল্ট মার্চ বলে থাকে। শুধু নিজ হাতে লবণ তৈরির জন্য পায়ে হেঁটে ১২ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত এলাহাবাদ থেকে ডান্ডি পৌছান। এলাহাবাদ থেকে ডান্ডি প্রায় ২৪১ মাইল। সে সময় ব্রিটিশরাজ সেই অপমানের বদলা নিতে ৬০ হাজার ভারতীয়কে গ্রেফতার করে।

    হাঁটা নিয়ে মহাত্মা গান্ধীর বিশেষ খ্যাতি রয়েছে। গান্ধী জীবনে এত হেঁটেছেন যে তাতে পুরো পৃথিবী দুইবার চক্কর দেয়া সম্ভব। অর্থাৎ দিনে প্রায় ১৮ কিলোমিটার করে হাঁটতেন তিনি।

    গান্ধী তার জীবদ্দশায় দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতে সব মিলিয়ে ১৩ বার গ্রেফতার হয়েছিলেন। সবচেয়ে বড় সাজার আদেশ পেয়েছিলেন ১৯২২ সালে ইয়ং ইন্ডিয়া পত্রিকায় ব্রিটিশ বিরোধী জ্বালাময়ী আর্টিকেল লেখার জন্য তাকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয় কিন্তু অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে ১৯২৪ সালেই মুক্তি দেয়া হয়।

    গান্ধী যুক্তরাষ্ট্রে যাননি কখনও। তিনি মনে করতেন, তিনি যেহেতু জাতির পিতা, জাতির অধিকাংশ মানুষই গরিব, সেই গরিবের পিতা হয়ে তিনি কিভাবে বিমান ভ্রমণ করবেন? দেশ বিদেশে গান্ধীর অনেক ভক্ত তৈরি হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট হেনরি ফোরড ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম গান্ধী যাকে নিজের সাক্ষরযুক্ত একটি চরকা উপহার দিয়েছিলেন।

    গান্ধী নিয়মিত তলস্তয়কে চিঠি লিখতেন। হিটলারের সঙ্গেও বেশ চিঠি চালাচালি দেখা গিয়েছিল। যুদ্ধ বন্ধের অনুরোধ করে গান্ধী হিটলারকে একটি চিঠি লিখলেও তা আর হিটলারের কাছে পৌঁছায়নি। কারণ ব্রিটিশ সরকার এতে হস্তক্ষেপ করেছিলেন।

    আমরা ভালো কাজকে পুরস্কৃত করে থাকি। কিন্তু কিছু কিছু কর্ম থাকে, কিছু কিছু মানুষ থাকেন যারা সব পুরস্কারের ঊর্ধ্বে, বরং পুরষ্কার তাদের মহৎ কর্মকে খাটো করে। গান্ধী হলেন তেমনি পুরস্কারের ঊর্ধ্বের মানুষ। যাকে নোবেল কমিটি ৫ বার নোবেল মনোনয়ন দিয়েছিল। ১৯৩৭, ১৯৩৮, ১৯৩৯ এবং ১৯৪৭ সালে মনোনয়ন দিলেও ১৯৪৮ সালে শান্তিতে নোবেল গান্ধিরই পাবার কথা ছিল। কিন্তু ২ অক্টোবর আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু হওয়ায় গান্ধীকে পুরস্কার দিয়ে খাটো করা যায়নি।

    যে দেশের বিরুদ্ধে গান্ধী সারাজীবন যুদ্ধ করেছিলেন সেই গ্রেট ব্রিটেন তার মৃত্যুর ২১ বছর পর তার সম্মানার্থে স্ট্যাম্পে গান্ধীর ছবি ছাপায়।

    মহাত্মা গান্ধীর সম্মানে ভারতে ৫৩টি বড় রাস্তা এবং সারা পৃথিবী জুড়ে ৪৮ টি রাস্তার নামকরণ করা হয় গান্ধীর নামে। শুধু তাই নয়, টাইম ম্যাগাজিন এর ম্যান অব দ্য ইয়ার ১৯৩০ হয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী।

    গান্ধীর শেষকৃত্যে ১০ লাখ মানুষের সমাগম হয়েছিল যা প্রায় ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ হয়েছিল। কেন মানুষ ভালবাসবে না এমন মানুষকে?

    মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধানমন্ত্রী)। মা পুতলিবা করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন। পুতলিবা প্রনামী বৈষ্ণব গোষ্ঠীর ছিলেন। করমচাঁদের প্রথম দুই স্ত্রীর প্রত্যেকেই একটি করে কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। অজানা কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছিল।

    ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গান্ধীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর আগেও কয়েকবার তার ওপর হামলা করা হয়েছিল। কিন্তু গান্ধীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসের ৩০ জানুয়ারির লক্ষ্য ছিল নির্ভুল। সকাল ও সন্ধ্যায় প্রার্থনা সভা করতেন তিনি। সেখানে সব ধর্মের কথা বলা হত, প্রতিদিন অংশ নিতেন কয়েকশ’ মানুষ। সেদিন সন্ধ্যার প্রার্থনা সভার জন্য গান্ধী প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই নাথুরাম গডসে খুব কাছ থেকে পিস্তলের তিনটি গুলি ছুঁড়েন তার বুক লক্ষ করে।

    ইতিহাসবিদ সোহেল হাশমী বলেন, গুলি ছোড়ার আগে গডসে গান্ধীর দিকে ঝুঁকে প্রণাম করেন। স্থানীয় সময় বিকাল ৫টা ১৭ মিনিটে মৃত্যু হয় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর। হাশমী বলেন, গুলির পরে তাকে ঘরে নিয়ে আসা হলেও ধারণা করা হয় ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়েছিল।

    গান্ধী হত্যার দায়ে গডসেকে ১৯৪৯ সালের ১৫ নভেম্বর ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছিল। দিল্লির লালকেল্লায় গান্ধী হত্যা মামলার বিচার চলার সময়ে নাথুরাম গডসে নিজেও স্বীকার করেছিলেন যে তিনি দেশভাগের জন্য গান্ধীকেই দায়ী বলে মনে করতেন।

    আদালতে নাথুরাম গডসে বলেছিলেন, গান্ধীজী দেশের জন্য যা করেছেন, আমি তাকে সম্মান করি। গুলি চালানোর আগে তাই আমি মাথা নিচু করে তাকে প্রণামও করেছিলাম। তার এক সহযোগী নারায়ন আপ্তেরও ফাঁসি হয়েছিল একই সঙ্গে।

    গান্ধী ভারতে এবং বিশ্ব জুড়ে মহাত্মা (মহান আত্মা) এবং বাপু (বাবা) নামে পরিচিত। ভারত সরকার সম্মানার্থে তাকে ভারতের জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অজানা আন্তর্জাতিক গান্ধীর তথ্য মহাত্মা
    Related Posts
    ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা

    ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ

    October 10, 2025
    জার্মানিতে নাগরিকত্ব

    জার্মানিতে দ্রুত নাগরিকত্ব পাওয়ার কর্মসূচি বাতিল

    October 9, 2025
    মার্কিন ভিসা বন্ডে

    মার্কিন ভিসা বন্ডের তালিকায় যুক্ত হলো ৭ দেশ

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সালমান খান

    মাঝরাতে ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে যা করতেন সালমান খান

    Letitia James indictment

    Letitia James Indicted: What New York AG Is Accused of in Mortgage Fraud Case

    ইসি মাছউদ

    একইদিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট করা উচিত : ইসি মাছউদ

    Wordle answer

    Wordle Hints Today (#1574): October 10, 2025 – Today’s Wordle Answer Revealed

    Mike Greenwell net worth

    Mike Greenwell Net Worth: What We Know After His Passing

    নারী

    পুরুষের যে গুন নারীকে সবচেয়ে বেশি আর্কষণ করে

    Charlie Kirk assassination

    Charlie Kirk Homework Quiz Goes Viral After 5th Graders Asked to Summarize TPUSA Founder’s ‘Legacy’

    ওয়েব সিরিজ

    দুই ভাইয়ের রহস্যময় সম্পর্কের কাহিনী, এই ওয়েব সিরিজে রোমান্সের তীব্রতা!

    Mike Greenwell

    Mike Greenwell Dies at 62: Red Sox All-Star and Lee County Commissioner

    Sama

    কেউ চেয়ারম্যান-মেম্বার হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায় : শামা ওবায়েদ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.